Blog

  • কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলার দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলার দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দুনিয়ার মোহে, ক্ষমতার হালুয়ারুটির জন্য ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে না
    >অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ

    আজ বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর ২০২০) বিকাল ৩টায় পটিয়া ভেল্লাপাড়া বিয়ের ফুল কনভেনশন হলে
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলা শাখার উদ্যোগে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত। কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক হাফেজ মাওলানা জাহেদুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সদস্য সচিব আলহাজ্ব এইচ এম রুহুল্লাহ তালোকদার এর সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ , বিশেষ অতিথিঃ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় সহকারী প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী।

    বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা আহবায়ক মাওলানা আবুল কালাম তালোকদার, আন্দোলনের পূর্ব জেলা যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, পূর্ব জেলা সদস্য সচিব মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আব্দুল হামিদ বামুক সাবেক ছদর চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা, আন্দোলনের দক্ষিণ জেলা সদস্য ও বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী, মু.সাইফুদ্দীন দৌলতপুরী সাবেক ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম জেলা, মাও, গিয়াসউদ্দিন আল মাহমুদ সাবেক প্রচার সম্পাদক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদী সাবেক সহকারী অর্থ সম্পাদক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, মাও,আবু তৈয়ব সদস্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা, মোহাম্মদ বখতেয়ার সদস্য আন্দোলনের পূর্ব জেলা, মাওলানা হাফেজ আইয়ুব সাবক ছাত্র নেতা ও আন্দোলনের বাঁশখালী পুকুরিয়া ইউনিয়ন শাখা, এস এম ফয়জুল্লাহ যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, মাওলানা মিশকাতুল ইসলাম কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি ছাত্র নেতা শরীফুল ইসলাম আজিজি, মাওলানা জসিমউদদীন মিজবাহ সেক্রটারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা, দীনি সংগঠন বামুক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছদর মাওলানা মোজাম্মেলুল হক, শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি আব্দুল আজিজ, মাও,সাইফুল ইসালাম সভাপতি সাতকানিয়া উপজেলা, মাও,আব্দুল্লাহ আমিন আল আজহারী সভাপতি লোহাগাড়া উপজেলা, দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ওমর ফারুক সভাপতি পটিয়া উপজেলা, বাুমুক বাঁশখালী উপজেলা ছদর মুফতি নুরুল আমিন, মাওলানা আমির হোসাইন নাছিরীসহ প্রমুখ।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ বলেন, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আমাদের জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিকল্প শক্তি হিসেবে জাতি আজ ইসলামী আন্দোলনকে চাই। তৃণমূল পর্যায়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম ও জনশক্তি কার্যক্রম শক্তিশালী না হলে এই চাহিদা আমরা পূরণ করতে পারব না।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী বলেন, ১৯৮৭ থেকে অদ্যাবধি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিরাতুল মুস্তাকিমের উপর অটল অবিচল ছিল, ইনশাল্লাহ আগামীতেও থাকবে।দুনিয়ার মোহে, ক্ষমতার হালুয়ারুটির জন্য ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে না।
    নো আওয়ামীলীগ নো বিএনপি ইসলাম ইজ দ্যা বেস্ট এই চেতনা লালন করে ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করছে। আমাদের রাজনীতি ইবাদত,তাই আমরা হতাশ নই।

  • ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার

    ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার

    আল্লামা মুফতী সাখাওয়াত হোসেন রাজি

     

    ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার
    স্থান : জাতীয় প্রেসক্লাব কনফারেন্স হল (২য় তলা)
    তারিখ : বৃহস্পতিবার ১৫ অক্টোবর ২০২০, সময় : বেলা ২:৩০ মিনিট

    আমন্ত্রিত মেহমান : মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী, মহাসচিব : তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ। মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, আমীর : ইসলামি কানুন বাস্তবায়ন কমিটি বাংলাদেশ।

    আলোচকবৃন্দ-
    মাওলানা আব্দুল মতিন, বিষয় : রাসূল মুহাম্মদ সা. এর যুগে ধর্ষণ ও ব্যভিচারের শাস্তি
    মুফতী মুজিবুর রহমান, বিষয় : ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে রাসুল মুহাম্মদ সা. এর ওয়াজ ও নসিহত
    মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, বিষয় : বিচারক ও বিচারকের জবাবদিহিতা
    মুফতী লুৎফুর রহমান ফরায়েজী, বিষয় : ধর্ষণ রোধে প্রচলিত আইন বনাম ইসলামী আইন
    মাওলানা ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন, বিষয় : ধর্ষণ রোধে সামাজিক সচেতনতা কতটা জরুরি?

    মুফতী রাফি বিন মনির, বিষয় : ধর্ষণ বৃদ্ধির কারণ কী এবং দায় কার?
    মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফী, বিষয় : পর্দাহীনতা ও অশালীন পোশাক ধর্ষণের জন্য কেন দায়ী?
    মুফতী রিজওয়ান রফিকী, বিষয় : অশ্লীলতা ও অবাধ মেলামেশা ধর্ষণের জন্য কেন দায়ী?
    মুফতী রেজাউল করীম আবরার, বিষয় : ইসলামের দৃষ্টিতে সাক্ষ্য ও প্রচলিত সাক্ষ্য আইন
    মুফতী আল-আমীন সরাইলি, বিষয় : ফাঁসির বিধান ও ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
    মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, বিষয় : অপরাধ দমনে প্রচলিত আইন বনাম ইসলামী আইন
    ব্যবস্থাপনায় : রহমাতুল্লিল আলামীন ফাউন্ডেশন

  • এবারো কালুরঘাটে নতুন সেতু হবেনা?

    এবারো কালুরঘাটে নতুন সেতু হবেনা?

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে কর্ণফুলীর যে অংশে সেতু হবে সেখানে ১২ দশমিক ২ মিটারের নীচে সেতু করা যাবে না বলে আপত্তি জানায় বিআইডব্লিউটিএ। বিআইডব্লিউটিএর এমন আপত্তিতে আবারো অনিশ্চয়তায় পড়তে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত নতুন কালুরঘাট সেতু। বিআইডব্লিউটিএর মতামত অনুযায়ী সেতু করতে গেলে সেতুর ব্যয় বেড়ে দাঁড়াবে ৪ গুণ। কর্ণফুলী নদীর উচ্চতা নিয়ে রেল মন্ত্রণালয়ের সাথে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মতের যে অমিল দেখা দিয়েছে সহসাই এ জটিলতা নিরসনের কোনো পথ দেখা যাচ্ছে না।

    এক্ষেত্রে একমাত্র প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ও সরকারি গেজেট সংশোধনই সেতু নির্মাণে আলোর মুখ দেখতে পারে। এই ব্যাপারে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু), বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালক (প্রকিউরমেন্ট) গোলাম মোস্তফা গতকাল আজাদীকে বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু বৈঠকে বিআইডব্লিউটিএ তাদের সিদ্ধান্তে অনড় ছিল। বিআইডব্লিউটিএ বলেছে সেতুর উচ্চতা ১২ মিটার হতে হবে। কিন্তু রেলওয়ের প্রস্তাবিত নকশা অনুযায়ী ৭ মিটার থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ৯ মিটার পর্যন্ত করা যাবে। এখন বিআইডব্লিউটিএ যে উচ্চতার (১২ মিটার) কথা বলছে সেটা করতে গেলে সেতুর নির্মাণ ব্যয় থেকে শুরু করে অনেক কিছু বেড়ে যাবে। তখন সেতুর ব্যয় দাঁড়াবে ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা। তখন বর্তমান প্রস্তুতি অনুযায়ী সেতুর কাজ শুরু করা সম্ভব নাও হতে পারে। আরো অনেক বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও বিআইডব্লিউটিএর ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, রেল কর্তৃপক্ষের প্রস্তাবিত নকশা অনুযায়ী কালুরঘাট সেতুর উচ্চতা ৭ দশমিক ২ মিটার রাখা হয়েছে। বর্তমান রেল লাইন অ্যালাইনমেন্টে উচ্চতা সর্বোচ্চ ৯ মিটার পর্যন্ত করা যাবে। কিন্তু নৌপথের মালিক বিআইডব্লিউটিএ শুরু থেকেই বলে আসছে কর্ণফুলীর যে অংশে সেতু হবে নেভিগেশন চ্যানেল ঠিকঠাক রাখার জন্য এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য কর্ণফুলী নদীতে অবস্থান করা নৌবাহিনীর জাহাজসহ বাণিজ্যিক জাহাজগুলো কালুরঘাট সেতু পার হওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। ওই দুঃসময়ে জাহাজ পারাপারে সেতুটি যাতে কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতার তৈরি না করে সেজন্য সেতুর উচ্চতা বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, বিআইডব্লিউটিএ সেতুর উচ্চতা নিয়ে অহেতুক জটিলতা করছে। নদীর ওই অংশটিতে তেমন কোনো জাহাজ চলাচল নেই। নেভিগেশন চ্যানেল রক্ষার নামে এই ধরনের জটিলতা তৈরি পুরো প্রকল্পে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করতে পারে।
    পরবর্তীতে অনেক ধাপ পেরিয়ে এই সেতুর একটি চূড়ান্ত ডিজাইন দাঁড় করানো হয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কঙবাজার রেল প্রজেক্ট প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটি প্রকল্পের অধীনে কর্ণফুলী নদীর উপর সেতু নির্মাণের প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ প্রকল্পের অধীনে কালুরঘাটে অবস্থিত পুরনো রেল সেতুর স্থলের ৮০ মিটার উত্তরে নতুন ‘রেলওয়ে কাম রোড সেতু’ নির্মাণের নকশা প্রণয়ন করা হয়। এই ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত দ্য ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) এর সাথে রেলওয়ের ঋণ চুক্তিও চূড়ান্ত হয়েছে। এখন উচ্চতা নিয়ে বিআইডব্লিউটিএর এমন আপত্তিতে আবারো প্রকল্পটির গতি থেমে গেলো।

  • হাটহাজারীতে ছাত্রদের উদ্দেশ্য বলেন কওমীর আঙিনায়, দালালদের ঠাই নাই=মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী

    হাটহাজারীতে ছাত্রদের উদ্দেশ্য বলেন কওমীর আঙিনায়, দালালদের ঠাই নাই=মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    হঠাৎ উত্তপ্ত হাটহাজারী : মুফতি হারুন ইজহার সাহেবের মুক্তির পর পরিস্থিতি এখন শান্ত

    অবশেষে নাজিরহাট মাদরাসা থেকে পুলিশের অবরুদ্ধতা থেকে উদ্ধার হয়ে মুফতি হারুন ইজহার সাহেব হাটহাজারীর মাদরাসার মাঠে উপস্থিত হয়েছেন।

    কওমী জগত : হেফাজতে ইসলাম প্রসঙ্গ কথা।

    এই পুস্তককে জঙ্গী পুস্তক বলে প্রচার করে নাজিরহাট মাদরাসার দখলদার ডাকাত সলিমুল্লাহ মাওলানা হারুন ইজহারকে প্রশাসনের মাধ্যমে গ্রেফতার করতে চেয়েছিলো।
    হাটহাজারী মাদরাসার মুরুব্বীদের তদবীরে ডাকাত সলিমুল্লাহর সেই ষড়যন্ত্র সফল হতে পারেনি।

    হারুন ইজহার সাহেবের মুক্তির জন্য ছাত্ররা উপস্থিত আন্দোলন করেছিল। আলহামদুলিল্লাহ, তিনি স্ব-শরীরে হাটহাজারীতে এসে এইমাত্র ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন। এবং ছাত্ররা আনন্দচিত্তে যার যার রুমে ফিরে গেছে। এখন হাটহাজারীর পরিস্থিতি শান্ত।

    কওমী অঙ্গনের দালালরা বারবার ধাক্কা খেয়েও সোজা হচ্ছে না।
    এবার নাজিরহাট মাদরাসায় চূড়ান্ত একটি ধাক্কা এসে এই ঐতিহ্যবাহী মাদরাসাটি দালালমুক্ত হয়ে ক্বওমী মাদরাসার প্রকৃৃত রূপে ফিরে আসবে বলে আশা করছি। ওয়েট এন্ড সী।

    কওমীর আঙিনায়,
    দালালদের ঠাই নাই

  • বরিশালে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

    বরিশালে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি।

     

    বাঙ্গালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা। বরিশালে শারদীয় দুর্গাপূজার প্রস্তুতি চলছে গতকাল ১২ ই অক্টোবর সোমবার সকাল ১১ ঘটিকায় জেলা প্রশাসন বরিশাল এর আয়োজনে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় সম্মেলন কক্ষে আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা ২০২০ উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) বরিশাল তৌহিদুজ্জামান পাভেল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বরিশাল মোঃ ফরহাদ সরদার, জেলার সকল উপজেলায় নির্বাহী অফিসার বৃন্দ, অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার দক্ষিণ বিএমপি বরিশাল মোঃ জাকারিয়া রহমান,জেলা পূজা উদযাপন পরিষদ রাখাল চন্দ্র দে, সাধারণ সম্পাদক মানিক মুখার্জী, সভাপতি মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদ নারায়নগঞ্জের চন্দ্র দে নাড়ু, সাধারণ সম্পাদক সুরঞ্জিত দত্ত লিটু, সকল উপজেলায় পূজা উদযাপন কমিটির সদস্যসহ বিভিন্ন অতিথিরা উপস্থিত ছিলেন। ভক্তবৃন্দরা মা দুর্গার আগমনী বার্তার অপেক্ষায়। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে পূজাকে ঘিরে এরই মধ্যে নেওয়া হয়েছে সব ধরনের প্রস্তুতি।

    বরিশাল জেলায় মোট পূজা মন্ডপের সংখ্যা ৬২০ টি। এর মধ্যে বাকেরগঞ্জ উপজেলা ৭২ টিকে, গৌরনদী উপজেলা ৮২ টি, মুলাদী উপজেলা ১২ টি, মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলা ২৪ টি, হিজলা উপজেলা ১৫ টি, আগৈলঝাড়া উপজেলা ১৫৮ টি, বাবুগঞ্জ উপজেলা ২৪ টি, বরিশাল সদর উপজেলায় ২২ টি, বরিশাল মহানগর ৪২ টি, বানারীপাড়া উপজেলা ৫৮ টি, উজিরপুর উপজেলা ১১১ টি পূজা মন্ডপ।

    জেলা প্রশাসক মহোদয় বলেন, পূজা নির্বিঘ্ন করতে নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত ব্যবস্থা। করোনা পরিস্থিতিতে ভক্তগণের সুস্থতা নিশ্চিত করার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মেনে পূজামন্ডপগুলোতে এবারের পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। ভক্তগণের নিরাপত্তায় থাকছে পর্যাপ্ত মোবাইল কোর্ট টিম, সরকারের পক্ষ থেকে সকল পূজামণ্ডপে পৌঁছে দেওয়া হবে অনুদানের অর্থ।

  • উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং-এর সর্বজনশ্রদ্ধেয় প্রবীণ আলেমেদ্বীন মাওঃ জালাল আহমদ হুজুর ইন্তেকাল করেছেন

    উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং-এর সর্বজনশ্রদ্ধেয় প্রবীণ আলেমেদ্বীন মাওঃ জালাল আহমদ হুজুর ইন্তেকাল করেছেন

     

    নিজস্ব প্রতিবেদক

     

    উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, দাওয়াতুল হক আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার ছদর মুহতামিম ও হ্নীলা দারুচ্ছুন্নাহ মাদ্রাসার সাবেক শায়খুল হাদীস পীরে কামেল মরহুম আল্লামা ইছহাক ছদর সাহেব হুজুর (রহঃ)এর সূযোগ্য খলিফা, মাওলানা জালাল আহমদ সাহেব হুজুর কক্সবাজার ফুয়াদ আল খতিব হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বিকাল ৩ টা ৪০ মিনিটে ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না-লিল্লাহ) আগামীকাল সকাল ১১টার সময় দাওয়াতুল হক মাদ্রাসার মাঠ প্রাঙ্গণে মরহুমের জানাযার নামাজ অনূষ্ঠিত হবে,মৃত্যুকালে বয়স ৮৬, তিনি দীর্ঘদিন মাদ্রাসায় খেদমত করে আচ্ছেন।

    রাব্বেকারীম হুজুরের কবর কে জান্নাতের টুকরা হিসাবে কবুল করে নিন। আমীন

  • শহীদ পরিবার নিয়ে বক্তব্যের বিভ্রান্তি অপসারণ করলেন=অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী

    শহীদ পরিবার নিয়ে বক্তব্যের বিভ্রান্তি অপসারণ করলেন=অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার প্রতিনিধি।

    গত ৩রা অক্টোবর ২০২০ উখিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের জরুরী বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে রাখা আমার বক্তব্যের একটি অংশকে ইচ্ছাকৃতভাবে বিকৃত করে স্বার্থন্মেষী একটি মহল যে রাজনৈতিক ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে তা দেখে আমি সত্যিই মর্মাহত।
    দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আমার বক্তব্যে বা জীবনাচারে কখনোই কাউকে যেমন হেয় করার চেষ্টা করিনি তেমনি সবসময় চেষ্টা করেছি সততার সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে নিতে।

    আপনারা জানেন, উখিয়া আওয়ামী লীগের ইতিহাসে দীর্ঘদিন ধরে প্রথম সরাসরি ভোটে নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে আমি নিস্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি। কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ এবং পরিতাপের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে উখিয়া আওয়ামী লীগের একটি চিহ্নিত গ্রুপ নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করে সাবেক কেবিনেট সচিবের ভাই জনাব শাহ আলমের প্রত‍্যক্ষ মদদে ব‍্যক্তিগতভাবে আমার প্রতি ঈষান্মৃত হয়ে সংগঠনের গঠনতন্ত্রের তোয়াক্কা না করে, কেন্দ্রীয় এবং জেলা পর্যায়ের নেতৃবৃন্দের সুস্পষ্ট লিখিত নির্দেশনা অমান্য করে আমার প্রানপ্রিয় সংগঠন আওয়ামী লীগের ইমেজ ক্ষুণ্নের চেষ্টা করছে।

    প্রকৃতপক্ষে আমার সেদিনের সামগ্রিক বক্তব্যে ছিল – সংগঠনের বৃহত্তর স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দল পরিচালনায় এগিয়ে আসার বারবার আহবান জানানোর পরও যারা গঠনতন্ত্রের তোয়াক্কা না করে প্রকাশ‍্যে গ্রুপিংয়ে মদদ দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে।

    আর এই গ্রুপিংয়ে প্রধান মদদ দাতা হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিতর্কিত হিসেবে পরিচিত জনাব শাহ আলম কথায় কথায় তার শহীদ ভাই এটিএম জাফর আলমের নাম ব‍্যবহার করে যে ন‍্যাক্কারজনক ভুমিকা পালন করছে তার প্রতিবাদ করতে যেয়ে আমি বলেছিলাম – স্থানীয়ভাবে অপরিচিত জনাব শহীদ এটিএম জাফর আলমের নাম ব‍্যবহার করে ভুমি দখল, বাজার দখলসহ অসংখ্য যে অনিয়ম করছে তা আওয়ামী লীগের ইমেজ যেমন ক্ষুণ্ন করছে তেমনি মহান মুক্তিযুদ্ধে কক্সবাজার অঞ্চলকে পাক হানাদার মুক্ত করায় যেসব স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধা অসামান্য অবদান রেখেছেন তাদের স্মৃতি রক্ষায় কোন ধরনের উদ্যোগ না নিয়ে ক্ষমতার অপব্যবহার করে শুধুমাত্র একজন শহীদ এর স্মৃতি রক্ষায় অসংখ্য প্রতিস্টানের নামকরণ করে যেভাবে স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি অবজ্ঞা করা হয়েছে তার বহিঃপ্রকাশ।
    প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে আমার সামগ্রিক বক্তব্যের একটি অংশকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা দেখে আমি সত্যিই বাকরুদ্ব।

    দুঃখ ভারাক্রান্ত হ্নদয় নিয়ে আমাকে বলতে হচ্ছে –

    আমি হামিদুল হক চৌধুরী সেই পরিবার এবং সেই মহান ব‍্যক্তির সুযোগ্য সন্তান। যার মহান পিতা তৎকালীন সময়ে উখিয়ার মতো দেশের প্রত‍্যন্ত অঞ্চলে বসবাস করে নিজে স্বল্প প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগ পেলেও স্বশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে যেমন নিজের দশ পুত্র এবং তিন কন‍্যা সন্তানকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করে অনন্য উদাহরণ সৃষ্টি করে নিজ পরিবারকে দক্ষিণ চট্টগ্রামের গুটিকয়েক অনন্য পরিবারের একটি হিসেবে পরিচিত করে তুলেন তেমনি প্রতিকুল সময়ে আওয়ামী লীগের পতাকা বহন করে কক্সবাজার অঞ্চলে মহান মুক্তিযুদ্ধের অন‍্যতম সংগঠকদের একজন হিসেবে দ্বিধাবিভক্ত মুক্তিযোদ্ধাদের বিভেদ ঘুচিয়ে রণাঙ্গনে পাকবাহিনীকে প্রতিরোধে অসাধারণ ভুমিকা রাখেন।

    একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং এ অঞ্চলের অন‍্যতম একজন মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক হিসেবে মরহুম জনাব বদিউর রহমান চৌধুরী যেমন সমস্ত অন‍্যায় অনিয়ম এবং অনাচারের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন তেমনি আমি অধ‍্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী মহান পিতার পদাংক অনুসরণ করে অনিয়ম অনাচার এবং স্বার্থসিদ্বিতে লিপ্ত ব‍্যক্তিদের বিরুদ্ধে সোচ্চার ভুমিকা পালন করে এসেছি। বর্তমানে সময়ে সমাজে সাহসী হয়ে সত‍্য কথা বলা লোকজনকে যেভাবে হেনস্থা করার চেষ্টা করা হয় এক্ষেত্রেও আমাকে ঘায়েল করার জন্য তাই করা হচ্ছে বলে মনে করি।যার প্রমাণ হচ্ছে উখিয়ার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের সাবেক ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের সিনিয়র সহ সভাপতি আমিনুল হক আমিন, ব্যাংক এশিয়ার কর্মকর্তা জনাব জামালউদ্দিন, উখিয়ার বিশিষ্ট সাহসী সাংবাদিক জসিম আজাদ, কক্সবাজারের অনলাইন মিডিয়া কক্স টিভির উখিয়া প্রতিনিধি শাহীনকে সাইবার /প্রযুক্তি মামলায় আসামি করে জেলে পাঠায় ও দীর্ঘদিন হয়রানি করে।তাদের অপরাধ ছিল শুধুমাত্র সচিব পরিবার ও চেয়ারম্যান শাহ আলমের দুর্নীতির বিরুদ্ধে বক্তব্য রাখা ও প্রতিবাদ স্বরুপ মামলা করা।একই সাথে চেয়ারম্যান শাহ আলমের প্রতিবেশী ও তারই পরিষদের সদস্য জনাব রফিক মেম্বারকেও ষড়যন্ত্র মুলক মিথ্যা মামলায় আসামী করে জেল খাটায়।বর্তমানে আমার বিরুদ্ধে এ অপপ্রচারও বিকৃত পদক্ষেপ জাহাংগীর শাহ আলমদের অশুভ ষড়যন্ত্র ও চরিত্র হননের অপপ্রয়াস মাত্র।

    তবু আমার সেদিনের বক্তব্যে অনাকাঙ্খিতভাবে কাউকে বা কোন গুষ্টি অসম্মান করা হয়ে থাকলে আমি নিদ্বিধায় দুঃখ প্রকাশ করছি।

    বিনীত
    অধ্যক্ষ হামিদুল হক চৌধুরী
    চেয়ারম্যান
    উখিয়া উপজেলা পরিষদ
    সভাপতি
    বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, উখিয়া উপজেলা শাখা,
    উখিয়া কক্সবাজার।

  • বরিশালে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের দাবীতে জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার মানববন্ধন

    বরিশালে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের দাবীতে জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার মানববন্ধন

     

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি।

    গতকাল ১০ই অক্টোবর শনিবার সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর আদর্শের সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার আয়োজনে দেশব্যাপী অব্যাহত খুন, ধর্ষণ, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ ও ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে আইন সংশোধনের দাবিতে সকাল ১১ ঘটিকায় অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি মো আশিকুর রহমান-এর সভাপতিত্বে ও জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সাধারন সম্পাদক হাওলাদার মোঃ জাহিদের পরিচালনায় মানববন্ধনে মুঠোফোনে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টি সভাপতি এ্যাডঃ এ.কে.এম. মুরতজা আবেদীন, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জাতীয় পার্টি বরিশাল মহানগর কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে.এম. মোস্তফা সহ আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি ও জাতীয় ছাত্র সমাজের নেতৃবৃন্দ।

    এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সহ-সভাপতি পিডিএম মিজান, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আরিফ হাওলাদার, প্রচার সম্পাদক মাইদুল ইসলাম রনি, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক তাসিন আহমেদ আবির, সদস্য মুন্না হাওলাদার, সদস্য সাব্বির হাওলাদার, সদস্য আকাশ, বানারীপাড়া উপজেলা সহ-সভাপতি মিঠু, সাধারন সম্পাদক আহাদ হাওলাদার, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আরিফ, কেদারপুর ইউনিয়ন-এর মোঃ রবিউল আহমেদ জয়, তাহসিন আহমেদ তানভীর সহ আরো বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।

    দেশে অব্যাহত খুন ও ধর্ষণের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে বিদ্যমান আইন সংশোধনের দাবি ও নারী ধর্ষণ মামলার বিচার করতে বিশেষ ট্রাইবুন্যাল গঠন করে তিন মাসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন করে দ্রুততার সাথে রায় কার্যকর করলে ধর্ষণ নামক সামাজিক ব্যাধি থেকে জাতি মুক্তি পাবে, বর্তমান পরিস্থিতিতে নারীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় দ্রুততার সাথে ধর্ষণ আইন সংশোধন করে কার্যকর উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন উপস্থিত বক্তারা।

  • বরিশালে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের দাবীতে জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার মানববন্ধন

    বরিশালে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের দাবীতে জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার মানববন্ধন

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি।

     

    গতকাল ১০ই অক্টোবর শনিবার সাবেক সফল রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এর আদর্শের সংগঠন জাতীয় ছাত্র সমাজ মহানগর শাখার আয়োজনে দেশব্যাপী অব্যাহত খুন, ধর্ষণ, নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ ও ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ডের বিধান রেখে আইন সংশোধনের দাবিতে সকাল ১১ ঘটিকায় অশ্বিনী কুমার টাউন হলের সামনে শান্তিপূর্ণ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সভাপতি মো আশিকুর রহমান-এর সভাপতিত্বে ও জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সাধারন সম্পাদক হাওলাদার মোঃ জাহিদের পরিচালনায় মানববন্ধনে মুঠোফোনে বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির যুগ্ম মহাসচিব ও বরিশাল মহানগর জাতীয় পার্টি সভাপতি এ্যাডঃ এ.কে.এম. মুরতজা আবেদীন, জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও জাতীয় পার্টি বরিশাল মহানগর কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এ কে.এম. মোস্তফা সহ আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টি ও জাতীয় ছাত্র সমাজের নেতৃবৃন্দ।

    এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় ছাত্র সমাজ বরিশাল মহানগর শাখার সহ-সভাপতি পিডিএম মিজান, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আরিফ হাওলাদার, প্রচার সম্পাদক মাইদুল ইসলাম রনি, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক তাসিন আহমেদ আবির, সদস্য মুন্না হাওলাদার, সদস্য সাব্বির হাওলাদার, সদস্য আকাশ, বানারীপাড়া উপজেলা সহ-সভাপতি মিঠু, সাধারন সম্পাদক আহাদ হাওলাদার, যুগ্ম-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ আরিফ, কেদারপুর ইউনিয়ন-এর মোঃ রবিউল আহমেদ জয়, তাহসিন আহমেদ তানভীর সহ আরো বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।

    দেশে অব্যাহত খুন ও ধর্ষণের সাথে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে বিদ্যমান আইন সংশোধনের দাবি ও নারী ধর্ষণ মামলার বিচার করতে বিশেষ ট্রাইবুন্যাল গঠন করে তিন মাসের মধ্যে বিচার সম্পন্ন করে দ্রুততার সাথে রায় কার্যকর করলে ধর্ষণ নামক সামাজিক ব্যাধি থেকে জাতি মুক্তি পাবে, বর্তমান পরিস্থিতিতে নারীর সম্মান ও মর্যাদা রক্ষায় দ্রুততার সাথে ধর্ষণ আইন সংশোধন করে কার্যকর উদ্যোগ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বক্তব্য রাখেন উপস্থিত বক্তারা।

  • চট্টগ্রামে ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ডের দাবীতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল

    চট্টগ্রামে ধর্ষকদের মৃত্যুদন্ডের দাবীতে ইসলামী আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:

     

    গতকাল শুক্রবার (০৯ অক্টোবর২০২০ইং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা শাখার উদ্যোগে ধর্ষনের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড ও বিচারের দাবীতে পটিয়া শান্তির হাট চত্ত্বরে এক বিশাল বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা আহবায়ক মাওলানা নুরুল আলম তালোকদার এর নেতৃত্বে পটিয়া শান্তির হাট এর প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শান্তির হাট চত্ত্বরে মিছিলটি শেষ হয়। মিছিল শেষে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা সদস্য সচিব মাওলানা আবুল কালাম এর সঞ্চালনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় শিল্পী ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক, চট্টগ্রাম মহানগর সভাপতি ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে হাতপাখার মেয়র প্রার্থী আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম প্রধান অতিথির বক্তব্যে
    বলেন, দেশে আইন আছে কিন্তু আইনের শাসন নেই। যথাযথ তথ্য উপাত্ত থাকা সত্ত্বেও বিচার হচ্ছে না কোন অপরাধীর। প্রতিবাদকারীদের শান্ত করার জন্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী অপরাধীর গ্রেপ্তার করে, কিন্তু তারা আইনের ফাঁকফোঁকর দিয়ে বেরিয়ে এসে আরো ভয়ঙ্কর হয়ে উঠে। এমন ভঙ্গুর বিচার ও শাসন ব্যবস্থার কারণে ধর্ষণ দিনদিন মহামারি আকার ধারণ করছে।। অতএব ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদন্ড নিশ্চিত করতে হবে এবং দ্রুত বিচার কার্য সম্পন্ন করতে হবে।

    প্রধান অতিথি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, স্বাধীন দেশে একজন নারী স্বাধীনভাবে বাঁচতে না পারায় দেশের স্বাধীনতা প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। অবৈধ সরকার দেশের জনগণের কথা না ভেবে নিজের ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে ধর্ষকদেরকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে যাচ্ছে। জনগণের ভোটাধিকার হরণকারী নীতিহীন, আদর্শহীন সরকারের মূলোৎপাটন করে জনগণের আধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ও অন্যায়-অবিচার রোধ করার জন্য জনগণকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

    প্রধান অতিথি আরো বলেন, ইসলাম একটি সার্বজনীন পূর্ণাঙ্গ ধর্ম। ইসলামের আদর্শ সমাজের সর্বস্তরে পৌঁছে দিতে পারলে এবং রাষ্ট্রে ইসলামী বিধান বাস্তবায়ন হলে ধর্ষণসহ সকল অপরাধ শুণ্যের কোটায় নেমে আসবে।

    সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা ছদর মাওলানা জাহেদুল হক, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, সদস্য সচিব মাওলানা আবুল কালাম.ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সহ-সভাপতি ছাত্র নেতা আব্দুল্লাহ আল মারুফ। উপস্তিত ছিলেন মাওলানা নাজিমউদ্দীন আনসারী সাধারণ সম্পাদক বামুক চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা। মাওলানা গিয়াস উদ্দিন আল মাহমুদ সাবেক প্রচার সম্পাদক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদী সাবেক সহ-অর্থ সম্পাদক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা। শ্রমিক আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি আব্দুল আজিজ, মোহাম্মদ বখতিয়ার, মোহাম্মদ বুরহান উদ্দিনসহ সহযোগী সংগঠন সমূহের জেলা ও থানা নেতৃবৃন্দ প্রমুখ।

    বার্তা প্রেরক
    মাওলানা গিয়াস উদ্দিন আল মাহমুদ
    প্রচার সম্পাদক
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ
    চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা