Blog

  • শেখেরখীলে ইউপি চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর জানাজায় মুসল্লীদের ঢল।

    শেখেরখীলে ইউপি চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর জানাজায় মুসল্লীদের ঢল।

    ,,আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    চট্টগ্রামের বাঁশখালী উপজেলার আওতাধীন ১২ নং(ক) শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী বাঁশখালী উপজেলা মজলিসে শুরা সদস্য, শেখেরখীল ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর মাওলানা মোরশেদুল ইসলাম ফারুকীর নামাজে জানাজা ও দাফন সম্পন্ন হয়েছে।মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টার সময় উত্তর শেখেরখীল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পূর্বে খোলা ময়দানে পীরে কামেল শাহ্ সুফি আল্লামা ইসহাক হুজুরের ইমামতিতে অনুষ্ঠিত নামাজে জানাজায় হাজার হাজার মুসল্লীরা অংশ গ্রহণ করেন।নামাজে জানাজায় আগত মুসল্লীদের উদ্দ্যশ্যে বক্তব্য রাখেন,চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল, জামায়াতে ইসলামী চট্টগ্রাম অঞ্চল পরিচালক অধ্যাপক জাফর সাদেক, চট্টগ্রাম জেলা জামায়াতের আমীর অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল আলম চৌধুরী, সেক্রেটারী অধ্যক্ষ বদরুল হক, অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারী ও বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ জহিরুল ইসলাম, বাঁশখালী পৌরসভার সাবেক পৌর মেয়র কামরুল ইসলাম হোসাইনী, প্রয়াত সাবেক সাংসদ জাফরুল ইসলাম চৌধুরীর পুত্র জহিরুল ইসলাম চৌধুরী আলমগীর, মিশকাতুল ইসলাম চৌধুরী পাপ্পা।

    উপজেলা জামায়াতের আমীর অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ ইসমাইল, সাবেক আমীর ইঞ্জিনিয়ার শহিদুল মোস্তফা, সেক্রেটারি মাওলানা আরিফ উল্লাহ, পৌরসভা আমীর আবু তাহের, দক্ষিণ জেলা জামায়াত নেতা ও বাঁশখালী আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আবু নাছের, বারবাকিয়া ইউপির চেয়ারম্যান এইচ এম বদিউল আলম, সাধনপুর ইউপির চেয়ারম্যান কে. এম. সালাহ উদ্দিন কামাল, পুকুরিয়া ইউপির চেয়ারম্যান আসহাব উদ্দিন, অ্যাডভোকেট নুরুল আবছার, বাঁশখালী উপজেলার সাবেক আমীর অধ্যাপক নুরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাকের উল্লাহ্, মাওলানা মুনিরুল আলম, পুঁইছড়ি ইসলামীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মোশাররফ হোসাইন, শেখেরখীল ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান মাওলানা হামেদ হাসান, ছাত্রনেতা আইয়ুবুল ইসলাম, ও সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দসহ হাজার হাজার মুসল্লীরা উপস্থিত হন।

    উল্লেখ্য, চেয়ারম্যান মোরশেদুল ইসলাম ফারুকী হৃদয় রোগে আক্রান্ত হওয়ায় চট্টগ্রাম নগরীর এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাত সাড়ে তিনটার সময় ইন্তেকাল করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।তিনি শেখেরখীল ইউনিয়নের উত্তর শেখেরখীল মৌলভী পাড়া ১ নম্বর ওয়ার্ডের মাষ্টার মরহুম জিয়াউর রহমানের পুত্র। মৃত্যুকালে তাঁহার ছিলো ৫৫ বছর। তিনি দীর্ঘদিন ধরে পুঁইছড়ি ইসলামিয়া কামিল মাদরাসার আরবী প্রভাষকের দায়িত্বে ছিলেন। মৃত্যুকালে দুই ছেলে, এক কন্যা সন্তান ও স্ত্রীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে যান।

  • আল্লামা সুলতান যওক নদভী হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ; দোয়া চাই সকলের।

    আল্লামা সুলতান যওক নদভী হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ; দোয়া চাই সকলের।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    চট্টগ্রাম দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়া’র প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও আরবি ভাষাবিদ আল্লামা সুলতান যওক নদভী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ গুরুতর অসুস্থ হয়ে চট্টগ্রামের এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছেন। বর্তমানে শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় হাসপাতালের স্টেপে ডাউন থেকে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছে। জামিয়া দারুল মা’আরিফ আল-ইসলামিয়ার সিনিয়র মুহাদ্দিস মাওলানা এনামুল হক মাদানী জানিয়েছেন, প্রবীণ এই আলেম দীর্ঘদিন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ ও বার্ধক্যজনিত নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন তিনি।

  • শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন সম্পন্ন।

    শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন সম্পন্ন।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    ঐক্যবদ্ধ মিম্বার আলোকিত সমাজ এই স্লোগান বুকে ধারন করে আলেম ওলামা, ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের সেচ্ছাসেবী সংগঠন, শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা শাখা’র উদ্যোগে আয়োজিত পূর্ণকমিটি ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন গত ৮ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজার সদর উপজেলা মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে হাফেজ মাওলানা এডভোকেট রিদওয়ানুল কাবির এর সঞ্চালনায় ও জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়।

    উক্ত তারবিয়াত সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামু জোয়ারিয়া নালা মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা হাফেজ আব্দুল হক সাহেব (দা:বা:)।

    এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা সেক্রেটারি মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছীসহ কক্সবাজার জেলা সকল দায়িত্বশীল ও ৯ উপজেলা শাখার দায়িত্বশীল সদস্য এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

    অতিথি বৃন্দদের ফুল দিয়ে বরণ করে নিলেন জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবী, সেক্রেটারি মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছী সাহেব।

    আমরা আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিন খতিবরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করলে কোন আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদেরকে কমিটি কখনো নির্যাতন করতে পারবে না।
    ঐক্যবদ্ধ না থাকলে মসজিদ কমিটি সবসময় ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের দোষ খুঁজে আর খুঁজে। শুধু কক্সবাজার জেলা নয় পুরো বাংলাদেশে আমাদের একজন আলেম ওলামা, ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের অন্যায় ভাবে নির্যাতন করা হলে আমরা আর বসে তাকব না, সঠিক তদন্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে বলে বক্তারা বক্তব্য এসব কথা বলেন।

    সর্বশেষে শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ কক্সবাজার সদর উপজেলা মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে থেকে কক্সবাজার জেলার পূর্ণগঠন কমিটি ঘোষণা করেন।

    নিউজ ডেস্ক: উখিয়া ভয়েস২৪ ডটকম।

  • ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ

    ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ঢাকায় বিক্ষোভ

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    ভারত সরকারের মদদে বাংলাদেশি হাইকমিশনে হামলা করে যুদ্ধ বাধানোর চক্রান্ত করছে, নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ ভারতকে বাংলাদেশের নিকট ক্ষমা চাইতে হবে -ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, ভারত তাদের স্বার্থে আঘাত লাগায় বাংলাদেশের উপর ক্ষেপে গেছে। বিগত ১৬ বছরে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ভারতের স্বার্থে সবকিছু করে দেশকে গিলে খাওয়ার ক্ষেত্র তৈরি করে দিয়েছিল। দেশ ভারতের রাহু মুক্ত হয়েছে। ভারতের ইচ্ছা ও অভিপ্রায়ে এখন আর কিছু হচ্ছে না। তাই ভারতের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। এখন পায়ে পারা দিয়ে যুদ্ধ বাধানোর চেষ্টা করছে। উগ্রবাদী ইসকনকে দিয়ে সরকারি আইনজীবীকে হত্যা করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় এখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্নভাবে উস্কানী দিচ্ছে। ভারতের বিভিন্ন হাইকমিশন, উপ-হাইকমিশনে হামলা ও পতাকা ছিঁড়ে চরম অসভ্যতার পরিচয় দিয়েছে। মাওলানা ইউনুছ আহমাদ আন্তর্জাতিক আইন এবং ভিয়েনা কনভেনশনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে ভারতে অবস্থানরত বাংলাদেশের সব কূটনৈতিক মিশন ও কুটনৈতিকদের নিরাপত্তা বিধান করার জন্য ভারত সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।

    তিনি বলেন, মুসলমানদের হত্যা করে দেশে হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা সৃষ্টি করে দেশে গৃহযুদ্ধ লাগাতে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র করছে ভারত। কিন্তু মুসলমানরা হিন্দুদের মত অসভ্য নয়। তারা অত্যন্ত ধৈর্যশীলতার পরিচয় দিয়েছে। মুসলমানরা ক্ষেপে গেলে জালিমদের রক্ষা হবে না।

    আজ মঙ্গলবার বিকেলে ভারতের আগরতলায় বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে হামলা ও বাংলাদেশ বিরোধী ভারতীয় উস্কানীর প্রতিবাদে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণের উদ্যোগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সংগঠনের ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, দলের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, উত্তর সেক্রেটারী মাওলানা আরফিুল ইসলাম, দক্ষিণ সেক্রেটারী ডা. শহিদুল ইসলাম, মুফতী হাফিজুল হক ফাইয়াজ। দক্ষিণ সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা কেএম শরীয়াতুল্লাহ ও উত্তর সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতী ফরিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

    মাওলানা ইউনুছ আহমাদ হাইকমিশনে এধরনের হামলা, পতাকা পুড়িয়ে ফেলা এবং কুটনৈতিকদের উপর আক্রমনের ঘটনাকে অনভিপ্রেত, অনাকাঙ্ক্ষিত ও উস্কানী আখ্যা দিয়ে বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা ও প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা পোড়ানোর ঘটনা আন্তর্জাতিক আইন ও কূটনৈতিক শিষ্টাচারের পরিপন্থী। তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন, ভারতীয় হাইকমিশনকে ডেকে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করতে হবে। নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হলে ভারত থেকে সকল দূতাবাস গুটিয়ে ফেলতে হবে।

    মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, কলকাতা ও আগরতলায় ভারতের সরকার দলীয় উগ্র কর্মীরা বাংলাদেশ উপহাইকমিশনে হামলা করে দেশে যুদ্ধ চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে। বিগত ১৬ বছরে ভারতের অভিপ্রায়ে শেখ হাসিনা দেশ পরিচালনা করেছিল। হাসিনা জনতার আন্দোলনে দেশ ছেড়ে পালিয়ে গিয়ে ভারতে আশ্রয় নেয়। খুনি হাসিনাকে ভারতে আশ্রয় দিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ করেছে। তিনি বলেন, প্রতিনিয়ত ভারতের মিডিয়াগুলো বাংলাদেশের বিরুদ্ধে উস্কানীমূলক নিউজ প্রচার করছে। ভারত বাংলাদেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। তিনি বলেন, আমরা ভারতকে ভয় করিনা। এদেশে ১৬ কোটি যোদ্ধা ভারতের চক্রান্ত রুখে দিতে প্রস্তুত। ইসকন ভারতের উগ্রবাদী সংগঠন। ভারতের মদদে ইসকন নেতা চিন্ময় দাস বাংলাদেশের বিরুদ্ধে চক্রান্তে লিপ্ত। বাংলাদেশের পতাকার উপরে গেরুয়া পতাকা উত্তোলন করে রাষ্ট্রদ্রোহী কাজ করায় দেশের আদালতে তার নামে মামলা হয়েছে। সে আলোককে চিন্ময়কে গ্রেফতার করা হলে ভারতের সংসদে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হুমকি-ধমকি এটা কিসের আলামত?

    মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম বলেন, ভারত সরকারের প্রকাশ্য ইন্ধনে হাইকমিশনে হামলা হয়েছে। লাল-সবুজের পতাকা ছিঁেড় ফেলা হয়েছে, আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়েছে। ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশন, উপহাইকমিশনসহ কুটনৈতিকদের নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। ভারত সরকারের মদদে প্রতিনিয়ত মসজিদ, মাদরাসা, মুসলমানদের দোকানপাঠ, বাড়ী-ঘর পুড়িয়ে দিচ্ছে। মুসলমান হত্যা করে বর্বরতার পরিচয় দিয়েছে। সেই ভারত এখন আমাদেরকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বয়ান দিচ্ছে? তিনি বলেন, বাংলাদেশে জঙ্গি আছে বলে ভারতের মিডিয়াগুলো অপপ্রচার করছে। বাংলাদেশে কোন জঙ্গি নেই। এটা খুনি হাসিনার সৃষ্টি। বাংলাদেশে আমরা সকলেই মিলেমিশে ভাই-ভাই হয়ে কাজ করছি।

    সভাপতির বক্তব্যে প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, আগস্ট বিপ্লবে ফ্যাসিস্ট হাসিনার পরাজয়ের পরে কসাই মোদি হাসিনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছে। হাসিনা ভারতে বসে বসে লাল-সবুজের বাংলায় অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। বাংলাদেশের জনগণ ভারত বিরোধী নয়, যেমনি ফ্যাসিস্ট হাসিনার বিরোধী তেমনি কসাই মোদি বিরোধী। আগরতলা উপ-হাইকমিশনে হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।

    পরে একটি বিশাল মিছিল বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে বের হয়ে পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর ঘুরে পুনরায় পুরানা পল্টন মোড়ে এসে সমাপ্ত হয়। মিছিলে ভারতের বিরুদ্ধে বিভিন্ন শ্লোগান দেয় বিক্ষোভকারীরা।

  • লাখো মুমীনের আমীন ধ্বনিতে চরমোনাইর ৩ দিনব্যাপী মাহফিল সমাপ্তি

    লাখো মুমীনের আমীন ধ্বনিতে চরমোনাইর ৩ দিনব্যাপী মাহফিল সমাপ্তি

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    আখেরী মুনাজাতের মাধ্যমে সমাপ্ত হলো ঐতিহাসিক চরমোনাই মাদরাসা ময়দানে আয়োজিত ৩দিনব্যাপী অগ্রহায়ণ মাহফিল। গত ২৭ নভেম্বর’২৪ বুধবার বাদ জোহর আমীরুল মুজাহিদীন আলহাজ্ব হযরত মাওলানা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই’র উদ্বোধনী বয়ানের মাধ্যমে শুরু হয়ে আজ ৩০ নভেম্বর’২৪ শনিবার সকাল ৮.৩০টায় সমাপনী অধিবেশন ও আখেরী মুনাজাতের মাধ্যমে সমাপ্ত হয় লক্ষ লক্ষ মুসল্লীদের আধ্যাত্মিক এ মিলনমেলা।
    • সমাপনী অধিবেশনের বয়ানে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, মানুষ আজ আল্লাহকে ভুলে নাফরমানি করছে অহরহ। অথচ একজন মানুষ কবরে গিয়ে মাফ না পাওয়া পর্যন্ত নিজেকে নিকৃষ্ট পশুর মত মনে করতে হবে। সুতরাং তাক্বওয়া বা আল্লাহর ভয় অর্জনের মাধ্যমে মহান রবের সন্তুষ্টি নিয়ে কবরে যাওয়ার প্রস্তুতি নিতে হবে। আল্লাহর ভয় যার অন্তরে নেই ঐ মানুষ এমনকি আলেম, মুফতী ও পীরের কোন মূল্য নেই। তিনি বলেন নিজেকে নিজে ছোট মনে করতে হবে। আমিত্ব ভাব ও তাকাব্বুরী পরিত্যাগ করতে হবে। হিংসা বিদ্বেষ পরিত্যাগ করতে হবে। ঘোড়ার মুখে যেভাবে লাগাম থাকে সেভাবে রাগের মুখে লাগাম লাগাতে হবে। সকাল-সন্ধ্যা জিকিরের মাধ্যমে ক্বলব পরিশুদ্ধ করতে হবে। গীবতের মতো গুনাহ থেকে বাচিয়া থাকতে হবে। পরিবারের সবাইকে দ্বীন শিক্ষা দিয়ে দ্বীনের পাবন্দি করতে হবে। পরিবারে খাছ পর্দা জারি করতে হবে। সকল প্রকার নেশাজাত দ্রব্য হতে বাচিয়া থাকতে হবে। আলস্নাহওয়ালাদের কিতাব পড়তে হবে। সাপ্তাহিক হালকায়ে জিকির ও তালীমে নিয়মিত অংশ নিতে হবে। ছহীহ শুদ্ধভাবে কুরআন তিলাওয়াত করতে হবে। সমাপনী অধিবেশনের বয়ানে পীর সাহেব চরমোনাই মাহফিল বাস্তবায়নে সম্পৃক্ত সবার প্রতি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। আখেরী মুনাজাতে অংশ নেয়া প্রশাসনিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ, সম্মানিত ওলামায়ে কেরাম এবং গণমাধ্যমকর্মীদের মোবারকবাদ জানান তিনি। আখেরী বয়ানের পর পীর সাহেব চরমোনাই বিভিন্ন লিখিত প্রশ্নের উত্তর দেন। এসময় তিনি মুরিদানদের সঠিক পথে পরিচালিত হবার বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করেন। অতঃপর তিনি তাওবা করিয়ে গুনাহ থেকে বাচিয়া থাকার শপথ করান। আখেরী মুনাজাতে পীর সাহেব চরমোনাই ফিলিস্তিন, ভারত, কাশ্মীর, মিয়ানমার, সিরিয়া সহ বিশ্বের নির্যাতিত মুসলমানদের নিরাপত্তা ও সমগ্র মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনা করেন। উল্লেখ্য, মাহফিলে আসা মুসল্লীদের মধ্যে ২৭ নভেম্বর রাত ১১টায় খুলনা নিবাসী মোঃ আলতাফ হোসেন (৬৫) পিতা মৃত ইজহার আলী এবং একই তারিখ রাত ১০টায় রায়েরবাগ, ঢাকা নিবাসী রফিকুল ইসলাম (৬৩) পিতা সালামত উল্লাহ বার্ধক্যজনিত ও হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। উভয়ের জানাযা শেষে মাহফিল হাসপাতালের নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্সে স্বজনদের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
    • চরমোনাই অস্থায়ী মাহফিল হাসপাতালে এবছর প্রায় দুই সহস্রাধিক মুসল্লীর চিকিৎসা দেয়া হয়। এবারের মাহফিলে ৪জন অমুসলিম পীরসাহেব চরমোনাই ও শায়খে চরমোনাইর হাতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন।
    • বার্তা প্রেরক:
      কে এম শরীয়াতুল্লাহ, সদস্য চরমোনাই মাহফিল মিডিয়া উপ-কমিটি ০১৭৪১-৭৯০৫৩৩
  • শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন কমিটি-২০২৫-২৬ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

    শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন কমিটি-২০২৫-২৬ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া।

    ঐক্যবদ্ধ মিম্বার আলোকিত সমাজ, এই স্লোগান বুকে ধারন করে মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ’র হাতে গঠিত হয় আলেম ওলামা ও ইমাম মুয়াজ্জিনদের নিয়ে শানে সাহাবা জাতীয় খতিব ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ, এই সংগঠনে আগামী ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ২০২৫-২০২৬ সেশনের কক্সবাজার জেলা পূর্ণগঠন ও সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন।

    ৮ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি: রবিবার সকাল ১০ ঘটিকার দিকে কক্সবাজার সদর মডেল মসজিদ সংলগ্ন হলরুমে অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান মেহমান হিসাবে উপস্থিত থাকবেন অত্র সংগঠনের চেয়ারম্যান মাওলানা মুফতি শামিম মজুমদার হাফিজাহুল্লাহ। বিশেষ মেহমান হিসাবে উপস্থিত থাকবেন কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওলানা শায়েখ হারুন কুতুবী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ। বিশেষ মেহমান জেলা সেক্রোটারি হাফেজ মাওলানা শাকের উদ্দিন ইউনুছী সাহেব হাফিজাহুল্লাহ। অংশগ্রহন করবেন হাফেজ মাওলানা এডভোকেট রিদওয়ানুল কবীর সাহেব হাফিজাহুল্লাহ’সহ জেলা উপজেলার আলেম, ওলামা মাশায়েখ ও মোয়াজ্জিনগণ উপস্থিত থাকবেন।

    সকলের নিকট দোয়া ও আমন্ত্রণ জানাচ্ছি।

  • ইসকনের কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি।

    ইসকনের কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    ইসকনের কার্যক্রম গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি, ফ্যাসিবাদ ও দুর্নীতিবাজ তৈরির সকল পথ বন্ধ করতে হবে- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ বলেছেন, যে রক্তের মাধ্যমে জনগণ এ বিজয় পেয়েছে, তা হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার এ মাটিতে আর আসতে পারবে না। এর মানে এই নয় যে নতুন করে ফ্যাসিস্টের জন্ম হবে না। এ জন্য এমন এক ব্যবস্থা আমাদের করে যেতে হবে, যাতে নতুন করে এ দেশে ফ্যাসিস্টের জন্ম না হয়। এ জন্যই সার্বিক বিবেচনায় সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থা চালুর বিকল্প নেই। এ নির্বাচন পদ্ধতিতেই দেশকে জালিমমুক্ত, ফ্যাসিবাদমুক্ত করা সম্ভব। তাছাড়া জাতীয় সরকার ব্যবস্থা গঠন করবেন বলে বিএনপি বলে বেড়াচ্ছেন, জাতীয় সরকার কেবল সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থার মাধ্যমেই সম্ভব। কাজেই পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনী ব্যবস্থা মেনে নিয়ে কাজ করুন।

    মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, চট্টগ্রামে ইসকনের কর্মকান্ড দেখলে মনে হবে না যে, এটা বাংলাদেশ। ইসকন এত সাহস কোথা থেকে পেল। ইসকনের অত্যাচারে চট্টগ্রামে মুসলমানরা অতিষ্ঠ। শোনা যাচ্ছে ইসকন নেতা চিন্ময়কে কোর্টে তোলার পর উগ্রবাদী হিন্দু সম্প্রদায়ের সন্ত্রাসীরা কোর্ট প্রাঙ্গণে তান্ডব চালায়। পুলিশের গাড়ির চাকা পাংচার করে, ব্যাপক ভাঙচুর চালায় এবং একজন মুসলমানকে হত্যা করার খবর শোণা যাচ্ছে। এটা মেনে নেয়া যায় না। তাদের নেতাকে গ্রেফতারকে কেন্দ্র করে অরাজকতা সৃষ্টি করা কোনভাবেই মেনে নেয়ার যায় না। উগ্রবাদীদের তান্ডব আমাদেরকে ভাবিয়ে তুলেছে। আসলে ইসকন দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে বিদেশের হস্তক্ষেপের ক্ষেত্র তৈরি করছে। তিনি উগ্রবাদী ইসকনসহ আওয়ামী সন্ত্রাসীদের কঠোরহস্তে দমনের আহ্বান জানান।

    আজ পুরানা পল্টনস্থ দলের কার্যালয়ে চরমোনাই মাহফিল প্রস্তুতি নিয়ে দায়িত্বশীলদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, প্রচার ও দাওয়াহ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, দফতর সম্পাদক মাওলানা লোকমান হোসাইন জাফরী।

    ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, কৃষি ফসলের লাভজনক দাম, জাতীয় ন্যূনতম মজুরি ২৫ হাজার টাকা ঘোষণা, গ্রাম-শহরে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করা, অবিলম্বে নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার করে জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা সময়ের দাবি।

  • ১৪ ডিসেম্বর শানে সাহাবার নারায়ণগঞ্জ জেলা সম্মেলন। চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে জেলা নেতৃবৃন্দের বৈঠক

    ১৪ ডিসেম্বর শানে সাহাবার নারায়ণগঞ্জ জেলা সম্মেলন। চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে জেলা নেতৃবৃন্দের বৈঠক

     

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    আগামী ১৪ ডিসেম্বর সকাল ৯ টায় শানে সাহাবা জাতীয় খতীব ফাউন্ডেশন নারায়ণগঞ্জ জেলার বার্ষিক সদস্য তারবিয়াত সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে ইনশাআল্লাহ।
    স্থান : গ্রীন গার্ডেন চাইনিজ রেস্টুরেন্ট, চিটাগাংরোড, সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ। অদ্য সকালে এ উপলক্ষে শানে সাহাবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চেয়ারম্যান মহোদয়ের সাথে নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটির এক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন শানে সাহাবার বিভাগীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও নারায়ণগঞ্জ জেলা আহবায়ক মুফতি শহীদুল ইসলাম বাউফলী ও সদস্য সচিব হাফেজ মাওলানা আলাউদ্দিন আজাদী।

    আজকের বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন জেলা যুগ্ম আহবায়কদের মধ্যে যথাক্রমে মুফতি আশরাফ আলী, মুফতি এহসানুল হক, মুফতি হাসনাইন, যুগ্ম সদস্য সচিবদের মধ্যে যথাক্রমে মুফতি কাওসার বিন ইউসুফ, মাওলানা মুসতাকিম বিল্লাহ সাদী, মুফতি নাজমুল হাসান সাইফী, মুফতি ফেরদৌস ফরায়েজী, মাওলানা কারীমুল ইসলাম ও মুফতি সফিউল্লাহ নূরী।

  • জমিয়তের সভাপতি মাও: মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে পীর সাহেব চরমোনাইর শোক।

    জমিয়তের সভাপতি মাও: মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে পীর সাহেব চরমোনাইর শোক।

     

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া।

    জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ (একাংশ) এর কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা শায়খ মনসুরুল হাসান রায়পুরীর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে মরহুমের মাগফিরাত কামনা করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই।

    এক শোকবাণীতে ইসলামী আন্দোলনের আমির বলেন, মরহুম মনসুরুল হাসান রহ. ইসলামের প্রচার ও ইসলামী রাজনীতিতে অসামান্য অবদান রেখেছেন। তিনি ফেরাকে বাতিলাসহ ইসলামবিরোধী শক্তির মোকাবেলায় অসামান্য অবদান রেখে গেছেন। তার ইন্তেকালে ইসলামী রাজনৈতিক অঙ্গনে যে শূণ্যতা সৃষ্টি হয়েছে তা সহজে পুরণ হবার নয়।

    পীর সাহেব চরমোনাই তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সময় বেদনা জানান সেইসাথে পরিবার পরিজন, ভক্ত অনুরক্ত, রাজনৈতিক সহকর্মীদের সবর করার তৌফিক কামনা করেন।

  • ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়ন কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়ন কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত।

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ, উখিয়া।

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া সদর রাজাপালং ইউনিয়ন কাউন্সিল সফল করার লক্ষ্যে প্রস্তুতি সভা গতকাল ২২ নভেম্বর (জুমাবার) রাত ৯টায়, পশ্চিম ডিগলিয়াপালং ইসলামিয়া মাদ্রাসা মিলনায়তনে ইউনিয়ন শাখার উপদেষ্টা মাওঃ সিরাজুল হকের সভাপতিত্বে ও আহবায়ক হাফেজ নজির আহমদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত হয়।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কক্সবাজার জেলা সভাপতি মাওঃ মুহাম্মদ আলী। প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার সেক্রেটারী মাওঃ এম. জাহাঙ্গীর রফিক। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উখিয়া উপজেলার সাংগঠনিক সম্পাদক মাওঃ মোজাম্মেল হক। বক্তব্য রাখেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ রাজাপালং ইউনিয়ন শাখার সদস্য সচীব মাওঃ হাফেজ মির কাশেম, উপদেষ্টা মাওঃ নুর আহমদ, মাওঃ হাফেজ হারুনুর রশিদ, মাওঃ জামাল উদ্দিন প্রমূখ।