Blog

  • কক্সবাজার জেলার সেরা করদাতা হলেন,টেকনাফের উমর ফারুক

    কক্সবাজার জেলার সেরা করদাতা হলেন,টেকনাফের উমর ফারুক

    টেকনাফ উপজেলা রিপোর্টার

    কক্সবাজারের টেকনাফ স্থল বন্দরের আমদানি-রপ্তানিকারক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওমর ফারুক প্রথম বারের মতো সেরা তরুণ করদাতা” নির্বাচিত হয়েছেন।তিনি টেকনাফ পৌরসভার পুরান পল্লান পাড়ার বাসিন্দা মাতাব্বর হাফেজ মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক ও গৃহিনী ফেরুজা বেগমের দ্বিতীয় সন্তান। সে টেকনাফ সদর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য ও মরহুম আমির হোসাইন মেম্বারের নাতি এবং টেকনাফ পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হাফেজ মুহাম্মদ এনামুল হাসানের বড় ভাই।

    বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ওমর ফারুক টেকনাফ স্থলবন্দরের মেসার্স ফারুক ট্রেডার্স এন্ড মেসার্স রাফে ট্রেডার্স(সত্বাধিকারী)।সে ২০২১-২০২২ সালে কক্সবাজার জেলার কর অঞ্চলের সবোর্চ্চ আয়কর প্রদানকারি “সেরা তরুণ করদাতা” নির্বাচিত হয়েছেন।

    এ দিকে টেকনাফের উমর ফারুক কক্সবাজারের সেরা করদাতা নির্বাচিত হওয়ায় বিশাল গাড়ীর বহর নিয়ে তাকে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভে রিসিভ করেন,টেকনাফ পৌর শ্রমিক লীগের সভাপতি,জিয়াউর রহমান জিয়া। টেকনাফ পৌরসভা ২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলরও টেকনাফ পৌর প্যানেল মেয়র হাফেজ এনামুল হাসান। সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক,এস এন কায়সার জুয়েল (সাংবাদিক) সদস্য সচিব ছৈয়দ আলম বকুল, শ্রমিক নেতা ছৈয়দ নুর, মুরশেদুল আলম বাবলুসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি বর্গরা উপস্থিত ছিলেন।

  • গাইবান্ধা হতে অপহৃত ১৫ বছরের মেয়েকে চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধার ও অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৭, চট্টগ্রাম

    গাইবান্ধা হতে অপহৃত ১৫ বছরের মেয়েকে চট্টগ্রাম থেকে উদ্ধার ও অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৭, চট্টগ্রাম

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    “বাংলাদেশ আমার অহংকার” এই স্লোগান নিয়ে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে বিভিন্ন ধরণের অপরাধীদের গ্রেফতারের ক্ষেত্রে জোড়ালো ভূমিকা পালন করে আসছে। র‌্যাব সৃষ্টিকাল থেকে সমাজের বিভিন্ন অপরাধ এর উৎস উদঘাটন, অপরাধীদের গ্রেফতারসহ আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির সার্বিক উন্নয়নে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছে। র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী, ডাকাত, ধর্ষক, দুর্ধষ চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী, খুনি, ছিনতাইকারী, অপহরণকারী ও প্রতারকদের গ্রেফতার এবং বিপুল পরিমাণ অবৈধ অস্ত্র, গোলাবারুদ ও মাদক উদ্ধারের ক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করায় সাধারণ জনগনের মনে আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে।

    অপহৃত ভিকটিম ১৫ বছর বয়সের এবং ১০ম শ্রেণীতে পড়ুয়া একজন ছাত্রী। ভিকটিম তার মা বাবার সাথে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি এলাকায় একটি বাসায় বসবাস করত। আসামী মোঃ শাকিল মিয়া(২২) বিভিন্ন সময়ে ভিকটিমকে স্কুলে আসা যাওয়ার পথে উত্যক্ত করত এবং আপত্তিজনক কথাবার্তা বলত ও প্রেমের প্রস্তাব দিত। ভিকটিম বিষয়টি তার মা বাবাকে অবহিত করে। ভিকটিমের বাবা তার মেয়েকে বিরক্ত না করার জন্য বিষয়টি শাকিলের বাবাকে অবহিত করে। এতে শাকিল ক্ষিপ্ত হয়ে ভিকটিমকে অপহরণ করার পরিকল্পনা করে। গত ২৮ মে ২০২২ খ্রিঃ তারিখ বিকাল অনুমান ১৭৩০ ঘটিকায় ভিকটিম কোচিং শেষে বাড়িতে ফেরার পথে পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক আসামী শাকিল অজ্ঞাতনামা ২/৩ জনের সহযোগিতায় তাকে জোর পূর্বক একটি সিএনজি গাড়ীতে করে অপহরণ করতঃ অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়।

    পরবর্তীতে এ ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদী হয়ে ০৫ জনকে আসামী করে গাইবান্ধা জেলার পলাশবাড়ি থানায় একটি মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-০৫, তারিখ-০৩ জুন ২০২২খ্রিঃ, ধারা-নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন/২০০০ (সংশোধনী-২০০৩) এর ৭/৩০।

    র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারে যে, উক্ত অপহরণ চক্রের মূলহোতা মোঃ শাকিল মিয়া(২২) ভিকটিমকে অপহরণ করে চট্টগ্রাম মহানগরীর পতেঙ্গা থানাধীন কর্ণফুলী ইপিজেড এলাকায় অবস্থান করছে। উক্ত তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৬ ডিসেম্বর ২০২২ ইং তারিখ আনুমানিক রাত ০৩.১৫ ঘটিকায় র‌্যাব-৭, চট্টগ্রামের একটি আভিযানিক দল বর্ণিত এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে অপহৃত ভিকটিমকে উদ্ধার করে এবং উক্ত অপহরণ চক্রের মূলহোতা আসামী মোঃ শাকিল মিয়া(২২), পিতা-মোঃ মজিদুল মিয়া, সাং-রাজস, থানা-গোবিন্দগঞ্জ, জেলা-গাইবান্ধা’কে আটক করতে সক্ষম হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃত আসামী বর্ণিত অপহরণে জড়িত থাকার সত্যতা স্বীকার করে।

    গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

  • হিলিতে বিএসএফকে বিজিবির মিষ্টি বিতরণ

    হিলিতে বিএসএফকে বিজিবির মিষ্টি বিতরণ

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

    জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে বিএসএফকে মিষ্টি উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছে বিজিবি।

    মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) দুপুর ১২টায় হিলি সীমান্তের চেকপোস্ট গেটের শূন্যরেখায় বিজিবির হিলি আইসিপি ক্যাম্প কমান্ডার মাহবুবুর রহমান বিএসএফের ভারত হিলি ক্যাম্প কমান্ডার রোমানি সাহার হাতে মিষ্টি তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। সেই সঙ্গে তারা কুশল বিনিময় করেন।
    এসময় সেখানে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর নারী ও পুরুষ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    সীমান্তে দায়িত্বরত দুই বাহিনীর মাঝে যেন সৌহার্দ্য, সম্প্রতি ও ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় থাকে-এ লক্ষ্যে হিলি সীমান্তে দীর্ঘদিন ধরেই দুদেশের বিভিন্ন জাতীয় দিবস ও ধর্মীয় উৎসবগুলোতে দু বাহিনীর পক্ষ থেকে একে অপরকে মিষ্টিসহ বিভিন্ন সামগ্রী উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়ে থাকে।

  • কক্সবাজার সদর পিএমখালী ছনখোলা ১নং ওয়ার্ড় পশ্চিম মুরা পাড়া শতাধিক পরিবার উচ্ছেদের আতংকে রয়ে

    কক্সবাজার সদর পিএমখালী ছনখোলা ১নং ওয়ার্ড় পশ্চিম মুরা পাড়া শতাধিক পরিবার উচ্ছেদের আতংকে রয়ে

    কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন)

    এলাকার সুত্রে জানা যায় যে এই পরিবার গুলো উক্ত স্থানে প্রায় তিন যুগ ধরে বসবাস করে আসছে সরকারী খাস জমিতে। এই পরিবার গুলো বার বার উচ্ছেদের গ্রাসে পড়ে। কিন্তু এদের উচ্ছেদ মহামারি থেকে রক্ষা পেলে ও আতংক কেটে নাই। উচ্ছেদ আতংক শতাধিক পরিবার গুলো চলাচল, যোগাযোগ পিএমখালী ছনখোলা হলেও এদের বসবাসরত খাস জমির মৌজা খুরুস্কুল ও ১ নং খতিয়ান দাগনং ১৬৯৮৭। অসহায় পরিবার গুলো জমি খাস খতিয়ান খুরুস্কুল মৌজা হওয়ায় চিতা জাফর নামক এক ব্যক্তি সরকারি বন্দোবস্ত বলে বিগত বছরগুলোতে একবার অভিযানের নামে হতদরিদ্র পরিবার গুলোর উপর দমন-পীড়ন চালায়। এতে স্হানীয় অনেক পরিবারের লোকজন মামলা হামলা জড়িয়ে পড়ে যাহা আদালতে চলমান আছে
    ভুক্তভোগী অসহায় পরিবারের অভিযোগ যে, এই জায়গায় আমাদের জন্ম ও মৃত্যু এবং দাফনে কবরস্থান আছে এতটুকু জমি সরকার আমাদের কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে অন্য ব্যক্তিদ্বয়ের স্থানান্তর করে দিলে আমাদের মাথাগোঁজার ঠিকানা কোথায় হবে জানি না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী বাংলা মা, আশ্রয়হীনদের ঠিকানা, বাংলার সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন এদেশে কেউ আশ্রয়হীন থাকবে না কেন আমরা আশ্রয়হীন হব আমাদের মা,বাংলার মা যিনি পৃথিবীর নজরবিহীন কাজ করেছেন লক্ষ লক্ষ মানুষের জমিসহ বাড়ি নির্মাণ করে যাহা বিশ্বের ধনী দেশগুলো ব্যর্থ হয়েছে। তাই আমাদের আশ্রয়হীনদের ঠিকানা, মাথাগোঁজার নিশানা মায়ের উপর ছেড়ে দিলাম। আশা করি আমাদের মা, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অসহায় পরিবারগুলোর কান্নার আওয়াজ শুনতে পাবেন।
    সরজমিনে দেখা যায় যে, হতদরিদ্র লোক গুলি দিনমজুর, আসহায়,নিরীহ, আশ্রয় হীন, গরীব দুঃখী মানুষ।আরও দেখা যায় যে, ছোট ছোট, তেরপাল,বাঁশ, টিন,খড় এবং মাটি দিয়ে তৈরি ঘর-বাড়ি। এবং নিজের রেজিষ্টেট কোন জমিজমা নাই, এদের ত অসহায় মানুষ গুলোর।

    এদের আবেদন যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা,মান্যবর সংসদ সদস্য আলহাজ্ব সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি আসন-৩, কক্সবাজার জেলা প্রশাসক, সদর ইউএনও, উপজেলা চেয়ারম্যান,জেলা পরিষদ চেয়ারম্যানসহ সকলের প্রতি সুদৃষ্টি ও তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক।
    অন্যথায়, অসহায় পরিবারগুলো গৃহহীন হয়ে পথে পথে বসবাস ও স্কুল মাদ্রাসা এবং কলেজ পড়ুয়া ছেলে মেয়ের পড়াশোনা চিরতরে বন্ধ হয়ে যাবে

  • প্রশিক্ষণ এলাকা পরিদর্শন ও শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

    প্রশিক্ষণ এলাকা পরিদর্শন ও শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি

    দিনাজপুরে ফুলবাড়িতে শীতকালীন প্রশিক্ষণ এলাকা পরিদর্শন ও স্থানীয় শীতার্ত মানুষের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করলেন সেনাবাহিনী প্রধান। ২৭শে ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় ১১ পদাতিক ডিভিশন এবং ৬৬ পদাতিক ডিভিশন এর দায়িত্বপূর্ণ শীতকালীন প্রশিক্ষণ এলাকা পরিদর্শন করেন সম্মানিত সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, এসবিপি (বার), ওএসপি, এনডিইউ, পিএসসি, পিএইচডি। পরিদর্শনকালে সেনাবাহিনী প্রধান সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আভিযানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির তাগিদ দিয়ে বলেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আজ একটি দক্ষ, সুশৃংখল ও সুসংগঠিত বাহিনীরূপে আত্মপ্রকাশ করেছে। দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অখন্ডতা রক্ষার পাশাপাশি দেশ গঠনমূলক বিভিন্ন কর্মকান্ড, জাতীয় দুর্যোগ মোকাবেলায় এবং আন্তর্জাতিক পরিমলে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে দায়িত্ব পালন করে সুখ্যাতি ও প্রভূত সুনাম অর্জন করেছে। তিনি সৈনিকদের মনোবল উন্নত রেখে আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষতা অর্জন করে একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সদা প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা প্রদান করেন। এ সময় কোয়ার্টার মাস্টার জেনারেল লেফটেন্যান্ট জেনারেল মোঃ সাইফুল আলম, এসবিপি, ওএসপি, এসইউপি, এডব্লিউসি, পিএসসি, পিএইচডি; জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি) ও এরিয়া কমান্ডার বগুড়া মেজর জেনারেল মোঃ খালেদ-আল-মামুন, পিবিজিএম, এনডিসি, পিএসসি এবং জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ও এরিয়া কমান্ডার রংপুর এরিয়া মেজর জেনারেল মোঃ ফয়জুর রহমান, বিএসপি, এসজিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি উপস্থিত ছিলেন। পরবর্তীতে সেনাবাহিনী প্রধান বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১১ পদাতিক ডিভিশন ও ৬৬ পদাতিক ডিভিশন এর ব্যবস্থাপনায় দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাট উপজেলার ডুগডুগিরহাট এলাকা এবং ফুলবাড়ী উপজেলার চকচকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে ১৮০০টি অসহায় ও দুঃস্থ পরিবারের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ করেন। সেনাবাহিনী প্রধান প্রশিক্ষণকালীন সময়ে সেনাবাহিনী তার জনকল্যাণমূলক কাজের অংশ হিসেবে অসহায়, দুঃস্থ ও শীতার্ত মানুষের পাশে দাঁড়ায় বলে মত প্রকাশ করেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আজ দিনাজপুর অঞ্চলের অসহায়, দুঃস্থ ও গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। প্রশিক্ষণ এলাকায় অসহায়, দুঃস্থ ও নিম্ন আয়ের মানুষদের মাঝে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শীতবস্ত্র বিতরণের এই মানবিক কার্যক্রম সর্বস্তরের মানুষের মাঝে অত্যন্ত ইতিবাচক সাড়া ফেলেছে।

    শীতবস্ত্র বিতরণের পাশাপাশি বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শীতকালীন প্রশিক্ষণ এলাকায় অসহায়, দুঃস্থ ও গরীব-দুঃখী মানুষের মাঝে চিকিৎসা সেবা প্রদানের লক্ষ্যে ফ্রি-মেডিকেল ক্যাম্পেইন কর্মসূচী পরিচালনা করছে। এই কর্মসূচীর অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরনের দীর্ঘস্থায়ী রোগের চিকিৎসা যেমনঃ ডায়াবেটিক, হাইপার টেনশন, সংক্রমিত চর্মরোগ, বায়ুবাহিত বিভিন্ন রোগ, গর্ভবর্তী-প্রসূতি মায়েদের চিকিৎসা সেবা ও বিশেষ পরামর্শ প্রদান করছে এবং অভিজ্ঞ চক্ষু বিশেষজ্ঞ দ্বারা চোখের ছানি, চালসে ও দীর্ঘ দৃষ্টি ইত্যাদি রোগের চিকিৎসা সেবা প্রদান এবং বিনামূল্যে ঔষধপত্র বিতরণ করা হয়। এছাড়াও বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক বিনামূল্যে ‘কৃষক বান্ধব ভেটেরিনারি সেবা ক্যাম্পেইন’ এর অংশ হিসেবে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে গবাদিপশু ও হাঁস-মুরগীর বিনামূল্যে টিকা এবং চিকিৎসা সেবা প্রদানের পাশাপাশি খামারীদের গবাদিপশু পালন, ব্যবস্থাপনা ও খামার স্থাপন সংক্রান্ত কারিগরি বিষয়ে পরামর্শ প্রদান করছে। সেবামূলক এই ক্যাম্পেইনটি খামারীদের মাঝে গবাদিপশু পালনে উৎসাহের সৃষ্টি এবং বেসামরিক পরিমন্ডলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে।
    পরিদর্শনকালীন সময় সেনাসদর ও স্থানীয় ফরমেশনসমূহের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তাগণ, স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, জেসিও এবং অন্যান্য পদবীর সেনাসদস্যগণ, গণমাধ্যম ব্যক্তিবর্গ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও ফুলবাড়ী থানা প্রেস ক্লাবের সংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • সোনাইছড়ি_তে পর্যটকের উপচে পড়া বীড় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পর্যটক,

    সোনাইছড়ি_তে পর্যটকের উপচে পড়া বীড় নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে পর্যটক,

    কপিল উদ্দিন জয় বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি

    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা সীমান্ত ভর্তি এই উপজেলাটিতে রয়েছে, নানান রকম পর্যটন স্পট, এমনি একটি পর্যটন স্পট হলো, নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নে। অল্প দিনে পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠে। এই পর্যটন স্পট টি, আঁকা বাঁকা রাস্তা দিয়ে যেতে হয় সেই পাহাড়ের চূড়ায় পর্যটন স্পটে।

    পর্যটন স্পটটি পাহাড়ের চূড়ায় হলেও, রাস্তার পাশে হওয়াতে, দুই দিক দিয়ে আসতে পারে পর্যটকরা । রামু থেকে নাইক্ষ্যংছড়ি সদর হয়ে ও আসা যায়, এবং মরিচ্যা, কোট বাজার,এবং উখিয়া থেকে ও, রেজু বরইতলি হয়ে আসা যায়।

    পর্যটন স্পট টি দুর্গম পাহাড়ে চূড়ায় হলেও , সপ্তাহিক ছুটিতে কমতি নেই পর্যটকদের , দুর্গম পাহাড়ে চূড়ায় এমন হাজার হাজার পর্যটক দেখে দেখে, আনন্দে দিন পার করছেন, স্থানীয়রা
    এমন দুর্গম পাহাড়ের চূড়ায় পর্যটন স্পটে এসে পর্যটক রা অনেক আনন্দিত,

    তবে পর্যটকরা জানান আনন্দের চেয়ে ঝুকির দিক টা একটু বেশি,
    কেন এমন একটি সুন্দর পর্যটন স্পটে ঝুঁকি থাকবে, জানতে হলে যেতে হবে পুরোনো ইতিহাসে, জায়গায়টি দুর্গম পাহাড় আঞ্চলে হওয়াতে বন্য হাতির সমাগম একটু বেশি, গত দুই তিন বছর আগেও এইসব এলাকায় প্রচুর বন্য হাতির সমাগম ছিল, দু এক বছরে কিছুটা কমলেও একে বারে বন্ধ হয়নি বন্য হাতির সমাগম, যার কারণেই বিশাল এক নিরাপত্তাহীনতায় ভোগতে হয় পর্যটকদের।

    পর্যটকরা আরো জানান, এমন দুর্গম পাহাড়ে পর্যটন স্পটটিতে, সপ্তাহিক ছুটির দিনে, সকাল ৮ টা থেকে রাত ৯ থেকে ১০ টা পর্যন্ত, পর্যটকদের ভীড় থাকে, এমন দুর্গম পাহাড়ে প্রশাসনিক ভাবে, কোনো নিরাপত্তা, না থাকায়, পড়তে পারে কোনো বড় ধরনের, ডাকাতের সম্মোকে/কম্পরে। নই তোবা পড়তে পারে বন্য হাতির আক্রমণে,

    তাই পর্যটকরা জানিয়েছেন, নিরাপত্তার জন্য অতি দ্রুত সময়ে যে কোনো পদক্ষেপ নিলে, এমন দুর্গম পাহাড়ে কোনো ভয় আকাঙ্কা ছাড়ায় আনন্দে দিন কাটবে পর্যটকদের।

  • নূরানী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ: পাশেরহার ৯৭.৫৭%

    নূরানী কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ: পাশেরহার ৯৭.৫৭%

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    নূরানী তালীমুল কুরআন বোর্ড চট্টগ্রাম বাংলাদেশ’র অধীনে দেশব্যাপী নূরানী মাদরাসা সমূহের কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল আজ ২৫ডিসেম্বর২০২২ রোজ রবিবার দুপুর ১টার দিকে, বো‌র্ডের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়েছে।

    বোর্ডের মুহতারম চেয়ারম্যান আল্লামা শাহ মুহাম্মাদ ইয়াহিয়া সাহেব (হাফি.) এর হাতে কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষার ফলাফল তুলেদেন বোর্ডের মুহতারম মহাসচিব আল্লামা মুফতি জসীমুদ্দীন সাহেব (হাফি.) ও পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মুফতী মুহাম্মাদ আলী সাহেব (হাফি.)।
    ফলাফল প্রকাশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বোর্ডের মজলিসে আমেলা ও শুরার সদস্যগণ এবং বোর্ডের সিনিয়র কর্মকর্তাগণসহ বিভিন্ন সংবাদ কর্মীগণ।

    বোর্ডের অধীনে এবারের কেন্দ্রীয় সনদ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে মোট ৫১৩৫৪০জন। অনুপস্থিত মোট ১০১৩জন। মোট পাশ ৫১০৩২২জন। মোট ফেল ২১১৫জন। মোট জি.পি.এ ২৭৭৩২জন।
    মোট প্রতিষ্ঠান ৭৫৪০টি। মোট কেন্দ্র ২২২৬টি।
    পাশেরহার ৯৭.৫৭%
    আল্লাহ তা’য়ালা সকলকে কবুল করুক।

  • দ্বীনি দাওয়াতের কাজ সকল মুসলমানকে অনবদ্যভাবে করতে হবে”পটিয়ার বার্ষিক সম্মেলনে আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন

    দ্বীনি দাওয়াতের কাজ সকল মুসলমানকে অনবদ্যভাবে করতে হবে”পটিয়ার বার্ষিক সম্মেলনে আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    জামিয়া আহলিয়া দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর সহযোগী পরিচালক, মুবাল্লিগে ইসলাম হযরত আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন (দা.বা.) বলেছেন, যুগে যুগে নবী-রাসূলগণ দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ করেছেন। হযরত নূহ (আ.) সাড়ে নয় শত বছর এই দাওয়াতের কাজ করেছেন। অনুরূপ হযরত ইবরাহীম (আ.) এই দাওয়াতের কাজ করেছেন, হযরত মূসা (আ.) হযরত ঈসা (আ.); এভাবে সমস্ত নবী-রাসূলরা এই দাওয়াতের কাজ করেছেন। এবং এই দাওয়াত ও তাবলীগের কাজ করতে গিয়ে সব ধরনের ত্যগ-তিতীক্ষা, কষ্ট-মুজাহাদা স্বীকার করেছেন। নিজের ঘর-বাড়ি ছেড়েছেন, পরিবার-পরিজন ত্যাগ করেছেন, মানুষের জুলুম-অত্যাচার সহ্য করেছেন। সর্বশেষ আমাদের নবী হযরত মুহাম্মাদ মুস্তফা সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দাওয়াতের কাজ করতে গিয়ে কি পরিমান কষ্ট সহ্য করেছেন- তা আমরা কম-বেশী সকলেই জানি এবং উম্মত হিসেবে জানা থাকাও জরুরী। এই দ্বীনের খাতিরে নিজের মাতৃভূমি ত্যাগ করে হিজরত করেছেন। কাফেরদের গালি-গালাজ শুনেছেন। পাথরের আঘাতে নিজের শরীরের তাজা রক্ত প্রবাহিত করেছেন। যেই শরীরে মশা-মাছি পর্যন্ত বসা হারাম ছিল, সেই শরীরে কাফেররা পাথর মেরে রক্তাক্ত করেছে শুধুমাত্র এই দ্বীনের দাওয়াতের জন্য।

    গতকাল (২২ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসার ৮৪তম বার্ষিক ইসলামী সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন (দা.বা.) দাওয়াত ও তাবলীগের উপর আধ ঘন্টাব্যাপী বয়ানে এসব কথা বলেন।

    বয়ানে তিনি আরো বলেন, এমনিভাবে হুযূর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের পর সাহাবায়ে কিরাম (রাযি.) এই দ্বীনের দাওয়াত নিয়ে দুনিয়ার আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়েছিলেন। আর তাই তো তাঁদের কবর আজকে সারা দুনিয়াতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তাঁরা তো এই কাজের জন্য সর্বাবস্থায় তৈরী থাকতেন এবং কে কার থেকে বেশী করতে পারেন আর কে কার থেকে আগে বাড়তে পারেন, সে জন্য প্রতিযোগিতা দিতেন। অতএব, ক্বিয়ামত পর্যন্ত আগত সকল উম্মাতের জিম্মাদারী হল, এ দাওয়াতের কাজ। সমস্ত উম্মতকে সরল-সঠিক পথ দেখানোর জিম্মাদারী ও দায়িত্ব হল এ উম্মতে মুহাম্মাদীর প্রত্যেকের ওপর।

    আল্লামা মুফতি জসিমুদ্দীন (দা.বা.) বলেন, যুগে যুগে বিভিন্ন পদ্ধতিতে দ্বীনি দাওয়াতের এ গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়ে আসছেন এ উম্মাতের মুখলেসীনরা। বর্তমানে দাওয়াত ও তাবলীগের নামে যে মেহনত সারা পৃথীবি ব্যাপী চলছে, তা কেবল মাত্র উম্মাতের এ মহান যিম্মাদারী আদায় এবং সর্বস্তরের মানুষের কাছে দ্বীন পৌঁছানোর জন্যেই। দাওয়াত ও তাবলীগ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতিটি উম্মাতের জন্যে তার ইলম ও সামর্থ্য অনুযায়ী আদায় করা আবশ্যক। ওলামায়ে কিরাম এ কাজের প্রথম স্থান ও প্রথম কাতারের দায়িত্বশীল। এরপর সাধারণ মুসলমানগণ। প্রত্যেকে তাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষকে কালিমা, নামায, রোযা, যিকির, তিলাওয়াত, মুয়ামালাহ-মুয়াশারাহ লিল্লাহিয়াত ও খুলুসিয়্যাতের দাওয়াত দেওয়া জরুরী।

    তিনি বলেন, এজন্য এ দাওয়াতের কাজ সকল মুসলমানকে অনবদ্যভাবে করতে হবে। আখেরী নবীর উম্মত হিসেবে আমাদের সকলের দায়িত্ব ও কর্তব্য হল, মানুষকে আল্লাহ তায়ালার দ্বীনের দিকে ডাকা ও দাওয়াত দেওয়া এবং মৃত্যু পর্যন্ত এ কাজের সাথে লেগে থাকা।

    বয়ানে বিপুল সংখ্যক উলামা, তুলাবাসহ সর্বস্তরের হাজার হাজার তৌহিদী জনতা উপস্থিত ছিলেন।

    সম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন- আল্লামা মুহাম্মদ ইয়াহইয়া; মহাপরিচালক- দারুল উলূম হাটহাজারী মাদ্রাসা। মুফতি রুহুল আমীন, খতীব বায়তুল মুকাররম। আল্লামা এমদাদুল্লাহ মুহতামিম, বায়তুল হুদা মাদরাসা। আল্লামা সালাহ উদ্দীন, মুহতামিম, জামিয়া উবাইদিয়া নানুপুর। মাওলানা আবদুল বাসেত খান, সিরাজগঞ্জ। আল্লামা মুফতি মীযানুর রহমান সাঈদ, ঢাকা। আল্লামা সাঈদুল আলম আরমানী। আল্লামা হাফিজুর রহমান, কুয়াকাটা। ডক্টর আল্লামা আ ফ ম খালিদ হোসেন। ডক্টর আল্লামা হমুদুল হাসান আল-আযহারী।মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী কুয়াকাটা, আল্লামা হাসান জমীল, ঢাকা। মুফতি কেফায়তুল্লাহ শফীক, আল্লামা যাকারিয়া আযহারী, হাফেজ আব্দুল হক প্রমুখ।

  • পটিয়ার আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন হাফিজুর রহমানের মোনাজাতের মাধ্যমে সম্পন্ন

    পটিয়ার আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন হাফিজুর রহমানের মোনাজাতের মাধ্যমে সম্পন্ন

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    বিশ্বময় শান্তি ও মুসলিম উম্মাহ’র কল্যাণ কামনার মাধ্যমে আল-জামিয়া পটিয়ার দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন সফলভাবে সম্পন্ন

    ২২ ও ২৩ শে ডিসেম্বর (বৃহস্পতি ও জুমাবার) আল-জামিয়ার দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন সুন্দর ও সুশৃঙ্খলভাবে সম্পন্ন হয়েছে, আল-হামদুলিল্লাহ।

    গত বৃহস্পতিবার সকাল ১০ ঘটিকায় জামিয়ার শায়খুল হাদীস ও প্রধান মুফতি আল্লামা হাফেজ আহমদুল্লাহ (দাঃ বাঃ)-এর উদ্বোধনী বক্তব্যের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন আরম্ভ হয়।

    উক্ত মহাসম্মেলনে আলোচকগণের মধ্যে অন্যতম ছিলেন, আল্লামা ইয়াহইয়া (হাফি.) মুহতামিম দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী।আল্লামা মুফতী রুহুল আমীন দাঃবাঃ, খতীব বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদ ঢাকা। আল্লামা হাফেজ এমদাদুল্লাহ মুহতামিম, বায়তুল হুদা মাদরাসা হাটহাজারী। আল্লামা সালাহ উদ্দীন নানুপুরী, মুহতামিম, জামিয়া উবাইদিয়া নানুপুর। মাওলানা আবদুল বাসেত খান সিরাজী, সিরাজগঞ্জ। আল্লামা মুফতী মীযানুর রহমান সাঈদ, ঢাকা। আল্লামা সাঈদুল আলম আরমানী, লোহাগাড়া।মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী, কুয়াকাটা। ডক্টর আ ফ ম খালিদ হোসেন জিরি। ডক্টর মাওলানা মাহমুদুল হাসান আল-আযহারী,লন্ডন । আল্লামা হাসান জমীল সাহেব, ঢাকা। মুফতী কেফায়তুল্লাহ শফীক টেকনাফ, আল্লামা যাকারিয়া সাহেব, মুফতি জসীমুদ্দিন, হাফেজ আব্দুল হক রামু প্রমুখ।

    ২৩ শে ডিসেম্বর জুমাবার আসর পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে আলোচনা অব্যহত ছিল। বক্তাগণ নির্ধারিত বিষয়ে আলোচনা করেন। পরিশেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ ও মুক্তি কামনা করে মুনাজাত পরিচালানা করেন মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকি কুয়াকাটা (হাফি.)। হাজার হাজার মুসল্লির কান্নাভেজা মুনাজাত ও দোয়ার মাধ্যমে আল-জামিয়ার দু’দিন ব্যাপী আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলন সমাপ্ত হয়।

  • মসজিদে মুক্ত হস্তে দান করুন

    মসজিদে মুক্ত হস্তে দান করুন

    মোঃ হোসেন (সুমন):- কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি,

    বায়তুর রহমান জামে মসজিদ
    পশ্চিম লারপাড়া পাড়া ঝিলংজা ১নং ওয়ার্ড় কক্সবাজার। মসজিদ হল আল্লাহর ঘর, আমার যে যত টুক পারি সামর্থ্য অনুযায়ী দান করার চেষ্টা করি।আমরা বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন ভাবে খরচ করে থাকি।আমরা মসজিদের জন্য সকলে এগিয়ে আসি।

    স্থাপিত ২০০৬ইং।বর্তমান এই মসজিদে টাইলস, জানালার গ্লাস, বিদ্যুৎ এর সুইচ বোর্ড, ওযুখানার ছাউনিসহ অনুমানিক ৬/৭লাখ টাকার কাজ বাকি আছে।দেশেও বিদেশি সকলের কাছে সহায়তা প্রদান করা জন্য বিশেষ ভাবে অনুরোধ রইল। যোগাযোগের নাম্বার -01889242793/01835298515।