Blog

  • উখিয়ায় ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাঁসি

    উখিয়ায় ধানের বাম্পার ফলনে কৃষকের মুখে হাঁসি

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

    উখিয়ায় আমনের মাঠে হাওয়ায় দুলছে সোনালি ধান। হেমন্তের মিষ্টি হাওয়ায় সেই ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত এই অঞ্চলের কৃষকেরা। নানা স্বপ্নে বীজ বোনা যেন এই ফসলে। উখিয়ায় বাম্পার ফলনে সেই স্বপ্ন-সফলতার দারপ্রান্তে। তাই বেশি হাসিখুশিই তারা। দেশের অন্যান্য এলাকার মতো এখানকার কৃষককে বৈরি আবহাওয়ার সাথে লড়তে হয়নি। কোন প্রকার ক্লান্তি ছাড়াই চকচকে সোনালি ধান কাটিয়ে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক। সব কিছু ঠিকঠাক থাকায় আল্লাহর রহমতে শতভাগ ফসল উঠবে ঘরে।এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে উৎপাদন ভালো হবে বলে জানিয়েছেন কৃষিবিদ বদিউর আলম। এরই মধ্যে ৫ শতাংশ রোপো আমন ধান কাটা শেষ হয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে আমন ধান কাটা শেস হবে এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। কৃষকরা বলছেন, এবার প্রাকৃতিক বিপর্যয় না হওয়ায় ধানের আবাদে অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই কৃষকরা মহা খুশি। এখন ধান কাটতে শুরু করেছেন। আবহাওয়া ঠিক থাকলে শতভাগ ফসল ঘরে তুলতে পারবেন বলে মনে করছেন তারা। তবে স্থানীয় শ্রমজীবি মানুষেরা হতাশা ব্যক্ত করেছেন। দিন মজুর জানে আলম বলেন, আমরা ধান কাটতাম। এখন কাটতে পারি না। কম দামে রোহিঙ্গাদের এনে ধান কাটা হচ্ছে। ধান কাটা থেকে শুরু করে সকল প্রকার কাজ রোহিঙ্গাদের দখলে। তাই আমরা পরিজন-পরিবার নিয়ে অতি কষ্টে দিনাতিপাত করছি। ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, তরিতরকারির দোকান, চায়ের দোকান, টমটম চালানো থেকে সর্বত্রই এখন রোহিঙ্গারা। এরা আমাদের কাজে ভাগ বসাচ্ছে। ধান কাটতে আসা উখিয়া ৬ নং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের শামসুল আলম বলেন, আমরা সারা দিন ক্যাম্পে বসে থাকি। কোনো কাজ নেই। তাই কাজের সন্ধানে গ্রামাঞ্চলে গিয়ে ধান কাটার কাজ করছি। ধান কাটতে আসা আরেক রোহিঙ্গা রিদুয়ান বলেন, আমরা ভোর বেলা দল বেধে কাজে চলে আসি। এখানকার মানুষজন আমাদের আদর করে কাজ দেয়। তাই আমরা কাজ করতে পারি। যদি স্থানীয়রা আমাদের বাধা দিত তাহলে আমরা কাজ করতে পারতাম না। স্থানীয় নুরুল ইসলাম বলেন, এখানকার মানুষের চাইতে রোহিঙ্গারা ভালো কাজ করে। তারা কাজে ফাঁকি দেয় না। তাছাড়া কম মজুরি দিয়ে তাদের কাজ করানো যায়। ক্যাম্পে থাকা শতকরা ৮০ ভাগ রোহিঙ্গা তাদের দেশ মিয়ানমারের আরাকান রাজ্যে কৃষি কাজ করতেন। কৃষিতে তাদের পারদর্শীতা রয়েছে। এছাড়াও তারা কর্মট। আমরা স্থানীয় ও রোহিঙ্গারা মিলে সহাবস্থানে থাকতে চাই। যতদিন পর্যন্ত তারা তাদের দেশে সম্মানের সাথে তারা যেন ফিরে না যায়।

  • পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    পিসওয়ে হিওম্যান রাইটস সোসাইটি, হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ২১ সদস্য আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন

    • মোঃ শহিদ উখিয়া।

     

    কক্সবাজার জেলা উখিয়া উপজেলা মানবাধিকার সংগঠন, পিসওয়ে হিউম্যান রাইটস সোসাইটি,হলদিয়া পালং ইউনিয়ন কমিটি গঠনের উদ্যোগে, আইডিয়াল কে.জি স্কুল হল রুমে এক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা সভাপতি জনাব, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব,অধ্যাপক নুরুল মাসুদ ভূইয়া, নির্বাহী সদস্য মোঃ সেলিম ,ইউনিয়ন সভাপতি ওমর হামজা, সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ ইসমাইল, আহবায়ক মোঃ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ন আহবায়ক,এহেছানু করিম,আবদুল করিম,সুমন বডুয়া,ছোটন বডুয়া,আবুল কালাম, নিকেল বুড়য়া, মোঃ ইউনুস, মোঃ শাহজালাল সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।সভায় কোভিট -১৯, মাদক,বাল্য বিবাহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়।উক্ত কমিটিতে মোঃ সাইফুল ইসলামকে আহবায়ক, এবং জনি বড়ুয়াকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্যের একটি আহবায়ক কমিটির গঠন করা হয়।

  • ইহুদিবাদীদের সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না: ইমরান খান

    ইহুদিবাদীদের সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না: ইমরান খান

    • মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার জন্য পাকিস্তানের ওপর চাপ আসছে বলে জানিয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পাশাপাশি তিনি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে বলেছেন, “ইহুদিবাদীদের” সঙ্গে ইসলামাবাদ কখনোই সম্পর্কে জড়াবে না।

    পাকিস্তানের একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এধরনের বক্তব্য দেন।

    ইমরান খান বলেন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও বাহরাইন ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার পর ইসলামাবাদকেও তাদের মতোই ইসলামের সাথে গাদ্দারি করতে চাপ দেয়া হচ্ছে। কিন্তু ইমরান খান বলেন, তার সরকার এখন পর্যন্ত সে চাপ উপেক্ষা করে এসেছে।

    পাক প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, যতদিন ফিলিস্তিনিদের স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত আমি কোনো অবস্থাতেই ইসরাইলকে স্বীকৃতি দেয়ার কথা ভাবতেও চাই না।

    কিন্তু ঠিক কাদের পক্ষ থেকে এমন চাপ আসছে, সে প্রশ্নের জবাবে ইমরান খান সুনির্দিষ্ট কোনো দেশের কথা বলেননি।

    তিনি বলেন, কিছু কথা থাকে, যা আমরা চাইলেও বলতে পারি না। তাদের সঙ্গে আমাদের অনেক ভালো সম্পর্ক রয়েছে।

    পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমেরিকার ওপর ইসরাইলের একটা গভীর প্রভাব রয়েছে। আর এ কারণেই এই ধরনের চাপ সৃষ্টি করা হচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের শাসনামলে এই চাপটা বেশি ছিল।

    তবে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ফিলিস্তিন ইস্যুতে কি ধরনের নীতি গ্রহণ করেন পাকিস্তান তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছে বলে জানান ইমরান খান।

  • নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    নবগঠিত হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় কমিটির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ= আল্লামা মামুনুল হক

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ 

     

    প্রধান উপদেষ্ঠা
    আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী
    উপদেষ্ঠা
    মুফতী আযম আল্লামা আব্দুচ্ছালাম চাটগামী
    হযরত আল্লামা সুলতান যওক নদভী
    হযরত আল্লামা আব্দুল হালিম বুখারী
    হযরত আল্লামা নূরুল ইসলাম আদীব
    হযরত আল্লামা মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস
    হযরত আল্লামা নোমান ফয়জী (মেখল)
    হযরত আল্লামা আব্দুল মালেক হালীম
    হযরত আল্লামা হাফেয মুহাম্মদ কাসেম (তালীমুদ্দীন)
    হযরত আল্লামা জিয়াউদ্দিন (আঙ্গুরা মাদরাসা)
    হযরত আল্লামা মুহাম্মদ ইসহাক
    হযরত মাওলানা এ্যডবুকেড আব্দুর রকীব
    হযরত আল্লামা মুফতী আবুল হাসান রংপুর
    হযরত আল্লামা ইসমাঈল নূরপুরী নরসিংদী
    হযরত আল্লামা আশেকে এলাহী বি-বাড়ীয়া
    হযরত আল্লামা আব্দুর রহমান হাফেজ্জী
    হযরত আল্লামা রশিদুর রহমান ফারুক বর্ণভী
    হযরত আল্লামা নূরুল হক (বটগ্রাম কুমিল্লা)
    অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা
    হযরত আল্লামা আবুল কালাম (মুহাম্মদপুর)
    হযরত আল্লামা উবায়দুল্লাহ ফারুক বারিধারা
    হযরত আল্লামা ফজলুর রহমান নেত্রকোনা
    হযরত আল্লামা সোলাইমান নোমানী
    হযরত আল্লামা ফজলুল্লাহ ওয়াহেদীয়া মাদরাসা
    হযরত আল্লামা শিব্বির আহমদ নোয়ালী
    হযরত আল্লামা জালাল আহমদ ভূজপুর
    হযরত আল্লামা আশেক এলাহী উজানী

    মুহতারাম আমীর
    হযরত আল্লামা হাফেজ জুনাইদ বাবুনগরী, শায়খুল হাদীস-হাটহাজারী মাদরাসা

    নায়েবে আমীর
    হযরত মাওলানা হাফেজ নুরুল ইসলাম,প্রিন্সিপাল-খিলগাও মাদরাসা, ঢাকা
    হযরত মাওলানা হাফেজ আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী হুজুর রহ. ঢাকা
    হযরত মাওলানা শায়খ আহমদ, সিনিয়র মুহাদ্দিস হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম অলিপুরী, প্রিন্সিপাল- মাদরাসা নুরে মদীনা হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা সালাহ উদ্দিন নানুপুরী, পরিচালক-জামেয়া ওবায়দিয়া
    হযরত আল্লামা মুফতি আহমদুল্লাহ, শায়খুল হাদীস জামিয়া পটিয়া
    হযরত আল্লামা আবদুল হামিদ (পীর সাহেব মধুপুর) মুন্সিগঞ্জ
    হযরত আল্লামা মুফতি আরশাদ রহমানী, পরিচালক ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বসুন্ধরা
    হযরত মাওলানা মুফতি মাহফুজুল হক, (বেফাক মহাসচিব)
    হযরত মাওলানা মুহিবুল হক গাছবাড়ী, শায়খুল হাদীস, দরগাহ মাদরাসা সিলেট
    হযরত মাওলানা সাজেদুর রহমান, শায়খুল হাদীস- জামিয়া ইউনুছিয়া বিবাড়ীয়া
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী, সভাপতি-ইত্তেফাকুল ওলামা ময়মনংিহ
    হযরত আল্লামা মোহাম্মদ ইয়াহইয়া, হাটহাজারী মাদরাসা
    হযরত মাওলানা হাবিবুর রহমান, হাজী সাহেব, লালবাগ মাদরাসা ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুর রব ইউসুফী, পরিচালক- জামেয়া শায়খ জাকারিয়া ঢাকা
    প্রফেসর ড. আহমদ আবদুল কাদের, ঢাকা
    হযরত মাওলানা আবদুল আউয়াল, খতিব ডি আই টি মসজিদ নারায়নগঞ্জ
    প্রফেসর ড. মাওলানা আ ফ ম খালিদ হোসেন, চট্টগ্রাম
    হযরত মাওলানা সরোয়ার কামাল আজিজী, প্রিন্সিপাল- পদুয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান কাসেমী, পরিচালক-নাজিরহাট মাদরাসা
    হযরত মাওলানা ফোরকানুল্লাহ খলিল দারুল মাআরিফ
    হযরত মাওলানা মুফতি জসিম উদ্দিন হাটহাজারী
    হযরত আল্লামা হাফেজ তাজুল ইসলাম (পীর সাহেব ফিরোজশাহ)
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল করিম (পীর সাহেব যশোর)
    হযরত মাওলানা মোশতাক আহমদ, প্রিন্সিপাল দারুল উলুম, খুলনা
    হযরত মাওলানা বাহাউদ্দিন জাকারিয়া, পরিচালক- আরজাবাদ মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আনাস ভোলা
    হযরত মাওলানা রশিদ আহমদ জামেয়া ইমদাদিয়া কিশোরগঞ্জ।
    হযরত মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, ঢাকা
    হযরত মাওলানা নুরুল ইসলাম খান, শায়খুল হাদীস- সুনামগঞ্জ
    হযরত মাওলানা নেজাম উদ্দিন, পরিচালক-মীর ওয়ারিসপুর মাদরাসা নোয়াখালী
    হযরত মাওলানা ওবায়দুর রহমান মাহবুব বরিশাল
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ইউনুস, পরিচালক-জুম্মাপাড়া মাদরাসা রংপুর
    হযরত মাওলানা জাহেদুল্লাহ, পরিচালক ইছাপুর মাদরাসা

    মহাসচিব
    হযরত আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমী, শায়খুল হাদীস বারিধারা ঢাকা

    যুগ্ম মহাসচিব
    হযরত মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব
    হযরত মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক
    হযরত মাওলানা লোকমান হাকীম
    হযরত মাওলানা নাছির উদ্দিন মুনির

    সহকারী মহাসচিব
    হযরত মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী
    হযরত মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন
    হযরত মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী
    হযরত মাওলানা মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
    হযরত মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমদ
    হযরত মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী
    হযরত মাওলানা আবদুল বাসেত খান সিরাজী
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফতেহপুরী
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী
    হযরত মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জসিম উদ্দিন লালবাগ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন ইকরাম
    হযরত মাওলানা মুসা বিন ইজহার
    হযরত মাওলানা জাফর আহমদ বাথুয়া
    হযরত মাওলানা শফিক উদ্দিন
    হযরত মাওলানা হাসান জামিল

    সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী
    হযরত মাওলানা মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী
    হযরত মাওলানা মীর ইদরিস
    হযরত মাওলানা আতাউল্লাহ আমিন
    হযরত মাওলানা মাসউদুল করিম
    হযরত মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী
    হযরত মাওলানা মুফতি ওমর ফারুক
    হযরত মাওলানা তাফহীমুল হক হবিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মাহমুদুল আলম রংপুর

    অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী

    সহকারী অর্থ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফায়সাল
    হযরত মাওলানা লোকমান মাজহারী
    হযরত মাওলানা ইলিয়াস হামিদী
    জনাব মুহাম্মদ আহসানুল্লাহ

    প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী,

    সহকারী প্রচার সম্পাদক
    হযরত মাওলানা ইয়াকুব ওসমানী
    হযরত মাওলানা ফায়সাল আহমদ
    হযরত মাওলানা মুফতি শরীফুল্লাহ
    হযরত মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান
    হযরত মাওলানা হাফেজ সায়েমুল্লাহ

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি হারুন ইজহার

    সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল

    সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হারুন আযিযী নদভী

    সহকারী সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মাহবুবুর রহমান হানিফ

    দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ তৈয়ব,

    সহকারী দফতর সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা আবু তাহের ওসমানী
    হযরত মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল

    সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা মুফতি কুতুবউদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী সমাজকল্যাণ সম্পাদক-
    হযরত মাওলানা হাফেয সালামতুল্লাহ

    আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মাওলানা শাহীনুর পাশা চৌধুরী, সাবেক এমপি

    সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক
    এডভোকেট মোহাম্মদ নিজামউদ্দিন

    দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা নাজমুল হাসান

    সহকারী দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মোশতাকুন্নবী কাসেমী
    হযরত মাওলানা আহমদ আলী কাসেমী

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক
    মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, সহকারী সম্পাদক, দৈনিক ইনকিলাব

    ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ আলী, মেখল

    সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জাকারিয়া মাদানী
    হযরত মাওলানা গাজী ইয়াকুব

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ মোহাম্মদ খোবাইব

    সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা জিয়াউল হোসাইন

    আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেজ হেলাল উদ্দিন নানুপুরী

    সহকারী আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক
    হযরত মাওলানা হাফেয আনোয়ার শাহ আযহারী
    হযরত মাওলানা আবদুল কাদের সালেহ, লন্ডন
    হযরত মাওলানা শোয়াইব আহমদ
    হযরত মাওলানা আব্দুস সালাম পাটোয়ারী, রিয়াদ
    হযরত মাওলানা রফিক আহমদ, নিউইয়র্ক
    হযরত মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, লন্ডন

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    হযরত মাওলানা ড. নুরুল আবসার আজহারী, হাটহাজারী মাদরাসা

    সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক
    মাওলানা মুফতি হুমায়ুন কবির, অধ্যাপক, চট্টগ্রাম বিশ্বদ্যিালয়

    সম্মানিত সদস্য
    হযরত মাওলানা আবু তাহের নদভী, জামেয়া ইসলামিয়া পটিয়া
    হযরত মাওলানা মুফতি কেফায়তুল্লাহ, মুহাদ্দিস দারুল উলূম হাটহাজারী
    হযরত মাওলানা মুফতী মিজানুর রহমান সাঈদ
    হযরত মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল্লাহ হারুন, চারিয়া মাদরাসা
    হযরত মাওলানা আলী ওসমান
    হযরত মাওলানা মুফতি বশির উল্লাহ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ শফি, বাথুয়া
    হযরত মাওলানা আবুল হোসাইন, সমদারপাড়া
    হযরত মাওলানা আনোয়ারুল আলম
    হযরত মাওলানা রেজাউল করিম জালালী
    হযরত মাওলানা মহিউদ্দিন রব্বানী
    হযরত মাওলানা শেখ মুজিবুর রহমান
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম কাসেমী, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা ক্বারী জহিরুল ইসলাম
    হযরত মাওলানা জামিল আহমদ চৌধুরী, মৌলভী বাজার
    হযরত মাওলানা বশির আহমদ মুন্সিগঞ্জ
    হযরত মাওলানা তফাজ্জুল হক আজিজ
    হযরত মাৗলানা আলী আকবর, সাভার
    হযরত মাওলানা আবদুর রহিম, নরসিংদী
    হযরত মাওলানা আবদুল কুদ্দুস, মানিকনগর
    হযরত মাওলানা মুফতী আবু সাঈদ, ফরিদাবাদ
    হযরত মাওলানা এনামুল হক আল মাদানী
    হযরত মাওলানা আবদুল মুবিন
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ জামী, কিশোরগঞ্জ
    হযরত মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানী
    হযরত মাওলানা হাফেয শোয়াইব মক্কী
    হযরত মাওলানা নুর হুসাইন নূরাণী
    হযরত মাওলানা আব্দুল মান্নান আম্বর শাহ
    হযরত মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী
    হযরত মাওলানা সাঈদ নূর, মানিকগঞ্জ
    হযরত মাওলানা মোহাম্মদ ওমর ফারুক, ফেনী
    হযরত মাওলানা আলী আজম, বি.বাড়িয়া
    হযরত মাওলানা মুফিজুর রহমান, নেত্রকোনা
    হযরত মাওলানা মাহমুদ শাহ, বাবুনগর
    হযরত মাওলানা তৈয়ব বিন হালিম
    হযরত মাওলানা আবদুল খালেক নিজামী
    হযরত মাওলানা রাশেদ বিন নুর

    বি:দ্র:
    নামের ক্রম রক্ষা করা যায়নি ।
    কমিটিতে আরো কিছু সদস্য অন্তর্ভুক্ত হবেন ।

  • আনোয়ারায় চোরা মোটর সাইকেলসহ গ্রেপ্তার ২ যুবক

    আনোয়ারায় চোরা মোটর সাইকেলসহ গ্রেপ্তার ২ যুবক

    চট্টগ্রাম আনোয়ারা প্রতিনিধি

    আনোয়ারায় চোরা মোটর সাইকেলসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    শনিবার (১৪ নভেম্বর) রাতে উপজেলার বটতলী ইউনিয়নের হলদিয়া গ্রামের চৌকিদার পাড়ায় থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এসময় তাদের চোরাইকৃত মোটর সাইকেলটি জবদ্ধ করা হয়েছে।

    আনোয়ারা থানা সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলার বটতলী রুস্তমহাট এলাকায় একটি চোরাই মোটর সাইকেল কেনা-বেচা চলছে এখবর পেয়ে পুলিশ অভিযান চালালে একটি টিভিএস মোটর সাইকেলসহ ইয়াছির আরাফাত নামে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তার দেয়া স্বীকারোক্তিতে মানিক নামে আরেক জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এসময়ে বান্দরবন জেলার লামা উপজেলার আবদুর রাজ্জাকের পুত্র আবদুর রহমান পালিয়ে যায়। তবে এরা দুইজনে পালিয়ে যাওয়া আরাফাতের কাছ থেকে গাড়িটি ক্রয় করছিলো বলে জানিয়েছে তারা। গ্রেপ্তারকৃতরা হল বটতলী হলদিয়া পাড়ার নুরুল ইসলামের পুত্র ইয়াছির আরাফাত (২১) ও মো. আইয়ূব আলীর পুত্র মো. মানিক (১৯)।

  • হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি সম্পাদক ছাড়া কথিত বর্ধিত সভা, তৃণমূলে নিন্দার ঝড়

    হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আ’লীগের সভাপতি সম্পাদক ছাড়া কথিত বর্ধিত সভা, তৃণমূলে নিন্দার ঝড়

    কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

    কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্র বাদ দিয়ে সাবেক বহিষ্কৃত সভাপতি মাহবুবুল আলম চৌধুরী নেতৃত্বে, তথাকথিত হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সিলেক্টেড চেয়ারম্যান শাহ আলমের সহযোগীতায় মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে এক বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হওয়ায় সাধারণ আওয়ামী কর্মীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ ও অস্থিরতা বিরাজ করতেছে। এহেন অগঠনতান্ত্রীক কর্মকাণ্ড তৃণমূল আওয়ামীলীগ চরম বিভ্রান্তিতে পড়েছে। উক্ত নিয়মপরিপন্থিমূলক বর্ধিত সভায় হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে কটুক্তি সহ উপজেলা ও জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দদেরকে পর্যন্ত চরম কটুক্তি করা হয়ে।

    উক্ত বর্ধিত সভা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হলে হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইসলাম বলেন, উক্ত বর্ধিত সভা যে আয়োজন করা হচ্ছে তা আমি জানি না, তাছাড়া যারা ওখানে বক্তব্য দিয়েছে জাহাঙ্গীর কবির চৌঃ ছাড়া আর কেউ উপজেলা আওয়ামীলীগের বৈধ নেতা নয়। ঐ সভায় যে সভাপতিত্ব করেছেন মাহবুবুল আলম চৌধুরী ওনি তৎকালীন জামাতের পক্ষে নির্বাচন করা’ই আওয়ামীলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। তারা অবৈধ, ঐ মিঠিং নিয়ে হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ মোটেও বিচলিত নয়। যেখানে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নির্বাচিত কমিটি আছে সেখানে বহিরাগত কারো স্থান হবে না। তারা জামায়াত বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে দ্বিধা বিভক্ত করার চেষ্টা করতেছে। ইনশাল্লাহ্ হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ ঐক্যবদ্ধ। এখানে ফাটল ধরানো কোনমতেই সম্ভব নয়।

    হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, হলদিয়া পালং ইউনিয়নের আমি কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। আমাকে বাদ দিয়ে হলদিয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের নামে বর্ধিত সভা তারা কিভাবে করে তা আমার বোধগম্য নয়। তারা জামায়াত বিএনপির এজেন্ডা বাস্তবায়ন করার জন্য ইউনিয়ন আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করার পায়তারা করতেছে। আমি এই ধরনের গঠনতন্ত্র পরিপন্থী কার্যকালাপের তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আমিনুল হক আমিন বলেন, উখিয়া উপজেলায় আওয়ামীলীগের একদল ভ্রাম্যমাণ জনবিচ্ছিন্ন ও স্বঘোষিত নেতার আবির্ভাব হয়েছে। তারা রাতে জামায়াত বিএনপি, দিনে আওয়ামীলীগ। তাদের আশেপাশে যারা আছে তাদের মধ্যেও অনেকে বিএনপি জামায়াতের কর্মী ও অনেকে নাশকতা মামলার আসামী। হলদিয়া পালংয়ের সিলেক্টেড চেয়ারম্যান শাহ আলম উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। তারা কয়েকজন ভাসমান ও লাইসেন্স বিহীন নেতার কারণে উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের চরম ক্ষতি হচ্ছে। হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ অনেক সুসংগঠিত আছে, কিন্তু একদল জনবিচ্ছিন্ন নেতার কারণে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। হলদিয়া পালং ইউনিয়নের নির্বাচিত সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে বাদ দিয়ে বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত সত্যিই লজ্জাজনক ও দুঃখজনক। এই ধরনের ঘটনার তীব্রনিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    এই বিষয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী বলেন, একটি গোষ্টি উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। তারা বিএনপি জামায়াতের সাথে হাত মিলিয়ে আওয়ামীলীগের ভিতরে থেকে খন্দকার মোস্তাকের মত আওয়ামীলীগকে ধ্বংস করতে চায়। তারই ধারাবাহিতায় কতগুলো জনবিচ্ছিন্ন ও বহিষ্কৃত নেতাদের সমন্বয়ে আওয়ামীলীগের গঠনতন্ত্রকে বাদ দিয়ে হলদিয়া পালংয়ে নাকি একটি বর্ধিত সভা করেছে, যার কোন ভিত্তি নাই। ইতিপূর্বে জেলা আওয়ামীলীগ তাদেরকে লিখিত নোটিশ দিয়েছে এই ধরনের বিভ্রান্তি না ছড়ানোর জন্য। তারপরও তারা কোন অদৃশ্য শক্তির অনুবলে উখিয়া উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে তা আমার বোধগম্য নয়। আমি জেলা আওয়ামীলীগের নীতিনির্ধারকদের কাছে অনুরোধ করছি, এই ধরনের কর্মকাণ্ড ঘটতে থাকলে উখিয়ায় আওয়ামীলীগ শূণ্য হতে বেশিদিন লাগবেনা। তাদের লাগাম টেনে ধরা জরুরী।

    তাছাড়া হলদিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের তৃণমূলের নেতৃবৃন্দদের মধ্যে চাপা ক্ষোভ বিরাজ করতেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ইউনিয়ন আ’লীগের এক নেতা বলেন, তথাকথিত হলদিয়ার চেয়ারম্যান শাহ আলম দীর্ঘ্য পাঁচ বছর যাবৎ হলদিয়ার আওয়ামীলীগের কর্মীদের সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা থেকে বঞ্চিত করেছেন। শিবিরের ক্যাডারদেরকে সুযোগ দিয়ে তিনি আওয়ামীলীগের কর্মীদের নির্যাতিত করেছেন। জামায়াত বিএনপির কর্মীদের দিয়ে আওয়ামীলীগের কর্মীদের নির্যাতন করেছেন। এখন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে একেবারে ধ্বংস করার পায়তারা করতেছেন।

    আরেক নেতা বলেন, শাহ আলম নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে কিভাবে আওয়ামী লীগের ক্ষতি করতে আমার জানা নেই। তার সমস্ত কর্মকাণ্ড আওয়ামীলীগকে সমূলে ধ্বংস করা। আমরা আওযামী লীগের কর্মীরা তার হাত থেকে বাচতে চায়। জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কাছে তিনি অনুরোধ করে বলেন, শাহ আলম চেয়ারম্যানের মত এমন আ’লীগ খেকোদের হাত থেকে আ’লীগকে বাচান, অন্যথায় সে আওয়ামী লীগকে জামায়াত বিএনপির হাতে বিক্রি করে দিবে।

    গঠনতন্ত্র পরিপন্থী এমন ঘটনায় হলদিয়া পালং ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের বিভিন্ন নেতাকর্মীদের মাঝে চরম ক্ষোভ বিরাজ করতেছে। তারা এই বর্ধিত সভার বিরুদ্ধে নিন্দা জ্ঞাপন করেছেন। ভবিষ্যতে এই ধরনের ঘটনা যেন পূণরায় না ঘটে সে জন্য জেলা আওয়ামী লীগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অনুরোধ করেন।

  • ১৯ দিনব্যাপী চুনতী সীরাতুন্নবী (স.) মাহফিলে নসিহত পেশ করেন খতিবুল উম্মাহ মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (কুয়াকাটা)

    ১৯ দিনব্যাপী চুনতী সীরাতুন্নবী (স.) মাহফিলে নসিহত পেশ করেন খতিবুল উম্মাহ মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী (কুয়াকাটা)

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম ১৫ সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সংসদ সদস্য, আন্তর্জাতিক ইসলামিক স্কলার প্রফেসর ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী বলেন, জাতি-ধর্ম-বর্ণ-দল-মতনির্বিশেষে সব মানুষের সঙ্গে সদাচরণ করে পৃথিবীর বুকে শ্রেষ্ঠতর স্বভাব-চরিত্রের অতুলনীয় আদর্শ স্থাপন করেছেন প্রিয় হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)। তাঁর স্বভাব-চরিত্রের মধ্যে বিনয় ও নম্রতা ছিল সদা জাগ্রত। মন্দের প্রতিবাদ তিনি মন্দ দিয়ে করতেন না, বরং মন্দের বিনিময়ে তিনি উত্তম আচরণ করতেন। সব বিষয়েই তিনি ক্ষমাকে প্রাধান্য দিতেন। ড. আবু রেজা নদভী আরো বলেন, ইসলাম শান্তি, সম্প্রীতি ও সৌহার্দ্যরে ধর্ম। জোর জবর দস্তী, নৃশংসতা ও নিরপরাধ মানুষ হত্যা শান্তির ধর্ম ইসলাম কখনো স্বীকৃতি দেয়না। তিনি পরিপূর্ণ জীবন ব্যবস্থা হিসাবে ইসলামকে নবী করিম (স.) অনুসৃত পন্থায় উপস্থাপনের জন্য আহ্বান জানান। তিনি ১৫ নভেম্বর রবিবার বাদ মাগরিব আশেকে রাসুল (সাঃ) চুনতির হযরত শাহ মাওলানা হাফেজ আহমদ (র.) প্রকাশ শাহ্ সাহেব কর্তৃক প্রবর্তিত ১৯ দিনব্যাপী সীরাতুন্নবী (স.) মাহফিলে ১৮ তম দিবসে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা গুলো বলেন।

    মাহফিলে প্রধান বক্তা ছিলেন আন্তর্জাতিক খ্যাতি সম্পন্ন বক্তা আল্লামা হাফিজুর রহমান কুয়াকাটা। প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি বলেন, মৃত্যুর পরের জীবন হচ্ছে অনন্ত কালের জন্য আর একটি নতুন জীবনের সূচনা । মৃত্যুর পর আর কোনও সুযোগ থাকেনা আমল করার। পরকালীন জীবন-ই হচ্ছে আসল জীবন। তিনি বলেন, মানুষ এই ধরণীতে ঘর সাজালেও আসল ঘরতো কবর। কবরের ঘর বানানোর জন্য আসল সম্পদ হচ্ছে বান্দার আমল তথা কুরআন শরীফ। তিনি বলেন, পরকালীন মুক্তির একমাত্র অবলম্বন আল্লাহর বাণী গ্রহণ ও অনুসরণ করা থেকে বিরত থাকার কারনেই বিশ্বব্যাপী মুসলমানরা অধঃপতিত, নিপীড়িত ও নির্যাতিত। সুতরাং মুসলমানদের অনুসরণ করতে হবে আল্লাহর বিধান ও রাসূলের নির্দেশনা। কুরআন-হাদিসের মর্মবাণীকে অনুধাবন করে অনুসরণ-অনুকরণ করতে পারেলেই পরিণত হবে যথার্থ মানুষে, সফল মানুষে, আলোকিত মানুষে।

    মাহফিলে সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. আহসান সাইয়েদ, চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদ্রাসা পরিচালনা কমিটির সভাপতি মিয়া মোহাম্মদ ইসমাঈল মানিক, মাওলানা শাহ আবুল কালাম আজাদ, পটিয়া জিরি মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা হোবাইবসহ বিভিন্ন স্তরের আলেম-ওলামা ও জেলা, উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন চুনতি হাকিমিয়া কামিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মাওলানা ফারুক হোছাইন।

  • হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বাঁশখালীর প্রিয় দুই সহোদর

    হেফাজতের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বাঁশখালীর প্রিয় দুই সহোদর

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলন আজ সকালে কেন্দ্রীয় কার্যালয় হিসেবে পরিচিত চট্টগ্রামের আল জামিয়াতুল আহলিয়া দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী মাদরাসায় সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমির মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্মেলন শেষে দুপুর দুইটার দিকে সিনিয়র নায়েবে আমিরের পক্ষে নতুন কমিটি ঘোষণা করেন বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশের (বেফাক) মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক। এতে আমির হিসেবে হেফাজতের মহাসচিব ও হাটহাজারী মাদ্রসার শিক্ষা পরিচালক আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী এবং মহাসচিব হিসেবে ঢাকার জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল ও হেফাজতের ঢাকা মহানগর শাখার আমির মাওলানা নূর হোসাইন কাসেমীর নাম ঘোষণা করা হয়।

    হেফাজতে ইসলামের ১৫১ সদস্য বিশিষ্ট নতুন এ কমিটির দুই গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পেয়েছেন বাঁশখালীর দুই সহোদর মুফতি হারুণ ইজহার ও মুসা বিন ইজহার। তারা দুইজনই আলোচিত রাজনীতিবিদ মজলুম জননেতা আল্লামা মুফতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরীর সন্তান। তাদের বাড়ি বাঁশখালীর বৈলছড়ি ইউনিয়নে।

    মুফতি হারুণ ইজহার এর আগে হেফাজতের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি চট্টগ্রাম জামিয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া লালখান বাজার মাদরাসার সহকারী পরিচালক হিসেবে কর্মরত। অন্যদিকে মুসা বিন ইজহার দায়িত্ব পালন করছেন নেজামে ইসলাম পার্টির মহাসচিব হিসেবে। একই সাথে রাজধানীর জামিয়া নুরিয়া কামরাঙ্গীচর মাদরাসার মুহাদ্দিস হিসেবেও তিনি কর্মরত আছেন।

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নতুন কমিটিতে বাঁশখালীর মুফতি হারুণ ইজহারকে শিক্ষা ও সাংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক এবং মুসা বিন ইজহারকে যুগ্ন মহাসচিব হিসেবে নাম ঘোষণা করা হয়।

  • হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটিদের অভিনন্দন

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটিদের অভিনন্দন

    আলমগীর ইসলামাবাদী,,চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আমীর: আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী।
    মহাসচিব: আল্লামা নূর হুসাইন কাসেমী

     

    উপদেষ্টামণ্ডলিঃ প্রধান উপদেষ্টা:আল্লামা মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী, অন্যান্যদের মাঝে রায়েছেন, আল্লামা সুলতান যওক নদভী, মুফতি আবদুস সালাম চাটগামী, আল্লামা আব্দুল হালীম বুখারী, আল্লামা আবদুর রহমান হাফেজ্জী, মুফতি আবদুল মালেক হালিম, মাওলানা হাফেজ কাসিম, তালিমুদ্দিন মাদরাসা। মাওলানা নূরুল ইসলাম আদীব, মাওলানা জিয়াউদ্দীন, মুফতি ওয়াক্কাস, মাওলানা আবুল হাসান রংপুরী, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী দেওনা, মাওলানা নোমান ফয়েজী, মাওলানা উবায়দুল্লাহ ফারুক, মাওলানা ইসহাক, মাওলানা আবদুর রকীব, মাওলানা রশিদুর রহমান, আল্লামা নূরুল হক কুমিল্লা, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা ইসমাঈল নুরপুরী, মাওলানা জালাল আহম, মাওলানা আশেকে এলাহী, মাওলানা ফজলুর রহমান, মাওলানা ফজলুল্লাহ, মাওলানা আশেকে এলাহী পীর সাহেব উজানী।

    নায়েবে আমীর হিসেবে যারা মনোনীত হলেন-
    মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী( মাখজান, ঢাকা), মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জী ( কামরাঙ্গীরচর), মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাওলানা সালাহ্উদ্দিন নানুপুরী, মাওলানা শেখ আহমদ ( হাটহাজারী), মুফতী আহমদুল্লাহ ( পটিয়া মাদরাসা), মাওলানা আব্দুল হামিদে ( পীর মধুপুর), মুফতী আরশাদ রহমানী ( বসুন্ধরা), মাওলানা মাহফুজুল হক ( বেফাক), মাওলানা মুহিব্বুল হক গাছবাড়ী ( সিলেট), মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ সাদী ( মোমেনশাহী),
    ড. আহমদ আব্দুল কাদের ( খেলাফত মজলিস), মাওলানা সাজিদুর রহমান ( ব্রাহ্মণবাড়িয়া), মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফী, মাওলানা ইয়াহিয়া ( হাটহাজারী), মাওলানা আব্দুল আওয়াল ( নারায়ণগঞ্জ), মাওলানা বাহাউদ্দীন যাকারিয়া ( আরজাবাদ), ড. আ ফ ম খালেদ হোসেন ( চট্টগ্রাম), মাওলানা সারওয়ার কামাল আজিজী ( নেজামে ইসলাম), মাওলানা হাবিবুর রহমান কাসেমী ( নাজিরহাট), মুফতী জসিম উদ্দিন ( হাটহাজারী), মাওলানা তাজুল ইসলাম ( ফিরোজশাহ, চট্টগ্রাম), মাওলানা আনোয়ারুল করিম ( যশোর), মাওলানা মুশতাক আহমদ ( খুলনা), মাওলানা রশিদ আহমদ ( জামিয়া ইমদাদিয়া, কিশোরগঞ্জ), মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা নুরুল ইসলাম খান ( সুনামগঞ্জ), মাওলানা হাবিবুর রহমান ( লালবাগ মাদরাসা), মাওলানা ফুরকানুল্লাহ খলিল ( দারুল মায়া’রিফ), মাওলানা নেজাম উদ্দিন ( নোয়াখালী), মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব ( বরিশাল), মাওলানা ইউনুস আহমদ ( রংপুর), মাওলানা জাহিদুল ইসলাম বিন ইউনুস

    যুগ্মমহাসচিব- মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা লোকমান হাকিম, মাওলানা নাসির উদ্দিন মুনির।

    সহকারি মহাসচিব- মাওলানা ফজলুল করীম কাসেমী, মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন খুলনা, মাওলানা খুরশিদ আলম কাসেমী, মাওলানা মনঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মাওলানা আব্দুল বাসেত খান, মাওলানা আশরাফ আলী নিজামপুরী, মাওলানা মাহমুদুল হাসান ফাতেহপুরী, মাওলানা মুফতি আজহারুল ইসলাম, মুফতি রহিমুল্লাহ কাসেমী, মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজি, মাওলানা মূসা বিন ইজহার, মাওলানা জাফর আহমদ ভাটুয়া, মাওলানা হাবিবুল্লাহ আজাদী, মাওলানা শফিক উদ্দিন, মাওলানা জসিমুদ্দিন লালবাগ, মাওলানা জালাল উদ্দিন আহমাদ, মাওলানা হাসান জামিল।

    সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক- মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, মাওলানা মাসউদুল করীম টঙ্গী, মাওলানা মীর মুহাম্মদ ইদ্রিস, মাওলানা শামসুল ইসলাম জিলানী, মুফতি ওমর ফারুক, মাওলানা আতাউল্লাহ আমেনী ঢাকা, মাওলানা আফিমুল হক হবিগঞ্জ, মাহমুদলি আলম রংপুর।

    অর্থ সম্পাদক- মুফতি মুনির হোসাইন কাসেমী, সহকারী অর্থ সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ ফয়সাল, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ, মাওলানা মুহাম্মদ ইলিয়াস হামেদী।

    প্রচার সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী, সহকারী প্রচার সম্পাদক- মাওলানা মুহাম্মদ ইয়াকুম ওসমানী, মাওলানা ফয়সাল অঅহমদ মোহাম্মদপুর ঢাকা, মুফতি শরীফুল্লাহ, মাওলানা ফেরদাউসুর রহমান নারায়ণগঞ্জ, হাফেজ সায়েম উল্লাহ।

    শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মুফতি হারুন ইজহার। সহকারী শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদক- মাওলানা জুনায়েদ বিন জালাল।

    সাহিত্য ও প্রশিক্ষণ সম্পাদক- মাওলানা হারুন আজিজী নদভী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান হামিদ।

    সমাজ কল্যাণ সম্পাদক- মুফতি কুতুবুদ্দিন নানুপুরী, সহকারী সমাজ কল্যাণ সম্পাদক, মাওলানা হাফেজ সালামত উল্লাহ।

    আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট মাওলানা শাহিদুল পাশা চৌধুরী (সাবেক এমপি), সহকারী আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট নিজামুদ্দিন।

    দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা নাজমুল হাসান, সহকারী দাওয়াহ সম্পাদক- মাওলানা মুশতাকুন্নবী, আহমদ আলী কাসেমী।

    তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক- মাওলানা ওবায়দুর রহামান খান নদভী।

    ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মুফতি মুহাম্মদ আলী। সহকারী ত্রাণ ও পুনর্বাসন সম্পাদক- মাওলানা জাকারিয়া মাদানী, মাওলানা গাজী ইয়াকুব।

    ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ খুবায়েব। সহকারী ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক- মাওলানা জিয়াউল হুসাইন।

    আন্তর্জাতিক সম্পাদক- হেলাল উদ্দিন নানুপুরী, সহকারী আন্তর্জাতিক সম্পাদক- আনোয়া শাহ আজহারী, আব্দুল কাদের সালেহ লন্ডন, মাওলানা আব্দুস সালাম পাটওয়ারী, মাওলানা শুয়াইব আহমদ, মাওলানা রফিক আহমদ নিউয়ার্ক, মাওলানা গোলাম কিবরিয়া লন্ডন।

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মাওলানা ড. নুরুল আবছার আজহারী, সহকারী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- মুফতি হুমায়ুন কবির চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

    দপ্তর সম্পাদক- মাওলানা হাফেজ মুহাম্মদ তৈয়ব, সহকারী, দফতর সম্পাদক- আবু তাহের ওসমানী, মাওলানা সিদ্দিকুল ইসলাম তোফায়েল।

    সদস্য- মাওলানা আবু তাহের নদভী পটিয়া, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ হাটহাজারী, মাওলানা আজিজুল হক আল মাদানী, মাওলানা আলী ওসমান, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুহাম্মদ শফি বভুয়া, আবুল হোসাইন সাতকানিয়া, হাফেজ ইলিয়াস হামেদী, আনওয়ারুল আলম চিরিঙ্গা, শেখ মুজিবুর রহমান

  • হেফাজতের নব গঠিত ১৫১ জনের কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন

    হেফাজতের নব গঠিত ১৫১ জনের কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন

    UkhiyaVoice24.Com

    হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ এর নব গঠিত ১৫১ জন কমিটির প্রথম সারিতে যারা রয়েছেন থাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছেন

    ১;
    আমীরে হেফাজত নির্বাচিত হলেন শায়খুল হাদিস আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী সাহেব।

    ২;
    নায়েবে আমীর নির্বাচিত হলেন, মাওলানা নূরুল ইসলাম জিহাদি। মাওলানা আতাউল্লাহ হাফেজ্জ্বী। মাওলানা নূরুল ইসলাম ওলিপুরী। মাওলানা সালাউদ্দিন নানুপুরী। মাওলানা মুফতী আহমদ উল্লাহ। মাওলানা শাইখ আহমদ সাহেব। মাওলানা আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুরী। মাওলানা আরশাদ রহমানী, মাওলানা জালাল আহমদ প্রমুখ।

    ৩;
    মহাসচিব নির্বাচিত হলেন আল্লামা নূর হোসেইন কাসেমী সাহেব।
    ৪;
    প্রধান উপদেষ্টা আল্লামা মুহিববুল্লাহ বাবুনগরী সাহেব।
    আল্লামা আব্দুস সালাম চাটগামী। আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী। আল্লামা সুনতান জওক নদভী প্রমুখ।
    ৫;
    সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী সাহেব।
    ৬;
    সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী মাওলানা সাখাওয়াত হুসাইন রজি সাহেব।
    ৭;
    যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব প্রমুখ।
    ৮;
    প্রচার সম্পাদক মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জী।
    ৯;
    সাহিত্য ও শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা হারুন ইজহার।
    ১১;
    আইন বিষয়ক সম্পাদক এডভোকেট মাওলানা শাহিনুর পাশা চৌধুরী।
    ১২
    বিজ্ঞান গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা নুরুল আবছার।
    ১৩;
    অর্থ সম্পাদক মুফতী মুনির হোসাইন কাসেমী।

    নবীন প্রবীণের সমন্বিত নব গঠিত কমিটি হেফাজতকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে আশাকরি। শুভ কামনা।

    https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=762325134383875&id=410183906264668

    সকল দায়িত্বশীদেরকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা ?

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ