Blog

  • মদুনাঘাট ইউনুছিয়া মাদরাসার ৩ তলা ছাদ থেকে পড়ে জামাতে উলার ছাত্র ইউনুছের মর্মান্তিক মৃত্যু

    মদুনাঘাট ইউনুছিয়া মাদরাসার ৩ তলা ছাদ থেকে পড়ে জামাতে উলার ছাত্র ইউনুছের মর্মান্তিক মৃত্যু

     

    • আলমগীর ইসলামাবাদী

    • চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম জেলার রাউজান উপজেলার মদুনাঘাট ইউনুছিয়া ফতহুল উলুম মাদ্রাসার ৩ তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে এক মাদ্রাসা ছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে। নিহত মাদ্রাসা ছাত্রের নাম সৈয়দ নুর(২৩)। সে বাঁশখালী উপজেলার ৯ নং গন্ডামারা ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ডের দক্ষিন বড়ঘোনা চকরিয়া খালীর দরিদ্র মৎস্যজীবি নুরুল আবছারের প্রথম পূত্র। নিহত ইউনুস ইউনুছিয়া মাদ্রাসার জামা’তে উলার ছাত্র।
    ১৮ নভেম্বর’২০ ইং বুধবার সকাল ১১ টার সময় গোসল শেষ করে মাদ্রাসার ৩ তলা ভবনের ছাদে কাপড় শুকাতে রশি লাগাতে গিয়ে তিন তলা ভবন থেকে পড়ে গেলে সাথে সাথে তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষনা করে।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) পুলিশ ফাঁড়ির সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আলাউদ্দিন তালুকদার।
    আলাউদ্দিন তালুকদার বলেন, রাউজান থানাধীন মদুনাঘাট এলাকার ইউনুছিয়া মাদ্রাসার ছাত্র সৈয়দ নুর তিন তলা ভবনের ছাদে কাপড় শুকাতে রশি লাগাতে গিয়ে ছাদ থেকে নিচে পড়ে যায়। গুরুতর আহত অবস্থায় চমেক হাসপাতালে আনা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। আর এই দি‌কে সৈয়দ নুরের আকস্মিক মৃত্যু সংবাদ পরিবারে পৌঁছার সাথে সাথে তার পরিবারে শো‌কের মাতম সৃ‌ষ্টি হ‌য়ে‌ছে। তারা কোন ভা‌বে বিশ্বাসও ক‌রতে পার‌ছেনা ছে‌লের এ‌হেন মৃত‌্যুর বিষয়‌টি, সৈয়দ নুরের মৃত্যুতে এলাকায়ও শোকের ছায়া নেমে এসেছে।।

  • বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হলেন চবি উপাচার্য=UkhiyaVoice24.Com

    বেগম রোকেয়া পদকে ভূষিত হলেন চবি উপাচার্য=UkhiyaVoice24.Com

     

    • আলমগীর ইসলামাবাদী,,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    নারী শিক্ষা, নারীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন, সাহিত্য ও সংস্কৃতির মাধ্যমে নারী জাগরণ এবং পল্লী উন্নয়নে সর্বোচ্চ স্বীকৃতি স্বরুপ এ বছর ‘বেগম রোকেয়া পদক-২০২০’ এর জন্য মনোনীত হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক ও কলামিস্ট প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার। ১৫ নভেম্বর ২০২০ তারিখে প্রেরিত মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব স্বাক্ষরিত এক পত্রের মাধ্যমে তাঁকে এ মনোনয়ন প্রদান করা হয়। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার এ পদকের জন্য মনোনীত হওয়ায় পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার দরবারে শুকরিয়া আদায় করেন। এ রাষ্ট্রীয় পদকের জন্য তাঁকে মনোনীত করায় মাননীয় উপাচার্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একইসাথে সরকারের মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা এবং মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কমকর্তাবৃন্দসহ সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। আগামী ৯ ডিসেম্বর ২০২০ সকাল ১০ টায় বাংলাদেশ শিশু একাডেমি মিলনায়তনে তাঁকে এ পদক প্রদান করা হবে। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৯১ সনে ভারতের যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা বিভাগ থেকে ১৯৮১ সনে এম. এ, ১৯৮০ সনে বি.এ (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। এ মেধাবী গুণী শিক্ষক-গবেষক ১৯৭৫ সনে চট্টগ্রাম মহিলা কলেজ থেকে এইচ.এস.সি এবং ১৯৭৩ সনে কক্সবাজার সরকারী মহিলা স্কুল থেকে এস.এস.সি পাস করেন। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৯৬ সনের ১ জানুয়ারী চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগ দিয়ে মহান শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে নিয়ে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি ২৫ জানুয়ারি ২০০৬ সনে প্রফেসর হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন। এ কৃতি গবেষকের সাহিত্য বিষয়ক গবেষণা প্রবন্ধ দেশ-বিদেশের বিভিন্ন খ্যাতিমান জার্ণালে প্রকাশিত হয়েছে। এরমধ্যে গল্প, উপান্যাস ও বিভিন্ন গবেষণা প্রবন্ধ উল্লেখযোগ্য। তিনি নজরুল জন্মশত বর্ষ উদযাপন পরিষদ কর্তৃক ‘চট্টগ্রাম একুশ পদক ২০১০’ পদকসহ বিভিন্নসময়ে বিভিন্ন সম্মানসূচক পদকে ভূষিত হয়েছেন। তিনি বাংলা একাডেমির আজীবন সদস্যসহ বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত আছেন। তিনি ভারত, যুক্তরাষ্ট্র, থাইল্যান্ড, সৌদিআরব, সিংগাপুর, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিশ্বের বেশ কিছু দেশ সফর করেন। উল্লেখ্য এ গুণী শিক্ষক ২০১৬ সালের ২৮ মার্চ থেকে চট্টগাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। তিনি ২০১৬ সালে বাংলাদেশ সরকারের অনুসন্ধান কমিটির (প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য কমিশনারদের নিয়োগের লক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট নাম সুপারিশ প্রদানের জন্য) সদস্য ছিলেন। তিনি নির্বাচক মন্ডলীর সদস্য হিসেবে জয়ীতার (বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ নারী নির্বাচন) সাথে কাজ করেছেন। চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন আয়োজিত কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও কাজী নজরুল ইসলাম রজত জয়ন্তী, একুশে ফেব্রুয়ারী এবং মহান স্বাধীনতা দিবস ও মহান বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানের সাথে যুক্ত আছেন। তিনি বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা, ভারত, বাংলাদেশ রাইটার্স ক্লাব অব হীরণ লাইব্রেরী, কলকাতা, ভারত-এর সদস্য ছিলেন। তিনি ‘কুচবিহার অনাসৃস্টি’ (বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক পত্রিকা), পশ্চিমবঙ্গ-এর উপদেস্টা, ‘লোক বাংলা’ (লোকসংস্কৃতি বিষয়ক সাময়িকী), ঢাকা, বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ হেরিটেজ রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা, বাংলাদেশ এর সদস্য। তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কলা ও মানববিদ্যা অনুষদের অধীনে প্রকাশিত বিভিন্ন জার্ণাল, পান্ডুলিপি (গবেষণা পত্রিকা), বাংলা বিভাগের সম্মানিত সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তাছাড়াও তিনি দেশ-বিদেশে বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সেমিনার-সিম্পোজিয়ামে অংশগহণ করেছেন। সর্বশেষ তিনি সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য ভারতের আচার্য দীনেশ চন্দ্র স্বর্ণ পদক এবং চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কর্তৃক একুশে পদকে ভূষিত হন। প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার ১৯৫৬ সনে কক্সবাজারের জোয়ারিয়ানালা গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গহণ করেন। তাঁর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম আফসার কামাল চৌধুরী এবং মা মরহুমা বেগম লুৎফুন্নাহার কামাল। তাঁর স্বামী বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম মেজর (অবঃ) মোঃ লতিফুল আলম চৌধুরী। তিনি ১ পুত্র ও ১ কন্যা সন্তানের জননী। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য রাষ্ট্রীয় সম্মানে ভূষিত হওয়ায় চবি শিক্ষক সমিতি, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি ও কর্মচারী ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ পৃথক পৃথক বিবৃতিতে মাননীয় উপাচার্যকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন।

  • ইসলাম ও নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষা করা হেফাজতের মূল উদ্দেশ্য= আল্লামা বাবুনগরী

    ইসলাম ও নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষা করা হেফাজতের মূল উদ্দেশ্য= আল্লামা বাবুনগরী

    • নিজস্ব প্রতিবেদক

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর আমীর নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম জনসম্মুখে বক্তব্য রাখলেন শায়খুল হাদীস আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী (দাঃবাঃ)। গতকাল সোমবার (১৬ নভেম্বর) তিনি ঐতিহ্যবাহি দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কক্সবাজারের রামু উপজেলার চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া দারুল উলূম মাদ্রাসার ইছ্লাহী মাহফিল ও অভিভাবক সম্মেলনে প্রধান মেহমান হিসেবে বয়ান করেন।

    এতে হেফাজত ইসলামের আমীর আল্লামা বাবুনগরী বলেন- রাজনীতি করা হেফাজতের উদ্দেশ্য নয়। হেফাজতে ইসলামের মূল উদ্দেশ্য ইসলামের আদর্শ ও নবী নবী রাসূলের মর্যাদা রক্ষার কাজ করা।
    সময় এখন মুসলিম উম্মাহর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারিদের রুখে দেয়ার।
    আওয়ামীলীগ-বিএনপির লড়াই আমরা চাইনা। কারণ আওয়ামীলীগ-বিএনপি একই পথের পথিক। রাজনীতি ভিন্ন হলেও এদের উদ্দেশ্য এক। ঈদের জামাত, জুমার নামাজ, বিয়ে-শাদিসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানাদিতে এরা পাশাপাশি থাকে। হেফাজতের লড়াই চলবে আস্তিক ও নাস্তিকের মধ্যে।

    হেফাজত আমীর আরো বলেন- হেফাজতে ইসলাম দেশ বিরোধী নয়, সরকার বিরোধীও নয়। সরকার ১০০ বছর ৫০০ বছর রাজনীতি করলেও হেফাজতের আপত্তি নেই। কিন্তু ৯২ % মুসলিমের দেশে পবিত্র ইসলাম ধর্ম এবং মহানবী হযরত মুহম্মদ (স.) এর ইজ্জত এর উপর কোন আঘাত এলে দেশ অচল করে দেয়া হবে বলেন।
    তিনি আরো বলেন সরকার এবং প্রজাতন্ত্রের কর্মচারিদের উদ্দেশ্যে বলেন-যা খুশি করেন, কিন্তু ইসলামকে মাইনাস করে নয়। কারণ বাংলার মুসলমানরা এমন এমন জাতি, যে জাতি রক্তে সাগর ভাসায়।

    হেফাজতের এ শীর্ষ নেতা তাঁর বয়ানে বলেন-একমাত্র আল্লাহকে খুশি করার জন্য মুসলমানদের জীবন উৎসর্গ করতে হবে। মানুষের বড় নেয়ামত, সর্বোৎকৃষ্ট সংবিধান পবিত্র কোরআন চর্চা বেশী করে করতে হবে। ৫ ওয়াক্ত নামাজ, পবিত্র কোরআন পাঠ এবং আল্লাহর অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমেই দুনিয়া ও আখেরাতে মুক্তি লাভ সম্ভব।

    কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের সভাপতি, ধাওনখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ মুসলিমের সভাপতিত্বে মাহফিলে বিশেষ মেহমান হিসেবে বয়ান করেন- ঢাকা বসুন্ধরা মাদ্রাসার মহাপরিচালক ফকিহুলমিল্লাহ আল্লামা শাহ মুফতি আব্দুর রহমান সাহেব (রহঃ)র সূযোগ্য ছাহেবজাদা, বর্তমান মুহ্তামিম আল্লামা মূফতি আরশাদ রহমানী, আল্লামা জুনাইদ আল হাবীব।

    রামু জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা কাজী এরশাদ উল্লাহর সঞ্চালনায় মাহফিলে দেশ বরেণ্য আলেমেদ্বীনের মধ্যে কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের মহাসচিব, রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহ্তামিম মাওলানা মোহছেন শরীফ, জোয়ারিয়ানালা এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা হাফেজ আবদুল হক, চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া মাদ্রাসার নির্বাহী মুহ্তামিম মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, ইনানী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মো. ইদ্রিস, লেদা ইবনে আব্বাস মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা ক্বারী মোহাম্মদ শাকের, চকরিয়া চিরিঙ্গা মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা আনোয়ারুল আলম, বোয়ালখালী মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা নুরুল হাকিম, রামু মোজাহেরুল উলুম মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা মোহাম্মদ হারুন, রামু জামেয়াতুল উলুম মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা হাফেজ শামসুল হক, জোয়ারিয়ানালা মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা শামসুল হক, ধলিরছড়া মাছুয়াখালী মাদ্রাসার নির্বাহী মুহতামিম মাওলানা শাহেদ নুর, চাকমারকুল মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা মূফতি কামালা হোসাইন, পোকখালী এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার নায়েবে মুহতামিম মাওলানা আবু সাঈদ, মশরাফিয়া মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মাওলানা নুরুল কবির হিলালী, চাকমারকুল মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মূফতি ফিরোজ আহমদ, মাওলানা ইয়াকুব, মাওলানা আবু সাঈদ, মাওলানা হারুন আরশাদ, মাওলানা নুরুল আমিন, চাকমারকুল মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা আবদুর রাজ্জাক, ইসলামী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মাওলানা হুমায়ন কবির, জোয়ারিয়ানালা মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা এজাজুল করিম শফি প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

    গতকাল বিকাল ৩টায় থেকে পশ্চিম চাকমারকুল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত বিশাল ইছ্লাহী মাহফিলে দেশবরেণ্য আলেমেদ্বীনগণ বয়ান করেন। এর আগে দুপুর ২ টায় চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার অভিভাবক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

    পশ্চিম চাকমারকুল ইসলামী সম্মেলন পরিষদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় আয়োজিত ইছ্লাহী মাহফিলে হাজার হাজার ধর্মপ্রাণ জনতা শরিক হন। মাহফিল শেষে দেশ ও মুসলিম উম্মাহর কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত পরিচালনা করা হয়।

    এদিকে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর আমীর নির্বাচিত হওয়ায় আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরীকে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন- চাকমারকুল আল-জামিয়া আল ইসলামীয়া মাদ্রাসার পক্ষে নির্বাহী মুহ্তামিম মাওলানা সিরাজুল ইসলাম, কক্সবাজার জেলা কওমী মাদ্রাসা ঐক্য পরিষদের পক্ষে মহাসচিব, রাজারকুল আজিজুল উলুম মাদ্রাসার মুহ্তামিম মাওলানা মোহছেন শরীফ, নূরানী শিক্ষক পরিষদের পক্ষে মাওলানা নুরুল আমিনসহ আরো বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

  • রোহিঙ্গাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকির আশঙ্কা, মনিটরিংয়ে হচ্ছে কমিটি

    রোহিঙ্গাদের কারণে নিরাপত্তা ঝুঁকির আশঙ্কা, মনিটরিংয়ে হচ্ছে কমিটি

    • মোঃ শহিদ উখিয়া

    মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নির্মম অত্যাচারের শিকার রোহিঙ্গাদের মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়েছে বাংলাদেশ। আর আশ্রয় দিয়েই বিপদে পড়েছে সরকার। এদের নিয়ে সৃষ্ট সংকট এবং প্রত্যাবাসন কোনোটতেই আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। বরং গত তিন বছরে এই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে। রোহিঙ্গাদের নিয়ে দিন দিন বাড়ছে নিরাপত্তা ঝুঁকি। আর এই ঝুঁকি মোকাবিলায় উচ্চ পর্যায়ের টাস্কগ্রুপ গঠনের পাশাপাশি মনিটরিংয়ের জন্য গঠিত হচ্ছে পৃথক জাতীয় কমিটি।
    সূত্রে জানা গেছে, মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় দেওয়া বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নানা দেন দরবারেও নিজ দেশে ফেরত পাঠানো যায়নি। বরং মাদক, চোরাচালান, খুন, ছিনতাই, ডাকাতি, অগ্নিসংযোগসহ নাশকতামুলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে তারা। এতে জঙ্গিবাদের শঙ্কাসহ বিষয়টিকে বাংলাদেশের নিরাপত্তার জন্য বড় হুমকি মনে করছে সরকার। সম্প্রতি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নাশকতামূলক কার্যক্রম, বিভিন্ন বাহিনী গঠন ও আন্তর্জাতিক নানা ইন্ধন ঠেকাতে দায়িত্বরত নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যক্রমে ঘাটতি দেখছেন নীতি নির্ধারকরা। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে নিরাপত্তা সংক্রান্ত উচ্চ পর্যায়ে বৈঠকে ঘাটতি দূর করতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
    প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের নেতৃত্বে ওই বৈঠকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মোস্তফা কামাল উদ্দীন বলেন, ‘রোহিঙ্গারা নগদ অর্থের লেনদেন, ব্যবসা-বাণিজ্য, দোকানপাট করছে। নগদ অর্থ লেনদেনের কারণে ক্যাম্পে অপরাধমুলক কার্যক্রম দিন দিন বেড়েই চলেছে। তারা দেশের সাধারণ জনগণের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে।’
    এদিকে গোয়োন্দা সংস্থাগুলো থেকে বলা হচ্ছে, রোহিঙ্গারা প্রশাসনের অগোচরে বিভিন্ন নামে বেনামে কমিটি গঠন করছে। যা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটাচ্ছে। সরকারে বিভিন্ন বাহিনী দিনের বেলায় ক্যাম্পে কাজ করলেও রাতে ক্যাম্পে কী ঘটে তা নিরাপত্তায় নিয়োজিত কেউ জানে না। সেজন্য উচ্চ পর্যায়ের সমন্বিত আইনশৃঙ্খলা কমিটির সুপারিশ করা হয়। রোহিঙ্গাদের জন্য নানা ইতিবাচক উদ্যোগ নেওয়া হলেও ফলাফল আশানুরূপ নয় বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি রোহিঙ্গারা যাতে মিয়ানমার ফিরে যেতে রাজি হয় সেজন্য এনজিওগুলোকে কাজে লাগানোর সুপারিশ করা হয়।
    দেশের আইনশৃঙ্খলা ও গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠকে সবাই নিরাপত্তা ঘাটতি দূর করার তাগিদ দেন। সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে টাস্কগ্রুপ গঠনের প্রস্তাব পাঠানো হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে। পাশপাশি সভায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিসহ সার্বিক কার্যক্রম সমন্বয়ে একটি জাতীয় কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। মানবিক সহায়তা জরুরি ত্রাণ, এনজিওর নিবন্ধন ও তাদের কার্যক্রম মনিটরিংয়ের পাশাপাশি ক্যাম্পগুলোর নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা হয় ওই বৈঠকে।
    এ প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এরা শুধু যে এখানে বসবাস করছে তা কিন্তু নয়; এখানে তারা মাদক, চোরাচালান, খুন, ছিনতাই, ডাকাতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়ছে। তাদের কারণে আইনশৃঙ্খলা ঝুঁকিতে চলে গেছে। এদের সঙ্গে আন্তজার্তিক অপরাধীদের সংযোগ থাকতে পারে। এখন পর্যন্ত যদিও সবকিছু আমাদের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। কিন্তু বর্তমান যে পরিস্থিতি তাতে ভবিষ্যতে অনেক কিছুই ঘটতে পারে। ক্যাম্পগুলোতে পুলিশ, র‌্যাব, সেনাবাহিনী, বিজিবি সবাই কাজ করছে নিজেদের পরিকল্পনা অনুযায়ী। আমরা চাই, বিচ্ছিন্নভাবে না করে একটা সমন্বয় হোক। সে লক্ষ্যে কাজ চলছে।’
    বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে প্রত্যাবাসনের পাশাপাশি এক লাখ রোহিঙ্গাকে দ্রুত ভাসানচরে নিতে চায় সরকার। এক্ষেত্রে রোহিঙ্গাদের নিরুৎসাহিত করার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবসন ইস্যুতে এনজিওদের সম্পৃক্ততা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাদের নিরুৎসাহিত করার প্রমাণ পেলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
    এদিকে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসন নিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিস্তর আলোচনা হলেও আজ পর্যন্ত একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো যায়নি। যদিও তাদের রাখাইনে ফেরত পাঠাতে ২০১৭ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশ-মিয়ানমার একটি চুক্তি করে। চুক্তি অনুযায়ী ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু হওয়ার কথা ছিল। সে উদ্যোগ বাস্তবায়নে দুদেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপও গঠন করা হয়। ওই গ্রুপ গত দুই বছরে চার দফা বৈঠক করে। সর্বশেষ ২০১৯ সালের মে মাসে মিয়ানমারের নেপিডোতে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের পঞ্চম বৈঠক ঢাকায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। মিয়ানমারের অনুরোধে সে বৈঠক দুইমাস পিছিয়ে মে মাসে সময় নির্ধারণ করা হয়। কিন্তু মার্চে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দিলে সে বৈঠকও বাতিল হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আলোচনা কার্যত থেমেই আছে।
    উল্লেখ্য, মিয়ানমার জাতিগত নিধন আর নৃশংস মানবতাবিরোধী অপরাধের মাধ্যমে তিন বছর আগে ২০১৭ সালের আগস্টে প্রায় সাড়ে সাত লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য করেছিল। তার আগে থেকে আরও তিন লাখ আশ্রয় নিয়েছিল। বর্তমানে সব মিলিয়ে দশ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা কক্সবাজারের দুটি উপজেলায় গঠিত ক্যাম্পে আশ্রয় নিয়ে দিন দিন নানা ধরনের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছে।

  • টেকনাফ হ্নীলা জামিয়া দারুস সুন্নায় আল্লামা আহমদ শফী রহ. স্মরণ সভা সম্পন্ন

    টেকনাফ হ্নীলা জামিয়া দারুস সুন্নায় আল্লামা আহমদ শফী রহ. স্মরণ সভা সম্পন্ন

    ওসমান আল-হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমীর, বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ ও আল হাইয়াতুল উলিয়ার চেয়ারম্যান, মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসার সাবেক মহাপরিচালক শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী রহ. স্মরণে কক্সবাজার টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা জামেয়া ইসলামিয়া দারুস সুন্নাহ মাদ্রাসায় জীবন ও কর্ম শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    জামিয়ার মুহতামিম আল্লামা আফসার উদ্দিন কাসেমী চৌধুরীর সভাপতিত্বে উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে জামিয়ার হল মিলনায়তনে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়।

    উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি বলেন, দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষত কওমী অঙ্গনের জন্য আল্লামা আহমদ শফীর অবদান ও হাদীস অধ্যাপনার জগতে তাঁর খেদমত চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

    শায়খুল ইসলামের মৃত্যুতে এই জাতি একজন অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিষ্ঠ কন্ঠ হারিয়েছে তার ইন্তেকালে ইসলামী জগতে যে শূন্যতা তৈরি হলো তা সহজে পূরণ হবার নয়। আল্লামা শফী শুধু বাংলাদেশের মুসলিম সমাজের গর্বই ছিলেন না, এই উপমহাদেশের একজন শীর্ষস্থানীয় আধাত্মিক রাহবার হিসেবে শতবর্ষতেও অধিষ্ঠিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার নায়েবে মুহতামিম আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামজাহ তিনি বলেন”এদেশে বিশ্বনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইজ্জত রক্ষায় শাহবাগী নাস্তিক-ব্লগারদের বিরুদ্ধে যখন আমরা সঠিক নেতৃত্বের সন্ধানে ছিলাম তখন আমিরে হেফাজতের শুধুমাত্র একটি ডাকেই গোটা বিশ্বে সাড়া জাগানো ঐতিহাসিক হেফাজতের যে আন্দোলন সংগঠিত হয়েছিল,কিংবা আমাদের ক্বওমীর লক্ষ লক্ষ সন্তানরা তাদের যুগ যুগ ধরে চেয়ে আসা সরাসরি স্বকৃীতির জন্য মিথ্যে স্বপ্ন বুনছিল তখন তিনিই তা বাস্তবেই রুপান্তর করে গেছেন।
    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিখিল টেকনাফের জমিয়তে উলামার সভাপতি আল্লামা মাহবুবুল আলম মোজাহেরী, টেকনাফ সাবরাং মাদ্রাসার পরিচালক হেফাজত নেতা আল্লামা নুরুল হক, হ্নীলা জামেয়া দারুস সুন্নাহ’র সিনিয়র মুহাদ্দিস বিশিষ্ট হাদিছ বিশারদ আরবী সাহিত্যের উজ্জ্বল নক্ষত্র আল্লামা নুরুল ইসলামসহ শীর্ষস্থানীয় ওলামায়ে কেরাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

    আল্লামা নুরুল ইসলাম বলেন,আল্লামা আহমদ শফী (রহ.)-এর ইন্তেকালে বাংলাদেশের মুসলিমরা শুধু একজন ধর্মীয় নেতৃত্বই হারায়নি; বরং সমগ্র মুসলিম উম্মাহ একজন দরদি রাহবার হারাল। এ দেশের মুসলমান তাঁর ত্যাগ ও অবদান এবং উলামায়ে কেরাম তাঁর অভিভাবকত্বের কথা চিরদিন স্মরণ রাখবে।’ তাঁরা আরো বলেন, ‘আল্লামা আহমদ শফী (রহ.)-এর ইন্তেকাল ইসলামী জ্ঞানের জগতে অপূরণীয় শূন্যতা তৈরি করেছে। তাঁর অনুপস্থিতি কষ্টদায়ক। আল্লাহ তাআলা তাঁর মর্যাদা বৃদ্ধি করুন এবং উম্মাহর জন্য তাঁর অসামান্য খেদমতের উত্তম বিনিময় দান করুন।’

  • নলছিটির সন্তান শামীম সুন্দরবন ১১ লঞ্চে মৃতদেহ উদ্ধার

    নলছিটির সন্তান শামীম সুন্দরবন ১১ লঞ্চে মৃতদেহ উদ্ধার

    • মোঃ রাকিব,নলছিটি উপজেলা প্রতিনিধিঃ

    ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার কলানিধি গ্রামের মোঃ খালেক সরদারের ছেলে মোঃ শামীম সরদার। পড়ালেখা এস এস সি পযর্ন্ত। ২০২০ সালে এস এস সি পরীক্ষার পর চলে যায় ঢাকা চাকরিতে।

    সেখান থেকেই আসছিল বাড়িতে। কিন্তু আসা হলো না আর তার বাড়িতে। আসার সময় সুন্দরবন ১১ লঞ্চের ছাদে দুষ্কৃতিকারিরা মেরে ফেলেছে।

    এখন পযর্ন্ত এর বেশি বিস্তারিত জানা যায়নি। পরবর্তীতে বিস্তারিত জানানো হবে।

  • উখিয়ায় ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাঁসি

    উখিয়ায় ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাঁসি

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

    উখিয়ায় আমনের মাঠে হাওয়ায় দুলছে সোনালি ধান। হেমন্তের মিষ্টি হাওয়ায় সেই ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত এই অঞ্চলের কৃষকেরা। নানা স্বপ্নে বীজ বোনা যেন এই ফসলে। উখিয়ায় বাম্পার ফলনে সেই স্বপ্ন-সফলতার দারপ্রান্তে। তাই বেশি হাসিখুশিই তারা। দেশের অন্যান্য এলাকার মতো এখানকার কৃষককে বৈরি আবহাওয়ার সাথে লড়তে হয়নি। কোন প্রকার ক্লান্তি ছাড়াই চকচকে সোনালি ধান কাটিয়ে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক। সব কিছু ঠিকঠাক থাকায় আল্লাহর রহমতে শতভাগ ফসল উঠবে ঘরে।এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন ভালো হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিবিদ বদিউর আলম। এরই মধ্যে ৫ শতাংশ রোপো আমন ধান কাটা শেষ হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে আমন ধান কাটা শেস হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষকরা বলছেন, এবার প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হওয়ায় ধানের আবাদে অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কৃষকরা মহা খুশি। এখন ধান কাটতে শুরু করেছেন। আবহাওয়া ঠিক থাকলে শতভাগ ফসল ঘরে তুলতে পারবেন বলে মনে করছেন তারা। তবে স্থানীয় শ্রমজীবি মানুষেরা হতাশা ব্যক্ত করেছেন। দিন মজুর জানে আলম বলেন, আমরা ধান কাটতাম। এখন কাটতে পারি না। কম দামে রোহিঙ্গাদের এনে ধান কাটা হচ্ছে। ধান কাটা থেকে শুরু করে সকল প্রকার কাজ রোহিঙ্গাদের দখলে। তাই আমরা পরিজন-পরিবার নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, তরিতরকারির দোকান, চায়ের দোকান, টমটম চালানো থেকে সর্বত্রই এখন রোহিঙ্গারা। এরা আমাদের কাজে ভাগ বসাচ্ছে। ধান কাটতে আসা উখিয়া ৬ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শামসুল আলম বলেন, আমরা সারা দিন ক্যাম্পে বসে থাকি। কোনো কাজ নেই। তাই কাজের সন্ধানে গ্রামাঞ্চলে গিয়ে ধান কাটার কাজ করছি। ধান কাটতে আসা আরেক রোহিঙ্গা রিদুয়ান বলেন, আমরা ভোর বেলা দল বেধে কাজে চলে আসি। এখানকার মানুষজন আমাদের আদর করে কাজ দেয়। তাই আমরা কাজ করতে পারি। যদি স্থানীয়রা আমাদের বাধা দিত তাহলে আমরা কাজ করতে পারতাম না। স্থানীয় নুরুল ইসলাম বলেন, এখানকার মানুষের চাইতে রোহিঙ্গারা ভালো কাজ করে। তারা কাজে ফাঁকি দেয় না। তাছাড়া কম মজুরি দিয়ে তাদের কাজ করানো যায়। ক্যাম্পে থাকা শতকরা ৮০ ভাগ রোহিঙ্গা তাদের দেশ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে কৃষি কাজ করতেন। কৃষিতে তাদের পারদর্শীতা রয়েছে। এছাড়াও তারা কর্মট। আমরা স্থানীয় ও রোহিঙ্গারা মিলে সহাবস্থানে থাকতে চাই। যতদিন পর্যন্ত তারা তাদের দেশে সম্মানের সাথে তারা যেন ফিরে না যায়।

  • পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলা মানবাধিকার সংগঠন, পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,হলদিয়া পালং ইউনিয়ন কমিটি গঠনের উদ্যোগে, আইডিয়াল কে.জি স্কুল হল রুমে এক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সভাপতি জনাব, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব,অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া, নির্বাহী সদস্য মোঃ সেলিম ,ইউনিয়ন সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাইল, আহবায়ক মোঃ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ন আহবায়ক,এহেছানু করিম,আবদুল করিম,সুমন বডুয়া,ছোটন বডুয়া,আবুল কালাম, নিকেল বুড়য়া, মোঃ ইউনুস, মোঃ শাহজালাল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।সভায় কোভিট -১৯, মাদক,বাল্য বিবাহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।উক্ত কমিটিতে মোঃ সাইফুল ইসলামকে আহবায়ক, এবং জনি বড়ুয়াকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্যের একটি আহবায়ক কমিটির গঠন করা হয়।

  • ইহুদিবাদীদের সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না: ইমরান খান

    ইহুদিবাদীদের সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না: ইমরান খান

    • মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর চাপ আসছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পাশাপাশি তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে বলেছেন, “ইহুদিবাদীদের” সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না।

    পাকিস্তানের একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এধরনের বক্তব্য দেন।

    ইমরান খান বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইন ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার পর ইসলামাবাদকেও তাদের মতোই ইসলামের সাথে গাদ্দারি করতে চাপ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু ইমরান খান বলেন, তার সরকার এখন পর্যন্ত সে চাপ উপেক্ষা করে এসেছে।

    পাক প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যতদিন ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত আমি কোনো অবস্থাতেই ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার কথা ভাবতেও চাই না।

    কিন্তু ঠিক কাদের পক্ষ থেকে এমন চাপ আসছে, সে প্রশ্নের জবাবে ইমরান খান সুনির্দিষ্ট কোনো দেশের কথা বলেননি।

    তিনি বলেন, কিছু কথা থাকে, যা আমরা চাইলেও বলতে পারি না। তাদের সঙ্গে আমাদের অনেক ভালো সম্পর্ক রয়েছে।

    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমেরিকার ওপর ইসরাইলের একটা গভীর প্রভাব রয়েছে। আর এ কারণেই এই ধরনের চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে এই চাপটা বেশি ছিল।

    তবে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ফিলিস্তিন ইস্যুতে কি ধরনের নীতি গ্রহণ করেন পাকিস্তান তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান ইমরান খান।

  • নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ 

     

    প্রধান উপদেষ্ঠা
    আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী
    উপদেষ্ঠা
    মুফতী আযম আল্লামা আব্দুচ্ছালাম চাটগামী
    হযরত আল্লামা সুলতান যওক নদভী
    হযরত আল্লামা আব্দুল হালিম বুখারী
    হযরত আল্লামা নূরুল ইসলাম আদীব
    হযরত আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস
    হযরত আল্লামা নোমান ফয়জী (মেখল)
    হযরত আল্লামা আব্দুল মালেক হালীম
    হযরত আল্লামা হাফেয মুহাম্মদ কাসেম (তালীমুদ্দীন)
    হযরত আল্লামা জিয়াউদ্দিন (আঙ্গুরা মাদরাসা)
    হযরত আল্লামা মুহাম্মদ ইসহাক
    হযরত মাওলানা এ্যডবুকেড আব্দুর রকীব
    হযরত আল্লামা মুফতী আবুল হাসান রংপুর
    হযরত আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী নরসিংদী
    হযরত আল্লামা আশেকে এলাহী বি-বাড়ীয়া
    হযরত আল্লামা আব্দুর রহমান হাফেজ্জী
    হযরত আল্লামা রশিদুর রহমান ফারুক বর্ণভী
    হযরত আল্লামা নূরুল হক (বটগ্রাম কুমিল্লা)
    অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা
    হযরত আল্লামা আবুল কালাম (মুহাম্মদপুর)
    হযরত আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক বারিধারা
    হযরত আল্লামা ফজলুর রহমান নেত্রকোনা
    হযরত আল্লামা সোলাইমান নোমানী
    হযরত আল্লামা ফজলুল্লাহ ওয়াহেদীয়া মাদরাসা
    হযরত আল্লামা শিব্বির আহমদ নোয়ালী
    হযরত আল্লামা জালাল আহমদ ভূজপুর
    হযরত আল্লামা আশেক এলাহী উজানী

    মুহতারাম আমীর
    হযরত আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী, শায়খুল হাদীস-হাটহাজারী মাদরাসা

    নায়েবে আমীর
    হযরত মাওলানা হাফেজ নুরুল ইসলাম,প্রিন্সিপাল-খিলগাও মাদরাসা, ঢাকা
    হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর রহ. ঢাকা
    হযরত মাওলানা শায়খ আহমদ, সিনিয়র মুহাদ্দিস হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম অলিপুরী, প্রিন্সিপাল- মাদরাসা নুরে মদীনা হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, পরিচালক-জামেয়া ওবায়দিয়া
    হযরত আল্লামা মুফতি আহমদুল্লাহ, শায়খুল হাদীস জামিয়া পটিয়া
    হযরত আল্লামা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর) মুন্সিগঞ্জ
    হযরত আল্লামা মুফতি আরশাদ রহমানী, পরিচালক ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা
    হযরত মাওলানা মুফতি মাহফুজুল হক, (বেফাক মহাসচিব)
    হযরত মাওলানা মুহিবুল হক গাছবাড়ী, শায়খুল হাদীস, দরগাহ মাদরাসা সিলেট
    হযরত মাওলানা সাজেদুর রহমান, শায়খুল হাদীস- জামিয়া ইউনুছিয়া বিবাড়ীয়া
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, সভাপতি-ইত্তেফাকুল ওলামা ময়মনংিহ
    হযরত আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহইয়া, হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা হাবিবুর রহমান, হাজী সাহেব, লালবাগ মাদরাসা ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, পরিচালক- জামেয়া শায়খ জাকারিয়া ঢাকা
    প্রফেসর ড. আহমদ আবদুল কাদের, ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুল আউয়াল, খতিব ডি আই টি মসজিদ নারায়নগঞ্জ
    প্রফেসর ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন, চট্টগ্রাম
    হযরত মাওলানা সরোয়ার কামাল আজিজী, প্রিন্সিপাল- পদুয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী, পরিচালক-নাজিরহাট মাদরাসা
    হযরত মাওলানা ফোরকানুল্লাহ খলিল দারুল মাআরিফ
    হযরত মাওলানা মুফতি জসিম উদ্দিন হাটহাজারী
    হযরত আল্লামা হাফেজ তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজশাহ)
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল করিম (পীর সাহেব যশোর)
    হযরত মাওলানা মোশতাক আহমদ, প্রিন্সিপাল দারুল উলুম, খুলনা
    হযরত মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, পরিচালক- আরজাবাদ মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আনাস ভোলা
    হযরত মাওলানা রশিদ আহমদ জামেয়া ইমদাদিয়া কিশোরগঞ্জ।
    হযরত মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ঢাকা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম খান, শায়খুল হাদীস- সুনামগঞ্জ
    হযরত মাওলানা নেজাম উদ্দিন, পরিচালক-মীর ওয়ারিসপুর মাদরাসা নোয়াখালী
    হযরত মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব বরিশাল
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুস, পরিচালক-জুম্মাপাড়া মাদরাসা রংপুর
    হযরত মাওলানা জাহেদুল্লাহ, পরিচালক ইছাপুর মাদরাসা

    মহাসচিব
    হযরত আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী, শায়খুল হাদীস বারিধারা ঢাকা

    যুগ্ম মহাসচিব
    হযরত মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব
    হযরত মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক
    হযরত মাওলানা লোকমান হাকীম
    হযরত মাওলানা নাছির উদ্দিন মুনির

    সহকারী মহাসচিব
    হযরত মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী
    হযরত মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন
    হযরত মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী
    হযরত মাওলানা মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
    হযরত মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী
    হযরত মাওলানা আবদুল বাসেত খান সিরাজী
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী
    হযরত মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জসিম উদ্দিন লালবাগ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম
    হযরত মাওলানা মুসা বিন ইজহার
    হযরত মাওলানা জাফর আহমদ বাথুয়া
    হযরত মাওলানা শফিক উদ্দিন
    হযরত মাওলানা হাসান জামিল

    সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী
    হযরত মাওলানা মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী
    হযরত মাওলানা মীর ইদরিস
    হযরত মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন
    হযরত মাওলানা মাসউদুল করিম
    হযরত মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী
    হযরত মাওলানা মুফতি ওমর ফারুক
    হযরত মাওলানা তাফহীমুল হক হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল আলম রংপুর

    অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী

    সহকারী অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফায়সাল
    হযরত মাওলানা লোকমান মাজহারী
    হযরত মাওলানা ইলিয়াস হামিদী
    জনাব মুহাম্মদ আহসানুল্লাহ

    প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী,

    সহকারী প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা ইয়াকুব ওসমানী
    হযরত মাওলানা ফায়সাল আহমদ
    হযরত মাওলানা মুফতি শরীফুল্লাহ
    হযরত মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান
    হযরত মাওলানা হাফেজ সায়েমুল্লাহ

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি হারুন ইজহার

    সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল

    সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হারুন আযিযী নদভী

    সহকারী সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ

    দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব,

    সহকারী দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা আবু তাহের ওসমানী
    হযরত মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল

    সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি কুতুবউদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেয সালামতুল্লাহ

    আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, সাবেক এমপি

    সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন

    দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা নাজমুল হাসান

    সহকারী দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মোশতাকুন্নবী কাসেমী
    হযরত মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
    মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, সহকারী সম্পাদক, দৈনিক ইনকিলাব

    ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী, মেখল

    সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া মাদানী
    হযরত মাওলানা গাজী ইয়াকুব

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ খোবাইব

    সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জিয়াউল হোসাইন

    আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ হেলাল উদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেয আনোয়ার শাহ আযহারী
    হযরত মাওলানা আবদুল কাদের সালেহ, লন্ডন
    হযরত মাওলানা শোয়াইব আহমদ
    হযরত মাওলানা আব্দুস সালাম পাটোয়ারী, রিয়াদ
    হযরত মাওলানা রফিক আহমদ, নিউইয়র্ক
    হযরত মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, লন্ডন

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    হযরত মাওলানা ড. নুরুল আবসার আজহারী, হাটহাজারী মাদরাসা

    সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    মাওলানা মুফতি হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্বদ্যিালয়

    সম্মানিত সদস্য
    হযরত মাওলানা আবু তাহের নদভী, জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া
    হযরত মাওলানা মুফতি কেফায়তুল্লাহ, মুহাদ্দিস দারুল উলূম হাটহাজারী
    হযরত মাওলানা মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল্লাহ হারুন, চারিয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আলী ওসমান
    হযরত মাওলানা মুফতি বশির উল্লাহ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ শফি, বাথুয়া
    হযরত মাওলানা আবুল হোসাইন, সমদারপাড়া
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল আলম
    হযরত মাওলানা রেজাউল করিম জালালী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী
    হযরত মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম কাসেমী, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা ক্বারী জহিরুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জামিল আহমদ চৌধুরী, মৌলভী বাজার
    হযরত মাওলানা বশির আহমদ মুন্সিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা তফাজ্জুল হক আজিজ
    হযরত মাৗলানা আলী আকবর, সাভার
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম, নরসিংদী
    হযরত মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মানিকনগর
    হযরত মাওলানা মুফতী আবু সাঈদ, ফরিদাবাদ
    হযরত মাওলানা এনামুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল মুবিন
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী, কিশোরগঞ্জ
    হযরত মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী
    হযরত মাওলানা হাফেয শোয়াইব মক্কী
    হযরত মাওলানা নুর হুসাইন নূরাণী
    হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান আম্বর শাহ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাঈদ নূর, মানিকগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক, ফেনী
    হযরত মাওলানা আলী আজম, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা মুফিজুর রহমান, নেত্রকোনা
    হযরত মাওলানা মাহমুদ শাহ, বাবুনগর
    হযরত মাওলানা তৈয়ব বিন হালিম
    হযরত মাওলানা আবদুল খালেক নিজামী
    হযরত মাওলানা রাশেদ বিন নুর

    বি:দ্র:
    নামের ক্রম রক্ষা করা যায়নি ।
    কমিটিতে আরো কিছু সদস্য অন্তর্ভুক্ত হবেন ।