Blog

  • সফটওয়্যারে মাধ্যমে ঘরে বসেই পাবে ভূমি সেবা আনোয়ারা

    সফটওয়্যারে মাধ্যমে ঘরে বসেই পাবে ভূমি সেবা আনোয়ারা

     

    আনোয়ারা উপজেলায় ২নং বারশত ও ৩ নং রায়পুর ইউনিয়নে ডিজিটাল ভূমি জরিপ কাজের শুভ উদ্বোধন করা হয়।

    ভূমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, বিগত ৫ বছরে ভূমি মন্ত্রণালয়ে আমুল পরিবর্তন হয়েছে। ভূমি অফিসের সব কাজ যেন ব্যাংকের মত সহজলভ্য হয় সেই ব্যবস্থা চলছে। সকল প্রকার হয়রানি থেকে মুক্ত করতে ডিজিটাল ভূমি জরিপ করে ভূমি সংক্রান্ত সব কাজ সফটওয়্যারের মাধ্যমে নিয়ে আসা হবে। আগামী ২ বছরের মধ্যে খতিয়ান ও অন্যান্য বিষয় এ সফটওয়্যারে পাওয়া যাবে। ডিজিটাল ভূমি জরিপ কার্যক্রম চালুর কারণে আগের দিনের মতো নিয়ম বর্হিভুত ভাবে সম্পত্তি দখলে রাখার সুযোগ নেই। কোন কারণে জরিপ কার্যক্রমে ভুলত্রুটি দেখাদিলে তা দ্রুত সংশোধনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। শীঘ্রই সিএসএসএ ও এআরএস জরিপের ম্যানোয়াল পদ্ধতি পরিবর্তন করে বিডিএস পদ্ধতি চালু করে ভূমির মালিকানার সহজলভ্য করা হবে। খুব শীঘ্রই ভূমি দখল আইন সংশোধন করে সংসদের মাধ্যমে নতুন ডিজিটাল আইন বাস্তবায়ন করা হবে। আগামী ১০০ বছর এই আইন দিয়ে দেশ এগিয়ে যাবে। প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এ কাজ চলছে।

     

    শনিবার(২ ডিসেম্বর) বেলা ১১ টায় আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের উত্তর পরোয়াপাড়া জৈদ্দার হাট এলাকায় বারশত ও রায়পুর ইউনিয়নে ডিজিটাল ভূমি জরিপ কাজের উদ্বোধন কালে তিনি এসব কথা বলেন।

    চট্টগ্রাম জোনাল সেটেলমেন্ট অফিসার মোঃ নজরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তরের পরিচালক ও যুগ্ন সচিব এটিএম নাসির মিয়া, অনলাইন ম্যানেজমেন্ট এন্ড সার্ভে সফটওয়্যার এর উদ্ভাবক উপ সচিব মোঃ মুমিনুর রশীদ, আনোয়ারা উপজেলা চেয়ারম্যান তৌহিদুল হক চৌধুরী, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শেখ জোবায়ের আহমেদ, সহকারি কমিশনার(ভূমি) তানভীর হাসান চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যাপক এমএ মান্নান চৌধুরী, ভূমি মন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব রিদওয়ানুল করিম চৌধুরী সায়েম,জেলা পরিষদ সদস্য এসএম আলমগীর চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ মালেক, আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম দিদারু ইসলাম সিকদার, ভূমি মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিব এড. ইমরান হোসেন বাবু, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতাদের মাঝে,ফজলুল করিম চৌধুরী বাবুল,আনোয়ার হোসেন কন্ট্রাক্টর,সুগ্রীব মজুমদার দোলন,হাফেজ আবুল হাসান কাশেম, এমএ রশিদ, আলমগীর আজাদ, ছালামত উল্লাহ চৌধুরী, মো. ইলিয়াছ, চেয়ারম্যানদের মাঝে মোহাম্মদ সোলাইমান, ইয়াছিন হিরু, জানে আলম, অসিম কুমার দেব, এমএ কাইয়ুম শাহ,ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি সম্পাদকদের মাঝে আমিন শরিফ, মহিউদ্দিন, নুরুল আজিজ চৌধুরী, মাঈনুদ্দিন চৌধুরী খোকন, যুবলীগের আহব্বায়ক শওকত ওসমান, সদস্য সচিব অনুপম চক্রবর্তী বাবু ও নজরুল ইসলাম।

  • সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায়।।। ডাঃ রবি

    সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায়।।। ডাঃ রবি

    Dr. Rabiur Rahman Robi

     

    আমার নাড়ীর প্রতিষ্ঠান,যেখানেই আমার ভিত্তি প্রোতিত, উখিয়া উপজেলার সোনারপাড়া বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের স্বনামধন্য প্রধান শিক্ষক শ্রদ্ধেয় জনাব শফিউল করিম স্যারের বিদায় উপলক্ষে প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী কর্তৃক আয়োজিত বিদায় সংবর্ধনা ও মিলন মেলায় অন্যরকম একটা দিন কাটালাম!
    পরিচিত অপরিচিত অনেকের সাথে দেখা। একই সাথে বেদনা ও আনন্দের!স্যারের বিদায় শব্দটা শুনে বুকের ভেতরটা মোছড় দিয়ে উঠল!কতনা স্মৃতি স্যারের সাথে!
    স্যার ছিলেন আমাদের অবিভাবক আর প্রশাসক! স্যারের সুযোগ্য নেতৃত্বে আমাদের প্রিয় প্রতিষ্ঠানটি এই পর্যন্ত এসেছে!

    আপনার ভবিষ্যত জীবন সুন্দর হোক!
    সবসময় ভাল থাকুন প্রিয় স্যার!

  • বরিশালের জন নন্দিত সাংবাদিক লিটন বাইজিদ এর শুভ জন্মদিন আজ

    বরিশালের জন নন্দিত সাংবাদিক লিটন বাইজিদ এর শুভ জন্মদিন আজ

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি

     

    বরিশালের জনপ্রিয় ও স্বনামধন্য দৈনিক ভোরের অঙ্গীকার পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ লিটন বাইজিদ এর ৩৪ তম শুভ জন্মদিন আজ। ১৯৮৭ সনের ২রা জানুয়ারি তার নিজ বাড়িতে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার আলহাজ্ব অধ্যক্ষ মোঃ হেমায়েত উদ্দিন আহমেদ এর বড় ছেলে। বর্তমানে দৈনিক ভোরের অঙ্গীকার পত্রিকা ছাড়াও তিনি বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় অনলাইন পত্রিকা বরিশাল প্রেস, বরিশাল পিপলস, একুশের সময়, বরিশাল সংবাদ২৪, আলোকিত সময়, বিএসএল ক্রাইম নিউজ এ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করতেছেন।

    সাংবাদিকতায় তিনি ইতিমধ্যে নিজ কর্মদক্ষতায় সুনাম অর্জন করতে সক্ষম হয়েছেন। জন্মদিনে তাকে তার শুভাকাঙ্ক্ষী, বন্ধু-বান্ধব ও সহকর্মীরা শুভেচ্ছা জ্ঞাপন করেন।

  • দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ২০২১-২২ সেশনের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

    দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার বৈঠকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের ২০২১-২২ সেশনের কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষণা

    ইসলামি রাজনৈতিক

     

    মজলিসে সাদারাত
    * মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)
    * অধ্যক্ষ মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী
    * মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই)
    * মাওলানা নুরুল হুদা ফয়েজী
    * মাওলানা আব্দুল আউয়াল
    * মাওলানা আব্দুল হক আজাদ
    * অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ
    * অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন
    * মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ আল ফরিদী
    * অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান

    আমীর
    মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই)।

    নায়েবে আমীর
    * মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়খে চরমোনাই)
    * মাওলানা আব্দুল আউয়াল
    * মাওলানা আব্দুল হক আজাদ

    মহাসচিব
    অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ।

    যুগ্ম মহাসচিব
    * মাওলানা গাজী আতাউর রহমান
    * আলহাজ্ব আমিনুল ইসলাম
    * ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম

    সহকারী মহাসচিব
    * মাওলানা আব্দুল কাদের
    * মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ
    * মাওলানা ইমতিয়াজ আলম

    সাংগঠনিক সম্পাদক
    কে এম আতিকুর রহমান

    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক
    * অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন
    * মাওলানা খলিলুর রহমান
    * বরকতুল্লাহ লতিফ
    * জি এম রুহুল আমিন
    * মাওলানা শোয়াইব আহমাদ
    * মাওলানা সিরাজুল ইসলাম
    * এডভোকেট মাহমুদুল হাসান

    দফতর সম্পাদক
    * মাওলানা লোকমান হোসেন জাফরী

    প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক
    * মাওলানা আহমাদ আব্দুল কাইয়ুম
    প্রচার ও দাওয়াহ সম্পাদক
    * হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলুল করিম মারুফ

    অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক
    * আলহাজ্ব হারুনুর রশিদ
    সহকারী অর্থ ও প্রকাশনা সম্পাদক
    * আলহাজ্ব মনির হোসেন

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    * মুফতি সৈয়দ এছহাক মুহাম্মদ আবুল খায়ের

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক
    * মাওলানা মুহাম্মাদ নেছার উদ্দিন

    আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক
    * এডভোকেট লুৎফর রহমান
    সহকারী আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক
    * এডভোকেট শওকত আলী হাওলাদার

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক
    * ইঞ্জিনিয়ার শরীফুল ইসলাম তালুকদার

    স্বাস্থ্য ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক
    * প্রফেসর ডা: মোয়াজ্জেম হোসেন

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
    * মাওলানা কেফায়েতুল্লাহ কাশফী

    সংখ্যালঘু বিষয়ক সম্পাদক
    * মাওলানা মকবুল হোসেন

    সদস্য
    * আলহাজ্ব সেলিম মাহমুদ

  • আগামীকাল ৩ জানুয়ারি ২১,বাঁশখালীতে আসছেন আল্লামা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (কুয়াকাটা)

    আগামীকাল ৩ জানুয়ারি ২১,বাঁশখালীতে আসছেন আল্লামা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (কুয়াকাটা)

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ-

    আগামীকাল চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলায় আসছেন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন মুফাসসিরে কুরআন খতিবুল উম্মাহ তারুণ্যের আইডল আল্লামা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (কুয়াকাটা ) হুজুর। তিনি আগামীকাল রবিবার (৩ জানুয়ারী ২১) গন্ডামারা ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের পূর্ব বড়ঘোনা উজির আলী তালুকদার বাড়ী প্রকাশ (আবুল খাইর বাড়ী) একতা সংঘের উদ্যােগে ৩য় তম ইসলামী মহা সম্মেলনে প্রধান ওয়ায়েজ হিসেবে তাক্বরীর পেশ করবেন। মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন- বিশিষ্ট দানবীর ও সমাজসেবক জনাব নুরুল হক সিকদার।

    এতে প্রধান আলোচক হিসেবে বয়ান পেশ করবেন, চট্টগ্রাম দারুল মা’রিফ মাদ্রাসার মুহাদ্দিস ও চট্টগ্রাম হালিশহর জামিয়া বাইতুল করিম মাদ্রাসার পরিচালক আল্লামা হাফেজ ফরিদ আহমদ আনছারী, প্রধান মেহমান হিসেবে উপস্থিত থাকবেন,জামিয়া আরবিয়া জিরি মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা হাফেজ খোবাইব,বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত থাকবেন,জামিয়া আরবিয়া জিরি মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা হুসাইন,হালিশহর জামিয়া বাইতুল করিম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা জয়নুল আবেদীন,হাফেজ মাওলানা মহসিন, পশ্চিম পটিয়া শাহ মীরপুর মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মুফতি ইসহাক,জামিয়া মিল্লিয়া বৈলছড়ি মাদ্রাসার সাবেক পরিচালক মাওলানা রফিকুল ইসলাম, পশ্চিম বড়ঘোনা দিদারিয়া নুরুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা হাফেজ ইসহাক,চাম্বল দারুল উলুম আইনুল ইসলাম মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা ফোজাইল বিন আব্দুল জলিল,পাহাড়তলী সেগুনবাগান তালী’মুল কুরঅান কমপ্লেক্সের সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা নেছার আহমদ প্রমূখ।

  • কুষ্টিয়া ভেড়ামারায় ডিজে গান বাজাতে বাঁধা দিতে গিয়ে হামলার স্বীকার

    কুষ্টিয়া ভেড়ামারায় ডিজে গান বাজাতে বাঁধা দিতে গিয়ে হামলার স্বীকার

     

    প্রশাসনের নির্দেশনা অমান্য করে গতরাতে
    ভেড়ামারার সাতবাড়ীয়া গেদা মন্ডলের খোলার ভিতরে পিকনিক ও ডিজে সাউন্ড সিস্টেমে গান বাজানোর আয়োজন করে টিন এজার কয়েকজন মিলে।

    লিখিত অভিযোগ সূত্রে জানাযায়,
    মায়ের হার্ডের সমস্যার কারনে উচ্চ আওয়াজে ডিজে বক্স না বাজাতে ফোন দিয়ে অনুরোধ করে ভেড়ামারার মধ্য সাতবাড়ীয়ার আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে নাঈম হোসেন। নাঈমের নিষেধ না শুনলে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে বাধা প্রদান করতে গেলে
    ধাক্কা ধাক্কী শুরু হয় এসময় ১ নং বিবাদী আসাদুল হকের ছেলে জুয়েল হোসেন, নাঈমের বাম পাশের চোখের উপর ঘুষি মেরে জখম করে। মারে খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে অঙ্গাত আরো ১০ থেকে ১৫ জন মিলে বেধরক মারপিট করে বলে অভিযোগ করেন নাঈম হোসেন।

    পরে নাঈমকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে কতব্যরত চিকিৎসকরা
    উন্নত চিকিৎসার জন্য অনত্র নেয়ার পরামর্শ দেন।

    বর্তমানে নাঈম রাজশাহীতে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
    নাঈমের পিতা আব্দুর রাজ্জাক জানান,
    ঘটনার পর থেকে জুয়েলের পিতা আসাদুল হক তার পরিবারের উপর নানা ভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে।

    এব্যাপারে ভেড়ামারা থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলে তাৎক্ষনিক ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে তদন্ত শুরু করেছেন ভেড়ামারা থানার এস আই আবু সাঈদ।

    ঘটনাস্থল গেদা মন্ডলের খোলা কতৃপক্ষের সাথে মুঠো ফোনে পিকনিক করার অনুমতি কে দিয়েছে এবং নাঈম হোসেনের উপর হামলার বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি তার কোন সদুত্তর দিতে পারেনি।

    এলাকাবাসীর সাথে কথা বললে তারা ক্ষিপ্ততার সাথে জানান ডিজে সাউন্ড সিস্টেমের কারনে
    আমরা রীতিমত অত্যাচারীত।

    ডিজে সাউন্ড সিস্টেমের অত্যাচার থেকে রেহায় পেতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন এখানকার সকল শ্রেনীর শান্তি প্রিয় মানুষ।

  • তারেক মাহমুদ রনির পক্ষ থেকে টেকনাফবাসীকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

    তারেক মাহমুদ রনির পক্ষ থেকে টেকনাফবাসীকে ইংরেজি নতুন বছরের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন

    ওসমান আল হুমাম কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    তারেক মাহমুদ রনির নতুন বছর নিয়ে স্মৃতিচারন- জীবন চলে জীবনের গতিতে। ২০২০ শেষে চলে আসছে নতুন আরেকটি বছর ২০২১!
    সফলতা-ব্যর্থতা, আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না সব মিলিয়েই কাটে আমাদের প্রতিটা বছর। কিন্তক এই বছরটি যেন আমাদের প্রজন্মের সবচেয়ে বেদনাময় একটি বছর। করোনা মহামারীতে সারা বিশ্বে লাখ লাখ মানুষের প্রাণহানি গোটা বছরই আমাদেরকে করে রেখেছে ঘরবন্দীর মতো জীবন। এরই মধ্যে চলে এলো নতুন আরেকটি বছর ২০২১। সময় এবার নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার। করোনাকে বিদায় দিয়ে হয়ত এই ২০২১ হয়ে উঠবে আবার একটি স্বাভাবিক বছর। আমরা ফিরে পাবো স্বাভাবিক জীবনযাত্রা।

    বাঙালিদের নতুন বছরের সবচেয়ে বড় আমেজ পাওয়া যায় বাংলা নতুন বছরে। যদিও ইংরেজি নতুন বছরকেও বরণ করতে ভুলিনা আমরা। কারণ, জীবনের প্রতিদিনের হিসেব রাখি তো আমরা ইংরেজি বছরকে মাথায় রেখেই। তাই নতুন আরেকটি বছরকে ঘিরে কত পরিকল্পনা, আশা ভরসার বিষয় জড়িয়ে থাকে।
    সদ্য বিদায়ী বছরটি আমার জীবনের জন্য বড় বেদনাদায়ক, গত ১৩ নভেম্বর উখিয়া-টেকনাফের সাবেক সংসদ আমার বাবা অধ্যাপক মুহাম্মদ আলীকে হারিয়েছি। করোনালব্দে দেশ বহুগুনীজনকে হারিয়েছে। আমি তাদের রূহের আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।

    উৎসব প্রিয় আমরা প্রতিটি উৎসবেই আনন্দ ভাগ করে নিয়ে থাকি প্রিয়জনদের সাথে।
    এই করোনা মহামারী সময় টি নিজে সচেতনতা ভাবে জীবনের পথ চলবো, তাতে নিজ পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্র সুস্বাস্থ্যে রাখবো।

  • ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের ধ্বংস অনিবার্য আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের ধ্বংস অনিবার্য আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী

    হাটহাজারী প্রতিবেদক

     

    হাটহাজারী মাদরাসার শায়খুল হাদীস ও শিক্ষা পরিচালক, আমীরে হেফাজত আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছেন, পৃথিবীর সূচনালগ্ন থেকেই ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র চলছে, ভবিষ্যতেও চলবে। তবে ইতিহাস সাক্ষী ইসলাম ও মুসলমানদের বিরোধিতা করে আজ পর্যন্ত কেউ ঠিকে থাকতে পারেনি। এখনও যারা ইসলামী বিরুধীতায় লিপ্ত তারাও ঠিকে থাকতে পারবে না। ইসলামের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের ধ্বংস অনিবার্য।

  • আজ চরফ্যাশন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ দুলাল স্যার এর শেষ কর্মদিবস

    আজ চরফ্যাশন সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ দুলাল স্যার এর শেষ কর্মদিবস

    সাহিদুর রহমান, বিশেষ প্রতিনিধি

     

    দ্বীপজেলা ভোলার শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ চরফ্যাসন সরকারি কলেজের স্বনামধন্য অধ্যক্ষ কায়সার আহমেদ দুলাল স্যার এর শেষ কর্মদিবস৷ সরকারি বিধিমালা অনুযায়ী দীর্ঘ ৩৩ বছর ৪ মাস বর্ণাঢ্য কর্মজীবন শেষে অবসরে যাচ্ছেন তিনি৷

    বৃহস্পতিবার (৩১ ডিসেম্বর) শেষ দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে চরফ্যাশন সরকারি কলেজের চাকুরী জীবন থেকে বিদায় নিতে যাচ্ছেন এক মানুষ গড়ার কারিগর৷ তিনি কর্মদক্ষতা সম্পন্ন অধ্যক্ষ, সাংবাদিক, কবি, সাহিত্যিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক, সৃজনশীল ও সাদামনের মানুষ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন পুরো ভোলা জেলায়৷

    জানা যায়, ডিসেম্বর মাস জুড়ে কলেজের প্রতিটি বিভাগ থেকে আলাদা আলাদা ভাবে প্রিয় স্যারকে বিদায় সংবর্ধনা দিয়েছেন শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র ছাত্রীগণ৷

    অধ্যক্ষ কায়সার আহমেদ দুলাল তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, আমি একজন আদর্শ শিক্ষকের সন্তান৷ চরফ্যাশন সরকারি কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ ও সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য মিয়া মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম এর হাতে ১৯৮৭ সালে প্রভাষক হিসেবে অত্র কলেজে যোগদান করেছি৷ তারই সুযোগ্য পুত্র ভোলা-৪ আসনের জাতীয় সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এর সার্বিক সহযোগিতায় অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদানের পরে দৃষ্টিনন্দন ক্যাম্পাস, অনার্স কোর্স চালু, অনার্স ভবন, ছাত্রী নিবাস, শহীদমিনার নির্মাণ, মুক্তিযোদ্ধা কর্নার, বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল, শিক্ষার মানোন্নয়ন, শিক্ষার পরিবেশ বজায় রাখা, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন, বর্ষবরণ, নবীন বরন, বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগা, নিয়মিত জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মাধ্যমে ক্লাস শুরু করা এবং কলেজের ৫০ বছর পূর্তিতে সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন সহ নানা কর্মকান্ডে নিজেকে প্রতিটা মুহূর্ত যুক্ত রেখেছি৷ এর পরেও বলবো অত্র কলেজ থেকে আমি যা পেয়েছি হয়তোবা এর তুলনায় আমি কিছুই করতে পারিনি আর সে সময়ও সরকারের বিধিমালা আমাকে দেয়নি৷ এ বেলায় সকলের নিকট আমার এবং আমার পরিবারের জন্য দোয়া কামনা করছি৷

    এ বিষয়ে অধ্যক্ষ মনির আহমেদ শুভ্র বলেন, একজন প্রকৃত মানুষ তার মেধা, সততা, দক্ষতা, পরিশ্রম ও নৈতিকতার সঙ্গে কাজ করে যে সফল হতে পারে কায়সার আহমেদ দুলাল স্যার তার বড় উদাহরণ৷ তিনি অবসরের কারনে আজ বিদায় নিলেও চরফ্যাশন সরকারি কলেজ তার সকল স্থাপনা, সৃষ্টি ও উদ্যোগের মধ্যে স্মরণ রাখবে অনন্তকাল৷

  • বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ইসলাম শরীয়াহ কি বলে?

    বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ইসলাম শরীয়াহ কি বলে?

    হাফেজ মাওলানা আয়াজ উদ্দিন

    আমরা মনে করি, থার্টিফার্স্ট নাইটের অনুষ্ঠানের নামে ঢাকা, কক্সবাজারসহ দেশের বিভাগীয় শহরগুলোতে প্রতি বছর যে চিত্র দেখা যায়, তা সত্যিই লজ্জা ও বেদনাদায়ক। এসব অনুষ্ঠান নতুন বছরের সু-কামনা, বাসনা আর প্রত্যাশার মূলেই কুঠারাঘাত করা হয়।

    ইসলাম কেবল কিছু আচার-অনুষ্ঠানের সমষ্টি নয়, বরং তা মানুষের গোটা জীবনকে আল্লাহর সন্তুষ্টি অনুযায়ী বিন্যস্ত ও সজ্জিত করতে উদ্যোগী হয়।
    তাই একজন মুমিনের জীবনের উদ্দেশ্যই হচ্ছে ইবাদাত-বন্দেগি, যেমনটি কুরআনে কারিমে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা দিচ্ছেন, ‘আমি জ্বিন ও মানুষকে আমার ইবাদত করা ছাড়া অন্য কোনো কারণে সৃষ্টি করিনি। ’ -সূরা আয যারিয়াত: ৫৬ দিনরাতের পর সপ্তাহ, সপ্তাহের পর মাস, মাসের পর বছর, এগুলো কার ঈশারায় হয়? নিশ্চয়ই এর একজন কারিগর আছেন! কে তিনি? তিনি আমাদের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা, লালনকর্তা আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা। আল্লাহপাক আল কোরআনে ইরশাদ করেন- ‘নিশ্চয়ই আল্লাহর নিকট একমাত্র মনোনীত দ্বীন হচ্ছে ইসলাম’। বাংলাদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসী। তাই এ দেশের সংবিধানে উল্লেখ রয়েছে আমাদের রাষ্ট্রধর্ম “ইসলাম’’। কথা হচ্ছে ইসলামে কোনপ্রকার কুকালচার বা বিজাতীয় কৃষ্টি কিংবা অপসংস্কৃতি উদযাপনের অনুমোদন আছে কি? ইসলামের কথা না হয় পরে বলি, সচেতন বাঙালিদের বিবেকে প্রশ্ন রাখছি- থার্টি ফাস্ট নাইট কি আমাদের বাঙালি সংস্কৃতিতে আছে? যদি না থাকে তবে কেন ৩০ লাখ শহীদের পবিত্র খুনে রঙিত সবুজ এই জমিনে থার্টি ফার্স্ট এবং নববর্ষের নামে নষ্টামির নির্লজ্জ প্রদর্শনীর আয়োজন? আমাদের তো স্বকীয় সন আছে, বাংলা ক্যালেন্ডার আছে, তবে কেন সেই ব্রিটিশদের ইংরেজি সন নিয়ে এতো মাতামাতি? থার্টিনষ্টিসহ ইসলামবিরোধী কোন কাজ ৯৫ ভাগ মুসলমানের দেশে ডাকঢোল পিটিয়ে হতে পারে কি?
    এখানে ইসলামের নির্দেশনা বর্ণনার আগে ইতিহাসের আলোকে বিভিন্ন জাতির সূত্রানুযায়ী ইংরেজি নববর্ষ এবং ‘থার্টি ফার্স্ট নাইট’ কালচারের শেকড়ের কথা উদ্ধৃতির দাবি রাখে। খ্রিস্টপূর্ব ’৪৬ সালে জুলিয়াস সিজার সর্বপ্রথম ইংরেজি নববর্ষ উৎসবের প্রচলন করেন। তারপরও ১ জানুয়ারি নববর্ষ পালনের ইতিহাসের সাথে ইসলামের ন্যূনতম সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি। সূত্রমতে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারের মাধ্যমে ইংরেজি সনের বিস্তৃতি। ধীরে ধীরে শুধু ইউরোপে নয় সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার [খৃস্টানদের তথাকথিত ধর্মযাজক, (যার বিবাহ বহির্ভূত একটি সন্তান ছিল) পোপ গ্রেগরীর নামানুসারে যে ক্যালেন্ডার] অনুযায়ী নববর্ষ পালন করা হয়! সাধারণভাবে প্রাচীন পারস্যের সম্রাট জমশীদ খ্রিস্টপূর্ব ৮০০ সালে এই নববর্ষ বা নওরোজের প্রবর্তন করেছিলেন। এ ধারাবাহিকতা এখনো পারস্যে আছে, এবং ইরানে নওরোজ (নতুন দিন) ঐতিহ্যগত নববর্ষের জাতীয় উৎসব হিসেবে পালিত হয়। ইরানে নববর্ষ বা নওরোজ শুরু হয় পুরনো বছরের শেষ বুধবার এবং উৎসব চলতে থাকে নতুন বছরের ১৩ তারিখ পর্যন্ত। ইরান হতেই ইহা একটি সাধারণ সংস্কৃতির ধারা মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন মুসলিম দেশ এবং ভারত উপমহাদেশে প্রবেশ করে। মেসোপটেমিয়ায় এই নববর্ষ শুরু হতো নতুন চাঁদের সঙ্গে। ব্যাবিলনিয়ায় নববর্ষ শুরু হতো ২০ মার্চ, মহাবিষুবের দিনে। অ্যাসিরিয়ায় শুরু হতো ২১ সেপ্টেম্বর, জলবিষুবের দিনে। মিসর, ফিনিসিয়া ও পারসিকদের নতুন বছর শুরু হতো ২১ সেপ্টেম্বর। গ্রীকদের নববর্ষ শুরু হতো খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতাব্দী পর্যন্ত ২১ ডিসেম্বর। রোমান প্রজাতন্ত্রের পঞ্জিকা অনুযায়ী নববর্ষ শুরু হতো ১ মার্চ এবং খ্রিস্টপূর্ব ১৫৩-এর পরে ১ জানুয়ারিতে। ইয়াহুদিদের নববর্ষ বা রোশ হাসানা শুরু হয় তিসরি মাসের প্রথম দিন, কতিপয় ইয়াহুদিদের মতে সেই মাসের দ্বিতীয় দিন। মোটামুটিভাবে তিসরি মাস হচ্ছে ৫ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ অক্টোবর। মধ্যযুগে ইউরোপের বেশিরভাগ দেশে নববর্ষ শুরু হতো ২৫ মার্চ, তারা ধারণা করতো এদিন দেবদূত গ্যাব্রিয়েল যিশুমাতা মেরির কাছে যিশু খ্রিস্টের জন্মবার্তা জ্ঞাপন করে। অ্যাংলো-স্যাকসন ইংল্যান্ডে নববর্ষের দিন ছিল ২৫ ডিসেম্বর। পহেলা জানুয়ারি পাকাপোক্তভাবে নববর্ষের দিন হিসেবে নির্দিষ্ট হয় ১৫৮২ সালে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার প্রবর্তনের পর। ধীরে ধীরে শুধু ইউরোপে নয় সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুযায়ী নববর্ষ পালন করা হচ্ছে। বাদশাহ আকবরের ফরমান অনুযায়ী আমীর ফতেহ উল্লাহ্ শিরাজী উদ্ভাবিত বাংলা ফসলি সাল চালু হয় ১০ মার্চ ১৫৬৩ সালে। ইংরেজ আমলে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হলেও রাজস্ব আদায়ে ও অভ্যন্তরীণ ব্যবসা-বাণিজ্যে বাংলা সাল তথা ফসলী সন বেশি ব্যবহার করা হতো। বর্ষবরণের সাথে ধর্মীয় অনুভূতির যোগ শুরু থেকেই ছিল বা বর্ষবরণকারীরা ধর্মীয় বিশ্বাসের আলোকেই তা করত। তবে, সেটা আল্লাহ প্রদত্ত কোন নবী-রাসূল আনিত ইসলামে অনুমোদিত হয়নি! মুসলিম সংস্কৃতির মধ্যে প্রবেশ করতে পারেনি। মজুসী বা অগ্নি উপাসকরা এখনো বর্ষবরণকে সরকারি ছত্রছায়ায় ব্যাপক জাঁকজমকভাবে পালন করে থাকে। একে তারা তাদের ধর্মীয় অনুষঙ্গ মনে করে এবং একে নওরোজ বা নতুন দিন বলে অভিহিত করে। ফসলী সনের নববর্ষ হিন্দুদের খাছ ধর্মীয় উৎসবের দিন। এর আগের দিন তাদের চৈত্র সংক্রান্তি, আর পহেলা বৈশাখ হলো ঘট পূজার দিন। [সূত্র- থার্টি ফাস্ট নাইট : একটু ভাবুন! (গ্রন্থ) সবুজ বাংলা ও সামহিয়্যারইন (ব্লগ)]
    পরিশেষ
    পরিশেষে বলব, বর্ষবরণ অনুষ্ঠান ইসলামি শরীআতের সাথে সাংঘর্ষিক একটি অনুষ্ঠান। অথচ মুমিন জীবন এলাহী বিধান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। রাসূলুল্লাহ [সা.]-এর যুগে পালনীয় ছিল না, এমন কিছু এ যুগেও পালনীয় হ’তে পারে না। কাজ করার আগেই জবাবদিহিতার চিন্তা করতে হবে। যদি ভুল করে ফেলে, তবে সে তওবা করবে। বর্ষবরণের এই অপসংস্কৃতির থাবায় পড়ে কত তরুণ-তরুণী যে জীবনের সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছে, তা দেখার কেউ নেই। সচেতন মুমিনদের উচিত বর্ষবরণের মতো এমন বেলেল্লাপূর্ণ এবং অর্থ ও সময়ের অপচয় সর্বস্ব অনুষ্ঠান হতে বিরত থাকা এবং সর্বস্তরের মুসলমানদের এই অপসংস্কৃতি থেকে মুক্ত রাখতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখা। আল্লাহ আমাদের হেফাযত করুন- আমীন!
    লেখক : প্রাবন্ধিক ও কলামিস্ট