Blog

  • টেকনাফের বাহার ছড়া ইউনিয়নের শিলখালী এলাকায় মোস্তাকের গ্যাংদের হাতে গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এক বৃদ্ধ

    টেকনাফের বাহার ছড়া ইউনিয়নের শিলখালী এলাকায় মোস্তাকের গ্যাংদের হাতে গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে এক বৃদ্ধ

    ইব্রাহীম মাহমুদঃ- টেকনাফ,

    কক্সবাজারের টেকনাফের বাহার ছড়া ইউনিয়নের শিলখালী এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম নামের এক বৃদ্ধের নিজ বসতভিটা অবৈধ ভাবে দখলে নেওয়ার চেষ্টা। মানবপাচারকারী মোস্তাকের গ্যাংদের ধারালো দায়ের কোপে গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মোজাহেরুল ইসলাম নামে এক বৃদ্ধ।

    এ ঘটনায় আরো বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন,মোঃ শহীদুল্লাহ,
    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের বড় ভাই আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ উল্লাহ। তারা সকলেই কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

    আহতদের পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে,
    পূর্ব পরিকল্পিতভাবে গত ১৫ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে টেকনাফের ৫নং বাহারছড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড শীলখালী এলাকার মৃত মোঃ কবিরের পুত্র মুজাহেরুল ইসলামের নিজ বসতভিটা অবৈধ ভাবে দখলে নেওয়ার জন্য স্থানীয় সলিমুল্লাহ,হামিদুল হক নুরুল ইসলাম,এবাদুল হক, শামশুল আলম, নুরুল বশর, আবুল বশর, ছৈয়দুল বশর ও সন্ত্রাসী ও মানব পাচারকারী মোস্তাকের নেতৃত্বে এলোপাথাড়ি
    দা কিরিস দিয়ে কুপিয়ে আমাদের পরিবারের উপর হামলা চালায়।

    এসময় সন্ত্রাসী ও মানবপাচারকারী মোস্তাকের নেতৃত্বে গুরুতর আহত হয়েছে মোজাহেরুল ইসলাম,আনোয়ারুল ইসলাম, প্রবাসী মোঃ শহীদুল্লাহ, আব্দুল্লাহ সহ আমার পরিবারের আরো অনেকেই।

    স্থানীয়রা খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আনলে
    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন চিকিৎসকরা। বর্তমানে তিনি সেখানে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। অপরদিকে এ ঘটনায় বাকী গুরুতর আহতরা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
    তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
    এদিকে এ হামলার ঘটনায় মোজাহেরুল ইসলামের পুত্র প্রবাসী মোঃ শহীদুল্লাহ বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে টেকনাফ মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেছেন।

    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের পুত্র প্রবাসী মোঃ শহিদুল্লাহ বলেন,আমি অনেক ধরে পরিবারের সদস্যদের সুখের জন্য মালেশিয়ায় প্রবাসে ছিলাম।
    আমি প্রবাস থেকে আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশে এসেছি মাত্র কয়েকটা দিন হয়েছে। হঠাৎ করে সন্ত্রাসী ও মানবপাচারকারী মোস্তাকের গ্যাংরা আমার বৃদ্ধ বাবাসহ আমার পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে এলোপাথাড়িভাবে দা কিরিস দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।
    বর্তমানে আমার বৃদ্ধ বাবা মোজাহেরুল ইসলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
    বর্তমানে আমি সহ আমার পরিবারের লোকজন নিরাপত্তা হীনতায়। সন্ত্রাসী ও মানব পাচারকারী মোস্তাক আহমেদ, আমার পরিবারকে প্রতিনিয়ত হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের দিয়ে হত্যা করবে বলে।

    বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছি। যে কোন মুহুর্তে আমাদের পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা করতে পারে সন্ত্রাসী মোস্তাকের নেতৃত্বে। তাই আমি টেকনাফ উপজেলার সকল প্রসাশন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, উক্ত ঘটনাটি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে উল্লেখিত সন্ত্রাসী বাহিনীদের আইনের আওতায় আনা না হলে আরো বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। বর্তমানে তাদের ভয়ে উক্ত এলাকা থমথমে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কক্সবাজার জেলার সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সু দৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি।
    এদিকে অভিযুক্তদের সাথে একাধিক বার মুঠোফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে,
    যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

  • পদ্ম সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বিরামপুরে আনন্দ র‍্যালী

    পদ্ম সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বিরামপুরে আনন্দ র‍্যালী

    এস এম মাসুদ রানা- বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি,

    দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বিরামপুর থানা পুলিশ ও মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের আয়োজনে আনন্দ র‍্যালী অনুষ্ঠিত হয়েছে।

     

    শনিবার (২৫ জুন) দুপুর ১২ টায় বিরামপুর পৌর শহরের স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষ্যে বিরামপুর থানা পুলিশ ও মুক্তিযোদ্ধা কান্ডের উদোগে বর্ণাঢ্য আনন্দ র‍্যালী নিয়ে বিরামপুরস্থ ঢাকামোড়ে বঙ্গবন্ধু মুরালে সমাবেত হয়।

     

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার, বিরামপুর সার্কেল (বিরামপুর-নবাবগঞ্জ)
    সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার একেএম ওহিদুন্নবী, অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত, বিরামপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আকরাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান, সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার হাবিবুর রহমান, উপজেলা সকল মুক্তিযোদ্ধাবৃন্দ, মুক্তিযোদ্ধার সন্তানবৃন্দ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সকল স্তরের নেতা-কর্মী ও সমর্থক ও সুধীমন্ডলী প্রমুখ।

  • সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালীকে গ্রেফতারে, নিন্দা জানিয়েছেন চট্টগ্রাম নগর জামায়াত

    সাবেক কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালীকে গ্রেফতারে, নিন্দা জানিয়েছেন চট্টগ্রাম নগর জামায়াত

    আলমগীর ইসলামাবাদী- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম মহানগরীর সাংগঠনিক সম্পাদক, সাবেক জনপ্রিয় কাউন্সিলর অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালীকে অন্যায়ভাবে গ্রেফতারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও চট্টগ্রাম মহানগরী আমীর মুহাম্মদ শাহজাহান এবং মহানগরী সেক্রেটারি অধ্যক্ষ মুহাম্মদ নুরুল আমীন।

    এক বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সরকার বিনা কারণে সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে একটি সামাজিক অনুষ্ঠান থেকে সাবেক জনপ্রিয় কাউন্সিলর শামসুজ্জামান হেলালীকে গ্রেফতার করেছে। সিলেটের ভয়াবহ বন্যায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ত্রাণ সামগ্রী নিয়ে ছুটে যাওয়া ও নিজ এলাকা শুলকবহর ওয়ার্ডে পানিবন্দী মানুষের পাশে দাঁড়ানোই কি তার অপরাধ? নেতাকর্মীদের এভাবে গ্রেফতার-নির্যাতন করে জামায়াতে ইসলামীর অগ্রযাত্রা কি থামানো যাবে? মানুষের কল্যাণে কাজ করা কি বন্ধ করা যাবে? এ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই জামায়াতে ইসলামীকে নিশ্চিহ্ন করার জন্য অবিরত জেল-জুলুম ও নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।’

    নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, ‘সকল ষড়যন্ত্র এবং সরকারী জুলুম-নির্যাতন বুকে ধারণ করে জামায়াতে ইসলামী নিয়মতান্ত্রিক ও গণতান্ত্রিক উপায়ে শান্তিপূর্ণভাবে দলীয় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। জামায়াতের সকল তৎপরতা প্রকাশ্য ও নিয়মতান্ত্রিক। জামায়াত শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে বিশ্বাসী। জামায়াতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের গ্রেফতার সরকারের একটি রুটিনওয়ার্কে পরিণত হয়েছে।’

    নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘সরকার তার অপকর্মের কারণে ক্রমেই কোণঠাসা হয়ে পড়ছে। সে কারণে তারা জামায়াতের ইসলামীর অগ্রযাত্রাকে সহ্য করতে পারছে না। দেশে এবং বিদেশে এই স্বৈরাচারী সরকারের বিরুদ্ধে সকল গণতান্ত্রিক শক্তি সোচ্চার হচ্ছেন। সরকার যদি শুভবুদ্ধির পরিচয় দিয়ে জুলুম-নিপীড়ন বন্ধ না করে, তাহলে অতীতেও কোনো স্বৈরাচারীর শেষ রক্ষা হয়নি, এই সরকারেরও হবে না ‘

    অবিলম্বে অধ্যক্ষ শামসুজ্জামান হেলালীসহ সারাদেশে আটক সকল নেতাকর্মীকে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানান নগর জামায়াত নেতৃবৃন্দ।

  • টেকনাফ বাহারছড়া সন্ত্রাসীদের হামলায় এক বৃদ্ধ গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে

    টেকনাফ বাহারছড়া সন্ত্রাসীদের হামলায় এক বৃদ্ধ গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে

    বিশেষ প্রতিনিধি,

    কক্সবাজারের টেকনাফের বাহার ছড়া ইউনিয়নের শিলখালী এলাকার বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলাম
    এর নিজ বসতভিটা অবৈধ ভাবে দখলে নেওয়ার চেষ্টা। সন্ত্রাসী ও মানবপাচারকারী মোস্তাক বাহিনীর ধারালো দায়ের কোপে গুরুতর আহত হয়ে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে মোজাহেরুল ইসলাম নামে এক বৃদ্ধ।

    এ ঘটনায় আরো বেশ কয়েকজন গুরুতর আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন,মোঃ শহীদুল্লাহ,
    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের বড় ভাই আনোয়ারুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ উল্লাহ। তারা সকলেই কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

    আহতদের পারিবারিক সুত্রে জানা গেছে,
    পূর্ব পরিকল্পিতভাবে গত ১৫ জুন বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে টেকনাফের ৫নং বাহারছড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড শীলখালী এলাকার মৃত মোঃ কবিরের পুত্র মুজাহেরুল ইসলামের নিজ বসতভিটা অবৈধ ভাবে দখলে নেওয়ার জন্য স্থানীয় সলিমুল্লাহ,হামিদুল হক নুরুল ইসলাম,এবাদুল হক, শামশুল আলম, নুরুল বশর, আবুল বশর, ছৈয়দুল বশর ও সন্ত্রাসী ও মানব পাচারকারী মোস্তাকের নেতৃত্বে এলোপাথাড়ি
    দা কিরিস দিয়ে কুপিয়ে আমাদের পরিবারের উপর হামলা চালায়।

    এসময় সন্ত্রাসী ও মানবপাচারকারী মোস্তাকের নেতৃত্বে গুরুতর আহত হয়েছে মোজাহেরুল ইসলাম,আনোয়ারুল ইসলাম, প্রবাসী মোঃ শহীদুল্লাহ, আব্দুল্লাহ সহ আমার পরিবারের আরো অনেকেই।

    স্থানীয়রা খবর পেয়ে তাদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে আনলে
    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে প্রেরণ করেন চিকিৎসকরা। বর্তমানে তিনি সেখানে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন। অপরদিকে এ ঘটনায় বাকী গুরুতর আহতরা কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
    তাদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।
    এদিকে এ হামলার ঘটনায় মোজাহেরুল ইসলামের পুত্র প্রবাসী মোঃ শহীদুল্লাহ বাদী হয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে টেকনাফ মডেল থানায় এজাহার দায়ের করেছেন।

    বৃদ্ধ মোজাহেরুল ইসলামের পুত্র প্রবাসী মোঃ শহিদুল্লাহ বলেন,আমি অনেকদিন ধরে পরিবারের সদস্যদের সুখের জন্য মালেশিয়ায় প্রবাসে ছিলাম।
    আমি প্রবাস থেকে আমার মাতৃভূমি বাংলাদেশে এসেছি মাত্র কয়েকটা দিন হয়েছে। হঠাৎ করে সন্ত্রাসী ও মানবপাচারকারী মোস্তাকের বাহিনীরা আমার বৃদ্ধ বাবাসহ আমার পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে এলোপাথাড়িভাবে দা কিরিস দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করে।
    বর্তমানে আমার বৃদ্ধ বাবা মোজাহেরুল ইসলাম চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে।
    বর্তমানে আমি সহ আমার পরিবারের লোকজন নিরাপত্তাহীনতায়। সন্ত্রাসী ও মানব পাচারকারী মোস্তাক আহমেদ, আমার পরিবারকে প্রতিনিয়ত হুমকি- ধমকি দিয়ে আসছে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের দিয়ে হত্যা করবে বলে।

    অভিযুক্ত মোস্তাকের বক্তব্য নিতে চাইলে মোবাইল রিসিভ করেনি।
    বর্তমানে আমি ও আমার পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় আছি। যে কোন মুহুর্তে আমাদের পরিবারের উপর অতর্কিত হামলা করতে পারে সন্ত্রাসী মোস্তাকের নেতৃত্বে। তাই আমি টেকনাফ উপজেলার সকল প্রসাশন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিকট বিনীতভাবে অনুরোধ জানাচ্ছি যে, উক্ত ঘটনাটি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে উল্লেখিত সন্ত্রাসী বাহিনীদের আইনের আওতায় আনা না হলে আরো বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। বর্তমানে তাদের ভয়ে উক্ত এলাকা থমথমে উত্তেজনা বিরাজ করছে। কক্সবাজার জেলার সকল আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সু দৃষ্টি কামনা করেছেন ভুক্তভোগী পরিবারটি।

  • কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের আয়োজনে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত ছিলেন

    কক্সবাজার জেলা প্রশাসকের আয়োজনে পদ্মা সেতু উদ্বোধন অনুষ্ঠানে যারা উপস্থিত ছিলেন

    কক্সবাজার উপজেলা প্রতিনিধি- মোঃহোসেন (সুমন),

    ২৫/০৬/২০২২ইং তারিখে সকাল ১০টার সময় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু শুভ উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-কক্সবাজারের মাননীয় জেলা প্রশাসক মহোদয়, র‍্যার-১৫এর সি ইউ,বিজিবির সি ইউ,কক্সবাজার জেলা পুলিশ সুপার মহোদয়, ডিজিএফআইসহ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, কক্সবাজার জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ,এবং আওয়ামী লীগ এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনসহ উপস্থিত ছিলেন।

    আরো ছিলেন -কক্সবাজার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী,উপজেলার চেয়ারম্যান মহোদয়, বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, সরকারি চাকরিজীবী বিন্দু, বিভিন্ন কমিটি থেকে আসা জনসাধারণ বিন্দু। কক্সবাজার পৌরসভার কাউন্সিল বিন্দু।বিভিন্ন স্কুলের ছাএ, সাংবাদিক,ফটো সাংবাদিকরা ছিলেন।

  • বাঁশখালী এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টে এবার হাত-পা ঝলসে গেল শ্রমিকের

    বাঁশখালী এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টে এবার হাত-পা ঝলসে গেল শ্রমিকের

    আলমগীর ইসলামাবাদী- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    বড় ধরনের হতাহতের ঘটনায় কাজ শুরুর কয়েক বছরের মধ্যেই বেশ কয়েকবার খবরের শিরোনামে জায়গা করে নিয়েছে চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার গণ্ডামারা ইউনিয়নের এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্ট (কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প)।

    এবার সেই বহুল আলোচিত এস আলম পাওয়ার প্ল্যান্টেই আগুনে হাত-পা ঝলসে গেছে সাহাদাত হোসেন (২২) নামে কর্মরত এক শ্রমিকের।

    শনিবার (২৫ জুন) বিকেল সাড়ে তিনটায় প্রকল্প এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
    জানা যায়, কাজের একপর্যায়ে তারপিন তেলের ড্রাম বিস্ফোরিত হয়ে সাহাদাত হোসেনের দুই হাত ও পা ঝলসে যায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বাঁশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে প্রেরণ করেন।

    ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে গণ্ডামারা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ লিটন চাকমা বলেন, বিকেলে কয়েকজন শ্রমিক প্রকল্প এলাকায় গ্রান্ডিংয়ের কাজ করছিল। কাজের একপর্যায়ে তারপিন তেলের ড্রাম বিস্ফোরিত হয়ে সাহাদাত হোসেন নামে এক শ্রমিকের দুই হাত ও পা ঝলসে যায়।

    এ বিষয়ে জানতে গণ্ডামারা কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক আহমদকে ফোন করা হলে তিনি ব্যস্ত আছেন বলে ফোন কেটে দেন।

    প্রসঙ্গত, মো. সাহাদাত হোসেন গণ্ডামারা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড এলাকার শাই-ফকির বাড়ির বাসিন্দা। তিনি ওই প্রকল্পে শ্রমিকের কাজ করতেন।

  • মহানবী মুহাম্মদ (সঃ) কে কুটুক্তি করার প্রতিবাদে আবরার এন্টারপ্রাইজের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।

    মহানবী মুহাম্মদ (সঃ) কে কুটুক্তি করার প্রতিবাদে আবরার এন্টারপ্রাইজের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।

    মহানবী মুহাম্মদ (সঃ) কে কুটুক্তি করার প্রতিবাদে আবরার এন্টারপ্রাইজের পক্ষ থেকে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা।

    ওমর ফারুক উখিয়া – কক্সবাজার।

    মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সম্পর্কে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির মুখপাত্র নুপুর শর্মা ও মিডিয়া সেল প্রধান নভীন জিন্দালের আপত্তিকর, বিতর্কিত মন্তব্যের প্রতিবাদে উখিয়া উপজেলার রত্নাপালং ইউনিয়নের গয়ালমারা স্টেশন চত্বরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    আজ শুক্রবার (২৪জুন) আসরের নামাজের পরে উখিয়া উপজেলার রত্নাপালং ইউনিয়ন এর বিভিন্ন এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গয়ালমারা স্টেশন চত্বরে জমায়েত হয়।

    বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে গয়ালমারা থেকে কামরিয়ার বিল চৌরাস্তার মাথার সলোোোলড়ক প্রদক্ষিণ করে অবমাননাকর মন্তব্যের প্রতিবাদ জানানো হয় ও দোষীদের শাস্তির দাবি করা হয়। বিক্ষোভ মিছিলে সাধারণ হাজারো মুসল্লী একত্রিত হয়ে স্লোগান ও তাকবির দিতে থাকে।

    বিক্ষোভ মিছিলে একত্রিত হয়ে গয়ালমারা থেকে কামরিয়ার বিল স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ঘন্টা খানেক বিক্ষোভ সমাবেশ করা হয়। এসময় বিভিন্ন ইসলামী সংগঠনের নেতা,মাদ্রাসার শিক্ষক,ইমামেরা বক্তব্যে রাখেন।

    বক্তারা বলেন, ভারতের মত একটি সভ্য রাষ্ট্রে দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা বিশ্ব নবীকে নিয়ে কুরুচিকর মন্তব্য করে গোটা বিশ্বের মুসলিমকে আঘাত করেছে, যা কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না।আজ শুধু বাংলাদেশ নয় গোটা বিশ্বে তাদের প্রতি ঘৃণা জন্ম নিয়েছে।এখন পর্যন্ত ভারত সরকার তাদের বিরুদ্ধে কার্যত পদক্ষেপ গ্রহন করছে না।অবিলম্বে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা না হওয়া পর্যন্ত ভারতের সকল পণ্য বয়কট করার আহ্বান জানান।

    এছাড়া বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোন প্রতিবাদ না জানানোয় ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করা হয়।মহানবীকে নিয়ে অবমাননাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া না হলে আরো কঠোর কর্মসুচি দেয়ার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন উপস্থিত মুসল্লিরা।

    রাজাপালং এম ইউ ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসার আরবী প্রভাষক বলেন, অবিলম্বে বিজেপির বিরুদ্ধে সংসদে নিন্দা প্রস্তাব পাশ ও ভারতীয় দুতকে ডেকে সকল তাওহীদি ও নবী প্রেমিক জনতার পক্ষথেকে তীব্র প্রতিবাদ জানাতে হবে এবং সরকার প্রধানের পক্ষ থেকে উক্ত আপত্তিকর বক্তব্যের প্রতিবাদে বিবৃতি প্রদান করতে হবে।

    এই সময় উপস্থিত ছিলেন,রাজাপালং এম ইউ ফাজিল ডিগ্রি মাদ্রাসা’র আরবী প্রভাষক মাওলানা আবুল ফজল, আবরার এন্টারপ্রাইজ এর মালিক শফিউল ভুট্টু, গয়ালমারা দাখিল মাদ্রাসার সিনিয়র শিক্ষক মোঃ আব্দুল্লাহ আল ওবায়েদ, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও গয়ালমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সভাপতি মুহাম্মদ সুজন, ডা.মনির চৌধুরী ও উপজেলা ছাত্রলীগের কর্মী মিজানুর রহমান সাকিব,সাংবাদিক হারুন অর রশীদ ও জাতীয় দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার উখিয়া উপজেলা প্রতিনিধি সাংবাদিক ওমর ফারুক,চ্যানাল সাংবাদিক রিদুয়ানুল হক ইমন গয়ালমারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক মাস্টার মুক্তার আহাম্মদ সহ প্রমূখ।

  • বিরামপুরে নদীতে গোসল করতে গিয়ে ১ যুবক নিখোঁজ

    বিরামপুরে নদীতে গোসল করতে গিয়ে ১ যুবক নিখোঁজ

    এস এম মাসুদ রানা- বিরামপুর দিনাজপুর প্রতিনিধি,

    দিনাজপুরের বিরামপুরে নদীতে গোসল করতে গিয়ে নদীতে এসএ রাব্বী (১৮) নামের একজন মিষ্টি কারখানার শ্রমিক নিখোঁজ হয়েছে। নিখোঁজ এসএ রাব্বী নীলফামারী সদর উপজেলার মো: সাদা মিয়ার ছেলে।

    বুধবার (২২ জুন) দুপুরে বিরামপুর পশুহাট সংলগ্ন ছোট শাখা যমুনা নদী এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পরপরই উদ্বার অভিযানে নেমেছে বিরামপুরে ফারার সার্ভিস ষ্টেশনের কর্মীরা।

    মুহূর্তের মধ্যে সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে যমুনা নদীর পাড়ে হাজারো লোকের ভিড় করে। স্থানীয় ফায়ার সার্ভিস দিয়ে নদীতে খোঁজাখোঁজির পর এখনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

    এবিষয়ে ফায়ার সার্ভিসের লীডার সোহরাব হোসেন বলেন, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনা স্থলে পৌঁছে উদ্ধার অভিযান শুরু করেছি। সন্ধ্যা পর্যন্ত কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।
    সন্ধ্যা হওয়ায় এখন উদ্ধার তৎপরতা স্থগিত করা হয়েছে। আগামীকাল সকালে রংপুর থেকে ডুবুরী দল আসবে আমরাসহ আবার উদ্ধার তৎপরতা শুরু করা হবে।

    এসময় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু,উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী, থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুমন কুমার মহন্ত, বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেসবাউল হক প্রমুখ।

  • পটিয়া মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক,আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ

    পটিয়া মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত পরিচালক,আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়ার ভারপ্রাপ্ত মুহতামিম হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ। বর্ষীয়ান আলেমেদ্বীন, আল জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়ার মহাপরিচালক ও শায়খুল হাদিস এবং আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের মহাসচিব প্রথিতযশা আলেমেদ্বীন আল্লামা আব্দুল হালিম বোখারী রহ. এর ইন্তিকালে এ পদটি শূন্য হয়। মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ এর আগে জামিয়ার নায়েবে মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

    এর আগে, মঙ্গলবার (২১ জুন) সকাল ১০টায় চট্টগ্রাম শহরের সিএসসিআর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আল্লামা আবদুল হালীম বোখারী ইন্তোকাল করেন। রবিবার (১৯ জুন) বাদ মাগরিব হঠাৎ শ্বাস কষ্টজনিত রোগে অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পরে তাকে আইসিইউতে স্থানান্তর করেন। সেখানেই তিনি ইন্তিকাল করেন

    মঙ্গলবার রাত ১০টায় জামিয়ার প্রধান গেইটে লাশ রেখে জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়ার মাঠে জামিয়ার প্রধান মুফতী ও মুহাদ্দিস মুফতী হাফেজ আহমদুল্লাহর ইমামতিতে লাখো মুসল্লির অংশগ্রহণে জানাযা অনুষ্ঠিত হয়। পরে জামিয়ার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সংলগ্ন ‘মাকবারায়ে আজিজ’ নামক কবরস্থানে তাঁকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হয়।

  • রংপুরে প্রাণিসম্পদ পরিচালকের ঝুলন্ত মরদেহ

    রংপুরে প্রাণিসম্পদ পরিচালকের ঝুলন্ত মরদেহ

    শরিফা বেগম শিউলীঃ- স্টাফ রিপোর্টার,

    রংপুর বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ দফতরের পরিচালক ওয়ালিউর রহমান আকন্দের (৫৫) ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
    মঙ্গলবার (২১ জুন ) দুপুরের দিকে স্টেশন রোডে জামাল মার্কেটের বিপরীতে প্রাণিসম্পদ অফিসের তৃতীয় তলায় একটি রুমের বাথরুম থেকে তার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ওয়ালিউর রহমান আকন্দের বাড়ি গাইবান্ধা জেলার সাদুল্যাপুর উপজেলায়। তার স্ত্রী ও দুই সন্তান বগুড়ায় থাকেন।

    পুলিশ ও অফিসের কর্মচারী সূত্রে জানা যায়, রংপুর বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক ওয়ালিউর রহমান আকন্দ চলতি বছরের মার্চ মাসে এখানে বদলি হয়ে আসেন। এরপর থেকে তিনি তার বিভাগীয় কার্যালয়ের পাশেই জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের তৃতীয় তলায় একটি রুমে থাকতেন।
    অফিস পিয়ন আরো জানায়, আজ সকালে স্যারের দেরি দেখে তাকে ডাকতে যাই। এ সময় দরজা খোলা অবস্থায় ভেতরে ঢুকে বাথরুমে ঝর্ণার সঙ্গে গামছা পেঁচানো ঝুলন্ত মরদেহ দেখে চিৎকার করলে অন্যরা ছুটে এসে পুলিশে খবর দেন।

    রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেন বলেন, আমরা খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করি। তার মৃত্যুর ব্যাপারে এখন কিছুই বলা সম্ভব নয়। তবে অফিস এবং পারিবারিক সব বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে মৃত্যুর কারণ উদঘাটনে পুলিশ কাজ করছে।