Blog

  • উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন হয়েছে।

    উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন হয়েছে।

    ওমর ফারুক উখিয়া- কক্সবাজার।

    ‘সংঘাত নয়, ঐক্যের বাংলাদেশ চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত তিন দিন ব্যাপী ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের দ্বিতীয় দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন করা হয় হয়।

    আজ ২৪ আগস্ট ২০২২ইং সকাল দশটা টা হতে বিকাল চারটা পর্যন্ত উখিয়ার সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন ও সুশীল সমাজের ছাত্র প্রতিনিধিগন নিয়ে উখিয়া পিএফজির তত্বাবধানে উখিয়া গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে এই আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষণটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশ এর কক্সবাজার জেলার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর মুহাম্মদ আব্দুর রব খান।

    এতে ট্রেনিং এ প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের এসপিএল প্রজেক্টের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার তুহিন আফসারি, পার ইউনিটের প্রধান সোহেল রানা, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মাঈনুল ইসলাম।

    মূলত তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রনেতাদেরকে সম্প্রীতি ও সহাবস্থানে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণটির আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষনের প্রথম দিনে আলোচনা করা হয়,পরিচয়? শান্তি কী? গণতন্ত্র কী? গণতন্ত্র করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন সহ সমাজের শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষে কাজ করতে কি ধরনের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন?

    দ্বিতীয় দিনেই আলোচনা করা হয়,ঘৃনা কাকে বলে কত প্রকার এর সংজ্ঞা, নেতা কাকে বলে? নেতা হতে কি কি প্রয়োজন? পরিচয়ের দৃশ্যমান ও অদৃশ্যমান এবং বিদ্বেষও সংস্কার সহ প্রভাব,
    নেতৃত্ব কী? নেতৃত্ব করতে কি কি প্রয়োজন ও নেতার আত্মবিশেস্লেষন ইত্যাদি বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

    এই বিষয়ে প্রশিক্ষকদের সাথে ছাত্র নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা করেন যে, একজন নেতা হিসেবে দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে নেতৃত্ব প্রয়োজন। তাই যৌথ কোনো কাজে সফলতা পেতে হলে নেতৃত্ব হতে হবে সুষ্ঠু ও সুশৃঙ্খল। নেতৃত্বের কারণে অনেক অসাধ্য সাধন করা যায়, অনেক ক্ষতি থেকেও নেতৃত্বের গুণেই টিকে থাকা যায়। সঠিক নেতৃত্বের প্রভাবে একটি পরিবার, প্রতিষ্ঠান, দেশ এমনকি বিশ্বও বদলে যেতে পারে। একজন যোগ্য নেতা ও তার নেতৃত্বের হাত ধরে একটি নতুন সমাজ বিনির্মাণ হতে পারে। তাই সৎ, যোগ্য, সাহসী এবং সহানুভূতিশীল নেতৃত্বের জন্য নেতৃত্ব প্রয়োজন হয়।

    শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবিধা দেয়ার নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে না জড়িয়ে, সকল নির্বাচনে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রেখে, সকল সরকারী অধীদপ্তরে দূর্নীতিদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিয়ে, রাজনৈতিক দলের বৈষম্য দূর করে বিগত দিনের রাজনৈতিক দন্দ ভুলে গিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি গড়ার বিষয়ে তারা সরকার, রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান।

  • বগুড়া সাতশিমুলিয়ায় স্ত্রীর দাফন রেখে-স্বামী শহিদ পলাতক

    বগুড়া সাতশিমুলিয়ায় স্ত্রীর দাফন রেখে-স্বামী শহিদ পলাতক

    রাকিব মাহমুদ ডাবলু, স্টাফ রিপোর্টার।

    বগুড়া সদরে দাফনের আগে স্ত্রী নাজমা বেগম (৩২) লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী শহিদ হোসেন। ২৪শে আগস্ট-২২ইং তারিখ রোজ বুধবার সদর উপজেলার লাহেড়ীপাড়া ইউনিয়নের সাতশিমুলিয়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে।

    পুলিশ নাজমার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতলে নিয়ে যায়। এতথ্য নিশ্চিত করেছেন সদর থানা পুলিশের উপ-পরিদর্শক (এসআই) জাকির আল-আহসান।

    পুলিশের এই কর্মকর্তা জানায় যে,নাজমার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আমরা সেখানে যাই। তাদের অভিযোগ নাজমাকে হত্যা করা হয়েছে। এছাড়াও তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন থাকায় লাশ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

    জানা যায়,সদর উপজেলার লাহেড়ীপাড়া ইউনিয়নের সাতশিমুলিয়া গ্রামের অলি মিয়ার ছেলে শহিদ হোসেন ও পাশের গোকুল ইউনিয়নের কামাল হোসেনের মেয়ে নাজমা বেগম। পারিবারিক ভাবে প্রায় ১৫ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তাদের দুইটি সন্তানও আছে। শহিদ পেশায় একজন গাড়িচালক। প্রায় চার মাস আগে কাজের সন্ধানে স্ত্রী ও সন্তানসহ শহিদ ঢাকা সাভারের হেমায়েতপুরে ছিলেন৷ তবে সেখানে তিনি বেকার অবস্থাতায় বসবাস করতেন।

    নাজমার ভাই সোবহান হোসেন জানান,আমার বোন ও দুলাভাই ঢাকা সাভার হেমায়েতপুরে থাকতেন। হুট করে আমাদের মুঠো ফোনে জানানো হয় আপা মঙ্গলবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে ডায়রিয়ায় রোগে মারা গেছে।

    এরপর সকাল ০৭টার দিকে দুলাভাই সাতশিমুলিয়া তার নিজ বাড়িতে লাশ নিয়ে আসে। স্বাভাবিক ভাবেই আমরা দাফনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। তবে আপার লাশ ধোঁয়ানোর সময় দেখা যায় তার পুরো শরীরে আঘাতের চিহ্ন। এসময় আমরা লাশ দাফনে বাঁধা দিলে দুলাভাই সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

    পুলিশের এসআই জাকির আল-আহসান বলেন যে, নাজমার পরিবারের দাবি ও শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়ায় লাশ ময়না তদন্তে নেওয়া হয়। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। সেই সাথে নাজমার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত বিধি-ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে নিশ্চিত করেন।

  • শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও গনভোজ

    শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও গনভোজ

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার

    কক্সবাজারের উখিয়া শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস ২০২২ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা, দোযা মাহফিল ও গনভোজ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    ২৪ আগস্ট ২০২২ শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশন হাসপাতাল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত শোক সভায় শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, প্রধান বক্তার বক্তব্যে রাখেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য আবুল মনছুর চৌধুরী ও বিশেষ অতিথিদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের শ্রম-বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক রিয়াজ সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
    শোক সভা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শহীদ এ,টি,এম জাফর আলম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও উখিয়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম ও যুবনেতা আবুল হোসাইন আবু।

    উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বাদশা মিয়া চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের স়ভাপতি আসহাব উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর, জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোশারফ সিকদার, রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাহ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি মুজিবুল হক আজাদ, সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন, আওয়ামী লীগ নেতা আলী হোসাইন খান, সাংবাদিক রাসেল চৌধুরী, আবুল ফজল মেম্বার, ইসলাম মেম্বার,হেলাল উদ্দিন, মফিজ উদ্দিন, ছাত্রনেতা মোঃ ইব্রাহিম,সালাহ উদ্দিন, যুবলীগ নেতা গিয়াস ডন, মোজাম্মেল সিকদার, গিয়াস উদ্দিন সহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।

  • নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    নুরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ, উখিয়া কক্সবাজার

    শিক্ষার মানোন্নয়ন, নৈতিক চরিত্রের বিকাশ সাধন ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উখিয়া নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ে এক অভিভাবক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সমাবেশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ‘শিক্ষার মানোন্নয়নে শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের সমন্বয়ে কাজ করতে হবে। শিক্ষার্থীদের প্রতি শিক্ষকদের যেমন দায়িত্ব রয়েছে তেমনি অভিভাবকদেরও দায়িত্ব রয়েছে। তাই অভিভাবকদের নিজ সন্তানদের প্রতিভা অন্বেষণে নিবিড় পর্যবেক্ষণ ও তদারকি প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    ২৪ আগষ্ট ২০২২, বুধবার দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ায় নূরুল ইসলাম চৌধুরী গুলজার বেগম উচ্চ বিদ্যালয়ের অভিভাবক সমাবেশে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলামের সভাপতিত্বে ও সহকারী শিক্ষক মোঃ সাঈদি’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, বিদ্যালয়ের দাতা সদস্য, শিক্ষানুরাগী সদস্য, বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীদের অভিভাবকবৃন্দ।

  • সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শুনা যাচ্ছে

    সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলির শব্দ শুনা যাচ্ছে

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে বেশ কয়েক দিন ধরে ব্যাপক গোলাগুলি হচ্ছে। গুলির বিকট শব্দে কাঁপছে এপারও। তাতে আতঙ্কে কোনারপাড়ার পার্শ্ববর্তী শূন্যরেখার (নো ম্যানস ল্যান্ড) আশ্রয়শিবিরে থাকা প্রায় ৪ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা এবং ঘুমধুম ইউনিয়নের হাজারও বাংলাদেশি।
    ওপারের গোলাগুলির ঘটনা নজরদারিতে রাখছে বিজিবি।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান একে এম জাহাঙ্গীর আজিজ সাংবাদিকদের বলেন, সোমবার ২২ আগস্ট সকাল ৭ ঘটিকা থেকে বিকট শব্দে মর্টারশেল ও ভারি অস্ত্রের গুলির শব্দ এপারে শুনা যাচ্ছে।

    মিয়ানমার সীমান্তের প্রায় ১ কিলোমিটার দূরের পাহাড়ে গিয়ে পড়ছে একেকটা সেল ও গুলি। থেমে থেমে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে গোলাগুলি। শূন্যরেখার দিকে কাউকে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। শূন্যরেখার আশ্রয়শিবিরে প্রায় ৬শত পরিবারে প্রায় ৪ হাজারেরও বেশি রোহিঙ্গা রয়েছে। গোলাগুলির শব্দে তারা বেশ আতঙ্কে রয়েছে।

    নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অধীনস্থ ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত ফাঁড়ির ইনচার্জ ও পুলিশ পরিদর্শক সোহাগ রানা বলেন, কয়েক দিন ধরে মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি হচ্ছে। মর্টার সেলসহ গুলির শব্দ কানে বাজলেও বাস্তবে সেখানে কী হচ্ছে, বলা মুশকিল।

    শূন্যরেখায় আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নজরদারিতে কাঁটাতারের বাইরে পাহাড়চূড়ায় মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) একাধিক চৌকি স্থাপন করে। মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলির কারণ জানতে বিভিন্নভাবে চেষ্টা করেও ৩৪ বিজিবির বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

  • বিরামপুরে নিখোঁজ বদিকে ফিরে পেতে চায় তার পরিবার

    বিরামপুরে নিখোঁজ বদিকে ফিরে পেতে চায় তার পরিবার

    এস এ মাসুদ রানা, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি : ১৫ আগষ্ট জাতীয় শোক দিবস অনুষ্ঠানের দিন অনুষ্ঠানে গিয়ে নিখোঁজ হয়েছেন বদরুজ্জামান বদি (২০) নামের এক প্রতিবন্ধ ছেলে।

    নিখোঁজ বদরুজ্জামান বদি দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার কাটলা ইউনিয়নের খিয়ারমাহমুদপুর গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে।

    বদির বাবা মিজানুর রহমান ও প্রতিবেশি ফেরদৌস হোসেন সাংবাদিকে জানান, বদরুজ্জামান বদি জন্মের পর থেকে বুদ্ধি প্রতিবন্ধি সে কথা বলতে পারে না, গায়ের রং উজ্জল শেমলা। গত ১৫ আগষ্ট ২০২২ জাতীয় শোক দিবসের দিন গ্রামের অন‍্যান্ন ছেলেদের সাথে বিরামপুর শোক দিবস অনুষ্ঠানে যায় সেই থেকে আর বাড়ি ফিরে আসে নাই অনেক জাগায় খোজা খুজি করেও তার কোন খোঁজ পাওয়া যায় নাই এমনকি বিরামপুর থানায় জিডিও করা হয়েছে। যদি কোন সহদয় ব‍্যাক্তি খোঁজ পেয়ে থাকেন তাহলে এই মোবাইল নাম্বারে জানাবেন 01751067283।

    বদির বাবা আরো জানান, আমার ৩ ছেলে ২ মেয়ের মধ‍্যে বদি ছিল সবার বড় সে খুব ভালো এবং ভদ্র কার সাথে খারাপ ব‍্যবহার করত না নিজের খেয়াল মতো চলত।

  • উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন।

    উখিয়ায় ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং সম্পন্ন।

    ওমর ফারুক উখিয়া- কক্সবাজার।

    সংঘাত নয়, ঐক্যের বাংলাদেশ চাই’ এ শ্লোগানকে সামনে রেখে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে অনুষ্ঠিত তিন দিন ব্যাপী ইয়ুথ এ্যাম্বাসেডর ডেভেলপমেন্ট ট্রেনিংয়ের প্রথম দিনের ট্রেনিং আজ ২৩ আগস্ট,২০২২ সম্পন্ন হয়।

    সকাল ১০ টা হতে বিকাল চারটা পর্যন্ত উখিয়ার সকল রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন ও সুশীল সমাজের ছাত্র প্রতিনিধিদগন নিয়ে উখিয়া পিএফজির তত্বাবধানে উখিয়া গ্লোবাল ট্রেনিং সেন্টারে এই আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষণটি পরিচালনার দায়িত্বে ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশ এর কক্সবাজার জেলার ডিস্ট্রিক্ট ফ্যাসিলিটেটর মুহাম্মদ আব্দুর রব খান।

    এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ বেতার কক্সবাজার এর সিনিয়র সাংবাদিক শাহ্ মোহাম্মদ জাহেদ ও দৈনিক যায়যায়দিন এর উখিয়া উপজেলা প্রতিনিধি ও বাংলাদেশ বেতার কক্সবাজার এর উখিয়া উপজেলা সংবাদাতা সাংবাদিক ফারুক আহমেদ সহ প্রমুখ।

    অন্যদিকে উক্ত ট্রেনিং এ প্রশিক্ষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশের এসপিএল প্রজেক্টের সহকারী প্রজেক্ট ম্যানেজার কাজী নিশাত, সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার তুহিন আফসারি, পার ইউনিটের প্রধান সোহেল রানা, চট্টগ্রাম অঞ্চলের মাঈনুল ইসলাম।

    মূলত তৃণমূল পর্যায়ে ছাত্রনেতাদেরকে সম্প্রীতি ও সহাবস্থানে উদ্বুদ্ধ করার লক্ষ্যে এ প্রশিক্ষণটির আয়োজন করা হয়।

    প্রশিক্ষেনে এক পর্যায়ে পরিচয়? শান্তি কী? গণতন্ত্র কী? গণতন্ত্র করতে আমাদের কি কি প্রয়োজন সহ শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠার লক্ষে কাজ করতে কি ধরনের পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন? উল্লেখিত বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়

    এই বিষয়ে প্রশিক্ষকদের সাথে ছাত্র নেতারা বিভিন্ন বিষয়ে উন্মুক্ত আলোচনা করেন। পাশাপাশি তারা বলেন, দেশের সার্বিক উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে হরতাল, অবরোধ, জালাও পোড়াও, হত্যার রাজনীতি বন্ধ করতে হবে। এছাড়াও শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অঙ্গনে সুবিধা দেয়ার নামে সন্ত্রাসী কার্যক্রমে না জড়ানো, সকল নির্বাচনে শান্তি ও সম্প্রীতি বজায় রাখা, সকল সরকারী অধীদপ্তরে দূর্নীতিদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া, রাজনৈতিক দলের বৈষম্য দূর করা, বিগত দিনের রাজনৈতিক দন্দ ভুলে গিয়ে শান্তি ও সম্প্রীতি গড়ার বিষয়ে তারা সরকার, রাজনৈতিক ও সুশীল সমাজের নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানান

  • বিরামপুরে সিএমবির উপর বসতবাড়ির বাথরুমের লাইন খোলা,পরিবেশ দূষিত মহল্লাবাসির অভিযোগ

    বিরামপুরে সিএমবির উপর বসতবাড়ির বাথরুমের লাইন খোলা,পরিবেশ দূষিত মহল্লাবাসির অভিযোগ

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    দিনাজপুর বিরামপুরে সিএমবির জায়গার উপর অবৈধ বসতবাড়ির বাথরুমের খোলা লাইন রাখার ফলে মারাত্মক রোগের অর্বিভাব পরিবেশ দূষিত এলাকাবাসীর অভিযোগ ওঠেছে। আজ (২৩ আগষ্ট) বিরামপুর উপজেলার পৌর মহল্লার ৪নং ওয়ার্ড ভূক্ত কলাবাগান সংলগ্ন ঢাকা মহাসড়কের পশ্চিম পার্শ্বে সিএমবির জায়গার উপর অবৈধ ভাবে বাড়ি তৈরি করেন বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এক্সরেম্যান ইসরাফিল।

    এই ইস্রাফিল বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এক্সেরেম্যান হিসাবে অনেক দিন যাবৎ চাকুরী করে আসছেন। তিনি সরকারী জায়গা সিএমবি এর উপর জবর দখল করে অবৈধ ভাবে একটি বাড়ি তৈরি করে ভাড়ায় পরিচালনা করে আসছেন।
    উক্ত বাড়িটি ইসরাফিল আইনের কোন রকম তোয়াক্কা না করে জবরদখল করে তৈরি করেন। পাশাপাশি বাড়িটির মধ্যে যে টয়লেট তৈরি করেছেন তার লাইন বাহিরে বের করে দিয়েছেন কিন্তু হাউস এর সাথে কোন রকম সংযোগ করেন নাই। ফলে টয়লেট গুলো বাহিরে পড়তে থাকায় এলাকায় বসবাসরত জনসাধারণের স্বাস্হ্যহানির সহ মারাত্বক রোগের একমাত্র কারন হয়ে দাঁড়িয়েছেন। এবিষয়ে স্হানীয় বসবাসরত এলাকাবাসীর নিকট থেকে জানা যায় তারা বলেন,এই ইসরাফিল বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এক্সেম্যান অবৈধ ভাবে সরকারি জায়গা সিএমবির উপর বাড়িটি তৈরি করেছেন। কিন্তু বাড়ির মধ্যে যে টয়লেট রয়েছে পরিত্যাক্ত মল গুলো বাহিরে ফাঁকা জায়গায় পড়তে থাকে। দির্ঘদিন এমন অবস্থা হওয়ার ফলে রোগ ব্যধির আক্রমণ বেড়ে যায়। এবিষয়ে ইসরাফিল কে বহুবার বলার পরও সে কর্ণপাত করেন নাই। তার এমন কাজের ফলে মানুষের জিবনের ঝুকি বেড়ে গেছে। এবিষয়ে উক্ত বাড়ির মালিক ইসরাফিলের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার বাড়ি আমি কখন কি করব তা আমার ব্যাপার বলে সরে পড়েন। এবিষয়ে স্হানীয় প্রশাসনের সূ-দৃষ্টি কামনা সহ উক্ত সরকারি জায়গার উপর অবৈধ বসতবাড়ি তৈরি এবং যথাযথ প্রক্রিয়ায় টয়লেট তৈরি না করায় জনসাধারণের জীবনের ঝুকি বেড়ে যাওয়ার ফলে পরিবেশ দূষিত করায় সরজমিনে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত কঠোর ব্যবস্হা গ্রহণের জোর দাবি এলাকাবাসীর।

  • ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা ও দোয়া মুনাজাত অনুষ্ঠিত

    কাজল আইচ উখিয়া কক্সবাজার

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার
    প্রতিবাদে আলোচনা ও দোয়া মুনাজাতের আয়োজন করেছে
    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ।
    উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর সভাপতিত্বে রোববার বিকেলে উখিয়া মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় হলরুমে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিকলীগ, ছাত্রলীগ ও সকল সহযোগী সংগঠনের বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী অংশগ্রহণ করেন।

    সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বাংলাদেশের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে বিএনপি-জামাতের মদদপুষ্ট জঙ্গিগোষ্ঠী বর্বরোচিত গ্রেনেড হামলা চালায়। সেইদিন বঙ্গবন্ধু এভিনিউর জনসভায় নেতা-কর্মীরা মানব দেওয়াল সৃষ্টি করে নেত্রীকে রক্ষা করে। তারেক জিয়া ও বাবর হাওয়া ভবনে বসে শেখ হাসিনাকে হত্যার নীল নকশা করেছিল। গ্রেনেড হামলায় দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমানসহ ২৪ জন নিহত এবং শত শত নেতা-কর্মী আহত হন। তাদের অনেকে এখনো স্প্রিন্টারের যন্ত্রণা নিয়ে জীবন অতিবাহিত করছেন।
    নেতৃবৃন্দ বলেন, শেখ হাসিনাকে ১৯ বার হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু আল্লাহর মেহেরবানীতে তিনি বারবারই নতুন জীবন পান। তারা বলেন, ২০০৪ সালে এই জঙ্গিগোষ্ঠী প্রথমে সিলেট শাহজালাল দরগাহ (রহঃ) মাজারের উরশে এবং বৃটিশ রাষ্ট্রদূত আনোয়ার চৌধুরীকে হত্যা করার উদ্দেশে বোমা নিক্ষেপ করেছিল। টিলাগড়ে বদরউদ্দিন আহমদ কামরানকে হত্যার চেষ্টা করা হয়। তারা একই বছরের ৭ আগস্ট গুলশান সেন্টারে মহানগর আওয়ামী লীগের আলোচনা সভায় বোমা নিক্ষেপ করে ইব্রাহিম আলীকে হত্যা করে এবং মহানগরের অনেক নেতৃবৃন্দ সেইদিন আহত হন।
    ২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট সারাদেশে একযোগে জঙ্গি সংগঠন পরিকল্পিতভাবে সিরিজ বোমা হামলা চালায়। কিন্তু বারবার গ্রেনেড হামলার পরেও আওয়ামী লীগ রাজপথ ছাড়ে নাই। আওয়ামীলীগ গণমানুষের সংগঠন হিসেবে বরাবরই রাজপথে ছিলো, রাজপথে আছে,রাজপথে থাকবে। গ্রেনেড মেরে ও হুমকি দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে দমিয়ে রাখা যাবে না। যদি আঘাত আসে তাহলে আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ শক্তহাতে তা প্রতিহত করবে। তারা বলেন,বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলায় কোনো জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদের স্থান হতে পারে না। তারা বলেন,শেখ হাসিনা’র নেতৃত্বেই সকল প্রতিকূলতা দূর করে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে এবং এগিয়ে যাবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্টিত হবেই।

    ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার প্রতিবাদে বক্তব্যে রাখেন

    সকল সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। পুরো অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এটিএম রশিদ।

  • দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়

    দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়

    স্টাফ রিপোর্টার, রাকিব মাহমুদ ডাবলু

    আল্লাহ বাঁচাবে প্রাণ আমরা করবো স্বেচ্ছায় রক্তদান।
    “সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প ফাউন্ডেশন” কুপতলা গ্রামের উদ্যোগে, কুপতলা ঈদগাহ মাঠে দিন ব্যাপী ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেষ্ট ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করেনঃ জনাব মোঃ মাঝহারুল ইসলাম বিপু
    (সাধারণ সম্পাদক নারচী ইউনিয়ন যুবলীগ)
    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনাব মোঃ এনামুল হক পাইলট
    (সভাপতি ৯ নং ওয়ার্ড যুবলীগ)
    সভাপতিত্ব করেনঃ জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম অন্তু
    (প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন)
    প্রধান আলোচ্যক জনাব মোঃ রাশেদ আহম্মেদ
    (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন)
    আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন
    জনাব মোঃ মামুনুর রশিদ দুখু (প্রধান শিক্ষক কুপতলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়)
    জনাব মোঃ পান্না
    (সহকারী শিক্ষক কুপতলা আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়)
    জনাবা মোছাঃ রোকেয়া বেগম
    (প্রধান শিক্ষক কুপতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়)
    আরো উপস্থিত ছিলেন সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় শাখার
    সহ-সভাপতি জনাব মোঃ রাকিবুল ইসলাম রনি
    সহ-সভাপতি জনাব ডা. মোঃ মেহেদী সরকার
    সাধারণ সম্পাদক মোঃ রাকিবুল হাসান আহাদ
    সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ জিহাদী নূর সানি
    অর্থ বিষয়ক সম্পাদকঃ জনাব মোঃ সবুজ বাদল
    লিটন দাশ আহবায়ক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন নারচী ইউনিয়ন শাখা।
    জনাব মোঃ রাকিবুল হাসান সূর্য সহ রক্তদান বিষয় সম্পাদক সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশনে
    আরো উপস্থিত ছিলেন সারিয়াকান্দি ব্লাড ডোনেট ফাউন্ডেশন সদস্য
    পারভেজ,সৈকত, শান্ত রবিন মিজান, নাইম, রিদয়, মাসুদ, সৈকত, নাজমুল বিদুৎ আরো অনেক সদস্য বৃন্দ।
    উক্ত ক্যাম্পেইনে ফ্রি ব্লাড গ্রুপ টেস্ট ও বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দ্বারা সম্পুর্ণ ফ্রী রুগী দেখা হয়।