Blog

  • বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব
    মহিলা কলেজের ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    কক্সবাজারের উখিয়া বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব মহিলা কলেজের ২০২২ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা এবং দোয়া মাহফিল এর আয়োজন করা হয়।
    ২৯ অক্টোবর ২০২২, শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় আয়োজিত বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব ও সংবর্ধিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    অনুষ্ঠানে পবিত্র কোরআন থেকে তেলাওয়াত, ত্রিপিটকপাঠ ও গীতা থেকে পাঠ করে অতিথিবৃন্দদের ফুল দিয়ে বরণ করেন অত্র কলেজের শিক্ষার্থীরা।

    কলেজের অধ্যক্ষ শাহ আলম এর সভাপতিত্বে এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক নুরুল আমিন সিকদার ভূট্রো, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ সহ অত্র বিদ্যালয়ের অধ্যাপক সহকারি অধ্যাপিকাবৃন্দ ও পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন অধ্যাপক হেলাল উদ্দিন।

    প্রধান অতিথির বক্তব্য ইউএনও ইমরান হোসাইন সজীব বলেন, “শিক্ষার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা সমাপন্তে উচ্চ শিক্ষায় গমন করে ছোট পরিসর থেকে বড় পরিসরে জীবনকে গড়ে তুলবে। তোমরাই দেশের ভবিষ্যৎ, জাতীর আশা-আকাঙ্খার প্রতীক। বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতির কারণে দেশের যে অর্থনৈতিক সংকট চলছে তা মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে অতি সত্তর উত্তরণ ঘটবে। ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ বিনির্মাণে তোমাদের অগ্রণী ভূমিকা থাকবে এবং তোমরাই হবে সুখী-সমৃদ্ধ-উন্নত বাংলাদেশের অংশীদার। তোমাদের নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে।

    অত্র কলেজের অধ্যক্ষ শাহ আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের এ বিদায় তোমাদের শিক্ষা জীবনের ধারাবাহিকতার একটি অংশ, প্রকৃতপক্ষে শিক্ষার্থীদের কখনো বিদায় হয় না। তোমরা সবসময়ই তোমাদের এ প্রিয় প্রাঙ্গনে আসবে এটাই প্রত্যাশা। তিনি শিক্ষার্থীদেরকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পরীক্ষা শুরু হওয়ার এক ঘন্টা পূর্বে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পরীক্ষা কেন্দ্রে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা প্রদান করেন। শিক্ষার্থীরা অতীতের ন্যায় এবারও ভালো ফলাফলের মাধ্যমে কলেজের সুনাম অক্ষুন্ন রাখবে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

  • জমকালো আয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি প্রস্তুতি সভা

    জমকালো আয়োজনে চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি প্রস্তুতি সভা

    মোঃওয়াশিম, চট্টগ্রাম:

    “চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটি” সাংবাদিকদের শক্তিশালী সংগঠন গড়ার প্রত্যয়ে, নতুন নেতৃত্বের বিকল্প নাই। তারই রূপরেখা তৈরি করতে জামাল খানস্থ চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের এস রহমান হলে সংগঠনের প্রথম প্রস্তুতি সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।

    শুক্রবার (২৮ শে অক্টোবর) বিকাল ৪ টায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান উদ্যোক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চট্টগ্রামের
    সাংবাদিকদের আইকন, দৈনিক দেশ বার্তা পত্রিকার সম্পাদক বিশিষ্ট সাংবাদিক লায়ন আবু ছালেহ্ ।

    চট্টগ্রাম মহানগর সাংবাদিক ইউনিটির প্রধান উদ্যোক্তা লায়ন আবু ছালেহ্ বলেন, আমরা শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন জাতি প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করে মুক্তিযুদ্ধ করলেও স্বাধীনতার পর থেকে যে ধারায় চলতে শুরু করি, তাতে এই অঙ্গীকার অর্থহীন হয়ে পড়ে। সাংবাদিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে নতুন নতুন সংগঠনের প্রয়োজন হয়। সংগঠন ছাড়া ব্যক্তি শক্তিশালী হতে পারে না, সংগঠনের নীতি-আদর্শের পাশাপাশি থাকতে হবে ঐক্যবদ্ধ। আমি আশা করি, সেই ঐক্য সংগঠনকে শক্তিশালী করার মধ্য দিয়ে অধিকার আদায়ের পথকে সুগম করবে।

    এতে উপস্থিত সাংবাদিকরা বলেন, সংগঠনকে আরও মজবুত করতে হলে, সাংবাদিকদের অধিকার আদায়ে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বক্তারা আরো বলেন, সকলের ঐক্যমতের ভিত্তিতে, যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করে, সংগঠনের হাতকে শক্তিশালী করার জন্য,সকল নেতৃবৃন্দ ও সদস্যদের প্রতি বিশেষভাবে অনুরোধ জানান।

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন, দৈনিক প্রিয় চট্টগ্রাম পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মির্জা ইমতিয়াজ শাওন, দৈনিক দেশবার্তা পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক রেজা মোহাম্মদ জামশেদ, ইতিহাস ৭১ টিভির প্রকাশক সম্পাদক প্রকৌশলী দিলু বড়ুয়া জয়িতা,দৈনিক ইনফো বাংলা পত্রিকার সহ-সম্পাদক অমিত চক্রবর্তী, দৈনিক নিউজের সহ-সম্পাদক এম বদরুজ্জামান কামাল, ইতিহাস ৭১ টিভির নির্বাহী সম্পাদক রতন বড়ুয়া, স্বাধীন নিউজ পত্রিকার বার্তা সম্পাদক রবিউল হাসান, অনলাইন তালাশের সম্পাদক মো. পারভেজ আহমেদ,দৈনিক বাংলাদেশ সমাচার পত্রিকার রিপোর্টার মো,ওয়াসিম
    দৈনিক দেশবার্তা পত্রিকার ব্যুরো চীফ মো. আনিসুর রহমান ফরহাদ,সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. জুবাইর,দৈনিক যায়যায় কাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. শফিকুল ইসলাম, দৈনিক বসুন্ধরা পত্রিকার ব্যুরো প্রধান ফৌজুল আজাদ চৌধুরী,দৈনিক মুক্ত খবর পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. আশরাফ উদ্দিন, দৈনিক সন্ধ্যাবানী পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো.শফিউল আজম রুবেল, দৈনিক বসুন্ধরা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. ফিরোজ খান, দৈনিক একুশে সংবাদ পত্রিকার চট্টগ্রাম প্রতিনিধি মো.নুরুল আবসার কায়সার, দৈনিক আমার প্রাণের বাংলাদেশ পত্রিকার সিনিয়র স্টাফ রিপোর্টার আমিনুল হক রিপন, চাটগাঁ সংবাদ পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধি লায়ন এস বি জীবন,নিউজ ভিশনের নির্বাহী সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, মো. সোলায়মান কাসেমী, দৈনিক তথ্য বার্তা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি আনিসুর রহমান, এশিয়ান টিভি রিপোর্টার মনজুরুল ইসলাম, ভোরের চেতনা পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি মো.ইসমাইল হোসেন, দৈনিক স্বদেশ বিচিত্রা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার নয়নশীল, অপরাধ অনুসন্ধান পত্রিকার বিভাগীয় প্রধান হান্নান হীরা,দৈনিক মাতৃভূমি পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি জুবাইর বিন জিহাদী, রবিন শীল, তানভীর আহমদ, মো. আশরাফ হোসাইন, তাওহিদুল ইসলাম, ইব্রাহিম মিটু, এস এম রেজাউর রহমান, মো. মাসুম বাবুল, এম এ নাঈম, মো. ওমর ফারুক, দিদারুল আলম, মো. আব্বাস আলী (টিটু), মোহাম্মদ সারোয়ার হোসেন, মনসুর আলম মুরাদ, মো. শহিদুল ইসলাম মাসুম, মিলন বৈদ্য শুভ, তানভীর আহমদ, ওসমান গনি শাকিল, আফজাল হোসাইন, নাসির উদ্দিন মজুমদার, মো. রিপন হোসেন, মো. মনিরুল ইসলাম প্রমূখ

  • রামুর গর্জনিয়া বাজারে আদালতের নির্দেশে অবৈধ দোকান ঘর উচ্ছেদ,

    রামুর গর্জনিয়া বাজারে আদালতের নির্দেশে অবৈধ দোকান ঘর উচ্ছেদ,

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবানঃ

    নাইক্ষ্যংছড়ির পাশ্ববর্তী রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের গর্জনিয়া বাজারের প্রধান সড়কের উত্তর পাশে অবৈধভাবে নির্মাণ করা টিনশেডের ছোট্ট একটি চায়ের দোকান ও অপর একটি সেলুনের দোকানের আংশিক জায়গা আদালতের নির্দেশে উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে।

    বুধবার (২৬ অক্টোবর) বেলা ১২ টায় কক্সবাজারের রামু আদালতের সহকারী জজ মোঃ মাজেদ হোসেনের নির্দেশে কক্সবাজারের সহকারী কমিশনার ও বিজ্ঞ এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম বিল্লাহ’র নেতৃত্বে অবৈধ ভাবে দোকান ঘর দখলদারকে উচ্ছেদ করা হয়।

    এসময় দোকান ঘর জবরদখলকারী রোপন দাশ এর ছোট্ট একটি চায়ের দোকান ও সুনিল শর্মার সেলুনের দোকানের আংশিক জায়গা উদ্ধার করে লাল পতাকা দিয়ে সীমানা নির্ধারণ করা হয়।

    এর আগে তাদের ডেকে অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া ম্যাজিস্ট্রেট ১৫ মিনিট সময় দেয়, এ সময়ের মধ্যে মালামাল না সরায় প্রশাসনের মাধ্যমে সরানো হয়।

    জানা গেছে মোহাম্মদ জামান উক্ত জমি জবরদখলকারিদের হাত থেকে উদ্ধার করতে আদালতে দীর্ঘদিন মামলা চালিয়ে আসছিল। ওই মামলায় তিনি রায় পেয়ে ফের আদালতে উচ্ছেদ মামলা দায়ের করেন।

    সে অনুযায়ী বুধবার বেলা ১২ টায় আদালতের নির্দেশক্রমে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুদ বিল্লাহ’র নেতৃত্বে ও রামু থানা পুলিশের উপস্থিতিতে সার্ভেয়ার জমির পরিমাপ করে জমির প্রকৃত মালিককে লাল পতাকা দিয়ে সীমানা নির্ধারণ করে দখল বুঝিয়ে দেন।

    এবিষয়ে অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম বিল্লাহ এ প্রতিবেদককে জানিয়েছেন তিনি আদালতের আদেশ অনুযায়ী অবৈধভাবে দখলে থাকা দোকানদারকে উচ্ছেদ করে আদালতের নির্দেশ বাস্তবায়ন করেছেন।

    দীর্ঘদিন দখলে থাকা রুপন দাশ, সুনিল শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, প্রশাসন আমাদের কোন নোটিশ না দিয়ে এভাবে আমাদের দোকান ভাংচুর করতে পারেননা। আমাদের এমপি সাইমুম সরওয়ার কমল মহোদয় এ দোকানের বিচার করেছিল।

    গর্জনিয়া বাজার কালি মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক লভা কর্মকার সাংবাদিকদের বলেন, সুনীল শর্মার সেলুন এর দোকানের জমির মালিক গর্জনিয়া বাজার কালি মন্দির। তিনি মন্দিরে নিয়মিত ভাড়া দিয়ে আসছেন। আমরা এর প্রতিকার চাই।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মাসুদ রানা, এসআই মোজাম্মেল হক, এসআই শরিফুল ইসলাম,
    এ এসআই নুরুন্নবী টিপুসহ রামু থানা ও গর্জনিয়া পুলিশ ফাঁড়ির সদস্যসহ রামু জর্জ আদালতের নাজির ও সার্ভেয়ার গণ।

  • বাঁশখালীর শীলকুপে অগ্নিকান্ডে তিন বসতঘর পুড়ে ছাই

    বাঁশখালীর শীলকুপে অগ্নিকান্ডে তিন বসতঘর পুড়ে ছাই

    ,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    বাঁশখালী উপজেলার শীলকূপ ইউনিয়নের পশ্চিম শীলকূপ ৫ নম্বর ওয়ার্ডের মোয়াজ্জেম পাড়া তৈয়ার বাপের বাড়ী এলাকায় এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে তিন বসতঘরের ছয় পরিবারের নগদ টাকাসহ ১৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান ক্ষতিগ্রস্থ পরিবার।

    বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার সময় এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এতে তিন বসতঘরের ছয় পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে যায়। বাড়ির প্রয়োজনীয় আসবাবপত্র সহ ভিসার জন্য রেখে দেওয়া নগদ টাকাসহ পুড়ে যায় বলে জানান তারা।

    তিন বসতঘরের ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো হল- মৃত বাদশা মিয়ার পুত্র আহমদ হোসেন, দেলোয়ার হোসেন, মু. জহির। কালু মিয়ার পুত্র মু. ইউনুছ, মু. ইদ্রিস ও সিদ্দিক আহমদের পুত্র আবু আহমদ।

    তাদের পরিবারের সাথে কথা বলে জানা যায়, আহমদ হোসেন এর বসতঘর থেকে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিটে আগ্নিকান্ডের সূত্রপাত হয়। এতে মুহূর্তের মধ্যে একচালা তিন বসতঘরের ছয়টি পরিবারের সর্বস্ব পুড়ে যায়। এতে তাদের ১৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে বলে জানান তারা।

    বাঁশখালী ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ও সিভিল ডিফেন্স এর টিম লিডার নুরুল বাশার কুতুবী জানান, ‘অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে আমরা ঘটনাস্থলে পৌছাই। অভ্যন্তরিণ সড়কের বেহাল দশার কারণে ঘটনাস্থলে পৌছানোর আগেই স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। তাদের পরিবারের লোকজন এ ঘটনায় ১৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানান। তবে এ ঘটনায় কোন লোকজন হতাহত হয়নি।

    আক্ষেপ করে তিনি আরো বলেন, ‘বাঁশখালীর লোকজনের কাছে ফায়ার সার্ভিসের জরুরী ফোন নম্বর সংগ্রহে নেই। অনেকেই আবার অগ্নিকান্ডের খবর দিলেও সঠিক লোকেশন দিতে পারেনা। আবার অভ্যন্তরীণ সড়কের বেহাল অবস্থার কারণে আমাদের ফায়ার সার্ভিসের গাড়ীও যথাসময়ে পৌছাতে পারেনা।’

    এ দিকে অগ্নিকান্ডের খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন শীলকূপ ইউপির সদস্য নুসরাত আলম, লাকী আক্তার। তারা ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারদের কে পরিষদের পক্ষ থেকে সহযোগীতার আশ্বাস প্রদান করেন।

  • নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিরামপুরে শিক্ষক দিবস পালিত

    নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিরামপুরে শিক্ষক দিবস পালিত

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃ

    “শিক্ষকদের হাত ধরেই শিক্ষা ব্যবস্থার রুপান্তর শুরু” শ্লোগানকে সামনে রেখে দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে শিক্ষক দিবস পালিত হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ১০টায় বিরামপুর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে বর্ণাঢ্য র‍্যালী শহরের প্রধান সড়ক প্রদর্শন শেষে উপজেলা অডিটরিয়ামে আলোচনা সভায় মিলিত হয়।

    শিক্ষক দিবসের আলোচনা সভায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকারের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু, আওয়ামী লীগের শ-সভাপতি শিবেশ কুন্ড, ভাইস চেয়ারম্যান মেজবাউল ইসলাম মেজবা, বিরামপুর সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) অদৈত্য কুমার রায়, বিরামপুর মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ শিশির কুমার, বিরামপুর চাঁদপুর ফাজিল মাদ্রার অধ্যক্ষ আ ছ ম হুমায়ন কবির, বিএম কলেজের অধ্যক্ষ সেলিম রেজা, বিরামপুর শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রধান শিক্ষক ফারুক-ই- আজম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার নুর আলম, প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মিনারা খাতুন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক প্রধান শিক্ষক শফিকুল ইসলাম, বিরামপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আরমান হোসেন, রামকৃষ্ণপুর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জুলফিকার মতিন, রেলকলনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ও অ্যাম্বাসেডর শিক্ষক মামুনুর রশীদ, শিমুলতলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তহমিনা খাতুন, অবসর প্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক নিরঞ্জ কুমার প্রমুখ।

     

    এতে কাটলা ডিগ্রী কলেজ অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নান, কেটরা কলেজের অধ্যক্ষ আবু তাহের, বিরামপুর প্রেসক্লাবে সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান, বিএম কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল করিম ডাবলু, উপজেলা একাডেমিক সুপার ভাইজার আব্দুস সালাম, মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ময়নুল ইসলাম, খাঁনপুর মাদ্রাসার সুপার শহিদুল ইসলাম, রঘুনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শিখা রাণী সরকার,এ্যাম্বাসেডর শিক্ষক প্রভাষক মেফতাহুন নাহার কবিতা, এ্যাম্বাসেডর শিক্ষক মিজানুর রহমান মিজান, এ্যাম্বাসেডর শিক্ষক তৌফিকুল ইসলাম রবি, এ্যাম্বাসেডর শিক্ষক বেনজির হক, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানবৃন্দ, সহকারী শিক্ষকবৃন্দ, বিভিন্ন প্রিন্ট অ ইলেকট্রনিক মিডিয়া সাংবাদিকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক ও জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক আব্দুল হাকিম মোল্লা।

  • নাইক্ষ্যংছড়িতে মাসিক আইন-শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত

    নাইক্ষ্যংছড়িতে মাসিক আইন-শৃঙ্খলা সভা অনুষ্ঠিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবানঃ

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়িতে বৃহস্পতিবার ২৭অক্টোবর সকাল সাড়ে ১১টার সময়ে উপজেলা নিবার্হী অফিসার এর কার্যলয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
    আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন ইউএনও সালমা ফেরদৌস,উপজেলা কৃষি অফিসার এনামুল হক,মাননীয় মন্ত্রীর প্রতিনিধি খায়রুল বাশার,উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমন্ডার রাজা মিয়াসহ উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের সরকারি কর্মকর্তা বৃন্দ।
    এ সময় ইউএনও সালমা ফেরদৌস বলেন, উপজেলার মানুষ যেন নিরাপত্তাহীনতা বোধ না করে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। অপরাধ দমনে সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। নাইক্ষ্যংছড়ি থেকে মাদক,সন্ত্রাসবাদ চোরা চালানসহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করতে হবে।

  • উখিয়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস পালিত-UkhiyaVoice24.Com

    উখিয়ায় জাতীয় শিক্ষক দিবস পালিত-UkhiyaVoice24.Com

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় শিক্ষক দিবস-২০২২, বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) শিক্ষক দিবস উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং শিক্ষক সংগঠনগুলো বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নিয়েছে।এদিকে ‘শিক্ষক দিবস-২০২২’ উদযাপন উপলক্ষে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ শিক্ষকদের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে উখিয়া উপজেলা শিক্ষা একাডেমির তত্বাবধানে দিবসটি পালন করা হয়েছে।

    উক্ত আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব, উপজেলা শিক্ষা অফিসার গোলসান আক্তার, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, উখিয়া থানা তদন্ত কর্মকর্তা বিপুল চন্দ্র দে,
    মাধ্যমিক শিক্ষা একাডেমির সুপারভাইজার বদরুল আলম, উখিয়া উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইরফান উদ্দিন, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী,

    এছাড়া এতে জানানো হয়, দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য র‌্যালি ও আলোচনা সভায়, আবৃত্তি, বৃক্ষরোপন ও পুরষ্কার বিতরণে অংশ নেন নেতৃবৃন্দ ও প্রতিটি সরকারি ও বেসরকারি কলেজ, সরকারি মাধ্যমিক ও বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মন্ডলীগন উপস্থিত ছিলেন।

  • বালুখালী পানবাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর শুভেচ্ছা বিনিময়

    বালুখালী পানবাজার ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর শুভেচ্ছা বিনিময়

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার বালুখালীস্থ বৃহত্তর পানবাজারের ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেড এর
    নব-নির্বাচিত সভাপতি/ সম্পাদক সহ কমিটির সকল সদস্যগন ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সাথে।

    ২৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর বাসভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে আসেন নবনির্বাচিত কমিটির সভাপতি আলমগীর আলম, সাধারণ সম্পাদক নুরুল বশর রানা, সহ-সভাপতি নুরুল আলম, কোষাদক্ষ মোঃ আনোয়ারুল ইসলম, জিয়াবুল হক,দিদারুল আলম, আব্দুল হাকিম, জসিম উদ্দিন,সাইফুল ইসলাম, মোঃ আলী, মোঃ রফিক, জাহাঙ্গীর আলম,

    এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন
    পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ১নং ওয়ার্ডের সভাপতি আব্দুর রহিম রাজা,পালংখালী ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম-আহব্বাযক আব্দুল গফুর নান্নু ও নুরুল আবছার।

  • বিরামপুর ভ্রাম্যমান মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ২ জনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

    বিরামপুর ভ্রাম্যমান মোবাইল কোর্ট পরিচালনায় ২ জনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    (২৬ শে অক্টোবর) বুধবার দুপুর ১২ঃ০০ টায় দিনাজপুর থেকে আগত মাদকদ্রব্য অধিদপ্তর এর উপ-পরিদর্শক মিশকাতুল জাবির এর নেতৃত্বে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বিরামপুর নতুন বাজার মুক্তিযোদ্ধা দাওয়াখানায় অভিযান পরিচালনা করেন, পরিচালনা কালে দোকানে মজুদ মোদক এর ভিতর ভাঙ্গ ও গাজার গুড়া মিশ্রিত করে বিক্রি কালে সেবনকারী কে হাতেনাতে আটক করে। এমত অবস্থায় ঘটনাস্থলে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট পরিমল কুমার সরকার উপস্থিত হয়ে মুক্তিযোদ্ধা দাওয়াখানার বিক্রেতা বিরামপুর পৌরসভার ২ নং ওয়ার্ডের বামনাহার গ্রামের আব্দুস সাত্তার এর ছেলে আবু তাহেরকে কে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড সহ মাদক সেবনকারী বিরামপুর উপজেলার পুলিপ্রয়াগপুর ইউনিয়নের ভেটাই গ্রামের শ্রী গোপালের ছেলে সঞ্চয় সঞ্জয় সরকার কে ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন এবং মুক্তিযোদ্ধা -দাওয়াখানা টিকে সীলগালা করে।

  • সরকারি রাস্তা নিজ সম্পত্তি হিসাবে দাবি করেন হাফেজ ফারুক

    সরকারি রাস্তা নিজ সম্পত্তি হিসাবে দাবি করেন হাফেজ ফারুক

    নিজস্ব প্রতিবেদক,

    দীর্ঘদিন যাবত ধরে কয়েকটি পরিবারের সরকারি রাস্তাটি জোরপূর্বক দখল করে রাখেন হাফেজ ফারুক নামের এক ব্যক্তি।
    বিষয়টি নিয়ে প্রতিবেশি এস এম ওবায়দুল্লাহ প্রতিবাদ করলে তাকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি দুমকি দিয়ে যাচ্ছে বলে জানান।

    কর্নফুলী উপজেলা গ্রাম দৌলতপুর ২ নং বড়উঠান ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড শেখ ইউসুফ তালুকদারের বাড়ির রাস্তাটি দখল করে রাখেন হাফেজ ফারুক। এবিষয় নিয়ে এস এম ওবায়দুল্লাহ কর্নফুলী উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা পিযুষ কুমার চৌধুরী কে জানালে তিনি সাথে সাথে সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলমকে দেখার নির্দেশ দেন ০৭ সেপ্টেম্বর রোজ বুধবার সরেজমিনে গিয়ে জায়গায় সিট অনুযায়ী সরকারি রাস্তা হিসাবে তিনি বলেন সাথে সাথে দখলকৃত রাস্তাটি চলাচলের জন্য ব্যবস্তা করে দেন।

    এদিনে ঘটনাস্থল থেকে আসার পথে সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলমকে নানান ভাবে হুমকি দিয়ে আসছেন হাফেজ ফারুক ও তার সহযোগী একিই এলাকায় বাসিন্দা শুক্কুর নামে এক ব্যক্তি

    চলাচলের রাস্তাটি খুলে দিয়ে আসার পর পরই হাফেজ ফারুক ও তার সহযোগী মিলে রাস্তার দুপাশ থেকে টিনের সেট দিয়ে ভেতর থেকে ইট দিয়ে পাকা দেওয়াল তুলে দেন।

    সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম রাস্তাটি খুলে দেওয়ার পর আবারো চলাচল না করার জন্য বন্ধ করে দেওয়া হলে বিষয়টি ভূমি কর্মকর্তা পিযুষ কুমার চৌধুরীকে জানানো হয় তিনি বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে ০২ অক্টোবর রোজ রবিবার গিয়ে স্থানীয় লোকজন কে সাথে নিয়ে চলাচলের রাস্তাটি সিট ধরে আবারো ভেঙ্গে দিয়ে আসেন। সাথে সাথে জোর কাটানো ব্যক্তিকে কঠিন ভাবে জানিয়ে দেন আগামীতে এধরণের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য।

    ঘটনাস্থলে যখন ভূমি কর্মকর্তা পিযুষ কুমার চৌধুরী সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম স্থানীয় থানার লোকজন নিয়ে উপস্থিত হন।তখন হাফেজ ফারুক নানান ধরণের কথা বলে নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য রাস্তা তার সেটা বার বার বলে যাচ্ছেন কিন্তু রাস্তাটি আগের থেকে সরকারী রাস্তা হিসাবে রয়েছে তারপরও মানতে রাজি নন হাফেজ ফারুক ও তার সহকারী জোর কাটিয়ে পূণরায় দখল করে রাখতে চান বলে দাবি করেন এস এম ওবায়দুল্লাহ।

    স্থানীয় বাসিন্দা এস এম ওবায়দুল্লাহ বলেন আমি ঢাকায় থাকি কিন্ত নিজ বাড়িতে আসি মাঝে মধ্যে আমি আইন কে সম্মান করি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে বিষয়টি কর্নফুলী উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা পিযুষ কুমার চৌধুরী কে জানাই।আমি চলাচল না করার জন্য আমার বাড়ি ভিটা জোরপূর্বক দখল করার জন্য আমাকে এরা বার বার হামলা করে আসছে।বিষয় গুলো নিয়ে আমি থানায় অভিযোগ ও করে রাখি। আমাকে আর আমার পরিবার কে হুমকি দিয়ে আসছেন তারা। আমি এখন নিরুপায় আমার সামনে সরকারি রাস্তা থাকার পরও আমরা যাতায়াত করতে পারছি না।

    এদিকে হাফেজ ফারুক শেখ সেলিম মোহাঃ শুক্কুর সহ তাদের আরও লোকজন মিলে সবাই। এস এম ওবায়দুল্লাহর সাথে ষড়যন্ত্র করছে বলে দাবি করেন।

    গত ২৩ অক্টোবর রোজ রবিবার সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম আবারও শেখ ইউসুফ তালুকদারের বাড়িতে যান দু’পক্ষের লোকজন উপস্থিত ছিলো। সহকারী ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলম বলেন এ রাস্তা দিয়ে লোকজন যাতায়াত করবেন কোনো প্রকার যেনো রাস্তাটি বন্ধ করা না হয়। যতক্ষণ পর্যন্ত সরকারি সার্ভেয়ার এসে পরিমাপ করে দিবেন না ততদিন পযন্ত রাস্তাটি এভাবে থাকবে এবং রাস্তার উপর এখন কোনো প্রকার কাজ না করার জন্য আহবান করেন।

    অপর দিকে সেদিন হাফেজ ফারুক ও তার সহযোগী সবাই মিলে এস এম ওবায়দুল্লাহ কে অকাত্য ভাষায় গালিগালাজ করেন নানান দিক থেকে একাধিক হুমকি ও দিয়ে আসছেন। অন্য দিকে নেতা শেখ সেলিম পরিচয় দিয়ে ভূমি মন্ত্রীর নাম ভাঙ্গিয়ে ভূমি কর্মকর্তা তৌহিদুল আলমকে হুমকি দিয়ে আসেন।তার পাশাপাশি শুক্কুর নামে এ ব্যক্তি উপজেলা চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরীর নাম বলে ও হুমকি প্রদর্শন করে থাকেন। তিনি আরোও বলে থাকেন একাধিক সাংবাদিক নাকি তার পকেটে থাকে।সাংবাদিকদের ও নানান ভাষায় গালিগালাজ করে থাকেন।সাংবাদিক খাওয়ার তার সময় নাই। সেই আরোও বলেন তোরা ফারুক চেয়ারম্যান কে ছিনস আয় ফারুক চেয়ারম্যানের রাজনিতি করি তোরার মত সাংবাদিক কত আসে যায়।

    এবিষয়ে কর্নফুলী উপজেলা ফারুক চেয়ারম্যানের কাছ থেকে মুঠোফোনে জানতে চাইলে সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার সাথে সাথে ব্যস্ত আছি বলে কলটি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।

    এদিকে হাফেজ ফারুক তার সহযোগী সবাই মিলে সরকারি সিদ্ধান্ত মানতে রাজি নন কোনো প্রকার বিভিন্ন মন্ত্রী ও নেতাদের নাম বলে বলে হুমকি দিয়ে আসছেন প্রতিনিয়ত। এদিকে এলাকায় লোকজন বলেন যতক্ষণ পর্যন্ত প্রশাসনের পক্ষ থেকে ব্যবস্তা নিয়ে সমাধান করবেন না ততক্ষণ পর্যন্ত এ ঝামেলা চলমান থাকবে বলে জানান।

    এস এম ওবায়দুল্লাহ বলেন সরকারি রাস্তার উপর আমার নতুন বিল্ডিং হওয়াতে জনগনের চলাচলে অসুবিধা হবে বলে মনে করে ভূমি অফিস থেকে রাস্তার জায়গায় ছেড়ে দেওয়ার কথা বললে আমি নিজ দায়িত্বে মিস্ত্রি দিয়ে আমার নিছ তলায় দুটি রুম ভেঙ্গে দিয়ে থাকি।আমার লক্ষ টাকা বিল্ডিং আইনকে সম্মান করে ভেঙ্গে পেলি কিন্তু কথা হলো আমার ঘরের সামনে সরকারি যতটুকু রাস্তা আছে একটি গ্রুপ সেই চলাচলের রাস্তাটি বন্ধ করে দেন বার বার আমাকে আর আমার পরিবারকে নিয়ে নানান ধরনের মন্তব্য করে যান আমার একটি মাত্র ছেলে তাকেও গুম করে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকেন।

    এস এম ওবায়দুল্লাহ আরোও বলেন আমি যেনো আমার পরিবার নিয়ে বাড়িতে যাতায়াত করতে পারি প্রশাসনের কাছ থেকে সহযোগিতা কামনা করছি।