Blog

  • বিকেএসপির তৃণমূল পর্যায়ে  ট্রয়ালে চান্স পেয়েছেন ঈদগাঁওর দুই কৃতি-ক্রিকেটার

    বিকেএসপির তৃণমূল পর্যায়ে  ট্রয়ালে চান্স পেয়েছেন ঈদগাঁওর দুই কৃতি-ক্রিকেটার

    ইমরান তাওহীদ রানা- ঈদগাঁও,

    বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপির) তৃণমূল পর্যায়ে ট্রায়েল পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়েছে ঈদগাঁও একাডেমির দুই ক্রিকেটার আব্দুল্লাহ নাওশাদ ফিদা ও আব্দুলাহ আল মারওয়ান মাহি।

    সারাদেশের ১৭০ জন প্রতিযোগিদের মধ্যে ফাষ্ট বোলার হিসেবে ৪২ তম স্থান অর্জন করে ফিদা ও অপরদিকে ব্যাটার হিসেবে ১৪৭ তম স্থান অর্জন করেন মাহি।

    ঈদগাঁও ইউনিয়ন জাগীর পাড়া ১নং ওয়ার্ডের ডুবাই প্রবাসী মো: ফরিদুল ইসলাম এর ছেলে ঈদগাঁও আদর্শ শিক্ষা নিকেতন স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র আব্দুল্লাহ আল নওশাদ ফিদা,

    অপর দিখে নতুন অফিস ইসলামপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মনছুর আলম এর ছেলে খুটখালী কিশলয় আদর্শ শিক্ষা নিকেতনের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র আব্দুল্লাহ আল মরওয়ান মাহি ।

    ঈদগাঁও ক্রিকেট একাডেমি হেড কোচ শাহরিয়ার খাঁন বলেন, প্রিয় ঈদগাঁওবাসী আপনারা আমাদের ঈদগাঁও ক্রিকেট একাডেমির জন্য দোয়া করবেন,
    আমাদের ২জন ছাত্র মাহি ও ফিদা বিকেএসপির তৃণমূল পর্যায়ে ট্রায়েলে উত্তীর্ণ হয়েছে ১ মাসের ক্যাম্পের জন্য, এই ক্যাম্প সফলভাবে শেষ করে পরবর্তী ২মাসের ক্যাম্পে যাতে ডাক পায় সেজন্য মন থেকে দোয়া করবেন।

  • ইসলামাবাদে গভীর রাতে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা করতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার ডা.ওমমান

    ইসলামাবাদে গভীর রাতে সন্ত্রাসী কায়দায় হামলা করতে গিয়ে গণপিটুনির শিকার ডা.ওমমান

    ঈদগাঁও প্রতিনিধি,

    ঈদগাঁও ইসলামাবাদে গণপিটুনিতে ভুয়া ডা. ওসমান হাসপাতালে ডাক্তার সেলিম উল্লাহ ও মোবারক হোসেনের বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে প্রভাব বিস্তার করতে গেলে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্য ভূয়া ডাক্তার ওসমানকে গণপিটুনি দিয়ে হাসপাতালে পাটিয়েছেন এলাকাবাসী। এ সময় তাদের ব্যবহৃত ধারাল অস্ত্রও উদ্ধার করা হয়।
    এঘটনায় মোবারক হোসেনের স্ত্রী হাছিনা আক্তার বাদী হয়ে ডাক্তার ওসমান কে অভিযুক্ত করে ঈদগাঁও থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। সে একই ইউনিয়নের পশ্চিম বোয়াল খালী এলাকার মৃত নজির আহমেদের ছেলে।
    গত ২৮শে মার্চ বিকাল ৩ টার দিকে কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের পশ্চিম বোয়াল খালী এলাকার ডাক্তার সেলিম উল্লাহর বসত বাড়ীতে এঘটনা ঘটে।
    অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অভিযুক্ত ওসামানের থাকার কোন স্থান না থাকার কারণে তার বড় ভাই মোবারক হোসেন নিজ বাড়ীর রান্না ঘরে স্বপরিবারে থাকিতে দেয়।
    অভিযুক্ত ওসমান এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে ঘরের দরজার তালা ভাঙ্গিয়া বসত ঘরে প্রবেশ করিয়া অকথ্য ভাষায় গালি দিলে হাছিনা আক্তার প্রতিবাদ করিলে সে ধাক্কা মারিয়া আহত করে।
    ঘটনার বিষয়ে জানতে চাইলে ঈদগাঁও থানা পুলিশের এএস আই শামশুল আলম বলেন,অভিযোগ পেয়ে ঘটনা স্থাল পরিদর্শন করা হয়েছে। তদন্ত পূর্বক আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়া দিন।
    এ নিয়ে বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ এড়াতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী ও এলাকার বাসী।

  • কৃষকের বসত ঘরে সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলা ভাংচুর লুটপাট আহত ০৪ ঈদগাঁওতে

    কৃষকের বসত ঘরে সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলা ভাংচুর লুটপাট আহত ০৪ ঈদগাঁওতে

    ঈদগাঁও প্রতিনিধি,

    কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার কৃষক আব্দু শুক্কুরের বসত বাড়ীতে দিন দুপুরে সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলা ভাংচুর লুটপাটের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

    এঘটনায় ৩০শে মার্চ আব্দু শুক্কুর বাদী হয়ে ১২ জন কে অভিযুক্ত করে ঈদগাঁও থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    অভিযুক্তরা হলেন,বর্ণিত উপজেলার ঈদগাঁও ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজ পাড়া এলাকার মৃত আবদুল হাকিমের ছেলে মোঃ হোসেন,হামিদ,এরশাদ,মিশকাত,হাছিনা,মিনা,লেদু,আমিনা,সাবেকুল নাহার,মনজুর আলম,রুবেল,ভেদু।

    গত ৩০শে মার্চ বিকাল ৩ টার দিকে ঈদগাঁও ইউনিয়নের দক্ষিণ মাইজ পাড়া এলাকার মৃত নাজির হোসেনের ছেলে আব্দু শুক্কুরের বসত বাড়ীতে এঘটনা ঘটে।

    অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আব্দু শুক্কুরের ভোগদখলীয় জমি বিরোধ নিয়ে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা বর্ণিত সময়ে বসতঘরের ৩ টি রুম ভাঙ্গা শুরু করিলে আব্দু শুক্কুর বাধা দিলে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা এলোপাথাড়ী মারপিট করে শরীরের বিভিন্ন স্থানে থেতলানো ও ফোলা জখম করে। এসময় ৩টি রুমে থাকা আসাবাব পত্র সহ জিনিষপত্র ভাংচুর করে নগদ ৬০,০০০/-টাকা, স্বর্ন ৩ ভরি নিয়ে পালিয়ে যায়।

    খবর পেয়ে ঈদগাঁও থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালে সন্ত্রাসী বাহিনীর সদস্যরা পালিয়ে যায়।পুলিশ ও স্থানীয় এলাকার লোকজন আহতদের উদ্ধার করে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে।

    এলাকাবাসীরা জানান,এনিয়ে আবারও বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বড় ধরনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ এড়াতে সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন ভুক্তভোগী ও এলাকার লোকজন।

  • ঘুমধুমে ৩৪ বিজিবির উদ্যোগে ৩০০ মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

    ঘুমধুমে ৩৪ বিজিবির উদ্যোগে ৩০০ মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

    কপিল উদ্দিন (জয়)বান্দরবান জেলা প্রতিনিধিঃ

    বিজিবি কর্তৃক চোরাচালান ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক জনসচেতনামুলক মতবিনিময় সভা এবং পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।

    রোববার ৫টার সময় নাইক্ষ্যংছড়ি জোনের আওতাধীন কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধিনস্হ তুমব্রু বিওপির দায়িত্বপূর্ণ ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ হল রুমে কক্সবাজার ৩৪ বিজিবি কর্তৃক আয়েজিত চোরাচালান ও আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক জনচেতনামুলক মতনিনিময় সভা এবং পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ইফতারী সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।
    উক্ত মতবিনিময় সভা ও ইফতারী সামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ৩৪ বিজিবির অধিনায়ক লেঃ কর্নেল মোঃ সাইফুল ইসলাম চৌধুরী পদাতিক সাথে অপস্ অফিসার মেজর মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন পিএসসি, সহকারী পরিচালক এডি শফিকুল ইসলাম এবং নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ ঘুমধুম ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আজিজ , নাইক্ষংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ টান্টু সাহা, স্থানীয় মেম্বার এবং কারবারি,গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গ এবং স্থানীয় সংবাদ কর্মী।
    উক্ত মতবিনিময় সভায় চেয়ারম্যান, অধীনায়ক, মেম্বারসহ গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গরা সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
    সভাশেষে বিজিবি স্হানীয় গরীব ও দুস্থদের জনসাধারণের মাঝে পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে ৩০০ প্যাকেট, ইফতার সামগ্রী বিতরণ করে।
    উক্ত ইফতার সামগ্রী পেয়ে স্থানীয় গরীব দুঃখীদের মাঝে খুশির আমেজ লক্ষ্য করা গেছে।

  • নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে,ইফতার মাহফিলে,অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ

    নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে,ইফতার মাহফিলে,অধ্যক্ষ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ

    আলমগীর ইসলামাবাদী- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    রাষ্ট্রের প্রধান কর্তব্য হলো, মানুষের খাদ্য সরবরাহ ঠিক রাখা এবং তা ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখা। সরকার এক্ষেত্রে চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যদ্রব্যের দাম এখন আকাশচুম্বী। প্রতিদিন দাম বাড়ছে। চাল-ডাল, সবজী, তেল, মুরগী ও গরুর গোস্তের দাম সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে গেছে। রমজানে সমগ্র মুসলিম দেশে নিত্যপণ্যের দাম কমানো হয়। আর বাংলাদেশে দাম বাড়ানোর কুৎসিত প্রতিযোগিতা হয়। দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ার পেছনে দ্রব্যের দুঃপ্রাপ্যতা নয় বরং সরকারের অব্যবস্থাপনা, চাঁদাবাজী, সিন্ডিকেট, অবৈধ কারসাজি ও মজুতদারিই প্রধানত দায়ী। সরকারের উচিৎ এগুলো বন্ধ করে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখা। কিন্তু দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, সরকারই অনেক ক্ষেত্রে এসব অবৈধ কারসাজির সাথে জড়িত। আমরা অনতিবিলম্বে বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবী জানাচ্ছি। যে করেই হোক, দ্রব্যমূল্যকে জনগণের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে সরকার চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে বলে দাবী করেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ।

    আজ শনিবার (০১ এপ্রিল ২০২৩) বিকাল ৩ টায় নগরীর আগ্রাবাদ এক্সেস রোডস্থ আব্দুল্লাহ কনভেনশন হলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে ওলামা মাশায়েখ, সূধী ও রাজনীতিবীদদের সম্মানে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম্মদ জান্নাতুল ইসলাম। এতে রাজপথের বিরোধী দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি, এ বি পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ, কল্যাণ পর্টি, এলডিপি হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশসহ কয়েকটি দলের নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন।

    আরো বক্তব্য রাখেন, বিএনপি চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি, ডা. শাহাদাত হোসেন, এ বি পার্টি চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি এডভোকেট মোঃ গোলাম ফারুক, হেফাজতে ইসলাম চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি, মাওলানা তাজুল ইসলাম, গণঅধিকার পরিষদ চট্টগ্রাম মহানগরের সদস্য সচিব মোসলেম উদ্দিন খান জুয়েল, বিশিষ্ট শিক্ষাবীদ ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ড. বেলাল নুর আজিজ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী দিলাওয়ার হোসেন সাকী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. নূরুল আমীন নূরী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সিনিয়র সদস্য অধ্যাপক মাওলানা রফিকুল আলম, আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাতাব্বার, সিনিয়র সহ-সভাপতি নুরুল ইসলাম বিএসসি, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের সেক্রেটারী মাওলানা শেখ আমজাদ হোসেন, শ্রমিক আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি ওয়ায়েজ হোসেন ভূইয়া, মুহাম্মদ ইবরাহীম খলিল, প্রচার সম্পাদক মাওলানা মুহাম্মদ তরিকুল ইসলাম, মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম শাহীন প্রমুখ।

    ডা. শাহাদাত হোসেন বলেন, স্বাধীনতার ৫২ টি বছর পেরিয়ে গেলেও দেশের জনগণ প্রকৃত স্বাধীনতার সুফল পায়নি। দ্রব্যমূল্যের ক্রমাগত উর্ধ্বগতি, শাসকগোষ্ঠীর দুর্নীতি, জুলুম-অত্যাচার, ভোটাধিকার হরণ এবং মৌলিক অধিকার থেকে জনগণকে বঞ্চিত করার কারণে জাতি আজ স্বাধীনতার সুফল থেকে চরমভাবে বঞ্চিত। অভাবের তাড়নায় মানুষ আজ সপরিবারে আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ তাদের ভোটাধিকার পায়নি। বিগত জাতীয় নির্বাচনসহ চলমান স্থানীয় নির্বাচনে এ অবৈধ আওয়ামী লীগ সরকার যা করেছে, তাতে স্বাধীনতার মর্ম বিচ্যুত হয়েছে। তাই, চট্টগ্রামবাসী ভোটাধিকার আদায়ের সংগ্রামেও মুক্তিযুদ্ধের মতো অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে।

  • কচ্ছপিয়াতে ৬ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করে গরু ছিনতাই,আশংকা জনক মাহাবুব

    কচ্ছপিয়াতে ৬ রাউন্ড গুলি বর্ষণ করে গরু ছিনতাই,আশংকা জনক মাহাবুব

    মোঃ ইফসান খান ইমন- নাইক্ষ‍্যংছড়ি,

    দুষ্কৃতকারী কর্তৃক দেশীয় অস্ত্রের ফায়ার করে গরু ছিনতাই করছে
    ২৯ মার্চ বুধবার রাত ৯টার সময় রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের সংবদ্ধ প্রভাবশালীর কিছু দুষ্কৃতকারীরা বাকখালী ও দোছড়ি খালস্হ টেকপাড়া নামক স্থানে মোঃ মাহাবুবুর আলম (৩৫)কে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আহত করে,৬ রাউন্ড দেশীয় অস্ত্রের ফায়ার করে ২৪ টি গরু ছিনিয়ে নিয়ে যায় বলে জানা যায়।
    উক্ত ঘটনায় ১ জন আহত হয় ।আহত ব্যাক্তিকে কক্সবাজার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন বলে জানা যায়।
    উল্লেখ্য রামু গর্জনিয়ার হাজী পাড়ার বহুল আলোচিত কয়েক ব‍্যাক্তি অবৈধ পন্হায় মিয়ানমার হতে ২৪ টি বার্মিজ গরু চোরাইপথে আনার সময় আকস্মিক দুষ্কৃতকারীর দল গুলি করে ২৪ টি গরু ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরবর্তীতে এলাকার মসজিদ থেকে মাইকিং করলে মুসল্লিরা বাহির হয়ে ১৫ টি গরু উদ্ধার করে ফেরত দেয়। এবং এর কিছুক্ষন পরে ঘটনাস্হলে গর্জনিয়া পুলিশ ফাড়ি থেকে পুলিশ ঘটনা স্থলে যান বলে জানা যায়।
    উক্ত ঘটনার পর থেকে ঐ এলাকা থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
    আহত ব্যাক্তির নাম
    মোঃ মাহাবুবুল আলম(৩৫)
    পিতাঃ মৃতঃআঃ রশিদ
    গ্ৰাম:-বালুবাসা
    তৎক্ষনাৎ আহত ব্যক্তিকে নাইক্ষ্যছড়ি সদর হাসপাতালে প্রার্থমিক চিকিৎসা শেষে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। বলে জানাগেছে।

  • তুমব্রু বাইশপারী সীমান্তে গরুসহ চোরাইপন্যের নতুন সিন্ডিকেটের উৎপত্তি : নেতৃত্বে ইউপি সদস্য সহ ৩ জন।

    তুমব্রু বাইশপারী সীমান্তে গরুসহ চোরাইপন্যের নতুন সিন্ডিকেটের উৎপত্তি : নেতৃত্বে ইউপি সদস্য সহ ৩ জন।

     

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবান:

    নাইক্ষ‌্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে চোরাইপন্য পাচারে একের পর এক সিন্ডিকেট সক্রিয় হতে দেখা যাচ্ছে। কেউ মায়ানমারের গরু পাচারে সক্রিয় কেউ বিদেশী সিগারেট কিংবা নিষিদ্ধ চোরাইপন্য পাচারে সক্রিয়।
    তারই ধারাবাহিকতায় কুতুপালং এলাকার প্রবীন বড়ুয়ার ছেলে সুশিল বড়ুয়ার(৪৫)’র নেতৃত্বে ঘুমধুমে সক্রিয় হয়েছে নতুন এক সিন্ডিকেট ।

    এই সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে অবৈধ ব‌্যবসা ও মায়ানমারের নিষিদ্ধ পন্যসহ মাদক পাচারের অভিযোগ তুলেছে বাইশপারির স্থানীয় বাসিন্দারা । শুধু তাই নই তার বিরুদ্ধে রয়েছে বাইশপারির সীমান্ত দিয়ে মায়ানমার থেকে গরু পাচার ও অসংখ্য নারী কেলেঙ্কারীর অভিযোগও।

    তার এই সিন্ডিকেটের হর্তাকর্তারা ধরা ছোঁয়ার বাহিরে থাকলেও তুমব্রু বাইশপাড়ি এলাকার সমশু আলমসহ বিভিন্ন এলাকার প্রভাবশালীর বেশ কয়েকজনের তথ্য উঠে এসেছে।
    গেল কয়েকদিন আগেও এই সিন্ডিকেট রাতের আধারে মায়ানমার থেকে চোরাই পথ ব‌্যবহার করে নিয়ে আসছে অবৈধ গরুর চালান। এই গরুর বৈধতা দিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা মোটা অংকের টাকায় প্রত্যয়ন ও দিচ্ছে বলে প্রশাসনের একাদিক সুত্রে জানা গেচে। এমন কি এই সুশীল বড়ুয়া মায়ানমারে আসা যাওয়ার ঘটনাও বেশ রহস্যজনক।
    এসব অবৈধ গরু আমদানিতে সরকার হারাচ্ছে রাজস্ব অন‌্যদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দেশীয় খামারীরা।
    এই সুশীল বড়ুয়া ও তার সিন্ডিকেটের গোয়েন্দা সংস্থার নজরদারি জরুরি হয়ে পড়েছে। গোয়েন্দা নজরদারিতে বেরিয়ে আসতে পারে তার এই এসব অবৈধ কালোবাজারির তথ্য। এমন মন্তব্য করেন বাইশপারির স্থানীয়রা।

    সুশিল বড়ুয়া উখিয়ার হলেও ঘুমধুমে রয়েছে তার নামে-বেনামে অত্যাধিক সম্পদ। বাইশপাড়ি এলাকায় রয়েছে সুশিল মার্কেট। তার এত সম্পদের পিছনে আইয়ের উৎস নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে সচেতনমহল। বিগত কয়েক বছর আগেও তিনি ছিলেন সামান্য টিউবওয়েল মিস্ত্রি। অল্পদিনে এত সম্পদের মালিক বনে যাওয়া এই সুশিলের নৈপথ্যে কি রয়েছে এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে সকলের মাঝে।
    এদিকে সুশীল বড়ুয়া এসব কর্মকান্ডের কথা অস্বীকার করে প্রতিবেদককে বলেন, আমি এসব অবৈধ কর্মকান্ডে জড়িত নেই। অনেকেই আমার নাম ব্যবহার করে সীমান্ত দিয়ে এসব অবৈধ চোরাইপন্যের ব্যবসা করে যাচ্ছে। কেউ যদি আমার নাম ব্যবহার করে গরু পাচার ও অন্যান্য খারাপ কর্মকান্ড করে থাকে তাহলে আমার দুষ কি।

    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঘুমধুম ইউপি চেয়ারম‌্যান একেএম জাহাঙ্গীর আজিজ বলেন, সুশিল বড়ুয়া ঘুমধুমের কেও নয়, তবে ঘুমধুম সীমান্তে এসে এসব অবৈধ কর্মকান্ডে জড়িত থাকার খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে নিশ্চিত হয়েছি। তার বিষয়ে আমি প্রশাসনকে জানিয়েছি। আশাকরছি গোয়েন্দা সংস্থার মাধ্যমে সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে প্রশাসন তার বিরুদ্ধে আইনগত ব‌্যবস্থা গ্রহন করবেন। এ বিষয়ে সরাসরি আমি বিজিবিকেও জানিয়েছি।

  • বিজিবি কর্তৃক মালিক বিহীন বিপুল পরিমাণ বার্মিজ সিগারেট উদ্ধার

    বিজিবি কর্তৃক মালিক বিহীন বিপুল পরিমাণ বার্মিজ সিগারেট উদ্ধার

    কপিল উদ্দিন জয় বান্দরবান জেলা প্রতিনিধিঃ

    বিজিবি কর্তৃক মালিক বিহীন বিপুল পরিমাণ বার্মিজ সিগারেট উদ্ধার করা হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার ভোর ৫টার সময় কক্সবাজার ৩৪ বিজিবির অধীনস্থ রেজুআমতলী বিওপি কর্তৃক নাইক্ষ‍্যংছড়ির ঘুমধুম ইউনিয়নে মগঘাটা নামক এলাকার একটি রাবার বাগানে অন্যত্র পাচার করার জন্য গোপনে রাখা অবস্থায় মালিকবিহীন নিম্নোক্ত বিভিন্ন প্রকার বিপুল পরিমাণ বার্মিজ সিগারেট উদ্ধার করে বলে জানাগেছে ।
    উদ্ধারকৃত বিভিন্ন প্রকার সিগারেটের এর মধ্যে রয়েছে
    ৪৫০০ প্যাঃ বার্মিজ তৈরি Mond,
    ৪৫০০ প্যাঃ বার্মিজ SO
    ৩৯০০ প্যাঃ বার্মিজ ORIS সহ মোট ১২৯০০ প‍্যাকেট সিগারেট।
    উদ্ধারকৃত বার্মিজ সিগারেট গুলো ধ্বংসের জন্য কক্সবাজার ব্যাটালিয়ন সদরে জমা করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সুত্রে জানা গেছে।
    উল্লেখ্য নাইক্ষ‍্যংছড়ি- মিয়ানমার সীমান্ত এলাকার কিছু দুর্গম জায়গা দিয়ে স্থানীয় চোরাকারবারীরা রাতের আঁধারে সময় সুযোগ বুঝে স্থানীয় প্রশাসনের চোখকে ফাঁকি দিয়ে রাজস্ব বিহীন অবৈধ সিগারেট বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এনে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে দিয়ে অধিক মুনাফা লাভের জন্য বেপরোয়া হয়ে উঠেছে বলে জানা গেছে।

  • ইফতার মাহফিলে আওয়ামীলীগ,বিএনপিসহ সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানালেন ইসলামী আন্দোলন

    ইফতার মাহফিলে আওয়ামীলীগ,বিএনপিসহ সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানালেন ইসলামী আন্দোলন

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের উদ্যোগে আগামী ১লা এপ্রিল ২০২৩ শনিবার, বিকাল তিনটা হতে নগরীর আগ্রাবাদ এক্সেস রোডস্থ বেপারী পাড়া আব্দুল্লাহ কনভেনশন সেন্টারে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিবছর ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠিত হয় এই ইফতার মাহফিল। এ বছর ভিন্নভাবে আয়োজন করার লক্ষ্যে সকল রাজনৈতিক দলের নগর নেতৃবৃন্দকে এক মঞ্চে বসিয়ে রাজনৈতিক সহাবস্থান ফিরিয়ে আনতে উদ্যোগ গ্রহণ করেন দলটি। ইতিমধ্যে রাজপথের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি এবং সরকারে থাকা আওয়ামী লীগকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আরো দাওয়াত গ্রহণ করেছেন, সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি, ইসলামী দলসমূহের মধ্যে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, নেজামে ইসলাম পার্টি, খেলাফত মজলিস, ইসলামিক ফ্রন্ট এবং এবি পার্টি ও গণ অধিকার পরিষদ।
    গত২৭ মার্চ ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ডা. শাহাদাত হোসাইন এর কাছে দাওয়াত নিয়ে যান, তিনি দাওয়াত গ্রহণ করেন এবং ইফতার মাহফিলে আসবেন বলে আশ্বস্ত করেন। সেই সময় উপস্থিত ছিলেন, নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসেম বক্কর, নগর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সেক্রেটারি আলহাজ্ব আল মোহাম্মদ ইকবাল, নগর প্রচার সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলামসহ নগর বিএনপি এবং ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ।
    ২৮ মার্চ চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব আ জ ম নাসির উদ্দিনের কাছে দাওয়াত নিয়ে যান ইসলামী আন্দোলনের নেতৃবৃন্দ। সেখানে উপস্থিত ছিলেন নগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক চট্টগ্রাম ৮ আসনের সদ্য নমিনেশন পাওয়া হাসান আল মামুন ও কাউন্সিলর হাসান মাহমুদ হাসনিসহ আওয়ামী লীগের নগর নেতৃবৃন্দ।

  • মহেশখালীতে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নাগরিক সমাজের ব্যানারে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়

    মহেশখালীতে সড়ক দুর্ঘটনা প্রতিরোধে নাগরিক সমাজের ব্যানারে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়

    মিজবাহ উদ্দিন আরজু, (মহেশখালী প্রতিনিধি)::

    সড়ক দুর্ঘটনা এখন নিত্যদিনের খবরে পরিণত হয়েছে। প্রতিনিয়ত প্রাণহানির ঘটনা ঘটছে। মহেশখালীতে বিগত কয়েক বছরে শতশত প্রাণের বলি হয়েছে এ সড়ক পথেই। সড়ক পথে প্রতিটি ক্ষণই থাকতে হয় আতঙ্কে- এই বুঝি গাড়ি উঠে গেলো গায়ের ওপর! এই বুঝি আর বাড়ি ফেরা হলো না! একটু লক্ষ করলেই দেখতে পাই যে, প্রতিনিয়তই আমাদের দেশে সড়ক দুর্ঘটনা দ্রুতই বেড়ে চলেছে। সড়ক নয়, যেন একেকটি মৃত্যুফাঁদ। একই সাথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন অনেকেই। আহত হয়ে কেউ হাসপাতালের বেডে আবার কেউ বাড়িতে পড়ে রয়েছেন। অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও যুবকদের বেপরোয়া মোটরবাইক চালানোর ফলে তারা নিজেরা দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে এবং অন্যান্য যানবাহনকেও ঝুঁকিতে ফেলছে। পুলিশের বেশিরভাগ রিপোর্টে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা যায় গাড়ির অতিরিক্ত গতি ও চালকের বেপরোয়া গাড়ি চালানোর মনোভাব। গাড়ি চালানোর সময় তারা মোবাইল ফোনে কথা বলেন, আবার ফুল ভলিউম দিয়ে গান শোনার কারণে আশেপাশের ঘটনা বা কোনো গাড়ির সংকেত বা হর্ন তারা শুনতে পান না। আবার অনেক চালকের গাড়ি চালানোর পর্যাপ্ত বয়সও হয়নি বা শারীরিক-মানসিক সক্ষমতা ছাড়াই চালকরা গাড়ি চালিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত সড়ক দুর্ঘটনার সৃষ্টি করে অকালে ঝরিয়ে দেন তাজা প্রাণ।

    ২৮ মার্চ (মঙ্গলবার) দুপুরে ২টায় মহেশখালী পৌরসভাস্থ গোরকঘাটা চৌরাস্তার মোড়ে সড়ক দুর্ঘটনার সচেতনতামূলক পোস্টার নিয়ে একটি র‌্যালি বের করা হয়। র‌্যালিটি গোরকঘাটাস্থ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার হয়ে চৌরাস্তার মোড়ে এক পথসভার মধ্য দিয়ে শেষ হয়।

    সচেতনতামূলক কার্যক্রমে উপস্থিত ছিলেন- মহেশখালীর সচেতন ছাত্র সমাজ, মহেশখালী সবখবর সম্পাদক, সাংবাদিক মাহাবুব রোকন, সাংবাদিক আ ন ম হাসান, সাংবাদিক মিজবাহ উদ্দীন আরজু, কবি ও সাংবাদিক সুব্রত আপন সাংবাদিক এনামুল হক সহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গ।

    বক্তরা মহেশখালীর ২৫ কিলোমিটার সড়কে যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে ১৫ টা দাবি উত্তাপন করেন। যথাক্রমে প্রতিটি গাড়িতে লুকিং গ্লাস থাকা বাধ্যতামূলক, সাউন্ডবক্সে গান না বাজানো ১৮ বছরের নিচে গাড়ি ড্রাইভিংয়ে নিরুৎসাহিত করা, অতিরিক্ত হর্ণ না বাজানো, মহিলাদের গাড়িতে উঠলে বোরকা বিষয়ে সচেতন হওয়া, নিদিষ্ট জায়গা হতে যাত্রী উঠানামার ব্যাবস্থা করা, টমটম গাড়ির ডান পাশে বন্ধ করে দেওয়া, ফায়ার সার্ভিস এবং এ্যাম্বুলেন্সের আসা যাওয়ার ব্যাপারে বিশেষ ব্যাবস্থা রাখা, সিএনজি গাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার নিরাপদে রাখা, উচ্চস্বরে হর্ণ না বাজানো, ফুটপাত দখল করে দোকান মালামাল না রাখা, গাড়ি চলাকালীন সময়ে ধূমপান হতে বিরত থাকা, প্রতিযোগীতা মূলক গাড়ি চালানো থেকে বিরত থাকা, গাড়ির গতি স্বাভাবিক রাখা ইত্যাদি।

    বক্তারা আরও বলেন- মহেশখালী উপজেলার ২৫ কিলোমিটার যে সড়ক আছে যা এখন মৃত্যুপুরী বললেই চলে, এই সড়ক নিরাপদ রাখতে উপরোক্ত দাবীগুলো কার্যকর ভূমিকা রাখবে। মহেশখালীর বিভিন্ন ইউনিয়নে এই কার্যক্রম চলমান থাকবে।
    উপরোক্ত দাবী বাস্তবায়নে গাড়ি চালক, সমিতি এবং প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন বক্তারা৷
    অন্যথায় ঈদ পরবর্তী সময়ে মহেশখালী নাগরিকদেন স্বার্থে-সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে কঠোর কর্মসূচী হাতে নেওয়া হবে। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরে না আসা পর্যন্ত কর্মসূচী চলতে থাকবে বলে জানানো হয়।