Blog

  • টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত আসামীসহ আটক-১০

    টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের অভিযানে পরোয়ানাভুক্ত আসামীসহ আটক-১০

    ইব্রাহীম মাহমুদ, টেকনাফ

    কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের অভিযানে মানবপাচার ও পরোয়ানাভুক্ত আসামীসহ ১০ জন অপরাধী কে আটক করা হয়েছে।
    টেকনাফ মডেল থানার নবাগত অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো.আব্দুল হালিম গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
    তিনি জানান, বৃহস্পতিবার (৩অক্টোবর)
    ভোর ৫ টা থেকে সকাল ৮ টা পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার পুলিশ সুপার, মো. মাহফুজুল ইসলাম, পিপিএম (বার), মহোদয় এর নির্দেশক্রমে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, উখিয়া-টেকনাফ সার্কেল, মোঃ শাকিল আহমেদ (বিপিএম) মহোদয় এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং ওসি মোঃ আব্দুল হালিমের নেতৃত্বে টেকনাফ মডেল থানার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে মানব পাচারের সাথে জড়িত ১ জন সন্দিগ্ধ আসামী হোয়াইক্যং ইউনিয়ন,
    ৫নং ওয়ার্ড, কানজনপাড়া এলাকার বকতার আহমদের ছেলে মোঃ সাইমুন (১৯)
    অপহরণ মামলার ০১ জন এজাহার নামীয় আসামী সাবরাং ইউনিয়ন,১নং ওয়ার্ড, মুন্ডার ডেইল এলাকার বদল্যার পুত্র সোনা মিয়া (৩২)
    ৫ জন জিআর ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী
    কচ্ছপিয়া ফয়াজী পাড়া এলাকার মৃত কবির আহমদের পুত্র আব্দুল্লাহ,
    হ্নীলা ইউনিয়ন,৯নং ওয়ার্ড,জাদিমুড়া বৃটিশ পাড়া এলাকার আবু বক্কর এর স্ত্রী রিনা আক্তার (২৫)টেকনাফ সদর ইউনিয়ন, ৬নং ওয়ার্ড গোদার বিল এলাকার মকবুল আহমদের পুত্র শাহ আলম (৩২)টেকনাফ সদর ইউনিয়ন, নতুন পল্লান পাড়া এলাকার কালুর পুত্র জাবেদ,
    টেকনাফ পৌরসভা নাইট্যংপড়া এলাকার মৃত লাল মিয়ার পুত্র শমসুল আলম(৪৯)
    ৩জন সিআর ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী
    হ্নীলা ইউনিয়ন,দমদমিয়া পাড়া এলাকার
    সৈয়দ হোসেন এর পুত্র আব্দুল লতিফ,
    দমদমিয়া এলাকার শফির পুত্র এনায়েত উল্লাহ,
    জাদিমুড়া এলাকার মৃত আব্দুল শুক্কুরের পুত্র মোঃ ইলিয়াছ, সহসর্বমোট ১০ জন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি আরো জানান, গ্রেফতারকৃত আসীদেরকে পরবর্তী আইনী কার্যক্রম গ্রহণের নিমিত্তে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

  • বিরামপুরে চেয়ারম্যান পদ শূন্য ও ইউডিসি উদ্যোক্তা কে অব্যাহতি

    বিরামপুরে চেয়ারম্যান পদ শূন্য ও ইউডিসি উদ্যোক্তা কে অব্যাহতি

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়েছে। ওই ইউনিয়নের ৯ জন সদস্য তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনায় তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নিয়েছেন স্থানীয় সরকার।

    সোমবার (৩১ অক্টোবর) স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব জেসমীন প্রধান স্বাক্ষরিত এক চিঠির মাধ্যমে বিরামপুর উপজেলার ৪নং দিওড় ইউপির চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণা করা হয়।চিঠিতে উল্লেখ, বিরামপুর উপজেলাধীন ৪ নং দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মালেক মিয়ার বিরুদ্ধে বয়স্কভাত, বিধবাভাতা, ভিজিড়ি, ভিজিএফ’র চাল ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র ঈদ উপহারের চাল বিতরণে অনিয়মসহ বেশ কিছু অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন ওই ইউপি’র ৯ জন সদস্য।

    ৪নং দিওড় ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেকের পদ শূন্য ঘোষণার বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, স্থানীয় সরকার ইউনিয়ন পরিষদ) আইন, ২০০৯–এর ৩৫ (২) ধারা অনুযায়ী ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডলের পদ শূন্য ঘোষণা হয়েছে। শিগগিরই এ–সংক্রান্ত গেজেট জারি করা হবে।

    এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক মন্ডল বলেন, আমার বিরুদ্ধে ইউপি সদস্য কর্তৃক আনীত অভিযোগগুলো সম্পুর্ণ বানোয়াট, মিথ্যা ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমি খুব শীঘ্র এ বিষয়ে হাইকোর্টে রিট করব।

    অপরদিকে স্বাক্ষর জাল করাসহ বিভিন্ন অভিযোগে দিওড় ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টারের (ইউডিসি) উদ্যোক্তা মহিদুল ইসলামকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার স্বাক্ষরিত দাপ্তরিক আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।

  • ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবসে” পৌর মেয়রের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবসে” পৌর মেয়রের শ্রদ্ধাঞ্জলি

    এস এম মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি।

    ৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সকাল ৯ টায় দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে ঢাকা মোড়ে বঙ্গবন্ধু মুরাল সহ জাতীয় চার নেতার মুরালে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন, বিরামপুর পৌরসভার মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী ।

    ৩ নভেম্বর “জেল হত্যা দিবস উপলক্ষে বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়, এ সময়ে পৌরসভার সকল কর্মকর্তা কর্মচারী কাউন্সিলার বৃন্দ সহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    তিনি বলেন, আজ ৩ নভেম্বর
    বাঙালি জাতির ইতিহাসে আরেক কলঙ্কিত দিন রক্তক্ষরা জেলহত্যা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের যে কয়টি দিন চিরকাল কালো দিন হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে, তার একটি ৩রা নভেম্বর। যে কয়েকটি ঘটনা বাংলাদেশকে কাঙ্ক্ষিত অর্জনের পথে বাধা তৈরি করেছে, তার মধ্যে অন্যতমটি ঘটেছিল ১৯৭৫ সালের এই দিনে।

    বাঙালী জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অন্তরীণ জাতির চার মহান সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম পরিচালক, মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ঘনিষ্ঠ সহচর, জাতীয় চার নেতা বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রিসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এ এইচ এম কামরুজ্জামানকে নির্মম ও নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। কারাগারের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকা অবস্থায় এমন জঘন্য, নৃশংস ও বর্বরোচিত হত্যাকান্ড পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল।

  • টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মানবপাচার, অপহরণ ,চুরি, পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ আটক-২২

    টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মানবপাচার, অপহরণ ,চুরি, পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ আটক-২২

    ইব্রাহীম মাহমুদ, টেকনাফ

    কক্সবাজারের টেকনাফ মডেল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে মানবপাচার, অপহরণ ,চুরি, পরোয়ানাভুক্ত আসামিসহ আটক- ২২ আসামি কে
    আটক করা হয়েছে।
    বুধবার (২ অক্টোবর) বিকেলে এ তথ‍্য নিশ্চিত করে, টেকনাফ মডেল থানার (ওসি) আব্দুল হালিম বলেন,
    কক্সবাজার জেলার মাননীয় পুলিশ সুপার,
    মোঃ মাহফুজুল ইসলাম, পিপিএম (বার), মহোদয় এর নির্দেশক্রমে, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, উখিয়া সার্কেল,মোঃ শাকিল আহমেদ, বিপিএম মহোদয় এর সার্বিক তত্ত্বাবধানে এবং অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল হালিম এর নেতৃত্বে কক্সবাজার জেলার টেকনাফ মডেল থানার বিভিন্ন এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে মানব পাচারের সাথে জড়িত ০১ জন সন্দিগ্ধ আসামী ১। হায়দার আলী (৩৬), পিতা-আবদুর রহিম, সাং- মহেশখালীয়া পাড়া, ৬নং ওয়ার্ড, টেকনাফ সদর ইউপি, অপহরণ মামলার ০১ জন এজাহার নামীয় আসামী ২। আব্দুল জলিল (২৫), পিতা- আব্দুল হাকিম, মাতা-ছখিনা খাতুন, সাং- নাইক্ষ্যংখালী, মৌলভী বাজার, ০২নং ওয়ার্ড, হ্নীলা ইউপি, চুরির সাথে জড়িত ০১ জন সন্দিগ্ধ আসামী ৩। মোঃ ইউনুছ (১৯), পিতা-রফিকুল ইসলাম, মাতা-হাজেরা বেগম প্রকাশ বৈদ্যনী, সাং-পুরান পল্লান পাড়া, ২নং ওয়ার্ড, টেকনাফ পৌরসভা, পুলিশ এ্যাসল্ট মামলায় ০৪ জন সন্দিগ্ধ আসামী ৪। আনোয়ারা সাদেক প্রকাশ সেলিম (২০), পিতা-আনু মিয়া প্রকাশ নাগু, ব্লক-ডি, শেড-৭৪৯/৪, এমআরসি-৩৩৯৮৩, ৫। আবুল হোসেন (২১), পিতা-মৃত আমিন প্রকাশ মোহাম্মদ, ব্লক-ডি, শেড-৭৫৮/১,২, এমআরসি নং-২৭০৫৩, ৬। নুরুল আমিন (২০), পিতা-আব্দুল জলিল, ব্লক-বি, শেড-৭৪৯/২,এমআরসি-৬১২৮৭, সর্ব সাং-নয়াপাড়া, রেজিঃ রোহিঙ্গা ক্যাম্প, ৭। মোঃ ছলিম (২১), পিতা-আবুল বশর, ব্লক-বি, সর্ব থানা-টেকনাফ, সাং-কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্প, থানা-উখিয়া, ১২ (বার) টি জিআর ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী যথাক্রমে ৯। মোঃ ইব্রাহীম, পিতা-হোসাইন, মাতা-মোমেনা খাতুন, সাং-নোয়াখালী পাড়া, ৯নং ওয়ার্ড, বাহারছড়া ইউপি, ১০। জসিম উদ্দিন (২৬), পিতা- মৃত মোঃ ইসমাইল, সাং- দরগাপাড়া, হ্নীলা ইউপি, ১১। জাফর আলম (২৮), পিতা- জহির আহম্মদ, সাংগ- পুরান পল্লান পাড়া (২টি ওয়ারেন্ট), ১২। মোঃ জাকারিয়া (২৭), পিতা- মৃত রহমত উল্লাহ, সাং-নাইট্যংপাড়া, ১নং ওয়ার্ড, টেকনাফ পৌরসভা, ১৩। সানজিদা বেগম, স্বামী-বশির আহমদ, সাং-কে কে পাড়া, ১৪। লাল মিয়া (৪৮), পিতা-মৃত নাজির হোসেন, সাং-শাহপরীর দ্বীপ, উত্তর পাড়া, ৮নং ওয়ার্ড, ১৫। জালাল উদ্দিন (৩০), পিতা-মৃত নুর আহমদ, সাং-পূর্ব রঙ্গিখালী, ১৬। আরফাত উদ্দিন (১৯), পিতা-সামছুল আলম, মাতা-আমিনা খাতুন, সাং-কানজর পাড়া, ৫নং ওয়র্ড, ১৭। আক্তার হোসেন (৩৪), পিতা-আবুল বশর, মাতা-সামছুন নাহার, সাং-ঝিমংখালী, ৬নং ওয়ার্ড, ১৮। মোঃ ইউসুফ (৩৩), পিতা-আবুল মনজুর, মাতা-মরিয়ম খাতুন, সাং-উনচিপ্রাং, ৩নং ওয়ার্ড, ১৯। কামরুল ইসলাম (৩২), পিতা-মৃত জাফর ইসলাম, মাতা-ফাতেমা বেগম, সাং-কুতুবদিয়া পাড়া, ৩নং ওয়ার্ড, সর্ব ইউপি-হোয়াইক্যং, ০১টি সিআর ওয়ারেন্টভুক্ত আসামী ২০। ধল্যা মিয়া (৩২), পিতা-দিল মোহাম্মদ, সাং-জাদিমুড়া, হ্নীলা ইউপি, ০২ জন পুলিশ আইনের ৩৪(৬) ধারা মোতাবেক ২১। মোঃ সুলতান আহমেদ প্রকাশ বতাইশা (৪০), ২২। মোঃ আব্দুর রহমান (৩০), উভয় পিতা-মৃত হাজী মকবুল আহমদ প্রকাশ মিঠা হাজী, সাং-রঙ্গিখালী স্কুল পাড়া, ৭নং ওয়ার্ড, হ্নীলা ইউপি, সর্ব থানা-টেকনাফ, জেলা-কক্সবাজার সহসর্বমোট ২২ জন আসামীদের গ্রেফতার করিয়া পরবর্তী আইনী কার্যক্রম গ্রহণের নিমিত্তে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।

  • উখিয়া স্টেশন থেকে কলেজ বাস সার্ভিস শুভ উদ্বোধন

    উখিয়া স্টেশন থেকে কলেজ বাস সার্ভিস শুভ উদ্বোধন

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া স্টেশন থেকে কলেজ বাস সার্ভিস শুভ উদ্বোধন করেন কক্সবাজার সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ গিয়াস উদ্দিন।

    মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উখিয়ার ছাত্র-ছাত্রীদের কক্সবাজার সরকারি কলেজ যাতায়াতের সুবিধার্থে ৩ নভেম্বর ২০২২ইং, সকাল ০৮ টায় উখিয়া উপজেলা গেইটের সামনে কলেজ বাস সার্ভিসটি উদ্বোধন করা হয়েছে।

    কক্সবাজার সরকারি কলেজ কর্তৃক আয়োজিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিতি বক্তব্য রাখেন কক্সবাজার জেলা ছাত্র লীগের সাধারণ সম্পাদক মারুফ আদনান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, কক্সবাজার সরকারি কলেজের অধ্যাপক মহিব উল্লাহ। আরো উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের আহ্বায়ক রাজিবুল হাসান মোস্তাক, যুগ্ম আহ্বায়ক সাহেদুর রহমান, সাকিব ও মনসুর।
    উখিয়া উপজেলা তাঁতী লীগের সাধারণ সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ, কক্সবাজার শহর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক ও উখিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের পক্ষথেকে উপস্থিত ছিলেন জুলহাস উদ্দিন টিপু, মোঃ ইব্রাহিম, সালাউদ্দিন, জামাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান আরিয়ান সহ অসংখ্য কলেজ যাত্রি ছাত্র-ছাত্রীরা।

  • উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ডিজিটাল উদ্বোধনী মেলা অনুষ্ঠিত

    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ডিজিটাল উদ্বোধনী মেলা অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার।

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা প্রশাসন কর্তৃক আয়োজিত ডিজিটাল উদ্বোধনী মেলা অনুষ্ঠিত হয় ৩ নভেম্বর ২০২২ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার উখিয়া উপজেলা চত্বরে দিনব্যাপী জমজমাট মেলা অনুষ্ঠান পরিদর্শন করে ফিতা কেটে শুভ উদ্বোধনী সুচনা করেন উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব।

    উক্ত আয়োজিত ডিজিটাল উদ্বোধনী মেলায় বিভিন্ন স্থরের স্টল প্রদর্শনী করেন অতিথিবৃন্দ।

    উপজেলা প্রশাসন ডিজিটাল উদ্বোধনী মেলা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারি কমিশনার ভূমি সালেহ আহমদ, উপজেলা শিক্ষা একাডেমির সুপারভাইজার বদরুল আলম, প্রকল্প কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ইরফান উদ্দিন, কৃষি কর্মকর্তা প্রসেঞ্জিত তালুকদার, উখিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবুল হোসাইন সিরাজী, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুন্নেছা বেবী, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, সাংবাদিক রতন দে, সাংবাদিক নুর মোহাম্মদ সিকদার।

    এছাড়া এতে জানানো হয়, দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের জন্য র‌্যালি ও আলোচনা সভায় পুরষ্কার বিতরণ ও সমাপনী অনুষ্ঠান মালা রয়েছে।

  • ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে-UkhiyaVoice24.Com

    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে-UkhiyaVoice24.Com

    তালহা চৌধুরী রুদ্র। চট্টগ্রাম প্রতিনিধি।

    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনে জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও পৌরসভা আওয়ামী লীগের
    সভাপতি আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন কেন্দ্রের ফলাফলে মেয়র নির্বাচিত হয়েছেন।ইসমাইল হোসেন টানা ৩য় বারের মতো নৌকা প্রতিক নিয়ে মেয়র হলেন।
    ফটিকছড়ি পৌরসভা নির্বাচনের ফলাফলঃ
    নৌকা =১১৮১৫
    মোবাইল= ৬৬৭৯

    ফটিকছড়ি সিনিয়র মাদ্রাসা
    নেীকা ৪৮২
    মোবাইল ২০৮

    কে এম টেক সেন্টার
    নৌকা ঃ৯৮২
    মোবাইল ঃ২৪৯

    লাল মাঝি পাড়া
    নৌকা- ১০৭৬
    মোবাইল -৩৫৬

    নৌকা ১০৭৬
    মোবাইল ২৫৬
    ৫ নং ওয়াট ফটিকছড়ি পৌরসভা

    ধমধমে
    নৌকা ৬৭৫
    মোবাইল ২৩২

    মুনিরুল উলুম মাদ্রাসা
    নৌকা ৩৫৮
    মোবাইল ৩৪৭

    ধুরুং জব্বারিয়া
    নৌকা ৫৫৯
    মোবাইল ২৫৯

    ধুরুং আতরিয়া
    নৌকা ৪৬৯
    মোবাইল ২৮৬

    উত্তর ধুরুং
    নৌকা ৬৭৫
    মোবাইল ২৩২

    উত্তর রাঙ্গামাটিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়
    নৌকা- ৪৮১
    মোবাইল- ৫৫৯

    লেলাং রাঙ্গামাটিয়া আনোয়ার উলুম মাদরাসা (৪নং ওয়ার্ড)।
    নৌকা-৫৫২
    মোবাইল -৩৬৮

    ফটিকছড়ি সরকারি কলেজ
    নৌকা-১২২৭
    মোবাইল-৩০৭

    ফটিকছড়ি বালিকা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়
    নৌকাঃ- ৪৩৫
    মোবাইলঃ- ৩৯৮

    দক্ষিণ রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (৪নং ওয়ার্ড)
    নৌকা ৫৬১
    মোবাইল ৩৭৬

    রাঙ্গামাটিয়া উচ্চ বিদ্যালয় (৪নং ওয়ার্ড)
    নৌকা ৫৪১
    মোবাইল ৪৬১

    আলহাজ্ব ইসমাইল হোসেন
    দ্যা হ্যাট্রিকম্যান
    ফটিকছড়ি পৌরসভা।

  • চরম্বার লালারখিল রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা নয়, যেন চাষের জমি

    চরম্বার লালারখিল রাস্তার বেহাল দশা, রাস্তা নয়, যেন চাষের জমি

    (বিশেষ প্রতিনিধি)

    চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার চরম্বা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মজিদার পাড়া হতে লালারখিল রাস্তাটি প্রথম দেখায় মনে হতে পারে যেন ধান চাষের উপযোগী জমি। কিন্তু ভালো করে আশপাশে দেখলে বোঝা যাবে এটি আসলেই একটি দীর্ঘদিনের অবহেলিত রাস্তা।
    সব জায়গায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও ওই রাস্তায় যুগ যুগ ধরে কোন ধরনের উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।

    সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, চরম্বা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মজিদার পাড়া হতে লালারখিল রাস্তাটি দীর্ঘদিন ধরে কোন ধরনের সংস্কার ছাড়াই পড়ে আছে।
    রাস্তাটি টংকাবতী হয়ে বান্দরবান সড়কের সঙ্গে সংযুক্ত। এই রাস্তা দিয়ে বিভিন্ন গ্রামের হাজার হাজার মানুষের চলাচল। শুষ্ক মৌসুমে ধুলিবালির রাজত্ব এবং বর্ষাকালে একধম চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়ে। বর্ষা শুরু হতে না হতেই কাঁদামাকা রাস্তা দিয়ে এলাকাবাসীকে চলাচল করতে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।অথচ এই রাস্তা দিয়েই প্রতিনিয়ত যাতায়ত করেন বিভিন্ন গ্রামের শিশু, বৃদ্ধা, প্রসুতি নারী, অসুস্থ রোগী ও মসজিদ, মাদ্রাসা, স্কুল, কলেজগামী হাজার হাজার মানুষ। রাস্তাটি বর্তমানে ধান চাষের জমিতে পরিনত হয়েছে এবং মাঝে মাঝে পুকুরের মতো রূপ নিয়েছে। যেকোন মুহূর্তে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে।এছাড়াও বিভিন্ন হাট-বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য ও কৃষি পণ্য সামগ্রী নিয়ে বেচাকেনা করতে অনেক দূর থেকে পায়ে হেঁটে যেতে হয় এলাকাবাসীকে।

    স্থানীয়রা জানান, এই রাস্তার কারনে ঝিমিয়ে পড়েছে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা। কারণ একটি অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা যদি ভাল না হয় সেই অঞ্চলের মানুষদের জীবনমানে কোন গুরুত্ব নেই। এই এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখে যে কখনেই মৃত্যু আগে হয়তো গ্রামে রাস্তাটি পাঁকা দেখে যে পারবেন। কিন্তু সেই স্বপ্ন কি স্বপ্নই থাকবেই নাকি বাস্তবে পরিনত হবে এমন শংকা নিয়েই দিনাপাত করছেন এলাকার জনসাধারণ। এই গ্রামের কেউ মৃত্যুবরণ করলে তার লাশ খাটিয়ায় করে কবরস্থানে নিয়ে যাওয়াই দুষ্কর হয়ে পড়ে। আর বর্ষার দিনে তো গ্রাম থেকে বের হওয়ায় দায় হয়ে পড়ে। গ্রামের কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে দ্রুত হাসপাতালে নেয়া সম্ভব হয় না।

    স্থানীয়রা আরও জানান, দীর্ঘদিনের এ ভোগান্তি নিরসনে এলাকাবাসী দাবী জানিয়ে সমস্যার সমাধানে উদাসীন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এমন দাবী ভূক্তোভোগী মানুষের। প্রতি বছর বর্ষাকাল এলে এ দুর্ভোগ চরম আকার ধারন করে। দীর্ঘদিন ধরে এলাকাবাসী একটি রাস্তার জন্য বিভিন্ন মহলের কাছে বলেও কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। চলাচলের দুর্ভোগ যেন তাদের পিছুই ছাড়ছেনা। যানবাহন চলাচলের কোন সুযোগই নেই এই রাস্তা দিয়ে। তাই বাধ্য হয়ে পায়ে হেটেই চলতে হয় সকল শ্রেণী পেশাজীবী মানুষের। ফলে পা পিছলে প্রায় দুর্ঘটনা ঘটছে।

    এ বিষয়ে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাওলানা হেলাল উদ্দিন এলাকাবাসীর দুর্ভোগের কথা স্বীকার করে জানান, এই রাস্তার বিষয়ে অনেক আগে থেকে এমপি মহোদয়কে অবগত করেছি। তবে এখনো পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কারের জন্য কোন ধরনের বরাদ্দ আসেনি বলেও জানান তিনি।

    এ ব্যাপারে লোহাগাড়া উপজেলা স্থানীয় সরকার ও প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি) মো. ইফরাদ বিন মুনীর জানান, রাস্তাটি জনগনের জন্য খুবই প্রয়োজন। এই রাস্তার বিষয়ে আমাকে কেউ বলেনি। তবে পরে স্থানীয় চেয়ারম্যানের সাথে কথা হয়েছে। ওই রাস্তাটি সংস্কারের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হবে।

  • আগামী ৩ ও ৪ নভেম্বর-২২ বৃহস্পতি জুমাবার পটিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা

    আগামী ৩ ও ৪ নভেম্বর-২২ বৃহস্পতি জুমাবার পটিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    দেশের ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম আল জামিয়াতুল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরি মাদরাসার ১১৬ তম বার্ষিক সভা আগামী বৃহস্পতি ও শুক্রবার (৩ ও ৪নভেম্বর) মাদরাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে।

    মঙ্গলবার (০১ নভেম্বর ২২) সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদীকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন জিরি মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা রহিম উল্লাহ।
    জানা গেছে, চট্টগ্রাম জামেয়া দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়ার মুহতামিম আল্লামা সুলতান যওক নদভী, হাটহাজারী মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা ইয়াহিয়া, ঢাকা যাত্রাবাড়ী মাদরাসার মুহতামিম ও বেফাকের চেয়ারম্যান মাওলানা মাহমুদুল হাসান, ঢাকা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতীব মুফতী রুহুল আমীন, বেফাকের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান (দেওনা পীর ) মাওলানা খোরশেদ আলম কাসেমী, মুফতী নজরুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা হাফিজুর রহমান সিদ্দিকী কুয়াকাটা, মাওলানা আজিজুল হক মাদানি, পটিয়া মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আখতার হোসাইন, মাওলানা খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী, মুফতী রেজাউল করীম আবরারসহ দেশবরেণ্য ওলামায়ে কেরামগন এ সভায় বয়ান করবেন।

    আল জামিয়াতুল আল আরবিয়াতুল ইসলামিয়া জিরি মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা খোবাইব বিন তৈয়্যব বার্ষিক সভা সার্বিকভাবে সফল করার জন্য দেশবাসী ও সর্বস্তরের তৌহিদী জনতার প্রতি যথাসময়ে উপস্থিত হওয়ার জন্য আহবান জানিয়েছেন।

  • কচ্ছপিয়ায় বৈধভাবে পালিত গবাদিপশু বাজারে উঠাতে পারছে না ৪ খামারী, যাতাকলে পড়ে কিস্তি পরিশোধ বন্ধ ২ মাস

    কচ্ছপিয়ায় বৈধভাবে পালিত গবাদিপশু বাজারে উঠাতে পারছে না ৪ খামারী, যাতাকলে পড়ে কিস্তি পরিশোধ বন্ধ ২ মাস

    নিজস্ব প্রতিবেদক বান্দরবানঃ

    ককসবাজার জেলার রামু উপজেলার কচ্ছপিয়া ইউনিয়নস্থ গর্জনিয়া বাজারে গবাদিপশু বিক্রির জন্যে আনতে পারছে না ৪ বৈধখামারী। তারা নানা জটিলতায় পড়ে
    তাদের পালিত এ সব গরু খামারেই রেখে দিয়ে শুধু ৪ বেলা খাওয়াচ্ছে আর সেবা দিচ্ছে।
    তারা বলেছেন,সীমান্তরক্ষী ও পুলিশের অতিরিক্ত তদারকিতে তারা এসব গরু-মহিষ বাজারে উঠিয়ে ন্যায্য মূল্যে বিক্রি করা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তারা এক ধরণের যাতাকলে পড়ে হিমশিম খাচ্ছে। আবার অনেকে বলছেন,ঋণের টাকায় গড়ে তোলা তাদের খামারের বিপরীতে নেয়া ঋণ পরিশোধ করতে না পারায় তারা দারুণ দূঃচিন্তায় দিন কাটাচ্ছে বর্তমানে । এভাবে বাকীদের দাবী ও একই। বর্মী গরুর চাপাচাপিতে দেশীয় গরু-মহিষ এখন বাজারে আকাল।

    বালুবাসা গ্রামের খামারী জাফর আলম
    এ প্রতিবেদককে বলেন,তার মোট গরু আছে ৭০ টি। তার ছেলে জমিম উদ্দিনের ছাগল আছে শতাধিক। আবার এ সব পশুর জন্য ধান ক্ষেত আবাদ করেছে প্রায় ৪০ কানি। এভাবে গবাদিপশু পালন ও রোপা আমনের আবাদ করতে অন্তত ৫০ /৬০ লক্ষ টাকা তার খরচ হয়েছে । যার যোগান দিতে তিনি ঋণগ্রস্থ হয় প্রায় ৪০ লক্ষ টাকা। তার মূলধন ১৫ লাখ টাকাসহ সব টাকা এখন মালে আর আমনে পড়ে রয়েছে।
    তিনি আরো বলেন,মাল বলতে সেই পালিত গবাদিপশুকেই বুঝিয়েছেন তিনি।
    আর আমনে বলতে রোপা আমন।
    অপর ব্যবসায়ী আলী সওদাগর বলেন,তিনি গরীর ব্যবসায়ী। অনেক কষ্টে এবং ধারে এ গরুর খামার গড়ে তুলেন তিনি। কিন্ত মিয়ানমার থেকে চোরাই পথের গরু আসার অজুহাতে তার গরু গুলো খামারের বাইর করতে পারছেন না তিনি। হয় বিজি্বি নয় তো পুলিশ। তারা এখন মিয়ানমারের গরু ধরছে গর্জনিয়া বাজরের আশপাশে। সে কারণে খামারিরা বিপাকে পড়েছে। যদি ভূল বশতঃ তাদের বাড়িস্থ সে গরু বিজিবি আটক দেখায়।
    তখন তার মূলধন শেষ।
    তিনি আরো বলেন, অনেক ব্যবসায়ী
    বিজিবির জব্দ করা গরু-মহিষ নিলামে ক্রয় করলেও তার মেয়াদ থাকে ৭ দিন। কিন্তু সে পশু গুলো উক্ত সময়ে বিক্রি করতে না পারলে আবারো সে পশু গুলো বিজিবি বা পুলিশ জব্দের চেষ্টা করে। যাতে বিপাকে তারা।
    কেননা বিজিবির সামনে কেউ সুপারিশ করে না। কথাও বলার সাহস পায় না।

    খামারী আবদুর রশিদ ও আমানুল্লাহ বলেন, তারা দীর্ঘ দিন ধরে গবাদিপশুর খামার করে আসছে। কখনও কোন সমস্যা হয় নি। সরকার প্রধান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে দ্বিগুন উৎসাহে গরু-মহিষ ও ছাগল পালন করে আসছে তারা।

    কিন্ত হঠাৎ করে মিয়ানমারে
    যুদ্ধ শুরু হলে কিছু অসাধু ব্যক্তি কম দামে গরু-মহিষ এনে তাদের বাজার নষ্ট করে দিয়েছে। কিছুদিন এভাবে চলার পর বর্তমানে সীমান্তে চোরাইপশু পাচার বন্ধ হয়ে যায় বিজিবির কঠোর নজরদারীতে।
    তারা দাবী জানান,বিজিবি সীমান্তে যা করে অবশ্যই ভাল কাজ করে। কিন্তু
    গর্জনিয়া বাজারের আশপাশে খামারী এলাকায় বা তাদের পালিত পশুগুলো বাজারে আনা-নেয়ার সময় এতো কঠোরতা তা মোটেও কাম্য নয়। দেশের ক্ষতি। এ জন্যে দেশীয় গরুর খামারীদের গবাদিপশু গুলো বিক্রি করতে পারছে না তারা। কারণ বিজিবির সোর্স গুলো দেশী আর চোরাই পথের গরুর বিষয়ে তথ্য কি দেন তারা খামারীদের বোধে আসছে না। এখন কচ্ছপিয়া ইউনিয়নের খামারীদের কয়েকশ গরু আটকে আছে গোয়ালে আর খামারে। এ সবের খাবার জোগান দিতে তারা সব সম্পদ বিক্রি করে দিচ্ছে ধাপে ধাপে।

    তারা অভিযোগ করে আরো বলেন,এখন নানা যাতাকলে পড়ে তাদের গবাদিপশু বিক্রি করতে না পারায় তারা ঋণের কিস্তি দিতে পারছে না ২ মাস । ঋণের বোঝা এখন গলায়গলায় গিয়ে ঠেকছে বর্তমানে।
    গবাদিপশুর খামারীরা এ সব থেকে মুক্তি চায়।