Blog

  • আবারও বাড়ানো হচ্ছে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি

    আবারও বাড়ানো হচ্ছে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    আবারও বাড়ানো হচ্ছে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি। চলমান ছুটি আগামী ৩১ অক্টোবর পযর্ন্ত বহাল থাকলেও সেটা আবারও এক ধাপ বাড়ানো হবে বলে জানা গেছে।

    দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে চলতি মাসের ২৭ তারিখ শিক্ষামন্ত্রীর সাথে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সাথে একটি বৈঠক হবার কথা থাকলেও সেটা হয়নি। পূজা উপলক্ষ্যে ছুটি থাকার কারনে এই বৈঠক পিছিয়ে যাওয়ায় অনুষ্ঠিত হবে আগামীকাল (২৯ অক্টোবর)।

    শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে আগামীকাল বৈঠক শেষে একটি ভার্চুয়াল প্রেস ব্রিফিং করবেন শিক্ষামন্ত্রী ভ.দিপু মনি। এমন তত্থ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল খায়ের।

    প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন জানান, বর্তমানে যে ছুটি চলমান রয়েছে সেটা বাড়ানো হবে। এমন তথ্য দিয়ে তিনি বলেন, ‘’বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করে এখন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব হবে না। তাই চলমান ছুটি আরও বাড়ানো হবে।‘’

    সচিব আকরাম আল হোসেন আরও বলেন, ‘’আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ঘোষণা দেয়া আছে। এর আগেই ছুটি বাড়ানোর বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হবে। যেহেতু ৩০ ও ৩১ অক্টোবর সরকারি ছুটি। তাই বৃহস্পতিবারেই এই বিষয়ে জানিয়ে দেয়া হবে।‘’

    চলমান ছুটি ৩১ অক্টোবর থেকে আরও কতদিন বর্ধিত করা হবে সে ব্যাপারে অবশ্য এখনও কিছুই জানাননি কর্মকর্তারা।

    মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) মহাপরিচালক সৈয়দ গোলাম ফারুক জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চলমান ছুটি বাড়তে পারে। তবে ছুটি কত দিন বাড়তে পারে সে বিষয়ে এখনো সিদ্ধান্ত নেয়া হয়নি। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে খুব শিগ্রই এ বিষয়ে জানানো হবে।

    উল্লিখিত, মহামারী কোভিড-১৯ এর কারনে গত মার্চ মাস থেকেই দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। বর্তমানে দেশের বাকি সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চললেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখা হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে দেশের পুরো শিক্ষা ব্যবস্থার উপরেই প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

  • ইয়াসিন হাবিব শুরু থেকেই এই পর্যন্ত মাদ্রাসার দোকানের সালামি এবং ভাড়া সঠিক ভাবে আদায় করছে না বলে অভিযোগ

    ইয়াসিন হাবিব শুরু থেকেই এই পর্যন্ত মাদ্রাসার দোকানের সালামি এবং ভাড়া সঠিক ভাবে আদায় করছে না বলে অভিযোগ

    এমদাদুল্লাহ শামসীর প্রতিবেদক

     

    কক্সবাজার জেলার লাইট হাউস মাদ্রাসার বর্তমান পরিচালক ইয়াসিন হাবিব শুরু থেকেই এই পর্যন্ত মাদ্রাসার দোকানের সালামি এবং ভাড়া কোনটাই সঠিক ভাবে আদায় করছে না।

    মাওঃ মুহাম্মদ আলী সেটা জনসম্মুখে প্রকাশ করলে ইয়াসিন হাবিব জাতীয় দালালদেরকে সাথে নিয়ে উল্টাপাল্টা,মিথ্যা, বানোয়াট গল্প-কাহিনী সাজাতে বদ্ধ পরিকর।যা আদৌও বাস্তবতার মুখ দেখেনি। আলহামদুলিল্লাহ প্রথমে সেই জাতীয় দালাল চক্র থেকে হাটহাজারী মাদ্রাসা উদ্ধার করা হয়েছে। হাটহাজারীর পর বর্তমানে দালাল চক্র থেকে উদ্ধার কাজ চলছে নাজিরহাট বড় মাদ্রাসার। এরপরপরই আমাদের লাইট হাউস মাদ্রাসার উদ্ধার কাজ চলবে ইনশাআল্লাহ। সেদিন বেশি দূর নয় যেদিন কক্সবাজারকে ইয়াসিন হাবিব সহ জাতীয় দালালদের থেকে পুত-পবিত্র করা হবে ইনশাআল্লাহ।

    وما توفيقي إلا بالله

  • বগুড়ার আদম দীঘি থানায় সুইজ গেইট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

    বগুড়ার আদম দীঘি থানায় সুইজ গেইট থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    বগুড়া জেলার আদম দীঘি থানার নশরতপুর ইউনিয়নে ধানতলা গ্রামের ইরামতি খারির একটি স্লুইস গেটের কাছ থেকে এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।ইরামতে খারির স্লুইস গেট থেকে একটু উত্তরে একটা লাশ ভাসতে দেখে এলাকার লোকজন। তারপর ঐ লাশটিকে উদ্ধার করা হয়।

    এলাকাবাসির কাছ থেকে জানা যায়, ঐ যুবক ধানতলা গ্রামেরই। তার নাম সোহাগ(১৮)।

    তবে কি কারণে ঐ যুবকের মৃত্যু হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি।

  • শুক্রবার বাদ জুমা দেশব্যাপী হেফাজতের বিক্ষোভের কর্মসূচি

    শুক্রবার বাদ জুমা দেশব্যাপী হেফাজতের বিক্ষোভের কর্মসূচি

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    ফরাসি পণ্য বর্জন করা
    সকল মুসলমানের
    ঈমানী দায়িত্ব আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী

    ফ্রান্সে মহানবী (সা.)এর ব্যাঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ হাটহাজারী উপজেলা শাখা আয়োজিত প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে হেফাজত মহাসচিব শায়খুল হাদিস আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী বলেন,২০১৫ সালে ফ্রান্সের কুখ্যাত রম্য পত্রিকা শার্লি এবদো কর্তৃক বিশ্ব মানবতার মুক্তিদূত হযরত মুহাম্মদ(সঃ)এর ব্যাঙ্গচিত্র প্রকাশের পর মুসলমানদের হৃদয়ে যে রক্তক্ষরণ সৃষ্টি হয়েছিল তার রেশ কাটতে না কাটতেই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় আবারো মহানবী(সঃ)কে অবমাননায় বিশ্ব মুসলিম চরমভাবে ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। গত ২১ অক্টোবর ফ্রান্সের দক্ষিনাঞ্চলীয় মন্টোপলিস ও ত্বলুস শহরের দুটি সরকারী ভবনে পুলিশী পাহারায় মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)এর ব্যঙ্গ কার্টুন প্রদর্শন করা হয়েছে।

    বর্তমানে ফ্রান্সে রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম বিদ্বেষ ছড়ানো হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন,ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোর ইসলাম বিদ্বেষী বক্তব্যের পর সরকারী ভবনে মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)এর অবমাননাকর ব্যঙ্গ কার্টুন প্রদর্শন একই সূত্রে গাঁথা। ফ্রান্সের এ ইসলাম বিদ্বেষ ও মহানবী (সা.)এর অবমাননায় বিশ্বের দুইশত কোটি মুসলমান ব্যথিত ও ক্ষুব্ধ। ফ্রান্সকে এহেন জঘন্য কর্মকান্ড বন্ধ করতে বাধ্য করতে হবে এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম ও মহানবী (সা.)এর অবমাননার প্রতিবাদ করতে হবে। বিক্ষুব্ধ মুসলমানদের হৃদয়ের ক্ষত মুছতে হলে ফ্রান্সকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষমা চাইতে হবে। তা না হলে সারা দুনিয়ার মুসলমানরা রাজপথে নেমে আসবে।

    বর্তমান পরিস্থিতিতে ফরাসি পণ্য বর্জন করা মুসলমানদের ঈমানী দায়িত্ব উল্লেখ করে তিনি বলেন,প্রতিবাদের প্রথম ধাপ হিসেবে ফ্রান্সের সাথে বানিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন ও সবধরনের ফরাসি পণ্য বর্জন করতে হবে এবং ফরাসি রাষ্ট্রদূতকে তলব করে এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাতে হবে।
    বাংলাদেশে বর্তমানে ফরাসী ব্র‍্যান্ডের ৬টি পণ্য খুব জনপ্রিয়।তা হলো লাফার্জ সিমেন্ট, টোটাল গ্যাস সিলিন্ডার, বিক রেজর, কসমেটিকস সৌন্দর্যবর্ধক প্রতিষ্ঠান গার্নিয়ার,লরিয়েল ও মেডিসিন প্রোডাক্ট সানোফির পণ্য।
    এসব বর্জন করা এখন আমাদের ঈমানী দায়িত্ব।

    হাটহাজারী উপজেলা হেফাজতের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা জাকারিয়া নোমান ফয়জীর সভাপতিত্বে এতে আরও উপস্থিত ছিলেন হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও হেফাজতের শুরা সদস্য মাওলানা নাছির উদ্দিন মুনির,হাটহাজারী ওলামা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক হাটহাজারী উপজেলা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা জাফর আহমদ,হেফাজত হাটহাজারী পৌরসভা শাখার সভাপতি মাওলানা মীর ইদ্রিস,হেফাজত হাটহাজারী উপজেলা যুগ্ন সম্পাদক মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ,মাওলানা হাফেজ আলী আকবর,মুহাম্মদ আহসান উল্লাহ,মাওলানা জাহাঙ্গীর আলম মেহেদী,মাওলানা মাহমুদ হোসাইন,মাওলানা শফিউল আলম,মাওলানা সায়েম উল্লাহ,মাওলানা কামরুল ইসলাম,মাওলানা নিজাম সাইয়্যিদ,মাওলানা ইকবাল প্রমূখ নেতৃবৃন্দ।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে বাঁধা দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ=আবু রায়হান কলরব

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে বাঁধা দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ=আবু রায়হান কলরব

    নিজস্ব প্রতিবেদক

     

    গতকাল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর ফরাসি দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচিতে বাঁধা দেওয়ায় তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করছেন লরব শিল্পী আবু রায়হান

    দ্বিতীয় বৃহত্তম সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম দেশের সরকার হয়ে এই বাঁধা দিতে পারেন না। অনতিবিলম্বে ফ্রান্সের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করুন। আমরা আশা করব ফ্রান্সের সাথে সব রকমের সম্পর্ক ছিন্ন করে মুসলিম হিসেবে নিজেদেরকে প্রমাণ করবেন। এই দেশ এই মাটি মানুষের ভাষা উপলব্ধি করুন। আমরা আমাদের জীবনের চেয়েও অনেক বেশি ভালোবাসি আমাদের প্রাণের নবীজিকে। আপনারা নিজেদেরকে মুসলিম বলে পরিচয় দিলে সেটা কাজে কর্মে প্রমাণ করা ঈমানের দাবী।

  • আওয়ামী জনপ্রতিনিধিদের বাসা-বাড়ী-অফিস নির্যাতনের টর্চার সেল- ডা. শাহাদাত

    আওয়ামী জনপ্রতিনিধিদের বাসা-বাড়ী-অফিস নির্যাতনের টর্চার সেল- ডা. শাহাদাত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সভাপতি ও মেয়রপ্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন বলেছেন, ডিজিটাল বাকশালী আওয়ামী দু:শাসনে জনজীবন আজ বিপন্ন। আওয়ামী জনপ্রতিনিধিদের বাসা-বাড়ী-অফিস নির্যাতনের টর্চার সেল। বিনা ভোটের সরকারের আসল ফ্যাসিবাদী চরিত্র আজ দেশবাসীর কাছে দৃশ্যমান।

    চারিদিকে শুধু, ধর্ষণ, খুন, গুম, লুটপাট ও দখলের হরিলুট ব্রেকিং নিউজ। তিনি এ সময় আরো বলেন, একনায়কতন্ত্রের হাত থেকে দেশবাসী ও দেশের স্বাধীনতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার একমাত্র হাতিয়ার জাতীয়তাবাদী শক্তি। মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম অবহেলিত যুবসমাজকে উৎপাদনমূখী রাজনীতিতে সক্রিয় করতে ও ভবিষ্যৎ নেতৃত্ব সৃষ্টি করতে আজ থেকে ৪২ বছর আগে নিজ হাতে গঠন করেছিলেন জাতীয়তাবাদী যুবদল। পরবর্তীতে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের দিক নির্দেশনায় শহীদ জিয়ার যুবদল আজ দেশের সর্ব বৃহৎ রাজনৈতিক সংগঠনে পরিণত হয়েছে।

    তিনি আজ মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর ২০২০) দুপুর ১২ টায় সৌরভে গৌরবে মহিয়ান ঐতিহ্য, সংগ্রাম ও সাফল্যে ভাস্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের ৪২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের উদ্যোগে নগরীর ষোলশহরস্থ ঐতিহাসিক বিল্পব উদ্যানে র‌্যালী ও পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
    প্রধান বক্তার বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেন, আমার প্রাণের সংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল। যুবদলের সাংগঠনিক রাজনীতির মাধ্যমেই দীর্ঘ পথ পরিক্রমা অতিক্রম করেই আমি আজ নগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক। শহীদ জিয়ার হাতে গড়া যুবদল আজ সুশৃংখল সাংগঠনিক ইউনিট হিসেবে সারাদেশে নিজেদের অবস্থান সুদৃঢ় করেছে। গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার আন্দোলনে চট্টগ্রাম মহানগর যুবদল দিপ্তী ও শাহেদের নেতৃত্বে আরো এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।
    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সি: সহ সভাপতি আবু সুফিয়ান বলেন, যুবকদেরকেই আরো দায়িত্বশীল হয়ে গণতন্ত্র পুন:রুদ্ধার আন্দোলন সংগ্রামের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

    বিএনপিসহ যুবদল, ছাত্রদল ও অন্যান্য অঙ্গ সংগঠনের সমন্বয়ে কেন্দ্রঘোষিত যে কোন কর্মসূচি পালনে দৃঢ়প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হতে হবে। নেতৃবৃন্দ এ সময় নগর যুবদলের সুশৃংখল ও সাংগঠনিক রাজনীতি চর্চার ভূয়সী প্রশংসা করেন।

    জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসভাপতি ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তীর সভাপতিত্বে ও জাতীয়তাবাদী যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহসাধারণ সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ শাহেদের পরিচালনায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন নগর যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন, সহ-সভাপতি নুর আহমেদ গুড্ডু, এস এম শাহ আলম রব, ফজলুল হক সুমন, মোহাম্মদ ইলিয়াছ, মো. জাহাঙ্গির আলম, আবদুল করিম, আবদুল গফুর বাবুল, সাহাব উদ্দিন হাসান বাবু, মোহাম্মদ মুছা, মনিরুল হাসান সিদ্দিকী, নাসির উদ্দিন চৌধুরী নাছিম, হাসান মুরাদ, জসিমুল ইসলাম কিশোর, জাহেদুল হাসান বাবু, মোহাম্মদ আলী সাকি, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মোশারফ হোসাইন, যুগ্ম সম্পাদক সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন, মো. হুমায়ুন কবীর, মো. তাজুল ইসলাম তাজু, আবদুল হামিদ পিন্টু, মো. তৌহিদুল ইসলাম রাসেল, শাহীন পাটোয়ারী, সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশা, হেলাল হোসেন, গুলজার হোসেন, রাজন খান, ওমর ফারুক, সহ-সাধারণ সম্পাদক আসাদুর রহমান টিপু, ওসমান গণি সিকদার, শাহজাহান পলাশ, আহাদ আলী সায়েম, জাফর আহমদ খোকন, মোহাম্মদ ইয়াসিন, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য জিল্লুর রহমান জুয়েল, মোহাম্মদ সাগীর, আজিজুল হক মাসুম, আলাউদ্দিন, মোহাম্মদ আলী, মহিউদ্দিন মুকুল, এনামুল হক এনাম, এস এম বখতেয়ার উদ্দিন, ইফতেখার শাহরিয়ার আজম, মো. ইকবাল, ওমর ইমতিয়াজ টিটু, সহ-সম্পাদক আতিকুর রহমান আতিক, মনোয়ার হোসেন মানিকসহ প্রমুখ।

  • নবী প্রেমিকরা প্রমাণ করল আরব এবং বিশ্ব মিডিয়ায় আজকের গর্বের বাংলাদেশ

    নবী প্রেমিকরা প্রমাণ করল আরব এবং বিশ্ব মিডিয়ায় আজকের গর্বের বাংলাদেশ

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ফ্রান্স বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশে আজ উত্তাল ছিলো রাজধানী ঢাকার রাজপথ এবং হেফাজত কেল্লা হাটহাজারী। রাজধানী ঢাকায় আজকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কর্তৃক পূর্বঘোষিত ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হয়। ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও করতে না পারলেও নবী প্রেমিক জনতার বিশাল জনসমুদ্রের দৃশ্য ঠিকই দেশ এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় স্থান করে নিয়েছে। বিশেষ করে আরব বিশ্বের সোস্যাল মিডিয়ায় নজর কেড়েছে আজকের ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল ও ফ্রান্স দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি।

    আরব বিশ্বের বেশকিছু বড়বড় পেইজে বাংলাদেশে আজকের আন্দোলনের দৃশ্যগুলো শেয়ার হয়েছে। সেই পোস্টগুলোর কমেন্টে আরব মুসলিমরা বাংলাদেশকে বাহবা দিচ্ছে। সাদুবাদ জানাচ্ছে। অন্যান্য দেশকেও বাংলাদেশের মতো রাজপথে নামার জন্য পরামর্শ দিচ্ছে অনেকেই। এতে করে মুসলিম বিশ্ব নবী প্রেমিক অন্য এক বাংলাদেশকে নতুন করে চিনতে সক্ষম হচ্ছে। এটা গর্বের বিষয়। বাংলাদেশী মুসলিমরা নবী প্রেমে উজ্জীবিত সেই বাস্তবতাটা তেরো সালের হেফাজতের আন্দোলনের পর আরব বিশ্ব নতুন করে জানতে সক্ষম হয়েছে। আমাদের এই ধারা অব্যাহত থাকুক চিরকাল।

    পাশাপাশি নিভুনিভু হেফাজতও আজকে হাটহাজারীতে নব উদ্যমে যেন জেগে ওটেছে। হেফাজতের এই জেগে ওঠা আমাদের আশার আলো দেখাচ্ছে। আমরা প্রাণ প্রিয় হেফাজতকে নিয়ে এখনো স্বপ্ন দেখি। আমরা চাই হেফাজত রাসূলুল্লাহ ﷺ ইজ্জৎ রক্ষায় ফের পূর্বের ন্যায় জেগে ওঠে বিশ্বব্যাপী কঠিন বার্তা ছড়িয়ে দিক। জানতে পেরেছি হেফাজত আজকের হাটহাজারীর বিশাল বিক্ষোভ মিছিল থেকে আগামী জুমাবার গোটা দেশব্যাপী বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে। নবী প্রেমিক জনতা স্বতস্ফূর্তভাবে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা আশাবাদী।

    নবী প্রেম বুকে ধারণ করে এগিয়ে যাও প্রিয় বাংলাদেশ।

  • সংখ্যা ভারী কেন্দ্র কমিটি নয় নিবেদিত কেন্দ্র কমিটি চাই= আ জ ম নাছির উদ্দীন

    সংখ্যা ভারী কেন্দ্র কমিটি নয় নিবেদিত কেন্দ্র কমিটি চাই= আ জ ম নাছির উদ্দীন

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামীলীগের মনোনীত মেয়র পদপ্রার্থীকে বিজয়ী করতে হলে আমাদেরকে সমন্বিতভাবে পরিকল্পনা নিতে হবে। বিগত নির্বাচন থেকে শিক্ষা নিয়ে এই নির্বাচনে দলের নেতাকর্মীদেরকে কাজে লাগাতে হবে। নির্বাচনী কেন্দ্র কমিটিগুলো তৈরি করার সময় তৃণমূল নেতাকর্মীদেরকে সজাগ সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে।যাতে করে বিতর্কিত,ভিন্ন মতাবলম্বী কেউ কেন্দ্র কমিটিতে স্থান না পায়।নির্বাচনী মৌসুমে সংখ্যা ভারী কেন্দ্র কমিটি করে নেতাদের প্রিয়ভাজন হবেন। অথচ ভোটের বাক্সে ভোট পড়বে না- এমন কাজ আর করতে দেয়া হবে না।
    বিগত সংসদ উপনির্বাচনে চট্টগ্রাম মহানগরের একটা কেন্দ্রের দৃষ্টান্ত দিয়ে বলা যায়, এই কেন্দ্রে দায়িত্ব পালনের জন্য তৃণমূল থেকে ১০১ সদস্যের একটা কেন্দ্র কমিটি মহানগর আওয়ামী লীগের কাছে পাঠানো হয়।কিন্তু ঐ কেন্দ্রটিতে আওয়ামীলীগের প্রার্থী ভোট পেয়েছিল মাত্র ৫৬টি। কেন্দ্র কমিটির সদস্যরাও যদি প্রার্থীকে ভোট দিত তাহলে ঐ কেন্দ্রে আওয়ামীলীগের অন্তত ১০১টি ভোট পাওয়ার কথা। কিন্তু বাস্তবতা এর সম্পূর্ণ বিপরীত হয়েছে।তাই তৃণমূল নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ করছি। কেন্দ্রকমিটি করার সময় ত্যাগী,নিবেদিত,পরীক্ষিত ও প্রকৃত নেতাকর্মীদেরকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সংখ্যা ভারী কেন্দ্র কমিটি গঠন করে কোন লাভ নেই। নিবেদিত কেন্দ্র কমিটি করতে হবে।
    আজ মঙ্গলবার ২৭ অক্টোবর ১৭ নং পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ আওতাধীন ১নং,২নং ও ৩ নং ইউনিট আওয়ামীলীগের কার্যকরী কমিটির পৃথক পৃথক সভায় প্রধান বক্তার বক্তব্যে তিনি তৃণমূল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে একথা বলেন।
    সভাগুলোতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী।সভায় চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম রেজাউল করিম চৌধুরী,সাংগঠনিক সম্পাদক নোমান আল মাহমুদ, চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনী,বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মসিউর রহমান, সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবু তাহের,ক্রীড়া সম্পাদক দিদারুল আলম,উপপ্রচার সম্পাদক শহীদুল ইসলাম,সদস্য বেলাল আহমেদ,আবদুল লতিফ টিপু,পশ্চিম বাকলিয়া ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ আহবায়ক ইউনুস কোম্পানি, ইউনিট নেতা সেলিম মিয়া, মো. হারুন,শওকত হোসেন,বেলাল হোসেন বাপ্পী,জিয়াউর রহমান, নিজাম কাদের, সরোয়ার আলম ভুঁইয়া, জাহাঙ্গীর আলম রানা প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

  • ঝালকাঠির বিষখালি নদীর চর থেকে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার & Stay Home UkhiyaVoice Family

    ঝালকাঠির বিষখালি নদীর চর থেকে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার & Stay Home UkhiyaVoice Family

     

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধিঃ

    ঝালকাঠি জেলার কাঠালিয়া উপজেলার শৌলজালিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ কচুয়া পঞ্চানন্দ গ্রামে বিষখালী নদীর চর থেকে মনির হোসেন(২২) নামের এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃত অবস্থায় উদ্ধারকৃত যুবক মনির হোসেন ওই এলাকার দিনমজুর শাহ আলম জোমাদ্দারের পুত্র।

    মৃতদেহ পাওয়ার খবর পেয়ে ঝালকাঠি পুলিশ সুপার ফাতিমা ইয়াসমিন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ হাবিবুল্লাহ, সহকারী পুলিশ সুপার (রাজাপুর-কাঠালিয়া সার্কেল) মোঃ সাখাওয়াত হোসেন, কাঠালিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ পুলক চন্দ্র রায়, স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মাহমুদ হোসেন রিপন ও জেলা পরিষদ সদস্য এস এম আমিরুল ইসলাম লিটন সিকদার ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিদর্শন ও পর্যবেক্ষণ করেছেন।

    গ্রামবাসি ও স্বজনরা জানায়, গত রোববার রাত নয় টার দিকে লোকজনের মাধ্যমে খবর পেয়ে তারা কচুয়ার পঞ্চানন্দর বিষখালীর নদীর চরে যান। তারা গিয়ে মনিরকে একটি গাছের নীচে ( উপর করা) অচেতন অবস্থায়  পরে থাকা দেখতে পায়। পরে স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স (আমুয়া) এ নিলে সেখানকার দায়িত্বরত চিকিৎসক ডাঃ মো. কামরুজ্জামান তাকে মৃত ঘোষণা দেন।

    এ ঘটনা সম্পর্কে মৃত মনিরের স্ত্রী রোজিনা বেগম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

    তবে এলাকার একটি সূত্র জানায়, গতকাল রোববার বিকেলে বড় কাঠালিয়া গ্রামের সফিজ উদ্দীনের ছেলে এনায়েত গাজী নামের এক লোক তাদের বাড়িতে এসে প্রকাশ্যে মনিরকে দেখে নেয়ার হুমকী প্রদান করে যান।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন কয়েক স্থানীয় ব্যক্তি জানিয়েছেন, নিহত মনিরের মা শাহনাজ বেগমের সাথে এনায়েত গাজীর পরকীয়ার সম্পর্ক ছিল। এই সম্পর্কে পুত্র মনির বাঁধা হওয়ায় পরিকল্পিভাবে মনিরকে হত্যা করে এটাকে আত্মহত্যা নাটক বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল।

    ওইসব ব‍্যাক্তিদের দাবি, মনির নিহত হওয়ার আগে এবং পরে তার মা শাহনাজ বেগমের কথাবার্তা-আচারণ এবং আগের দিন এনায়েত গাজীর হুমকী দেওয়াতে তারা এই ঘটনায় সম্পৃক্ত রয়েছেন বলে অনেকেরই ধারণা।

    কাঠালিয়া থানার ওসি পুলক চন্দ্র রায় জানান, লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। প্রকৃত ঘটনা বের করে আনার চেষ্টা চলছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মনিরের মা শাহানাজ বেগম এবং বড় কাঠালিয়া গ্রামের ইয়াকুব গাজীর ছেলে জসিম গাজীকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে।

  • ফ্রান্সের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশী হ‍্যাকারদের সাইবার হামলা: নিস্তেনাবুদ ফ্রান্স

    ফ্রান্সের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশী হ‍্যাকারদের সাইবার হামলা: নিস্তেনাবুদ ফ্রান্স

     

    মোঃ রাকিব”বিশেষ প্রতিনিধি

    মানবতার মহান শিক্ষক মহানবী হজরত মোহাম্মদ (সা.)কে নিয়ে কটূক্তি ও ব‍্যঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে ফ্রান্সের বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ওয়েবসাইট সাইবার হামলা করে হ্যাক করেছে বাংলাদেশি হ্যাকার কমিউনিটি ‘সাইবার ৭১’ সহ বিভিন্ন দেশের হ্যাকাররা। ক্রমাগত হ্যাকারদের সাইবার হামলায় অতিষ্ঠ ফ্রান্সের বিভিন্ন ওয়েবসাইট। যার কারণে বাধ্য হয়ে দেশটিতে জরুরি সাইবার সিকিউরিটি অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।

    গতকাল রোববার (২৫ অক্টোবর) এক টুইট বার্তার মাধ্যমে এই জরুরি সতর্কতা জারি করে ফ্রান্সের সরকারি সাইবার ডিপার্টমেন্ট।

    উল্লিখিত, গত শনিবার (২৪ অক্টোবর) মধ্যরাতের পর থেকেই ফ্রান্সে সাইবার হামলা চালানো হয় বলে সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন সাইবার কমিউনিটির কয়েকজন সদস্য।

    সাইবার হামলার শিকার হওয়া ওইসব ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে দেখা গেছে সেগুলোতে মূল কনটেন্ট দেখা যাচ্ছে না। বরং সেখানে হ্যাকারদের অন্য একটি বার্তা দেখাচ্ছে। তা হলো- মহানবী (সা.)কে নিয়ে প্রকাশ্যে কটূক্তি ও ব‍্যাঙ্গচিত্র প্রকাশের প্রতিবাদে এই সাইবার অপারেশন চালিয়েছে মুসলমান হ্যাকাররা। ফ্রান্সের সাইবার স্পেসে খুব বিপজ্জনক হামলার প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। যতক্ষণ পর্যন্ত ক্ষমা চাওয়া না হবে, ততক্ষণ পযর্ন্ত এই রকম হামলা চলতেই থাকবে।

    ফ্রান্সের ওইসব ওয়েবসাইটগুলো হ্যাকের দাবি করা হয়েছে, ‘সাইবার ৭১’ এর ফেসবুক পেজ থেকেও।

    সাইবার ৭১ পেজ থেকে বলা হয়েছে, যে দেশ আমাদের রাসূল (সা.)কে নিয়ে কটুক্তি ও ব্যঙ্গ করা হয়েছে সেই দেশের ওয়েবসাইট থেকে এখন রাসূলের সম্মানে সংগীতের আওয়াজ আসছে। ফ্রান্সের বিরুদ্ধে এই সম্মিলিত সাইবার হামলায় ফ্রান্সের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক কোম্পানির ওয়েবসাইটে সাইবার হামলা পরিচালনা করেছে ‘সাইবার ৭১’। ফ্রান্স তার এই ন্যক্কারজনক কাজের জন্য ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত সম্মিলিত এই আক্রমণ চলতেই থাকবে বলে জানায় ‘সাইবার ৭১’।

    ‘সাইবার ৭১’ হ্যাকিং কমিউনিটির একজন সদস্য সংবাদমাধ্যমকে জানান, এখন পর্যন্ত ৪০ থেকে ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ওয়েবসাইটে হামলা চালানো হয়েছে।

    তিনি বলেন, আমরা এখনো সব প্রকাশ করিনি । সর্বশেষ মোট ৮টি ওয়েবসাইট প্রকাশ করেছি আমাদের অফিশিয়াল পেজে। রাষ্ট্রীয় সহায়তায় মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)কে অবমাননা করার প্রতিবাদে এই সাইবার আক্রমণ করা হয়েছে। আমরা আরও কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট টার্গেটে রেখেছি পরবর্তীতে সেগুলোতেও হামলা চালানো হবে।