Blog

  • বাঁশখালীতে দ্রব্য মূল্য উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশঃজাফরুল ইসলাম চৌধুরীর

    বাঁশখালীতে দ্রব্য মূল্য উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে বিএনপির মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশঃজাফরুল ইসলাম চৌধুরীর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    দ্রব্য মূল্য উর্ধ্বগতির প্রতিবাদে সারাদেশের ন্যায় চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে বিএনপি’র উদ্যোগে কালীপুর ইউপির গুনাগরি সদরস্থ আনোয়ারা- বাঁশখালী পিএবি প্রধান সড়কে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। আজ বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর ২১) বিকেলে কালীপুর ইউনিয়নের গুনাগরী প্রধান সড়কে চট্টগ্রাম দক্ষিন জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলহাজ্ব জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বে প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বাঁশখালী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক, বাহারচড়া ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাস্টার মো. লোকমান।

    এ সময় বিএনপি নেতা এম. আবদুল হক,পৌরসভা বিএনপির আহবায়ক রাসেল ইকবাল মিয়া, অ্যাডভোকেট শওকত ওসমান,পৌর বিএনপি নেতা সরওয়ার আলম আস্করী, পৌরসভা বিএনপির সদস্য সচিব খোরশেদুল আলম আইয়ুব, দক্ষিণ জেলা ছাত্রদল সভাপতি শহিদুল আলম, বিএনপি নেতা ফজলুল কাদের, মনিরুল হক পলাশ, হাছান ডিলার, মেম্বার মমতাজ উদ্দীন, দেলোয়ার আজিম, নুরুল আজিজ, ডা. ইউনুছ, মো. তোফাইল, ইউনুছ কোম্পানী, নুরুল আমিন, জিয়া উদ্দীন, মেম্বার এবাদুল হক, নুরুল ইসলাম, হামিদ বাহার চৌধুরী, আবু ছিদ্দিক, রাশেদ চৌধুরী প্রমুখ।

  • নবগঠিত উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া নুরানী মাদ্রাসা ও হিফজ খানা পরিদর্শন করলেন জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    নবগঠিত উখিয়ার চাকবৈঠা দারুল হেদায়া নুরানী মাদ্রাসা ও হিফজ খানা পরিদর্শন করলেন জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    তরুণ মোফাচ্ছির, মুফতি রিদওয়ানুল কাদির এর ফেসবুক পোষ্ট

     

    আজ আমাদের মাদ্রাসার পার্শ্ববর্তী ময়দানে চাকবৈঠা ইউনিটি ফোরাম আয়োজন করে ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠান ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প।
    সেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মান্যবর চেয়ারম্যান জনাব Jahangir Kabir Chowdhury ।
    চেয়ারম্যান সাহেব ঐ প্রোগ্রাম সমাপ্ত করে আমাদের দারুল হেদায়া মাদ্রাসা চাকবৈঠা উখিয়া কক্সবাজার পরিদর্শনে আসেন।
    সেখানে তিনি কুরআনের পাখিদের সাথে বেশ কিছুক্ষণ সময় কাটান। তাদের সাথে কথাবার্তা বলেন। হিফজখানার শিক্ষার্থীদের জন্য তিনি শীতের কাপড়ের ব্যবস্থা করবেন বলে কথা দেন। তৎক্ষণাৎ ছাত্রদের জন্য নাস্তার ব্যবস্থাও করেন।
    তিনি সর্বদা আমাদের পাশে থাকবেন বলে কথা দেন।

    আমাদের মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা চেয়ারম্যান সাহেবকে কাছে পেয়ে যারপরনাই আনন্দিত হয়।
    এরপর চেয়ারম্যান সাহেব আমাদের কাছ থেকে বিদায় নেন।

    আল্লাহ তাআলা চেয়ারম্যান সাহেবকে কবুল করে নেন। আরো বেশি বেশি দ্বীনের খেদমত করার তাওফিক দান করুন।

    [ আমার ব্যক্তিগত পেইজে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন…. Mufti Ridwanul Kadir ]

  • আনোয়ারায় মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে কাজী ইব্রাহীম পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

    আনোয়ারায় মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে কাজী ইব্রাহীম পরিবারের সংবাদ সম্মেলন

    আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধিঃ-

    আনোয়ারা উপজেলার হাইলধর ইউনিয়ন মালঘর গ্রামের কাজী ইব্রাহীম গংদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে ভুক্তভোগী পরিবার।
    ৫ই জানুয়ারি (মঙ্গলবার) বিকেলে উপজেলার চাতরী চৌমুহনীর একটি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলনে কাজী ইব্রাহীম গং পরিবারের পক্ষে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন কাজী সোলাইমান মাষ্টার।

    তিনি জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ তার পরিবারের সাথে প্রতিবেশী কামাল উদ্দীনের পরিবারের সাথে চলাচলের রাস্তা ও বসতবাড়ির মালিকানা সংক্রান্ত ব্যাপারে বিরোধ ছিল, যার ফলশ্রুতিতে একাধিক সালিশি বৈটক থেকে কোর্টে মামলা পর্যন্ত গড়ায়। ফলশ্রুতিতে বিরোধপূর্ণ জায়গার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত উভয়পক্ষকে কোন ধরনের স্থাপনা করতে নিষেধ করা হলেও কিছুদিন পূর্বে প্রতিবেশী কামাল উদ্দীনের পরিবার জোরপূর্বক ভাড়াটে লোক দিয়ে সীমানা প্রাচীর গেইট নির্মাণ করে বিরোধপূর্ণ জায়গাটি দখল করে রাখে। এই বিষয়টি নিয়ে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপির নির্দেশনায় আনোয়ারা থানার অফিসার ইনচার্জের মধ্যস্থতায় বৈটকে কামাল উদ্দীনের পরিবারকে নির্মাণকৃত গেইটটি সরিয়ে নিতে বলা হয়।

    উল্লেখ্য, গত ২৯শে ডিসেম্বর রাত প্রায় তিনটার সময় কে বা কারা রাতের অন্ধকারে কামাল উদ্দীনের বাড়ির গেইটটি ভেঙ্গে ফেলে। ঘটনার পরের দিন আনোয়ারা থানায় কামাল উদ্দীনের ছেলে মুহাম্মদ মোরশেদ উদ্দেশ্যমূলকভাবে আমাদের পরিবারের ১১জন সদস্যের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে যা সম্পূর্ণ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন বলে দাবী করা হয়।
    এসময় তিনি অনতিবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারসহ উক্ত ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানান এবং ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করেন।
    সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মুহাম্মদ ইব্রাহীম, মুহাম্মদ জয়নাল, মুহাম্মদ ইউসুফ, শওকত ওসমান, আবুল বশর, ইমন,শাহাদাত ওসমান, মিনহাজ প্রমুখ।

  • কেইসের হাজিরা দিতে এসে চট্টগ্রাম আদালতে আসামির মৃত্যু

    কেইসের হাজিরা দিতে এসে চট্টগ্রাম আদালতে আসামির মৃত্যু

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম আদালতে মামলায় হাজিরা দিতে এসে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে ইছহাক (৬৫) নামের এক আসামির মৃত্যু হয়েছে। তিনি একটি বন মামলার (২/২০১৮) এজাহারভুক্ত আসামি।

    বুধবার (০৬ জানুয়ারি ২১) চট্টগ্রামের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সামনে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি।
    মারা যাওয়া ইছহাক ফটিকছড়ির উত্তর কাঞ্চননগর দুল্যাছড়ি এলাকার ফকির আহমদের ছেলে।

    চট্টগ্রাম জেলা পুলিশের কোর্ট পরিদর্শক-২ মো. হুমায়ুন কবির জানান, মামলায় হাজিরা দিতে এসে ওই আসামি এজলাসের সামনে বারান্দায় পড়ে যান। পরে তিনি মারা যান। বিচারক মহোদয়ের সামনে ওই ব্যক্তির সুরতহাল করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে কোতোয়ালী থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়েছে।

    কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকতা মোহাম্মদ মহসীন বলেন, ‘আদালতে মামলায় হাজিরা দিতে এসে ইছহাক নামের এক আসামি মারা গেছেন। তার মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।

  • রুখে দাও ভারতীয় অগ্রাসণ।

    রুখে দাও ভারতীয় অগ্রাসণ।

    মোঃরাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

     

    আজ সেই নারকীয় ৭ই জানুয়ারি। হ‍্যা আজই সেই ফেলানী দিবস। ফেলানী খাতুনের দশম মৃত্যুবার্ষিকী। ২০১১ সালের ৭ জানুয়ারি ভোর ৬টায় কুরিগ্রাম ফুলবাড়ি সীমান্তে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষি বাহিনী (বিএসএফ) ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করে ফেলানীকে।

    বিএসএফ এর গুলিতে গুলিবিদ্ধ ফেলানী আধাঘণ্টা ধরে সীমান্তের কাঁটাতারের সাথে ঝুলে থেকে ‘পানি পানি’ বলে আহাজারি করতে থাকে। গুলি চালানোর পর ভারতের অনন্তপুর ক্যাম্পের বিএসএফ সদস্যরা লাশের পাশ দিয়ে টহল দিতে থাকে। তারা ফেলানীর বুকফাটা আর্তনাদ আনন্দের সঙ্গে উপভোগ করছিল। এক সময় কাঁটাতারে ঝুলে থাকা তরুণী ফেলানীর নিথর শরীর নিস্তব্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘ সময় ধরে কাটাতারের সাথে ঝুলে থাকে ফেলানীর লাশ।

    নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার ফেলানীর বাবা নুরুল ইসলাম নূরু কাঁটাতারের বেড়া অতিক্রম করে বাংলাদেশে এলেও মেয়ের আর্তচিৎকারে সাড়া দিতে পারেননি। হত্যার ৩০ ঘণ্টা পর বিএসএফ ফেরত দেয় ফেলানির লাশ।
    সেই হতভাগ্য ফেলানীর বাড়ি নাগেশ্বরী উপজেলার দক্ষিণ রামখানা ইউনিয়নের বানার ভিটা গ্রামে।

    বাংলাদেশ ও ভারতের গলায় গলায় বন্ধুত্বে সীমান্তের কাঁটাতারের সাথে আটকে থাকা ফেলানীর ঝুলন্ত লাশের ছবি হইচই ফেলে দেয় বিশ্বজুড়ে। সারাবিশ্বের ছড়িয়ে পড়ে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বর্বরতা। ফেলানী হয়ে উঠে প্রতিবাদের প্রতীক। সেই নৃশংসতার শিকার ফেলানী খাতুনের মরদেহ কাটাতারের সঙ্গে ঝুলে থাকার ঝুলন্ত ছবি আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ব‍্যাপক আকারে প্রচার হওয়ায় ভারত হত্যাকারী বিএসএফ সদস্যদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দেয়। বিচার প্রক্রিয়া শুরুও হয়েছিল। তবে তৈরি হয়েছিল এক মহাপ্রহসনের বিচার।

    ফেলানী হত্যার কড়া প্রতিবাদ পর্যন্ত করতে পারেনি বাংলাদেশ; বরং সেই হত্যাকারীদের সাথে বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নাকি এখন ইতিহাসের সর্বোচ্চচূড়া অতিক্রম করেছে। তাদের সব চাওয়া-পাওয়া সব দাবী পূরণ করা হয়েছে। বিশালাকার ভাবে প্রচার করা হয় হত্যাকারী ভারতের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক, রাখিবন্ধনের সম্পর্ক এমনকি এদেশের অধিপতিরা বলে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের কথা।

    ফেলানীকে নৃশংসভাবে হত্যার পর হিউম্যান রাইটস ওয়াচের মতো মানবাধিকার সংগঠন বিএসএফকে একটি ‘খুনে বাহিনী’ হিসেবে অভিহিত করে। বিশ্বজুড়ে প্রচার হয়ে যায় প্রতিষ্ঠিত বিএসএফ একটি বর্বর বাহিনী। এই বাহিনী এর আগেও বহু নারী ও শিশুদের নির্মমভাবে হত্যা করেছে। ফেলানী হত্যার আগে ২০১০ সালের মে মাসে ঠাকুরগাঁওয়ের রত্মাই সীমান্তের এক কিলোমিটার ভেতরে এসে পারুল নামে ১৪ বছরের এক কিশোরীকে হত্যা করেছিল। বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রতিবাদ ও বিশ্বের দেশে দেশে প্রতিবাদের ঝড় ওঠায় ভারত ফেলানী হত্যার বিচারের প্রতিশ্রুতি দেয়। বিএসএফ এর ডিজি বাংলাদেশে এসে প্রতিশ্রুতি দিয়ে অঙ্গিকার করেছিলেন ‘আর কোনো বাংলাদেশী নাগরিকের ওপর তারা কোনো মারণাস্ত্র ব্যবহার করবেন না’। শুধু সেইবারই নয় কত শতবার যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে তারা তার কোনো হিসেব নেই। কিন্তু সে প্রতিশ্রুতির ছিটে ফোটাও তারা রাখতে পারেননি।

    বর্তমান ক্ষমতাসীন সরকারের আমলে বর্বর ভারতীয় বাহিনী বিএসএফ এই পৈশাচিকতা ফ্রি-স্টাইল লাইসেন্সে পরিণত হয়েছে। আর নরঘাতক ভারতীয় বাহিনীর এই নারকীয় হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে একবারও প্রতিবাদ করতে পারেনি বাংলাদেশের সরকার।

  • নলছিটির দপদপিয়ায় রুম্মান হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    নলছিটির দপদপিয়ায় রুম্মান হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ

    মোঃ রাকিব”নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধিঃ

     

    ঝালকাঠি জেলার নলছিটি উপজেলার দপদপিয়ায় রুম্মান বিশ্বাসকে (২২) কুপিয়ে হত্যার ঘটনার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী।

    ৭ জানুয়ারি ( বৃহস্পতিবার ) সকালে বরিশাল কুুুয়াকাটা মহাসড়কে জিরোপয়েন্ট এলাকায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করে এলাকাবাসী। এ মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেছে স্থানীয় জনতা।

    মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় জনগণ এই জঘন্যতম হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। তারা এর সঙ্গে জড়িতদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।

    উল্লেখ্য, গেলো ৩ জানুয়ারি সন্ধ্যায় প্রভাব বিস্তার ও জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের কারণে প্রতিপক্ষের হাতে বাড়ির সামনেই নৃশংস ভাবে খুন হয় রুম্মান বিশ্বাস।

    রুম্মান বিশ্বাস দপদপিয়া জিরো পয়েন্টএলাকার আব্দুস ছাত্তার বিশ্বাসের ছেলে ও বরিশালের শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত (দপদপিয়া) সেতুর টোল ক্যাশিয়ার।

    সোমবার রাতে ২২ জনকে আসামী করে নিহত রুম্মানের চাচাতো ভাই মিঠু বিশ্বাস একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।

  • আনোয়ারায় হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের ‘মৌলা তোরণ’ শুভ উদ্বোধন

    আনোয়ারায় হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের ‘মৌলা তোরণ’ শুভ উদ্বোধন

    মুহাম্মদ আমজাদ হোসেন,আনোয়ারা (চট্টগ্রাম)প্রতিনিধি:

    আধ্যত্মিক সাধক, ১৮শতকের কবি আল্লামা হযরত শাহ সুফি আলী রজা প্রকাশ কানু শাহ্ (রহ:) এর পীর হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) এর নামে সড়ক নামকরণ করা হয়েছে আনোয়ারা উপজেলার ৯নং পরৈকোড়া ইউনিয়নের মুসুদ্দী পাড়ার ওষখাইন আলী নগর দরবার শরীফে যাওয়ার সড়কটি৷

    এটি ১৯৯৮-৯৯ সালে এ সড়কটি সংস্কার ও তোরণ নির্মাণ করেন কানু শাহ্ (রহ:) এর বংশধর খাজা দরবেশ শাহ নুরু মাওলা আকতার দরবেশ (রহঃ)।

    দীর্ঘ ২১ বছর পর হযরত শাহ কেয়ামুদ্দীন আউলিয়া (রহ:) সড়কের নতুন ভাবে ‘মৌলা তোরণ’ নির্মাণ করা হয়েছে।

    বুধবার (৬ই জানুয়ারি) বিকেলে ‘মৌলা তোরণ’টি শুভ উদ্বোধন করেন মারকাযে এশায়াতে আহলে সুন্নাত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠাতা গোলামে আহলে বাইতে রাসূল (দঃ) পীরজাদা মৌলানা মীর মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন নূরী সিদ্দীকি আল কুরাইশী।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন -পরৈকোড়া ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান এম এ মালেক,শাহাজাদা হাবিবুল্লাহ,শাহাজাদা ইয়াছিন সহ আরো অনেকে।

    মৌলানা মীর মুহাম্মদ মঈনুদ্দীন নূরী সিদ্দীকি আল কুরাইশী বলেন, সড়কটি শাহ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ)-এর নামে নামকরণ করেন দরবেশ খাজা শাহ্‌ নূরু মৌলা (রহঃ)৷ কারণ তিনি জানতেন এই রাস্তা দিয়ে তৎকালীন সময়ে শাহ্‌ সূফী আলী রজা কানু শাহ্ (রহঃ) কে তরবিয়ত দেওয়ার জন্যে শাহ্‌ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ) চলাফেরা করতেন৷ তার এই স্মৃতি কে কেন্দ্র করে এই নামকরণ করা হয়। শাহ্‌ কেয়ামউদ্দিন আউলিয়া (রহঃ) হলেন শাহ্‌ সূফী আলী রজা কানু শাহ্ (রহঃ) এর পীর ও মুর্শিদ৷ তিনি সুদূর মদিনা হতে রাসূলে পাক (দঃ) এর আদেশ প্রাপ্ত হয়ে বিহারে এসে শাহ্‌ আমানত (রহঃ) এর সাথে সাক্ষাত করেন এবং তাহার আদেশে তিনি আনোয়ারা ছত্তারহাট সংলগ্ন মহাজনহাটে এসে বসতি স্থাপন করেন।

    অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মারকাযে এশায়াতে আহলে সুন্নাত বাংলাদেশ এর সদস্যবৃন্দ ও দরবারের ভক্ত-মুরিদান। শেষে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।

  • পাল্টা কমিটি করে কেন্দ্রের নোটিশ পেলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ নেতা

    পাল্টা কমিটি করে কেন্দ্রের নোটিশ পেলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ নেতা

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    সংবাদ সম্মেলন ডেকে পাল্টা কমিটি গঠন, সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানো ও দলের অভ্যন্তরে বিশৃংখলার অভিযোগে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ৩ বিদ্রোহী নেতাকে ৭২ ঘন্টার মধ্যে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) কেন্দ্রীয় কমিটি।
    বুধবার (৬ জানুয়ারি ২১) বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এ কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয় বলে জানা গেছে।

    নোটিশ পাওয়া নেতারা হলেন- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক আলী আব্বাস, সদস্য শেখ মোহাম্মদ মহিউদ্দিন ও সদস্য লিয়াকত আলী।
    কেন্দ্রের পাঠানো এ নোটিশে বলা হয়- চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক, সদস্য সচিব কর্তৃক ঘোষিত বিভিন্ন উপজেলা ও পৌর বিএনপির কমিটির বিরুদ্ধে আপনারা অসৎ উদ্দেশ্যপ্রেণোদিতভাবে পাল্টা কমিটি দিয়ে দলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছেন। এছাড়া আপনাদের বিরুদ্ধে দলের সিনিয়র নেতাদের সম্পর্কে কুৎসা রটানোসহ সংগঠন বিরোধী নানান কর্মকাণ্ডে লিপ্ত থাকার সুস্পস্ট অভিযোগ রয়েছে।
    সুতারাং কেন আপনাদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না তার কারণ দর্শিয়ে আগামী ৭২ (বাহাত্তর) ঘন্টার মধ্যে একটি লিখিত জবাব নয়াপল্টন কেন্দ্রিয় কার্যালয়ে জমা দিতে নির্দেশ প্রদান করা হল।

    উল্লেখ্য, গত ৩১ডিসেম্বর বিভিন্ন ইউনিটের ৯টি কমিটি ঘোষণা করে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি। এসব ইউনিটের কমিটি গঠন নিয়ে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণের মাধ্যমে একপেশে কমিটি গঠনের অভিযোগ তুলে ৫ জানুয়ারি চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আলহাজ্ব আলী আব্বাসের নেতৃত্বে দলের একাংশ বিভিন্ন উপজেলা ও পৌরসভার পাল্টা কমিটি ঘোষণা করে।

  • কলরবের দুই তারকা এক মঞ্চে বয়ান

    কলরবের দুই তারকা এক মঞ্চে বয়ান

    বদরুজ্জামান কলরব এর পোষ্ট

     

    আজাদ ভাইয়ের মৃত্যুর পরে আলোচনার ময়দানে তার ভক্তদের মাঝে একটা শুন্যতা তৈরি হয়েছিল । ২০১৫ থেকে দোস্ত সাঈদ আলোচনার ময়দানে আসার মাধ্যমে সে শুন্যতা এখন অনেকটা লাঘব হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ্‌ ।

    গতবছর প্রিয় মাহফুজুর রহমান জাবেরের অনুপ্রেরণায় হঠাৎ করেই একটি মাহফিলে কিছু আলোচনা করি । সে থেকে আলোচনার ময়দানে অভিজ্ঞতা অর্জন করছি, প্রতিনিয়তই শিখে চলছি । বলা যায়, শিক্ষানবিশ হিসেবে সবার যে অনুপ্রেরণা আর ভালোবাসা এখন পাচ্ছি তা অকল্পনীয় ।

    গতকাল আলোচনা ছিল কিশোরগঞ্জে । মুফতি সাঈদ আহমাদ এবং আমি, আমরা দুজনেই এ জেলার অন্তর্গত দুটো আয়োজনে অংশ নিয়েছি । এ আয়োজনগুলোতে তরুণদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত । কলরব ভক্তদের উচ্ছ্বাস ছিল আশাজাগানিয়া ।

    মহান আল্লাহ্‌ আমাদেরকে কবুল করুন । আমিন

  • চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়র্ডের জনসাধারণের নজর মেম্বার পদপ্রার্থী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালের দিকে

    চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়র্ডের জনসাধারণের নজর মেম্বার পদপ্রার্থী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালের দিকে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার ১০ নং চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ডের অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সুখ -দুঃখ ভাগ করে নেওয়া মানবিক জননেতা মানবতার ফেরিওয়ালা সৎ নিষ্ঠাবান বিশিষ্ট সমাজসেবক ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জনাব শেখ কায়সার ইকবালকে আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে (০৮ নং ওয়াঅডে) মেম্বার পদে দেখতে চায়।

    নিঃস্বার্থ সেবা দিয়ে চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ড বাসির মনে যায়গা করে নেওয়া এই তরুন সমাজসেবক ও সাবেক ছাত্র নেতা এগিয়ে যাবে এখন চাম্বল ইউনিয়নে (০৮ নং ওয়ার্ড) এর চাম্বল বাজারসহ অত্র ওয়ার্ডের চায়ের আড্ডাতে এমন কথা অহর অহর শুনা যাচ্ছে, আগামী ইউপি নির্বাচনে (০৮ নং ওয়ার্ডে এবার চাম্বল বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাফেজ শেখ কায়সার ইকবালকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে এমনটি আস্তার সাথে বলা যায় কারণ শেখ কায়সার ইকবাল’র জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী,জনগণের একটাই কথা এবার আর কেহ নয় শেখ কায়সার ইকবালকে (০৮ নং ওয়ার্ডে মেম্বার হিসাবে পেতে চায়।

    ১০ নং চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং) ওয়ার্ডের মেম্বার পদপ্রার্থী শেখ কায়সার ইকবাল বলেন ,বারবার শুধু নেতা আর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু দুখি,মেহনতি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। সবাই জনসেবার কথা বলে ক্ষমতায় এসে রাতারাতি জনগনের হক নষ্ট করে আঙ্গল ফুলে গলা গাছ হয়। দুখি ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। আর এ উন্নয়ন এ রকম চোর বাটপারদের দ্বারা সম্ভব না। সাম্রাজ্যবাদী ও জাহিলি এ সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। তাই আসুন আমরা চাম্বল ইউনিয়নের (০৮ নং ওয়ার্ড) এর সর্বস্তরের জনগণ সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে সততা ও আস্থা ফিরিয়ে আনি। দুখি ও মেহনতি মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনি।

    শেখ কায়সার ইকবাল আরও বলেন, সাম্য-মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার আজ সমাজে নেই বললেই চলে। অথচ স্বাধীনতার ইস্তেহারে স্পষ্ট ঘোষণা ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্যই এ দেশ স্বাধীন করা দরকার। যার কারণে আমার আবাল,বৃদ্ধা,বণিতা ও বাংলার দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন। কিন্তু আজ সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ,দুর্নীতি,ধর্ষণ,হত্যা,,মামলা,খুন ও নেশার সয়লাভ। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে (০৮ নং ওয়ার্ডবাসী হাফের শেখ কায়সার ইকবাল নির্বাচন করবে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।