Blog

  • নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    নাজিরহাট-দোহাজারী রোডে রেল চালু হচ্ছে বুধবার থেকে।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দীর্ঘ ছয়মাস পর চট্টগ্রাম নগর থেকে নাজিরহাট রুটের কমিউটার ট্রেন ও দোহাজারী রুটে লোকাল ট্রেন চালু হচ্ছে আগামী বুধবার (১৬ সেপ্টেম্বর) থেকে। এছাড়াও কর্ণফুলী কমিউটার ট্রেন চালু হচ্ছে আগামীকাল থেকে।
    রেলওয়ের উপ-পরিচালক (ট্রাফিক ট্রান্সপোর্টেশন) মো. খায়রুল কবির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব বিসয়ে জানানো হয়।
    বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দেশের বিভিন্ন রুটে বেশ কিছু কমিউটার, মেইল, এক্সপ্রেস এবং লোকাল ট্রেন চালুর সিদ্ধান্ত হয়েছে। যাত্রীদের সামাজিক ও শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কোচের ধারণ ক্ষমতার ৫০ শতাংশ টিকিট বিক্রি করা হবে। রেলের যাত্রী পরিবহন সেবা স্বাভাবিক করার অংশ হিসেবে তিন ধাপে এই ট্রেনগুলো চালু করা হবে।

    এর মধ্যে তৃতীয় দফায় ১৬ সেপ্টেম্বর চালু হবে নাজিরহাট কমিউটার-(১, ২, ৫, ৬); লোকাল (চট্টগ্রাম- দোহাজারী-চট্টগ্রাম), লোকাল (মোহনগঞ্জ-ময়মনসিংহ-মোহনগঞ্জ), লোকাল (ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল-ময়মনসিংহ-ঝারিয়া ঝাঞ্জাইল), উত্তরবঙ্গ মেইল, কাঞ্চন কমিউটার, দিনাজপুর কমিউটার, বুড়িমারী কমিউটার-১ ও ২, কুড়িগ্রাম শাটল, রাজবাড়ী এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; ভাটিয়াপাড়া এক্সপ্রেস-১ ও ২।
    প্রসঙ্গত, চট্টগ্রাম-নাজিরহাট ও চট্টগ্রাম-দোহাজারী রুটে চলাচল করা কমিউটার ও লোকাল এ দুটি ট্রেন উত্তর চট্টগ্রাম ও দক্ষিণ চট্টগ্রামের যাতায়াত ব্যবস্থার গুরুত্বপুর্ণ মাধ্যম। বিশেষত কৃষক ও দুগ্ধখামারীরা অনেকাংশেই এই ট্রেনের উপর নির্ভরশীল।

    বিজ্ঞপ্তিতে আরো জানানো হয়, আগামীকাল বৃহস্পতিবার চালু হচ্ছে কর্ণফুলী কমিউটার, তিতাস কমিউটার, তুরাগ এক্সপ্রেস-১, ২, ৩, ৪; কালিয়াকৈর কমিউটার-১ ও ২ এবং লোকাল (নারায়ণগঞ্জ-ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ)।
    দ্বিতীয় দফায় ১৩ সেপ্টেম্বর চালু হবে জালালাবাদ এক্সপ্রেস, সুরমা মেইল, ঢাকা/নোয়াখালী এক্সপ্রেস, ময়মসিংহ এক্সপ্রেস, ভাওয়াল এক্সপ্রেস, ধলেশ্বরী এক্সপ্রেস, চাঁদপুর কমিউটার ও নোয়াখালী কমিউটার।

  • সরকারি সুবিধা ও চাপের কাছে গৃহবন্দী হেফাজত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

    সরকারি সুবিধা ও চাপের কাছে গৃহবন্দী হেফাজত।। উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম

     

    • আলমগীর ইসলামাবাদী
      চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    সরকারি সুবিধা ও চাপে ফ্যাসিবাদের কব্জায় বন্দি হয়ে পড়েছে হেফাজত। ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে ধূমকেতুর মত জেগে উঠা অরাজনৈতিক সংগঠন হেফাজত। নানামুখী দ্বন্দ্ব এবং ধারা উপ-ধারায় সংগঠনটি এখন বিভক্ত। ২০১৩ সালের ৫ মে বিডিআর, র‌্যাব ও পুলিশের আক্রমণে নিশিরাতে রক্তাক্ত মতিঝিলের হেফাজত, আর আজকের হেফাজতে ফারাক অনেক। যেই ফ্যাসিস্ট সরকার মতিঝিলকে রক্তাক্ত করেছিল, সেই সরকারের নিকট থেকে বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে এবং নানামুখী চাপে অনেকটাই আদর্শচ্যুত হয়ে পড়েছে কওমি ওলামায়ে কেরামের সমন্বয়ে গঠিত এ সংগঠনটি।

    কওমি মাদ্রাসা ভিত্তিক এই সংগঠনটির আমীরের বয়স নব্বইয়ের ঊর্ধ্বে। সর্বজন শ্রদ্ধেয় আল্লামা শাহ আহমদ শফী এখন বয়সের ভারে ঠিকমত সিদ্ধান্ত নিতে পারছেন না। ফলে তাকে ঘিরে এক ধরনের সুবিধাভোগী চক্র গড়ে উঠেছে। এই সুবিধাভোগী চক্রটি সরকারের প্রলোভনে নতি স্বীকার করে বিভিন্ন ধরনের আপোষ করছেন বলে আলেমদের একটা বড় অংশ মনে করছেন।

    সরকারের সঙ্গে আপোষের বিরোধিতা করায় হেফাজতে ইসলামে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন সংগঠনটির সেক্রেটারি আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরী। এতে সংগঠনটির নেতাকর্মীরাও হয়ে পড়েছেন বিভক্ত। এই বিভক্তি এবং কাঁদা ছোড়াছুড়ির স্পর্শ লেগেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও। ইদানীং ফেইসবুকে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের বিরুদ্ধে নানা প্রচারণায় লিপ্ত থাকতে দেখা যাচ্ছে।

    এদিকে আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীসহ বেশিরভাগ আলেম সরকারের চাপে এবং মিথ্যা মামলা, নির্যাতন ও গুমের ভয়ে মুখ খুলছেন না। এমনকি আল্লামা জুনায়েদ বাবুনগরীর বাড়ির সামনে সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারি রয়েছে। পোশাকে এবং সাদা পোশাকে আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সার্বক্ষণিক উপস্থিতি রয়েছে তাঁর বাড়ির সামনে।

    উল্লেখ্য, নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি ও ধর্ম অবমাননাকারীদের মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে আইন প্রণয়নসহ ১৩ দফা দাবিতে জেগে উঠেছিল হেফাজতে ইসলাম। ২০১৩ সালের মার্চ, এপ্রিল এবং মে মাসে সংগঠনটির বিভিন্ন কর্মসূচিতে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছিল চোখে পড়ার মত। ২০১৩ সালের ৬ এপ্রিল এবং ৫ মে ঢাকা অবরোধ কর্মসূচি পালনকালে দেশব্যাপী গণজাগরণের সৃষ্টি হয়েছিল এই সংগঠনকে ঘিরে। তখন দেশে-বিদেশে ব্যাপক আলোচনায় আসে কওমি মাদ্রাসাভিত্তিক ওলামায়ে কেরামের নেতৃত্বে গঠিত এ সংগঠনটি। এতে ইমান-আক্বিদার পাশাপাশি দেশীয় সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলনে মানুষ নূতন আশার আলো দেখতে শুরু করে।

    ৫ মে ঢাকার মতিঝিলের শাপলা চত্বরে রাতের আঁধারে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে হেফাজতের সমাবেশে চালানো হয় হত্যাযজ্ঞ। এরপর প্রধানমন্ত্রী একদলীয় জাতীয় সংসদে দাড়িয়ে আল্লামা শফিকে তেঁতুল হুজুর অবিহিত করে অশ্লীলভাবে সমালোচনা করেছিলেন। ব্যঙ্গাত্মক ভঙ্গিতে তিনি বলেন, শরীরে লাল রং মেখে শুয়ে ছিলেন হেফাজতের কর্মীরা। পুলিশের উপস্থিতি ঠের পেয়ে লাশ উঠে দৌড় দেয় বলেও তিনি ব্যঙ্গ করেন। অথচ, এই সংগঠনের নেতারাই বিভিন্ন সুবিধার কাছে নতি স্বীকার করে পরবর্তীতে শেখ হাসিনাকে কওমি জননী উপাধিতে ভূষিত করেন।

    হেফাজতের সমাবেশে বিডিআর-র‌্যাব ও পুলিশের ক্র্যাকডাউনের গ্রাফিক ছবি ও ভিডিও ফুটেজে ঢাকার বাণিজ্যিক এলাকা মতিঝিলের রাস্তায় রাস্তায় রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছিলো তখন।

    মানবাধিকার সংগঠন অধিকার সেই সময় অনুসন্ধান চালিয়ে জানিয়েছিল যে, ৬১ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
    হেফাজত নেতারা তখন দাবী করেছিলেন, শুধু ৫ মে’র অপারেশনে ২০০ শহীদের অধিক তালিকা তাদের কাছে রয়েছে। তবে সরকারি হুমকি এবং শহীদদের পরিবারে হামলার আশঙ্কায় প্রকাশ করা হচ্ছে না।

    হেফাজতের মহাসচিব মাওলানা জুনায়েদ বাবুনগরী বলেছিলেন, অপারেশনে শত শত লোক নিহত হয়েছে।

    শাপলা থেকে গণভবন: আঁতাত! নাকি আ’লীগের ফাঁদে ধরা?

    ২০১৪ সালের ভোটার বিহীন নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় আসার পর হেফাজতকে কব্জায় নেয়ার কৌশল নেয়। আওয়ামী লীগের কৌশলের ফাঁদে ধরা দেয় হেফাজতের একটি অংশ। হেফাজতের ভেতরে অভিযোগ রয়েছে, সরকারি কৌশলে আওয়ামী লীগের পুতুলে পরিণত হন আল্লামা শফীর ছেলে আনাস মাদানী। তাঁকে ঘিরেই এখন হেফাজতে মূল দ্বন্দ্ব। হঠাৎ করে তাঁর সম্পদ ও দেশে বিদেশে বিনিয়োগ নিয়েও রয়েছে নানা প্রশ্ন।

    সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, হেফাজতকে কব্জায় নিতে প্রথমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সাবেক ডিজি ও আওয়ামী লীগ সমর্থক মরহুম শামীম মোঃ আফজালকে দায়িত্ব দেয় সরকার। শুরুতে তিনি তেমন পাত্তা পাননি আল্লামা আহমদ শফির কাছে।

    পরবর্তীতে আল্লামা আহমদ শফির এক আত্মীয় ও সাবেক এক মন্ত্রীকে আপোষ রফার দায়িত্ব দেয় আওয়ামী লীগ। হেফাজতকে কব্জায় নিতে সেই মন্ত্রী প্রথম দিকে কিছুটা সফলও হন। এরপরই শুরু হয় হেফাজতকে গণভবনে নিয়ে আসার প্রক্রিয়া। ২০১৭ সালের ১১ই এপ্রিল হেফাজতের আমীর আল্লামা আহমদ শফিসহ ৩ শতাধিক আলেমকে গণভবনে দাওয়াত দেয়া হয়। দাওয়াতে যাওয়ার পর শেখ হাসিনার ভাষায় যাকে তেঁতুল হুজুর খেতাব দেয়া হয়েছিল, তাঁর পায়ে সালাম করেন তিনি নিজেই। এরপরই হেফাজত-সরকারের সখ্যতার বিষয়টি জনসম্মুখে স্পষ্ট হয়।
    হেফাজত নেতাদের সাথে শেখ হাসিনার এ দেখা-সাক্ষাতের অনুষ্ঠানে কওমি মাদ্রাসার দাওরায়ে হাদিসের সনদকে সরকারি স্বীকৃতির ঘোষণা দেয়া হয়।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে হেফাজত-সংশ্লিষ্ট অনেক আলেমের দাবী, কওমি মাদরাসার দাওরায়ে হাদিসকে মাস্টার্স সমমানের স্বীকৃতির বিনিময়ে আওয়ামী লীগের পুতুলে পরিণত হয় হেফাজতে ইসলাম।

    কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতির শোকরিয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয় ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর। ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত এ শোকরিয়া মাহফিলে কওমি মাদ্রাসার বড় একটি অংশ যোগদান থেকে বিরত থাকেন। ওই শোকরিয়া মাহফিলে শেখ হাসিনাকে ‘কওমি জননী’ উপাধিও দেওয়া হয় আল্লামা আহমদ শফির উপস্থিতিতে।

    কওমি মাদ্রাসা সনদের স্বীকৃতির পাশাপাশি সরকারি উপঢৌকন হিসাবে হাটহাজারী মাদরাসার নামে রেলের ৩০ একর জমি এবং আল্লামা শফীর ছেলে আনাস মাদানীকে নগদ অর্থ প্রদানের অভিযোগ রয়েছে। যদিও এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বিভিন্ন সময় বিবৃতি দিয়েছে হেফাজত।

  • অরিজিন হাসপাতালের ৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

    অরিজিন হাসপাতালের ৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে ১১ সেপ্টেম্বর দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

    UkhiyaVoice24.Com

     

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ-এর নিজস্ব প্রতিবেদক 

    চট্টগ্রামের দক্ষিণ কক্সবাজার জেলার উখিয়ার  একমাত্র সেবামূলক ২০ শয্যা বিশিষ্ট বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অরিজিন হাসপাতাল ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৫ সালে যাত্রা শুরু করে উখিয়ার প্রাণ কেন্দ্র কোর্টবাজার তৌফাইল মাতেমা শপিং কমপ্লেক্সের ২য় তলায়।

    প্রতিবছর বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মানবিক দিক বিবেচনা করে অসহায়, গরিব, হতদরিদ্র, সু-চিকিৎসা বঞ্চিত মানুষের জন্য দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প আয়োজন করে থাকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
    এই ধারাবাহিকতায় আগামী ১১ সেপ্টেম্বর সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ফ্রি রোগী দেখবেন অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ ১০ জন ডাক্তার যথাক্রমে

    ডাঃ রবিউর রহমান রবি ,

    ডা: আদনান ওয়ালিদ,
    ডা: মেরাজ হোসেন চয়ন, ডা: এহসান উল্লাহ সিকদার, ডা: তৌহিদুজ্জামান, ডা: আরিফা মেহের রুমি, ডা:মাসুমা নাসরিন শিফা, ডা: ফারজানা সুলতানা, ডা: সাবরীনা মাহামুদ, ডা: ফারহানা রহমান। এই দিন সকল পরীক্ষা- নিরীক্ষায় ৩৫% ছাড় দেওয়া হবে। এই তথ্য নিশ্চিত করেন অরিজিন হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ইউনুস।

    প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল করিম জানান, এই ফ্রি ক্যাম্পে দশ হাজারের অধিক রোগীকে বিনামূল্যে সেবা প্রদান করা হবে, এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিদের সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান সহ মহামারি করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হবে। সর্বোপরি সকল ধর্ম,বর্ণ ও বিভিন্ন শ্রেণীর মানুষকে সেবা নেওয়ার জন্য আহ্বান করেন।

    উল্লেখ্য, আগামীকাল ১০ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার থেকে ফ্রি ডাক্তার দেখানোর জন্য নিন্মোক্ত নাম্বারে সিরিয়াল নেওয়া হবে।

    হাসপাতাল সিরিয়েল-এর জন্য যোগাযোগ করুন

    ফোনঃ ০১৮৩২-৪৬৬৭৩০।

     

    হাসপাতাল পরিচালনার পক্ষে মুহাম্মদ ইউনুছ ভাই।

  • মনকিচর মাদ্রাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবেঃ বাঁশখালী ওলামা পরিষদ।

    মনকিচর মাদ্রাসায় সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে ব্যবস্থা নিতে হবেঃ বাঁশখালী ওলামা পরিষদ।

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী মনকিচর এমদাদুল উলুম মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক ও মাদ্রাসায় গত বৃহঃবার থেকে কয়েক দফা সন্ত্রাসী হামলা হয়েছে। এলাকার কিছু চিহ্নিত সন্ত্রাসীরা মাদ্রাসা এলাকায় এক অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যার দরুন বাঁশখালীর ঐতিহ্যবাহী মনকিচর মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষকরা এক আতঙ্কের মধ্যে দিন পার করছে। এখনো পর্যন্ত বাঁশখালী প্রশাসন কোন ব্যবস্থা নেননি। এই পরিস্থিতি দেশবাসীকে জানাতে আজ মাদ্রাসার পরিচালক প্রখ্যাত ওয়ায়েজ আল্লামা আবু বকর সাহেব ফেসবুক লাইভে আংশগ্রহনের সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিল।
    কিন্তু বাঁশখালী থানার ওসি মু.রেজাউল করিম মজুমদার সাহেবের অনুরোধে তা স্থগিত করা হয়। এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার ৯ সেপ্টেম্বর ২০২০ “বাঁশখালী ওলামা পরিষদ” এর এক জরুরী সভা অনুষ্টিত হয়, সভায় ওলামায়ে কেরামগণ এঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। সভা থেকে বাঁশখালীর প্রশাসনকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারের আল্টিমেটাম দেন।
    অন্যথায় আগামী ১০ সেপ্টেম্বর-২০ রোজ বৃহস্পতিবার বিকেল ২টায়
    বাঁশখালী উপজেলা চত্বরে বিক্ষোভ ও গণমিছিল এর কর্মসূচি ঘোষনা করা হয়।

  • ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ উখিয়ার যুবক রিদুয়ান আটক।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    ১০ হাজার পিস ইয়াবা সহ উখিয়ার যুবক রিদুয়ান আটক।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    UkhiyaVoice24.Com

     

     

    নিজস্ব প্রতিবেদক:

     

    কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে অভিনব কায়দায় পাচারকালে ইয়াবা ও মোটর সাইকেলসহ এক মাদক পাচারকারীকে আটক করেছে।
    সুত্র জানায়,৮সেপ্টেম্বর বিকাল পৌনে ৪টারদিকে র‌্যাব-১৫ এর একটি চৌকষ আভিযানিক দল মাদক পাচারের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কুতুপালং হাইওয়ে পুলিশ ডাম্পিং ষ্টেশনের সামনে অস্থায়ী চেকপোস্ট বসিয়ে যানবাহন তল্লাশী চালায়। হঠাৎ একটি মোটর সাইকেলসহ একজন আরোহী আসলে সন্দেহজনক থামানোর সংকেত দিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। তখন ধাওয়া করে কুতুপালং পূর্ব পাড়ার জাফর আলমের পুত্র রেদোয়ান (২২) কে আটক করে। তখন তার দেহ ও মোটর সাইকেল তল্লাশী করে অভিনব কায়দায় লুকানো ১০হাজার পিস ইয়াবাসহ মোটর সাইকেলটি জব্দ করে।
    এই ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট আইনে মামলা দায়েরের পর জব্দকৃত মাদক ও মোটর সাইকেলসহ উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে বলে র‌্যাব-১৫এর সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) এএসপি আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ শেখ সাদী নিশ্চিত করেন।

  • কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    কিন্ডারগার্টেনে বইয়ের চাপে কোমলমতি শিশুরাঃ নুর আহমেদ সিদ্দিকী।। উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

     

    কিন্ডারগার্টেন শিশুদের প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয় বা বিদ্যালয় পূর্ব উপযোগী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিশেষ। কিন্ডারগার্টেন শব্দটি জার্মান, যার অর্থ হচ্ছে শিশুদের বাগান।কিন্ডারগার্টেন শিশু শিক্ষানুরাগী ও দার্শনিক ফ্রেডরিখ ফ্রোয়েবল প্রবর্তন করেন।তিনি ১৮৩৭ সালে ব্যাড ব্ল্যাংকেনবার্গে শিশুদের বাড়ি থেকে বিদ্যালয় গমন এবং খেলা ও প্রাতিষ্ঠানিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণের ধারণাকে কেন্দ্র করে এই শিক্ষা ব্যবস্থা প্রবর্তন করেন।তাঁর উদ্দেশ্য ছিল শিশুরা উপযুক্ত রক্ষাণাবেক্ষনের মাধ্যমে প্রতিপালিত হবে এবং শিশুদের বাগান’ হিসেবে কিন্ডারগার্টেনে বাগিচায় রোপিত চারাগাছের ন্যায় পরিচর্যা পাবে।শিশুরা কিন্ডারগার্টেনে উপস্থিত হয়ে পারস্পরিক যোগাযোগ রক্ষা করাসহ একে অপরের সাথে খেলাধূলা করবে এবং অন্যের সাথে স্বাচ্ছন্দ্যে উপযুক্ত কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ করবে।ফ্রেডরিক ফ্রোয়েবল কিন্ডারগার্টেন কে শিশুদের মানসিক বিকাশের জন্য প্রবর্তন করেছে।খেলাধূলার পাশাপাশি কোমলমতি শিশুরা খেলার ছলে কিছু শিখবে।তাদের উপর জোরপূর্বক বই চাপিয়ে দেওয়াকেও তিনি সমর্থন দেননি।অথচ বাংলাদেশে কিন্ডারগার্টেনে একজন শিশুকে বইয়ের চাপে রাখে।যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে তিনটি করে বই সেখানে কিন্ডারগার্টেনে শিশু শ্রেণি তথা প্রাক প্রাথমিকে পাঁচটি বই।প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে ইচ্ছামত সাত- আটটি বই চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    যেখানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে বইয়ের সংখ্যা ছয়টি সেখানে একজন কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীকে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে ১০-১২ টি বইয়ের বোঝা।এটা কিন্ডারগার্টেনের শিশুদের উপর এক প্রকার জুলুম বলা চলে।৫০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে পারে এমন লোক কে ১০০ কেজি ওজনের পণ্য বহন করতে দিলে যেমন পারবেনা ঠিক তেমনি কোমলমতি শিশুরা যেখানে ৩ টি বইয়ের চাপ গ্রহণের ক্ষমতা রাখে তাদের ৬-১০ টি বই চাপিয়ে দিলে পারার কথা নয়।বাংলাদেশে সারা দেশে অলিতে গলিতে কিন্ডারগার্টেন। বর্তমানে ৭০ হাজার কিন্ডারগার্টেন অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে।অবৈধভাবে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে গড়ে উঠছে অধিকাংশ কিন্ডারগার্টেন। ব্যাঙের ছাতার মত পাড়ায় মহল্লায় সরকারী নিয়ম নীতি তোয়াক্কা না করে গড়ে উঠঠে এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।সারা বছর কোমলতি শিক্ষার্থীদের পরীক্ষার মধ্যে রাখে।প্রতি মাসে টিউটোরিয়াল পরীক্ষা,প্রতি তিন মাস পর পর সেমিস্টার এবং সাময়িক পরীক্ষা নেয় এসব কিন্ডারগার্টেন গুলো।প্রত্যেক টিউটরিয়াল পরীক্ষা,সেমিস্টার এবং সাময়িক পররীক্ষার জন্য আলাদা অালাদা ফি নেওয়া হয়।এসব পরীক্ষার কারণে শিক্ষার্থীরা প্রচন্ড মানসিক চাপে থাকে। ঘন ঘন পরীক্ষার ফি আদায় করতে অধিকাংশ অভিভাবক অার্থিক সংকটে পড়ে।

    প্রতি মাসে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মোটা অংকের বেতন নিলেও কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক শিক্ষিকাদের সর্বোচ্চ বেতন দেওয়া হয় ছয়- সাত হাজার টাকা।একজন অনার্স মাস্টার্সে অধয়নরত শিক্ষার্থীকে শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিলে তাকে দুই হাজার টাকা সম্মানি দেওয়া হয়।অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় এস এস সি পাস করে কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পায়।কিন্ডারগার্টেন কর্তৃপক্ষ বেতন কম দেওয়ার নিমিত্তে এস এস সি পাস করা শিক্ষার্থীকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিতে দেখা যায়।শিক্ষকদের সম্মানি কম দেওয়ার কারণে ঘন ঘন শিক্ষক পরিবর্তন হয়।আর এই পরির্বতন শিক্ষার্থীদের মাঝে বিরূপ প্রভাব ফেলে।যে হারে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে মাসিক বেতন আদায় করে সে অনুসারে শিক্ষকদের সম্মানি বা বেতন দেওয়া হয় না।শিক্ষক নিয়োগ,শিক্ষাক্রম বা সিলেবাস কেমন হওয়া চাই তা নিয়ে সররকারের ভাবা উচিত।কোমলমতি শিক্ষার্থীদের উপর এভাবে বই আর পরীক্ষার বোঝা চাপিয়ে দেওয়া এক প্রকার শিশু নির্যাতন।নগরে ইসলামী কিন্ডারগার্টেন যে গুলো গড়ে ওঠেছে সেগুলোরও একই দশা।শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক কিন্ডারগার্টেনের এসব অনিয়ম ও অসঙ্গতির বিরুদ্ধে যথাযথ পদেক্ষেপ নেওয়া সময়ের দাবি।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী
    ০৮/০৯/২০২০

  • নাইক্ষ্যংছড়ির নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমার বর্ডার গার্ডের হাতে বাংলাদেশী রাখাল।। ডেইলি উখিয়ার কন্ঠ ডটকম

    নাইক্ষ্যংছড়ির নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমার বর্ডার গার্ডের হাতে বাংলাদেশী রাখাল।। ডেইলি উখিয়ার কন্ঠ ডটকম

     

    ওসমান আল হুমাম, কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি

     

    বাংলাদেশ-মিয়ানমার নাইক্ষ্যংছড়ি জিরো লাইন (নো ম্যান্স ল্যান্ড) থেকে এক বাংলাদেশী রাখালকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বিজিপি।

    গতকাল সোমবার (৭ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় এ ঘটনাটি ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড ফুলতলী ও জারুলিয়াছড়িস্থ নোম্যান্স ল্যান্ডের ৪৭নম্বর পিলার এলাকায় তিনি গবাদিপশু নিয়ে মাঠে চরাতে যায়, মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী রাখাল মুহাম্মদ ইউসুফ (৩২) কে ধরে নিয়ে যায়।

    ওই রাখাল বান্দরবান নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সদর ইউনিয়নের ফু্লতলী গ্রামের ৯নং ওয়ার্ডের মুহাম্মদ সোলেমানের ছেলে।
    এর আগে দুপুরে ইউসুফকে মিয়ানমার বাহিনীর সদস্যরা ধরে হাত-পা বেধে সীমান্তে ফেলে রেখেছিল।

    তবে ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সাদিয়া আফরিন কচির সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এক বাংলাদেশী রাখালকে গতকাল সন্ধ্যায় ধরে নিয়ে যাওয়ার খবর শুনেছি। বিষয়টি নিয়ে সীমান্তের সংশ্লিষ্টদের সাথে আলাপ আলোচনা করা হচ্ছে।

    এদিকে ঘটনার পর বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড ( বিজিবি)র পক্ষ থেকে যোগাযোগ করে প্রতিবাদ জানানো হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। তবে বিজিবির দায়িত্বশীল কোনো সূত্রের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

  • চট্টগ্রামে সিন্ডিকেট করে পিঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধিঃ ১০ আড়তদারকে জরিমানা

    চট্টগ্রামে সিন্ডিকেট করে পিঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধিঃ ১০ আড়তদারকে জরিমানা

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

     

    সিন্ডিকেট করে পিঁয়াজের মূল্যবৃদ্ধি : ১০ আড়তদারকে জরিমানা
    দেশের অন্যতম পাইকারী বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে অভিযান চালিয়ে সিন্ডিকেট করে মূল্য বৃদ্ধির দায়ে ১০ পেঁয়াজের আড়তদারকে ৭৭ হাজার টাকা জরিমানা করেছে ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ রোববার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শিরিন আক্তার ও উমর ফারুক এ অভিযান পরিচালনা করেন।

    এসময় বিভিন্ন অনিয়ম ও ক্রয় ভাউচার না রেখে নিজেদের ইচ্ছে মত মূল্য বৃদ্ধির দায়ে মেসার্স বরকত ভাণ্ডারকে ১০ হাজার টাকা, মেসার্স গোপাল বাণিজ্য ভাণ্ডারকে ১০ হাজার টাকা, মেসার্স হাজী মহিউদ্দিন সওদাগরকে ১০ হাজার টাকা, মেসার্স সেকান্দার অ্যান্ড সন্সকে ১০ হাজার টাকা, মোহাম্মাদীয়া বাণিজ্যালয়কে ১০ হাজার টাকা, মোহাম্মদ জালাল উদ্দীনকে ১০ হাজার টাকা, গ্রামীণ বাণিজ্যালয়কে ৫ হাজার টাকা, আরাফাত ট্রেডার্সকে ৫ হাজার টাকা, মেসার্স বাগদারিক কর্পোরেশনকে ৫ হাজার টাকা ও শাহাদাত ট্রেডার্সকে ২ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

    নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. উমর ফারুক জানান, বাজারে পেঁয়াজের দাম বাড়ায় খাতুনগঞ্জ বাজারে পেঁয়াজের আড়তে গিয়ে দেখা যায়, আড়তদাররা ব্যবসায়িক কাগজপত্র নিজেদের কাছে না রেখে আমদানিকারকের ফোন কলে দাম নির্ধারণ করে পেঁয়াজ বিক্রি করছেন এবং অতিরিক্ত মুনাফা করতে কেজি প্রতি প্রায় ২০ টাকা লাভ করছেন। আড়ত অনুযায়ী তাদের দামেও ভিন্নতা পরিলক্ষিত হয়। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, আমদানিকারকের নির্দেশনা অনুযায়ী তারা দাম নির্ধারণ করেন এবং কমিশনে ব্যবসা করেন।

  • নলছিটিতে গ্রাম পুলিশদের মাঝে বাই-সাইকেল বিতরন।

     

    মুহাম্মাদ সাইফুল্লাহ আল মনির
    ঝালকাঠি জেলা প্রতিনিধি

    নলছিটিতে সরকার প্রদত্ত গ্রাম পুলিশদের মাঝে ৫৮টি বাই-সাইকেল বিতরন করা হয়েছে।

    এ উপলক্ষে আজ রবিবার (০৬ সেপ্টেম্বর) সকালে একটি অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন ১৪ দলের মুখপাত্র সাবেক সফল মন্ত্রী সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব আমির হোসেন আমু.এমপি,এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান মো. সিদ্দিকুর রহমান,

    অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ভারপ্রাপ্ত) মোঃ সাখাওয়াত হোসেন।

    এসময় উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের গ্রাম পুলিশদের মাঝে ৫৮টি বাই-সাইকেল, ৯৩জন সদস্যকে টর্চলাইট, পোশাক ও জুতা বিতরন করা হয়েছে।

  • খাতুনগঞ্জের আড়তগুলো পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে

    খাতুনগঞ্জের আড়তগুলো পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ করে দিয়েছে

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    (চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি)

    পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলা প্রশাসনের অভিযানের জের ধরে চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজ বিক্রি বন্ধ রেখেছে আড়তদাররা। আজ সোমবার ( ৭ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে ব্যবসা বন্ধ রেখে চালিয়ে যাচ্ছে বিক্ষোভ।
    তাদের দাবি আমদানিকারকদের উপরই নির্ভর হতে হয় তাদের। সেখানে অভিযান না করে শুধু খাতুনগঞ্জে অভিযান চালিয়ে মোটা অংকের টাকা জরিমানা করা অযৌক্তিক বলছেন তারা। অভিযান বন্ধের আশ্বাস না পাওয়া পর্যন্ত আড়ত বন্ধ রাখার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা।

    আর প্রশাসন বলছে নিয়ম না মেনে এবং ক্রয় স্লিপ না রেখে বেশি দামে পেঁয়াজ বিক্রেতাদের কোন ছাড় নেই। অভিযান ঠেকাতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন হতাশ করেছে ভোক্তাদের।
    দেশের ভোগ্যপণ্যের সবচেয়ে বড় পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জে কয়েক দিন ধরেই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে দাম। দুইদিনের ব্যবধানে কেজিতে দাম বেড়েছে ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। পেঁয়াজের এই পাগলা ঘোড়ার লাগাম টানতে খাতুনগঞ্জে অভিযান শুরু করে জেলা প্রশাসন।
    রবিবার (৬ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত এ বাজারে অভিযান চালিয়ে পেঁয়াজের দাম নিয়ে কারসাজির অভিযোগে ১০ আড়তদারকে এক লক্ষাধিক টাকা জরিমানা করে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত।
    এতে নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক। আজও অভিযান হওয়ার কথা থাকায় অভিযান ঠেকাতে পেঁয়াজের আড়ত বন্ধ করে সকাল থেকে বিক্ষোভ করেন তারা।

    খাতুনগঞ্জ হামিদুল্লাহ মিয়া মার্কেট কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ ইদ্রিস জানান, সংগঠন থেকে কোনো কর্মসূচি দেওয়া হয়নি। মূলত জরিমানার শিকার ব্যবসায়ীরা আড়ত বন্ধ রাখার পর সব আড়তই বন্ধ করে দেওয়া হয়। পণ্যের দাম বাড়ানোর নেপথ্যে আড়তদারদের ভূমিকা নেই বলে তিনি জানান।