Blog

  • চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন জনাব এস. এম. শফিউল্লাহ, বিপিএম-সেবা

    চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে যোগদান করলেন জনাব এস. এম. শফিউল্লাহ, বিপিএম-সেবা

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    আজ ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রি. সোমবার চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ সুপার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন পুলিশ সুপার জনাব এস. এম. শফিউল্লাহ, বিপিএম-সেবা। তিনি বিদায়ী পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) জনাব এস এম রশিদুল হক, পিপিএম-সেবা মহোদয়ের নিকট হতে দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।

    এর পূর্বে সকাল ০৮ টায় তিনি ও বিদায়ী পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ লাইন্সে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এঁর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক করে বিনম্র শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
    নবাগত পুলিশ সুপার জনাব এস. এম. শফিউল্লাহ, বিপিএম-সেবা মহোদয়কে জেলা পুলিশের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ ফুলেল অভ্যর্থনা জানান। এ সময় জেলা পুলিশের একটি চৌকস দল নবাগত পুলিশ সুপার ও বিদায়ী পুলিশ সুপার (অতিরিক্ত ডিআইজি পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত) মহোদয়কে সশস্ত্র অভিবাদন প্রদান করেন।

    এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্) জনাব কবীর আহম্মেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) জনাব মোঃ জাহাংগীর, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জনাব আবু তৈয়ব মোঃ আরিফ হোসেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শিল্পাঞ্চল ও ডিবি) জনাব সুজন চন্দ্র সরকার, সহকারী পুলিশ সুপার (ডিএসবি) জনাব মোঃ এমরান আলী পিপিএমসহ অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

  • জামিনে মুক্তির পর জেলগেট থেকে ফের গ্রেফতার মাওঃ আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    জামিনে মুক্তির পর জেলগেট থেকে ফের গ্রেফতার মাওঃ আজিজুল হক ইসলামাবাদী

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    হেফাজতের ২৯টি মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় জামিন নিয়ে মুক্ত হওয়ার সময় জেলগেট থেকে ফের গ্রেফতার দেখানো হল মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীকে

    সম্প্রতি হাইকোর্ট থেকে ঢাকা ও চট্টগ্রামের মোট ২৯টি মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় জামিন নিয়েছেন হেফাজতের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী। আইনি সব প্রক্রিয়া শেষে রবিবার কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে বের হওয়ার কথা ছিল মাওলানা ইসলামাবাদীর। কিন্তু ৪ঠা সেপ্টেম্বর ২০২২ ইং ভোরে উনাকে ফের জেলগেট থেকে গ্রেফতার দেখানো হয়। অত:পর ঢাকা মেট্রো পুলিশের দু’টি গাড়ির পাহারায় পুলিশভ্যানে করে কেরানীগঞ্জ কারাগার থেকে পুনরায় চট্টগ্রাম কারাগারে পাঠানো হয় ইসলামাবাদীকে। চট্টগ্রাম পৌছার পর ওনাকে পটিয়া থানার ৫০.৩.২১ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আটক করা হয়।

    মাওলানা ইসলামাবাদী দীর্ঘদিন যাবত কারাগারে অসুস্থ অবস্থায় জীবনযাপন করছেন। রিমান্ডের অমানবিক নির্যাতনে হাঁটু ও পায়ের ব্যাথা ছাড়াও গত কয়েকমাস ধরে উনি যক্ষ্মা তথা টিবি রোগে আক্রান্ত হয়ে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। মাওলানা ইসলামাবাদী বর্তমানে প্রতিদিন কমপক্ষে দেড় ঘন্টা অক্সিজেন দিতে হয়।
    এমন অসুস্থ একজন আলেমের সাথে এমন অমানবিক আচরণের তীব্র নিন্দা জানাই।

    মাওলানা ইসলামাবাদী সহ সকল কারাবন্দী আলেমদের দ্রুত মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।

    সূত্রঃ
    মুহাম্মাদ ইরফানুল হক
    (মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদীর আপন ভাই)

  • মাল্টা চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন বিরামপুরের ইসমত আরা বেগম

    মাল্টা চাষে ব্যাপক সফলতা পেয়েছেন বিরামপুরের ইসমত আরা বেগম

    এস এম মাসুদ রানাঃ- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    বিরামপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের প্রত্যক্ষ সহায়তা ও চাষীদের

    আগ্রহ সৃষ্টির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মাল্টা চাষের নিরব বিপ্লব
    ঘটেছে। এবার উপজেলার ৬০টি বাগান ও কৃষকদের পতিত জমিতে লাগানো গাছে
    মাল্টার বাম্পার ফলন হয়েছে।

    মাল্টা চাষীদের লাভ দেখে অন্য কৃষকরাও মাল্টা চাষে
    আগ্রহী হয়ে উঠছে।
    উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ
    নিকছন চন্দ্র পাল প্রায় ৫ বছর আগে উপজেলার কৃষকদের উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল
    আবাদে আগ্রহ সৃষ্টির লক্ষ্যে কর্মযজ্ঞ শুরু করেন। এলাকার মাটি মাল্টা চাষের
    উপযোগি হওয়ায় তিনি কৃষকদের মাল্টা বাগান তৈরির প্রতি উৎসাহিত করেন।
    একই সাথে কৃষি বিভাগের উদ্যোগে মাল্টা চারা ও কারিগরি সহায়তার মাধ্যমে
    কয়েক বছরের মধ্যে চাষীদের মাঝে প্রায় ৩০টি মাল্টা বাগান তৈরি করে দেওয়া হয়।
    তাদের সাফল্য দেখে ব্যক্তি উদ্যোগে চাষীরা আরও ৩০টি বাগান তৈরি করেছেন।

    এছাড়া পতিত জমি ও বাড়ির ছাদে অনেকে মাল্টা চাষ করেছেন। কৃষি বিভাগের
    হিসাব মতে, ৫ বছর আগে উপজেলায় মাল্টার কোন চাষ না হলেও বর্তমানে উপজেলার
    প্রায় ৬০ বিঘা জমির উপর ৬০টি মাল্টা বাগান গড়ে উঠেছে।

    উপজেলার মুকুন্দপুর ইউনিয়নের পটুয়াকোল গ্রামের নূর ইসলাম মিঠু
    জানান, কৃষি বিভাগের আহবানে সাড়া দিয়ে তিনি ৪ বছর আগে ২৫০টি মাল্টা
    গাছ রোপন করেন। দু’বছর পর ফল ধরতে শুরু করে এবং বর্তমানে প্রতিটি গাছে
    গড়ে ৬০-৭০ কেজি হারে মাল্টা ধরেছে। অন্যান্য বাগানেও এবার মাল্টার বাম্পার ফলন
    হয়েছে। বাগান থেকে বিভিন্ন এলাকার ফল ব্যবসায়ীরা তিন হাজার দু’শ টাকা
    মন দরে মাল্টা কিনে নিয়ে যায়। মিঠু আরো জানান, পরিচর্যা খরচ বাদে মাল্টা
    বাগান থেকে তিনি এবার ১০/১২ লাখ টাকা আয় করতে পারবেন।
    মিঠু আরো জানান, তার বাগানের সার্বিক কাজে সহযোগিতা করেন তার মা ইসমত আরা বেগম |

    এলাকায় মাল্টা চাষের স্বপ্নদ্রষ্টা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ নিকছন চন্দ্র
    পাল জানান, বিরামপুর উপজেলায় তার হাতেই মাল্টা চাষের সুচনা হয়েছে।
    বর্তমানে চাষীরা ব্যাপক হারে মাল্টার চাষ করছেন। এলাকার মাটি মাল্টা চাষের
    উপযোগি হওয়ায় এখানকার মাল্টা অধিক সুস্বাদু এবং আকারেও বড় হচ্ছে। মাল্টা
    চাষীদের অধিক লাভ ও সাফল্য দেখে কৃষকরা নতুন নতুন বাগান তৈরিতে আগ্রহী
    হয়ে উঠছেন। কৃষকদের সার্বিক সহায়তার জন্য উপজেলা কৃষি অফিস ও মাঠ
    পর্যায়ের উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাগণ নিবিড় ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

  • বান্দরবানে ৩৫০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট বন্ধ হচ্ছে ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীরা পুষ্টিহীনতায় ভোগার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা

    বান্দরবানে ৩৫০ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট বন্ধ হচ্ছে ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীরা পুষ্টিহীনতায় ভোগার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা

    কপিল উদ্দিন জয়ঃ- বান্দরবান জেলা প্রতিনিধি,

    পার্বত্য বান্দরবানে এক দশক ধরে চলা ৩৫০ টি প্রাথমিক বিদালয়ের ৪৫ হাজার ছাত্রছাত্রীর মধ্যে বিনা মূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ বিস্কুট বিতরণ কার্যক্রম তহবিল সংকটের কারণে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর বন্ধ হলে শিক্ষার্থীরা পুষ্টিহীনতায় ভোগার পাশাপাশি অনেকের ঝরে পড়ার আশঙ্কা আছে বলে মনে করছেন শিক্ষাসংশ্লিষ্টরা।

    স্কুল ফিডিং কর্মসূচির আওতায় ২০১৩ সাল থেকে বান্দরবানের ছয়টি উপজেলা ও একটি পৌরসভায় ৩৫০টি প্রাথমিক বিদ‍্যালয়ে প্রায় ৪৫ হাজার শিক্ষার্থীর মাঝে প্রতিদিন এক প‍্যাকেট পুষ্টিসমৃদ্ধ হাই এনার্জি বিস্কুট বিতরণ করা হয়। বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) সহযোগিতায় দুটি স্থানীয় বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন (এনজিও) এ কার্যক্রম পরিচালনা আচ্ছেন।

    এগুলোর মধ্যে এন,জেড,একতা মহিলা সমিতি জেলার পাঁচটি উপজেলার ২৯৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৪১ হাজার ৩৪৫ জন এবং হিউম্যানিটারিয়ান ফাউন্ডেশন থানচি উপজেলার ৫১টি বিদালয়ের ৩ হাজারের বেশি শিক্ষার্থীকে বিনা মূল্যে বিস্কুট দিয়ে থাকে।

    এন,জেড, মহিলা সমিতির রেকর্ড কর্মকর্তা মেহেদি হাসান জানান, রোয়াংছড়ি উপজেলার ৫০টি স্কুলে ৩ হাজার ৩৫২, নাইক্ষ্যংছড়িতে ৬৬টি স্কুলে ১০ হাজার ৭৮০, লামায় ৯১টি স্কুলে ১৮ হাজার ৫৫১, রুমায় ৪৮টি স্কুলে ২ হাজার ৭৪৯ এবং আলীকদম উপজেলায় ৪৪টি স্কুলে ৫ হাজার ৯১৩ জনসহ মোট ২৯৯টি স্কুলে ৪১ হাজার ৩৪৫ জন শিক্ষার্থী প্রতিদিন এক প‍্যাকেট করে উন্নত মানের ও পুষ্টিসমৃদ্ধ হাই এনার্জি বিস্কুট পেয়ে থাকে।

    ৬ উপজেলার ৪৫ হাজার শিক্ষার্থী বিনা মূল্যে পেত ‘হাই এনার্জি বিস্কুট’।অর্থসংকটে ১৫ সেপ্টেম্বরের পর প্রকল্পের মেয়াদ বাড়াবে না ডব্লিউএফপি।
    শিক্ষার্থীরা পুষ্টিসংকটে ভোগার পাশাপাশি ঝরে পড়ার আশঙ্কা।

    এন,জেড, মহিলা সমিতি সূত্রে জানা গেছে, প্রতিটি ইউনিয়নে একজন মাঠ কর্মকর্তা (ফিল্ড মনিটর) ও একজন উপজেলা কর্মকর্তার (উপজেলা ফোকাল) মাধ্যমে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রাথমিক বিদালয়ের ছাত্রছাত্রীর মাঝে স্কুল ফিডিং কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

    এন,জেড, মহিলা সমিতির স্কুল ফিডিং প্রোগ্রাম এর সমন্বয়ক অ্যান্ড্রো ডাইস বলেন, ৭৫ গ্রাম ওজনের প্রতিটি বিস্কুটের প‍্যাকেটে ১০-১১টি বিস্কুট থাকে। এগুলো ডব্লিউএফপি ও বাংলাদেশ সরকারের লোগোসংবলিত ‘হাই এনার্জি বিস্কুট’। এতে তেল, চিনি, চর্বি, প্রোটিন, আয়োডিনযুক্ত লবণসহ পুষ্টিকর উপাদান থাকে। প্রত্যেক শিক্ষার্থীই এ বিস্কুট পেয়ে থাকে।

    এনজেড মহিলা সমিতির নির্বাহী পরিচালক আনোয়ারা বেগম বলেন, প্রাথমিকভাবে জানা গেছে, ডব্লিউএফপির স্কুল ফিডিং প্রকল্পে তহবিল-সংকটের কারণে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের পর মেয়াদ শেষে প্রকল্প আর বাড়ানো হবে না। এতে এসব শিক্ষার্থীর অধিকাংশই সুষম পুষ্টি থেকে বঞ্চিত হবে। স্কুলে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তা ছাড়া এই প্রকল্পের ৫০ জনের মতো স্টাফ বেকার হয়ে পড়বে।

    নাইক্ষ্যংছড়ির বাইশারী সরকারি প্রাথমিক বিদ‍্যালয় ও রুমার বগামুখ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অন্তত ১০ জন শিক্ষার্থী দৈনিক মানব কন্ঠ পত্রিকার প্রতিনিধি কে বলেন, বিনা মূল্যে পাওয়া বিস্কুট খেলে স্কুলে থাকা পর্যন্ত ক্ষুধা লাগে না। লেখাপড়ায় মনোযোগ থাকে। আগামী মাস থেকে এই বিস্কুট দেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে বলে শিক্ষকেরা জানিয়েছেন। এতে তাদের মন খারাপ হয়েছে।

    বাইশারীর সরকারি প্রাথমিক বিদালয়ের প্রধান শিক্ষক রুবায়েদ নাহিদ নুর বলেন, ‘পার্বত‍্যাঞ্চলের অধিকাংশ অভিভাবক দরিদ্র। অনেকেই সকালে খেতে পারে না। স্কুলে এসে বিস্কুট খেয়ে ক্ষুধা নিবারণ ও পুষ্টি পায় শিক্ষার্থীরা। এতে অনেক দরিদ্র পরিবারের সন্তান স্কুলমুখী। প্রকল্পটি বন্ধ হলে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার সংখ্যা বাড়বে, অনেকে পুষ্টিহীনতায় ভুগবে।’ পুষ্টিহীনতার কারণে লেখাপড়ার মান কমে যাওয়ার আশঙ্কা করেন এ শিক্ষক। একই মন্তব্য করেন রুমা উপজেলার বগামুখ পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদালয়ের প্রধান শিক্ষক আমির হোসেন নয়ন।

    নাইক্ষ‍্যংছড়ি প্রেসক্লাবের আহবায়ক এবং এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক আবদুল হামিদ বলেন, প্রায় ১০ বছর ধরে চলে আসা এ প্রকল্প কেবল তহবিল-সংকটে বন্ধ হয়ে যাবে, এটা কাম‍্য নয়। প্রকল্পটি চালু রাখতে তিনি সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।

    নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ত্রিরতন চাকমা বলেন, ‘স্কুল ফিডিং প্রকল্পের কার্যক্রম বন্ধ হলে পার্বত্য জেলা বান্দরবানের প্রাথমিক শিক্ষায় নেতিবাচক প্রভাব পড়বে। শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমে যেতে পারে। ডব্লিউএফপি এ কার্যক্রম অব‍্যাহত রাখলে এখানকার প্রাথমিক শিক্ষায় ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।’

  • ঈদগাঁও’তে সিএনজি চালক বশির এর জমি হাতিয়ে নিচ্ছে ঈদগাঁও বাজার ব্যাবসায়ী মকতুল হোসেন সওদাগর

    ঈদগাঁও’তে সিএনজি চালক বশির এর জমি হাতিয়ে নিচ্ছে ঈদগাঁও বাজার ব্যাবসায়ী মকতুল হোসেন সওদাগর

    ইমরান তাওহীদ রানাঃ- বার্তা সম্পাদক,

    ঈদগাঁও উপজেলার আওতাধীন ঈদগাঁও ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ডের বশির আহমদ গংয়ের জমি জোর পূর্বক দখল করে নিচ্ছে মকতুল হোসেন সওদাগর
    ৮ বৎসর যাবৎ বশির আহাম্মদ গংয়ের পৈত্রিক ৪০ শতক জমির নিজ নামে মিথ্যা তথ্যদিয়ে বি এস রেকর্ড করালে বশির আহমদ গং বি এস সংশোধনী মামলা দায়ের করেন,

    মামলার এক পর্যায়ে মকতুল হোসেন উক্ত মামলা আপোষ মিমাংসার কথা বলে উক্ত বিরোধীয় জমি নিজে রেজিঃ নিবে বলে বিরুধীয় জমি নোটারী সম্পাদন করে, পরে বশির আহমদ এর ভাই ভুট্টাে মামলা পরিচালনা ও জমির দরদাম সাব্যস্হ করে মামলার খরচ বাবদ ৩ লক্ষ টাকা গ্রহন করেন।জমির বাকী ৬০ লক্ষ টাকা রেজিষ্ট্রীর নেওয়ার সময় পরিশোধ করার কথা দেন।

    মকতুল হোসেন, ভাগ্যক্রমে একটি মামলায় জেলে যেতে হয় ভুট্টাে কে, জেলে যাওয়ার পরে বশির আহমদ এর পক্ষ মকতুল হোসেনের কাছে টাকা জন্য যোগাযোগ করিলে সব টাকা ভুট্টােকে পরিশোধ করছেন বলে দাবী করেন,। দীর্ঘ ৪ বসর পর ভুট্টাে জেল থেকে বের হয়ে এলে মকতুল হোসেনের মিথ্যা আশ্রয়ের কথা ফাঁস হয়ে যায়। বশির আহমদ ও সকল ওয়ারিশ মিলে সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানান যে তাদের ৩কোটি টাকার সম্পদ ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে জায়েস করার নানান ফন্দী ফিকির করে তাদের ৪০ শতক জায়গা দখল করে রেখেছেন মকতুল হোসেন গং।

    অসহায় এই পরিবার টি প্রশাসনের ন্যায় বিচার পাওয়ার দাবী জানিয়েছেন। এই বিষয় নিয়ে অভিযুক্ত মকতুল হোসেনের এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমার মেয়ের জামাই এহাসানের কাছে গেলে বিস্তারিত জানাবে। তার কাছে গেলে ডাঃ এহাসান নানান মিথ্যার অযুহাতের আশ্রয় নিয়ে, কোন সত্য উত্তর না দিয়ে উল্টা বশির আহমদ গং কে পারলে ঘর বাড়ি খেয়ে ফেলতে বলে।

    এবং তথ্যের প্রয়োজন হলে ঈদগাঁও চেয়ারম্যান এর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন পরিষদে গিয়ে চেয়ারম্যান এর দেখা না পেয়ে মোবাইল মোটো ফোনে বার বার যোগাযোগ করা হলে, ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয় নাই ।

  • সিবিডিএস এর ৬ষ্ট প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করেছে ৬৪ জেলার স্বেচ্ছাসেবীদের মিলন মেলা।

    সিবিডিএস এর ৬ষ্ট প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করেছে ৬৪ জেলার স্বেচ্ছাসেবীদের মিলন মেলা।

    সাইফুল ইসলাম কক্সবাজার সদর প্রতিনিধি

    কক্সবাজার ব্লাড ডোনার সোসাইটির ৬ষ্ট প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজন করেছে ৬৪ জেলার স্বেচ্ছাসেবীদের মিলন মেলা শনিবার কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মুজিবুর রহমান। এসময় তিনি ৬৪ জেলা থেকে আগত স্বেচ্ছাসেবীদের শুভেচ্ছা জানান এবং সংগঠনটির পাশে থেকে সগযোগিতার কথা বলেন আশ্বাস দেন।
    ব্লাড ডোনার সোসাইটির মডারেটর মোহাম্মদ ইসহাক বলেন, প্রতিষ্ঠালঘ্ন থেকেই তারা মানুষের পাশে থেকে রক্তদানের গুরুত্ব তুলে ধরতে কাজ করে যাচ্ছে।
    কক্সবাজার ব্লাড ডোনার সোসাইটির অন্যতম সংগঠক আশরাফুল হাসান রিশাদের পরিচালনায় ও জাহাঙ্গীর আলম জেক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশিকুর রহমান, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম সাদ্দাম হোসেনসহ বিভিন্ন জেলার ব্লাড ডোনার সংগঠনের স্বেচ্ছাসেবীরা।
    পরে রক্তদান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন ব্লাড ডোনার সোসাইটির স্বেচ্ছাসেবীকরা।
    রক্তের প্রয়োজনের কথা শুনলেই তারা ছুটে যান রাত বিরাতে। রোগীর ঠিকানা নিয়ে পৌঁছে যান হাসপাতালে। রক্ত দিয়ে ফেরেন হাসিমুখে।
    মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য। এটিই তারা ধারণ করেন।
    রক্তদানের মাধ্যমে মুমূর্ষু রোগীদের জীবন বাঁচানোর ব্রত নিয়ে ছূটে চলা এমন এক ঝাঁক তারুণ্যের সম্মিলন হয়েছে কক্সবাজারে।

  • রামু জোয়ারিয়ানালা রাবার বাগান এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫

    রামু জোয়ারিয়ানালা রাবার বাগান এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫

    রামু জোয়ারিয়ানালা রাবার বাগান এলাকায় চেকপোস্ট স্থাপন করে ১৮ কেজি গাঁজাসহ ২ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ০২/০৯/২০২২ তারিখ র‌্যাব-১৫ এর আভিযানিক দল গোপন সূত্রে অবগত হয় যে, কতিপয় মাদক ব্যবসায়ী চট্টগ্রাম হতে কক্সবাজারগামী সৌদিয়া পরিবহন নামক বাসে করে যাত্রী বেশে মাদকদ্রব্য গাঁজা বহন করছে। উক্ত সংবাদের ভিত্তিতে র‌্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল একই তারিখ অনুঃ ১৮.০০ ঘটিকায় কক্সবাজার জেলার রামু থানাধীন জোয়ারিয়ানালা ইউপিস্থ রামু রাবার বাগান বাংলাদেশ বন শিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন ব্যবস্থাপক কার্যালয় এর সামনে কক্সবাজার টু চট্টগ্রাম মহাসড়কের উপর অস্থায়ী চেকপোস্ট স্থাপন করে তল্লাশী অভিযান শুরু করে। তল্লাশীর একপর্যায়ে বর্ণিত বাসটি চেকপোস্টের সামনে আসলে র‌্যাব সদস্যগণ বাসটি থামিয়ে তল্লাশী শুরু করলে দুইজন যাত্রীর আচরণ সন্দেহজনক মনে হয়। ঐ সময় উপস্থিত স্বাক্ষীদের সম্মুখে উক্ত ০১নং ধৃত ব্যক্তির হেফাজতে থাকা কাপড়ের ব্যাগ তল্লাশী করে ১০ (দশ) কেজি এবং ০২নং ধৃত ব্যক্তির সাথে থাকা ট্রলি ব্যাগের ভেতর হতে ০৮(আট) কেজিসহ *সর্বমোট ১৮ (আঠারো) কেজি গাঁজা উদ্ধার* করে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত ১নং ও ২নং আসামী জানায় তাদের পরিচয় ১। মোঃ খোরশেদ আলম @ বাবুল (২৩), পিতা-মোঃ নূরুল আহমদ, মাতা- মোছাঃ মরিয়ম বেগম, সাং- উত্তর ননিয়ারছরা (বিমান বন্দর রোড), ০২ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- সদর মডেল, জেলা- কক্সবাজার এবং ২। মরিয়ম (৪০), পিতা- মৃত সৈয়দ আহমদ, পালক পিতা- মোঃ মমতাজ, স্বামী- মোঃ ফজলু, মাতা- মৃত ফাতেমা বেগম, সাং- ঝরঝরিকুয়া, ০১ নং ওয়ার্ড, কক্সবাজার পৌরসভা, থানা- সদর মডেল, জেলা-কক্সবাজার। ধৃত আসামীরা আরো জানায়, তারা দীর্ঘদিন যাবৎ নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য গাঁজা চট্টগ্রাম থেকে বহন করে কক্সবাজারের বিভিন্ন জায়গায় বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে সরবরাহ করে আসছে।

    উদ্ধারকৃত মাদকদ্রব্যসহ গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে কক্সবাজার জেলার রামু থানায় লিখিত এজাহার দাখিল করা হয়েছে।

  • বিরামপুরে বিপুল পরিমাণ গাজা সহ মাদক ব্যবসায়ী মনসুর আলী আটক

    বিরামপুরে বিপুল পরিমাণ গাজা সহ মাদক ব্যবসায়ী মনসুর আলী আটক

    এসএম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    বিরামপুর থানা পুলিশের বিশেষ অভিযান চালিয়ে নিজ বাড়িতে মাদকদ্রব্য গাজা রাখার অপরাধে মনসুর আলী বল্টু (৪০) নামের এক মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    গ্রেফতারকৃত আসামী হলেন, উপজেলার জোতবানী ইউনিয়নের দক্ষিন জগন্নাথপুর ভাইগড় গ্রামের মৃত হরমুজ আলীর ছেলে মনসুর আলী বল্টু।

    শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার জোতবানী ইউনিয়নের দক্ষিন জগন্নাথপুর ভাইগড় গ্রামে এই বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে থানা পুলিশ। বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

    বিরামপুর থানার উপ-পরিদর্শক শাহিন শেখ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্তের দিক নিদের্শনায় সঙ্গীয় অফিসার ও ফোর্সসহ শনিবার রাত সাড়ে ১০ টার দিকে উপজেলার জোতবানী ইউনিয়নের দক্ষিন জগন্নাথপুর ভাইগড় গ্রামের মনসুর আলী বল্টু ও তার সহযোগী রুবেলের বসতবাড়ির ভেতরে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে দুজনের বাড়ি থেকে ৫ কেজি করে মোট ১০ কেজি গাজা উদ্ধারসহ মাদক ব্যবসায়ী মনসুর আলী বল্টুকে হাতে নাতে গ্রেফতার করে পুলিশ। এসময় আসামী রুবেল (৩৪) কৌশলে পালিয়ে যায়।

    জানতে চাইলে, বিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, এঘটনায় থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা হয়েছে। গ্রেফতারকৃত আসামীকে আদালতে প্রেরণ প্রক্রিয়াধীন। পলাতক আসামিকে গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। তিনি আরো বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে থানা পুলিশের নিয়মিত এই অভিযান অব্যাহত রয়েছে। সু-নির্দিষ্ট তথ্য দিন, সেবা নিন বলেও ওই পুলিশ কর্মকর্তা জানান।

  • বাঁশখালীত মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুফতি ফয়জুল করিম শায়খে চরমোনাই

    বাঁশখালীত মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুফতি ফয়জুল করিম শায়খে চরমোনাই

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    বাঁশখালী মডেল মাদরাসার শুভ উদ্বোধনী অনুষ্ঠান (০২ সেপ্টেম্বর ২২) শুক্রবার বিকেলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর আল্লামা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই। বাঁশখালীর শীর্ষ আলেম ও চাম্বল দারুল উলুম আইনুল ইসলাম মাদরাসার মহাপরিচালক পীরে কামেল আল্লামা শাহ্ আবদুল জলিল সাহেব হুজুরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উদ্বোধনী অনুষ্ঠান ও খতমে বোখারী শরিফ উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিলে বিশেষ অতিথি ছিলেন, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডাক্তার মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, চট্টগ্রাম নাছিরাবাদ বড় মাদরাসার পরিচালক মাওলানা আবদুল জাব্বার, বাঁশখালী জলদী বড় মাদরাসার সাবেক মুহতামিম মাওলানা নুরুল হক সুজিশ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের চট্টগ্রাম মহানগর সেক্রেটারী আলহাজ্ব আল মুহাম্মদ ইকবাল, বামুক চট্টগ্রাম বিভাগীয় দায়িত্বশীল মাওলানা জোবাইর আহমদ, বাঁশখালী ওলামা পরিষদের সভাপতি ও বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়া সাবেক পরিচালক মাওলানা রফিকুল ইসলাম, বাঁশখালী জামেয়া মিল্লিয়া আজিজিয়ার পরিচালক মাওলানা এজাজ চৌধুরী, পটিয়ার বিশিষ্ট সমাজসেবক ও আলেম মাওলানা মোহাম্মদ উল্লাহ, বিশিষ্ট ওয়ায়েজ মাওলানা ছগির নোমানী, মাওলানা কাতেব নুরুল ইসলাম, মাওলানা মুফতি নুরুল হক, মনকিচর মাদরাসার মুহাদ্দিস মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল্লাহ, ছনুয়া বড় মাদরাসার সাবেক মুহতামিম ও দিদারিয়া নুরুল উলুম মাদরাসার সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কাসেম আজিজী, বাঁশখালী জামিয়া মিল্লিয়া আজিজিয়ার মাওলানা আবু তাহের, চাঁপাছড়ি মাদরাসা আবু বকর ছিদ্দিকের পরিচালক মাওলানা হাফেজ ইউসুফ সাঈদ, দারোগা বাজার মারকাজুল কোরআন মাদরাসার পরিচালক মাওলানা মাহমুদুল ইসলাম, বাহারছড়া সুলতানিয়া এমদাদুল উলুম বড় মাদরাসার সিনিয়র উস্তাদ ওসমান গণি, জাতীয় দৈনিক আশ্রয় প্রতিদিন চট্টগ্রাম মহানগর প্রতিনিধি আলমগীর ইসলামাবাদীসহ প্রমুখ।
    এর আগে বাদ জুমা থেকে খতমে বোখারী শরিফ শুরু হয়ে বাদ মাগরিব শেষ হয়।

  • সমাজ সেবক, শেরপুর জেলার ছাত্র জনতার আইকন শেরপুর ১আসনের জনগণের ভালোবাসার মানুষ রমিজ উদ্দিন কাজল এর জন্মদিন

    সমাজ সেবক, শেরপুর জেলার ছাত্র জনতার আইকন শেরপুর ১আসনের জনগণের ভালোবাসার মানুষ রমিজ উদ্দিন কাজল এর জন্মদিন

    মেহেদী হাসান, শেরপুর সদর উপজেলা প্রতিনিধি।

    রমিজ উদ্দিন কাজল এক ভালোবাসা ও ভালো লাগার মানুষ। যার কথা শেরপুর ১আসনের জনগণ সবসময় মনে করে। আজকের এই দিনে। তিনি পৃথিবীতে আসেন। তিনি শেরপুর ১আসন এর শেরপুর সদর উপজেলার ৫নং ধলা ইউনিয়ন এর পান্জর ভাঙ্গা মধ্যে পাড়ায় জন্ম গ্রহণ করেন। উনার বাবা জনাব রহিজ উদ্দিন চেয়ারম্যান। তিনি দুইবারের সফল চেয়ারম্যান। ধলা ইউনিয়ননের মানুষ তাকে ভালোবাসে। তেমনি কাজল তার বাবার আর্দশে আদর্শিত একজন, ছোট থেকেই তিনি মানুষের কাছে জনপ্রিয় একজন। বাবার ন্যায়, তার বাবার সুষ্ঠু বিচার, ও আর্দশের রাজনীতি তার রক্তে বয়ে যাচ্ছে। তাঁর আদর্শে বড় হয়ে গড়ে তুলতে চান আধুনিক শেরপুর গড়ার অংশীদার । এলাকা ভিক্তিক ও তৈল মুক্ত রাজনীতিতে বিশ্বাসী এ প্রতিবাধী যুবক বলেন,:আজকের এই দিনে শেরপুর ১ আসনের সকল স্তরের জনসাধারণের প্রতি রইল অগাধ ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা পূর্ণ সালাম,, করোনার ভয়াল থাবা কাটতে না কাটতেই বিশ্বে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব সারা বিশ্বময় এক নাজেহাল অবস্থার সৃষ্টি করেছে যা শেরপুর বাসী এর বাইরে নয়,, সকল প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়ে জনজীবনে শান্তি ফিরে আসুক, মহান আল্লাহ আমাদের সকল কে নেক হায়াত আর সহী বুঝ দান করুক এই আশায় করছি।তিনি এই কথা বলে তার ভালোবাসা প্রকাশ করে। শেরপুর জেলার গরীব দুঃখী অসহায় মানুষদের পাশে দাড়াতে। তিনি সবসময় একমত। যেকোনো সামাজিক সংগঠন তার সাথে যোগাযোগ করুক না কেনো। তার উদ্দেশ্য যাতে গরীব দুঃখী অসহায় মানুষ দুবেলা ঠিক খেতে পারে সুখে শান্তিতে বসবাস করতে পারে। এটাই তার একমাত্র চাওয়া। জয় হোক মেহনতী মানুষের।