Blog

  • একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই চলমান সঙ্কট দূর করা সম্ভব-পীর সাহেব চরমোনাই

    একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমেই চলমান সঙ্কট দূর করা সম্ভব-পীর সাহেব চরমোনাই

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ- এর আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য। গণমানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজ দেশের সাধারণ নাগরিকের কোনো অধিকার নেই, কোনো সম্মান নেই। সব অধিকার ভোগ করছে ক্ষমতাসীন এবং তাদের দোসররা। আওয়ামী লীগের সবাই দুর্নীতিবাজ নয়, বিএনপির মধ্যেও ভালো মানুষ আছে। আমরা দেশের সকল নীতিবান, ভালো মানুষ ও আদর্শ নাগরিকদের নিয়ে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে চাই। সংঘাতের নোংরা রাজনীতির অবসান চাই। তাই আগামী নির্বাচন দলের জন্য নয়; সমৃদ্ধ ও কল্যাণকর দেশের জন্য হোক। আমরা স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য অর্জনে সবাইকে সাথে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, বাংলাদেশের রক্তে কেনা স্বাধীনতাকে অর্থবহ করতে অনতিবিলম্বে জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। প্রশাসনকে জবাবদিহিতার আওতায় আনতে হবে। সুষ্ঠু রাজনৈতিক সংস্কৃতি তৈরী করতে হবে। ক্ষমতাসীনরা আগামীতেও জাতীয় সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করতে চায়। বর্তমান সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের বিষয়ে আমাদের অভিজ্ঞতা সুখকর নয়। জাতীয় সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন হলে তা সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে না বরং আবারও ২০১৪ ও ২০১৮-এর মতো নির্বাচনের নামে প্রহসন হবে। আমরা বর্তমান সংসদ ভেঙে দিয়ে পরবর্তী ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকারের অধীনে সকল দলের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন চাই। যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের চলমান সঙ্কট দূর হবে।

    আজ শুক্রবার, দুপুর ২টায় চট্টগ্রামের ঐতিহাসিক আউটার স্টেডিয়ামে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পীর সাহেব চরমোনাই উপরোক্ত কথা বলেন। দলের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ড. মাওলানা আ.ফ.ম খালিদ হোসেন- এর সভাপতিত্বে বিভাগীয় সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন দলের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম শায়খে চরমোনাই, মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও বিভাগীয় সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির আহŸায়ক মাওলানা খলিলুর রহমান, সহ প্রশিক্ষণ সম্পাদক মুফতি দেলাওয়ার হোসাইন, কৃষি ও শ্রম বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ আবদুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মাওলানা কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, কেন্দ্রীয় সদস্য আলহাজ সেলিম মাহমুদ, যুব আন্দোলন সেক্রেটারী জেনারেল আতিকুর রহমান মুজাহিদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় সভাপতি নুরুল করীম আকরাম, নগর সহ সভাপতি আলহাজ আবুল কাশেম মাতবর, নগর সেক্রেটারী আল মুহাম্মদ ইকবালসহ চট্টগ্রাম বিভাগের আওতাধীন জেলা নেতৃবৃন্দ।

    সমাবেশে পীর সাহেব চরমোনাই আরো বলেন, স্বাধীনতা-উত্তর দেশের মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল স্বাধীন দেশে তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পাবে। স্বাধীন নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাবে, সম্মান পাবে। বাকস্বাধীনতা ও ন্যায়বিচার পাবে। জান-মাল, ইজ্জত-আবরু এবং জীবনের নিরাপত্তা নিয়ে বেঁচে থাকতে পারবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব আজ সংকটাপন্ন, জনগণ তাদের মৌলিম অধিকার থেকে বঞ্চিত, দুর্নীতিবাজ, লুটেরা এবং তাঁবেদার শক্তি দেশের মানুষকে জিম্মি করে রেখেছে। এ অবস্থার পরিবর্তনের জন্যে সকল সুনাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

    দেশে সর্বস্তরের ওলামা-মাশায়েখ, অন্যান্য ভ্রাতৃপ্রতিম ইসলামী সংগঠন এবং সব মতের ইসলামপন্থির প্রতি বিশেষ আহŸান জানিয়ে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, আসুন আমরা এদিক-সেদিক ছোটাছুটি না করে ইসলামকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় নেওয়ার জন্য একটি কার্যকর ও টেকসই ঐক্য গড়ে তুলি। আমরা যদি কার্যকর এবং ফলপ্রসূ ঐক্য গড়ে তুলতে পারি, তাহলে ঐক্যবদ্ধ ইসলামী শক্তিই হবে এ দেশের প্রধান রাজনৈতিক শক্তি। আর আল্লাহ যদি আমাদের কবুল করেন, জনগণের সমর্থন নিয়ে ক্ষমতায় যেতে পারি, তাহলে দেশে ন্যায়ের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে। সব নাগরিকের মৌলিক অধিকার সুরক্ষা হবে। দুর্নীতি উৎখাত করা হবে। প্রতিহিংসা ও জিঘাংসার পরিবর্তে সমঝোতা ও সহনশীলতার রাজনীতির বিকাশ ঘটবে। প্রতিবেশী রাষ্ট্রসহ বিশ্বসম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখা হবে। সুদ, ঘুষ ও অপচয় বন্ধ করা হবে। মাদক, চাঁদাবাজি উৎখাত করব। নারী নির্যাতন ও মানব পাচার প্রতিরোধ করব। দ্রব্যমূল্য মানুষের সামর্থ্যরে মধ্যে রাখতে সিন্ডিকেটবাজি বন্ধ করা হবে। সন্ত্রাস নির্মূল করা হবে। দলীয়করণ বন্ধ করা হবে। শিষ্টের লালন ও দুষ্টের দমন নীতি গ্রহণ করা হবে। সুষম অর্থনৈতিক ব্যবস্থার মাধ্যমে ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান কমাব। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা করব। বেকারত্ব দূর করব এবং কৃষক-শ্রমিকসহ সব শ্রমজীবী ও পেশাজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা করব।

    পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, প্রাচ্যের রাণী নামে খ্যাত সমুদ্র ও পাহাড়বেষ্টিত এই বন্দরনগরী নানা সমস্যায় জর্জরিত। কোনো কোনো সড়ক প্রশস্ত করা হলেও কাজ অসমাপ্ত। ঢাকায় যেখানে এক ঘণ্টার বেশি লোডশেডিং হয় না, সেখানে চট্টগ্রামে চার-পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত লোডশেডিং চলে। এই হলো দেশের প্রধান বন্দর ও শিল্পনগরীর হাল। জোয়ারের পানিতে ঘরবাড়ি ডুবে যায়, মেরামতের অভাবে রাস্তাঘাটগুলো যান চলাচলের প্রায় অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। খানাখন্দে ভরা রাস্তায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ জমে থাকে। শহরের ড্রেনেজব্যবস্থা খুবই নাজুক। যানজটেও নগরবাসীকে প্রায়ই নাকাল হতে হয়। যানজট, জলাবদ্ধতা, বিদ্যুৎবিভ্রাট ও অপরিকল্পিত উন্নয়েনর অপর নাম বাণিজ্যিক রাজধানী। তাই চট্টগ্রামের কার্যকর উন্নয়নে সরকারকে অবিলম্বে উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।

    দলের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম শায়েখে চরমোনাই বলেন, দেশকে ভালোবাসি। দেশে প্রকৃত শান্তি প্রতিষ্ঠা ও জনমনে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দূর করতে চাই। মানুষকে স্বস্তি ও নিরাপত্তা, ন্যায়বিচার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে চাই।

  • স্বরূপকাঠি ইন্দুরহাটে কালবৈশাখী ঝরের খয়খতি

    স্বরূপকাঠি ইন্দুরহাটে কালবৈশাখী ঝরের খয়খতি

    মোঃ আশরাফুল ইসলামঃ- পিরোজপুর প্রতিনিধি,

    নেছারাবাদ স্বরূপকাঠি ইন্দুরহাটে সোহাগদল ইউনিয়নে আজ আনুমানিক দুপুর ১.৩৫ মিনিটে তুমুল বৃষ্টি পাত ও ঘূর্ণিঝড় আরম্ব হয় এ ঘূর্ণিঝড়ে এলাকার বেশ কিছু জায়গায় খয় ক্ষতি হয়। দেখতে পেয়েছি এলাকার বেস কিছু জায়গার রাস্তা ঘাট এর খয় ক্ষতি হয়েছে,,এবং বেস কিছু জায়গায় বিদ্যুৎ সংযঘ বিছিন্ন হয়েছে,,। এতে করে এলাকার সকল মানুষ বিপদ গ্রস্থ ও সমস্যার সম্মুখিন হচ্ছে।

    এখনো আকাশে মেঘাচ্ছন্নতা বিরাজ করছে। ধারনা করা হচ্ছে এখনো বৃষ্টি পাতের আসংকা রয়েছে।

  • বাঁশখালী ইউপি নির্বাচনে ৮৩৩ মনোনয়নপত্র ‘বৈধ, প্রতীক বরাদ্দ শুক্রবার

    বাঁশখালী ইউপি নির্বাচনে ৮৩৩ মনোনয়নপত্র ‘বৈধ, প্রতীক বরাদ্দ শুক্রবার

    আলমগীর ইসলামাবাদীঃ- চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি,

    নবম ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল বৃহস্পতিবার (২৬ মে ২২)। শুক্রবার (২৭ মে) প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। এরপর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার-প্রচারণায় নামবেন চেয়ারম্যান, সংরক্ষিত ও সাধারণ ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থীরা।

    মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৮ জন, সংরক্ষিত সদস্য পদে ৩ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ২৮ জনসহ মোট ৩৯ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেন।

    জানা যায়, বাঁশখালী উপজেলার ১৪টি ইউপি’র তিন পদে এবার বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ৮৩৩ জন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ৭৮ জন। এছাড়া সাধারণ সদস্য পদে বৈধ প্রার্থী ৫৯২ জন এবং সংরক্ষিত সদস্য পদে বৈধ প্রার্থীর সংখ্যা ১৬৩ জন।

    এবার বাঁশখালীর ১৪টি ইউপির প্রত্যেকটিতে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন আওয়ামী লীগের একক প্রার্থী।

    এর আগে গত ১৭ মে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিনে চেয়ারম্যান পদে ৮৯ জন, সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১৬৬ জন এবং সাধারণ সদস্য পদে ৬২৭ জনসহ মোট ৮৮২ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। এর মধ্যে চেয়ারম্যান, সাধারণ ও সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ১১ জনের মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করা হয়।

    জানতে চাইলে বাঁশখালী উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মুহাম্মদ ফয়সাল আলম চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিকে বলেন, শুক্রবার বৈধ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হবে। প্রতীক নিতে আসার সময় কোনো শোডাউন, মিছিল বা মাইকিং করা আইনত অপরাধ বলে বিবেচিত হবে এবং নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘনের আওতায় পড়বে।

    প্রসঙ্গত, বাঁশখালীতে ইউনিয়ন পর্যায়ে প্রথমবারের মতো ইভিএম পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ১৫ জুন। এ বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে নির্বাচন কর্মকর্তা বলেন, আমরা আগামী ১৩ জুন থেকে ইভিএম ভোটিং পদ্ধতি বিষয়ক সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ শুরু করবো।

  • বাসার সামনে গলি নিয়া দক্ষিণ বাহারছড়া১১নং ওয়াড়ে দুই গ্রুপে সংঘর্ষ খবর পাওয়া গেছ

    বাসার সামনে গলি নিয়া দক্ষিণ বাহারছড়া১১নং ওয়াড়ে দুই গ্রুপে সংঘর্ষ খবর পাওয়া গেছ

    কক্সবাজার উপজেলা প্রতিনিধি- মোঃ হোসেন সুমন,

     

    আদ্য২৪/০৫/২০২২ইং অনুমানিক রাত১২টা থেকে ৩ঘন্টা মারামারি করে২য় পক্ষ বেলাল হোসেন (৩৩) ১মপক্ষ মোঃরাসেল এর সাথে।অভিযোগ কারীকে রাতে অনধিকারে ঘরে প্রবেশ কর, বিবাদীরা শরিলের বিভিন্ন ভাবে, লাঠি,হাতুড়ি, কিল,ঘুসিসহ এলোপাতার পিঠানো হয়।

    এক পর্যায়ে রাসেল পিঠা সহিতে না পারিয়া পাশের একবাসাতে ডুকে পড়ে,বাসার মালিক হলেন মোঃ হাফেজ আহম্মাদ। এবং তাঁহার স্ত্রীকে স্বামী কে বাঁচাতে এগিয়ে আসলে তাকেও একসাথে অমানুষিক নির্যাতন করা হয়েছে বলেছেন ঐ এলাকার লোকজনে বলেন। আসামী হলেন১/বেলাল হোসেন (৩৩) পিতা-মৃত রুহুল আমিন।২/চম্পা (২৫)স্বামী বেলাল হোসেন,অজ্ঞতা ৫/৮জন আছে।এই লোকগুলি দেশের প্রচলিত আইনকানুন কিছু তোয়াক্কা করেনা, এই লোকটি প্রাকৃতিক একজন সন্ত্রাসী, চাঁদবাজ,বিভিন্ন মাদকাসক্তি প্রকৃতির লোক । আভিযোগকারীকে প্রকাশ্যে ভাড়াটিয়া, সন্ত্রাসী, গুন্ডা, মাস্তান, দিয়া প্রাণনাশের হুমকি দিতেছে বলে খবর শুনা যায়।এই সন্ত্রাসী এলাকার মানুষর এর সাথে প্রায়ই এই ধরনের ঘটনা করে আসতেছে বলেন এলাকার জনসাধারণ। এই বিষয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানা একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ২৬/০৫/২০২২তারিখে।সমাজের কোন লোকে বেলাল হোসেনকে নিষেধ করতে চাইলে তাকেও একইভাবে নির্যাতন চালায়।

    এই বেলাল হোসেনকে আইনের আওতায় নিয়া উপযুক্ত শাস্তি ও বিচার করতে হবে বলতেছে ঐ এলাকার জনসাধারণ। তাই কক্সবাজার আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি।

  • প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির প্রতিবাদে বোয়ালখালীতে ছাত্রলীগের মিছিল ও প্রতিবাদ সভা

    প্রধানমন্ত্রীকে কটূক্তির প্রতিবাদে বোয়ালখালীতে ছাত্রলীগের মিছিল ও প্রতিবাদ সভা

    মোঃ ওয়াশিম, চট্টগ্রাম

    প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে নিয়ে কটূক্তির প্রতিবাদে বোয়ালখালী উপজেলা ছাত্রলীগের সংগঠক জোবায়েদ চৌধুরী ইনসান এর নেতৃত্বে অগ্নি মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ মে) রাত ১০ টার দিকে উপজেলা পরিষদের সামনে এই অগ্নি মিছিল ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বোয়ালখালী সিরাজুল ইসলাম ডিগ্রী কলেজের নব নির্বাচিত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রিটন চৌধুরী, ছাত্রলীগ নেতা মো. শাহেদ, মো. আজাদ হোসেন মহিদ, মো. রাজু, মো. মহিউদ্দিন, মো. হৃদয়, মো. নিশাত-সহ অসংখ্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। প্রতিবাদ সভায় “ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক”-কে ইঙ্গিত করে ইনসান বলেন, বাক স্বাধীনতা পাওয়া, অবাধ বিচরনের স্বাধীনতা, সকল দলের রাজনীতিক স্বাধীনতা পাওয়া মানে এই নয় যে, আপনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে যা খুশি বলতে পারেন! চাচ্চুদলের নতুন কমিটি হয়েছে নিজেদের অধিকতর যোগ্য প্রমান করতে গিয়ে আপনার কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য বলে দেয় আপনাদের কথা এবং রাজনীতি দুটোই শিখিয়ে দেয়ার সময় এসেছে। এখন প্রতিবাদ করার সময় নেই পদক্ষেপ নেয়ার সময় এসেছে। ইনসান আরো বলেন, বাংলাদেশের প্রশ্নে, জাতির জনকের প্রশ্নে, দেশরত্নের প্রশ্নে কোন আপোষ হবে না। ঘাড় তেড়ামি কত প্রকার ও কি কি তা হাতে কলমে শিখিয়ে দিব।

  • টেকনাফ বিজিবি’র দু’টি পৃথক অভিযানে ১.০৫৬ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ৫০ কেজি সুতার জাল ও ১৪৩ বোতল বার্মিজ মদ উদ্ধার

    টেকনাফ বিজিবি’র দু’টি পৃথক অভিযানে ১.০৫৬ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ৫০ কেজি সুতার জাল ও ১৪৩ বোতল বার্মিজ মদ উদ্ধার

    নিউজ ডেস্ক,

    বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর টেকনাফ ব্যাটালিয়ন কর্তৃক পরিচালিত দু’টি পৃথক অভিযানে ৫ কোটি ৩১ লক্ষাধিক টাকা মূল্যমানের ১.০৫৬ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ৫০ কেজি সুতার জাল ও ১৪৩ বোতল বার্মিজ মদ উদ্ধার

    বর্তমান সরকারের মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতির যথাযথ বাস্তবায়নকল্পে মাঠ পর্যায়ে বিজিবি’র অভিযানিক কর্মকাণ্ড এবং গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় বিজিবি’র টেকনাফ ব্যাটালিয়ন কর্তৃক পরিচালিত দুটি পৃথক অভিযানে ৫,৩১,০৪,৫০০/- (পাঁচ কোটি একত্রিশ লক্ষ চার হাজার পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ১.০৫৬ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস, ১৪৩ বোতল বার্মিজ মদ, ৫০ কেজি সুতার জাল এবং ০১টি নৌকা উদ্ধার করা হয়।

    অদ্য ২৬ মে ২০২২ তারিখ রাতে টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর অধীনস্থ দমদমিয়া বিওপি’র দায়িত্বপূর্ণ বিআরএম-৯ হতে আনুমানিক ৯০০ মিটার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে জালিয়ারদ্বীপ এলাকায় নিয়মিত চোরাচালান প্রতিরোধ টহল পরিচালনা করার সময় আনুমানিক ০১১৫ ঘটিকায় বিজিবি টহলদল দুইজন চোরাকারবারীকে একটি নৌকা যোগে নাফ নদী পার হয়ে জালিয়ারদ্বীপের দিকে আসতে দেখে। টহলদল উক্ত চোরাকারবারীদের দেখা মাত্রই চ্যালেঞ্জ করে খুব দ্রুত তাদের দিকে অগ্রসর হয়। বিজিবি’র উপস্থিতি অনুধাবন করা মাত্রই উক্ত চোরাকারবারীরা নৌকা হতে লাফিয়ে সাঁতরিয়ে দ্রুত মিয়ানমারের অভ্যন্তরে পালিয়ে যায়। বিজিবি টহলদল স্পীডবোটের মাধ্যমে উক্ত নৌকাটিকে আটক করতে সক্ষম হয় এবং নৌকাটি পুঙ্খানুপুঙ্খুভাবে তল্লাশী করে নৌকা হতে ৫,২৮,৯০,০০০/- (পাঁচ কোটি আটাশ লক্ষ নব্বই হাজার) টাকা মূল্যমানের ১.০৫৬ কেজি ক্রিস্টাল মেথ আইস এবং ৫০ কেজি সুতার জাল জব্দ করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে চোরাকারবারীদের আটকের নিমিত্তে বর্ণিত এলাকা ও পার্শ্ববর্তী স্থানে ০২৩০ ঘটিকা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করা হলেও তাদেরকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে চোরাকারবারীদের আটকের নিমিত্তে অত্র ব্যাটালিয়নের গোয়েন্দা কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

    অপরদিকে, টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধীনস্থ হোয়াইক্যং বিওপি’র একটি টহলদল বিআরএম-১৮ হতে আনুমানিক ০২ কিঃ মিঃ উত্তর-পূর্ব কোণে কারিঙ্গাঘোনা নামক এলাকায় নাফ নদীর কিনারায় নিয়মিত টহল কার্যক্রম পরিচালনা করার সময়ে টহলদল দূর হতে দেখতে পায় যে, ৬/৭ জন ব্যক্তিকে বস্তা মাথায় করে নাফ নদী পার হয়ে কারিঙ্গাঘোনা নামক এলাকা দিয়ে পার্শ্ববর্তী গ্রামের দিকে যাচ্ছে। পরবর্তীতে টহলদলের সন্দেহ হলে তাদেরকে চ্যালেঞ্জ ও ধাওয়া করে। চোরাকারবারীরা বিজিবি’র উপস্থিতি লক্ষ্য করা মাত্রই তাদের মাথায় থাকা বস্তাগুলো ফেলে দিয়ে দ্রুত পার্শ্ববর্তী গ্রামের দিকে পালিয়ে যায়। টহলদল উল্লেখিত স্থানে পৌঁছে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে ২,১৪,৫০০/- (দুই লক্ষ চৌদ্দ হাজার পাঁচশত) টাকা মূল্যমানের ১৪৩ বোতল মারদালাই রাম মদ জব্দ করতে সক্ষম হয়।

    এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় আইনী কার্যক্রম গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

  • পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি-

    দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।

    এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,

    পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।

    সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
    তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷পৌর শহরে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

    এস এম মাসুদ রানা বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি- দিনাজপুরের বিরামপুর পৌরসভার উদ্যোগে পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে সিসি ক্যামেরা স্থাপন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    বুধবার (২৫ মে) সকাল ১১টায় বিরামপুর পৌরসভা কার্যালয়ের কনফারেন্স সেন্টার এই মতবিনিময় সভা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    বিরামপুর পৌরসভা আয়োজনে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠানে পৌরমেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু উপজেলা নির্বাহী অফিসার নিয়োগ পরিমল কুমার সরকার উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান উম্মে কুলসুম বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি সুমন কুমার মহন্ত বিরামপুর মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মেজবাউল হক, প্যানেল মেয়র আব্দুল আজাদ মন্ডল, পৌর নিবার্হী কর্মকর্তা সেরাফুল ইসলাম।

    এসময় পৌর পরিষদের কাউন্সিলরবৃন্দ, পৌরসভা কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ,বিরামপুর ব্যবসায়ী সমিতির সকল সদস্যবৃন্দসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।

    জানতে চাইলে,বিরামপুর পৌরসভার মেয়র আককাস আলী বলেন, বিরামপুর পৌর শহরে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে প্রায় ২০০টি সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। আগামী পবিত্র ঈদুল আযহার আগে সিসি ক্যামেরা স্থাপনের কাজ শুরু করা হবে বলে জানিয়েছেন,

    পৌর মেয়র আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তারই ধারাবাহিকতায় বিরামপুর পৌর শহরকে সিসি ক্যামেরায় আওতায় নেওয়া হয়েছে। ফলে পৌর শহর এলাকায় প্রাই করেন ২০০টি পয়েন্টে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করা হবে। পর্যাক্রমে আরও বাড়ানো হবে।

    সিসি ক্যামেরা আওতায় হলে পৌর শহরে ইভটিজিং মাদক চুরি-ডাকাতি সহ সব ধরনের অপরাধ নির্মূল করা সম্ভব হবে। তিনি আরো বলেন সিসি ক্যামেরায় যদি কোন কিছু ধরা পড়ে তাহলে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে হলে শহরেল আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ পুলিশের পক্ষে অনেক সহজ হবে বলে মনে করেন, পৌর মেয়র অধ্যক্ষ আককাস আলী।

    এদিকে বিরামপুর পৌরসভাকে শহরকে পুরো সিসি ক্যামেরার আওতায় আনার পরিকল্পনা কে স্বাগত জানিয়েছেন সর্বস্তরের মানুষ। এটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ উল্ল্যেখ করে বিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সহকারী অধ্যাপক মশিহুর রহমান বলেন, সিসি ক্যামেরা স্থাপন হলে যেকোন অপরাধ সহজেই সনাক্ত করা যাবে। যার ফলে মানুষের মধ্যে অপরাধ প্রবণতা ও অনেকটা কমে যাবে।
    তাই এমন উদ্যোগকে এর জন্য পৌর মেয়র কে ধন্যবাদ জানাই ৷

  • না ফেরার দেশে চলে গেলেন সত্যাশ্রয়ী মুক্তবুদ্ধি চর্চার অগ্রপথিক সেলিম

    না ফেরার দেশে চলে গেলেন সত্যাশ্রয়ী মুক্তবুদ্ধি চর্চার অগ্রপথিক সেলিম

    মো.শফিকুল ইসলাম,চট্টগ্রাম:

    হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কক্সবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলার ডেমুশিয়া জমিদার পরিবারের কৃতি সন্তান, চট্টগ্রামের আবাহনী সেলিম হিসেবে পরিচিত, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন প্রয়োগকারী সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা চট্টগ্রাম জেলা কমিটির সভাপতি সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেলের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন,জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ।

    বুধবার (২৫ মে) চট্টগ্রাম বিভাগীয় জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার এক শোক বিবৃতিতে সভাপতি সিদ্দিক আহমদ আতিক, সহ-সভাপতি মোহাম্মদ জুবাইর ও যুগ্ন-সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলামসহ সকল নেতৃবৃন্দ গভীর শোক প্রকাশ করেন।

    শোকবার্তায়,সাংবাদিক নেতৃবৃন্দ বলেন, সাংবাদিক সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল একজন দক্ষ গণমাধ্যমকর্মী, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব, দক্ষ ও যোগ্য সংগঠক এবং সংবাদকর্মী সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেলের মৃত্যুতে জাতি একজন নিবেদিত সাংবাদিক ও সৎ মানুষকে হারালো। সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল একজন সংবাদকর্মী এবং সাংবাদিক নেতা হিসেবে গণমাধ্যম কর্মীদের স্বার্থে এবং সাধারণ মানুষের কল্যাণে সারাজীবন নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। সহকর্মীদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় ও গণমাধ্যম কর্মীদের দুঃসময়ে আস্থার প্রতীক হিসেবে কাজ করেছেন।

    জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটির নেতৃবৃন্দ সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেলের অকাল মৃত্যুতে তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানান।

    সাংবাদিক নেতা সিদ্দিক আহমদ আতিক বলেন, সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল ভাই ছিলেন,মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ আমৃত্যু আপসহীন একজন যোদ্ধা। ছাত্রজীবনে প্রগতিশীল ছাত্র আন্দোলনে সামনের সারিতে থেকে স্বৈরাচার ও মৌলবাদের বিরুদ্ধে ইস্পাত-দৃঢ় অবস্থান নিয়ে রাজপথে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

    সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার বিশিষ্ট সাংবাদিক জুবাইর বলেন, প্রায় প্রতিদিনই আমরা গুণীজনদের মৃত্যুর খবর শুনছি। মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন মরহুম সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল ভাইকে জান্নাতবাসী করুন। তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করছি ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করছি।

    জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিটি যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক যায়যায়কাল পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার মো. শফিকুল ইসলাম বলেন,সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল ভাই ছিলেন, অসাম্প্রদায়িক চিন্তা-চেতনায় বিশ্বাসী একজন সত্যাশ্রয়ী মুক্তবুদ্ধি চর্চার অগ্রপথিক। তার চলে যাওয়ায় জাতি সত্যিকার অর্থেই এক মহান বিবেককে হারিয়েছে। তিনি তার বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন।

    উল্লেখ্য, সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল (৫৫) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বুধবার (২৫ মে) দুপুর প্রায় ১:০০ঘটিকায় চট্টগ্রামের ম্যাক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলার জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সভাপতি এবং দৈনিক অনলাইন তালাশের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়াও ঢাকা প্রেসক্লাবের সদস্য ছিলেন।

    মৃত্যুকালে সেলিম আসলাম চৌধুরী সোহেল স্ত্রী ও দুই পুত্রসহ অসংখ্য গুণীজন রেখে গেছেন।

  • ২৭ মে আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ সফল করুন-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম মহানগর

    ২৭ মে আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ সফল করুন-ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, চট্টগ্রাম মহানগর

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি”

    আজ ২৫ মে ২০২২ইং বুধবার, সকাল ১১ টায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, ইঞ্জিনিয়ার আব্দল খালেক মিলনায়তনে পীর সাহেব চরমোনাই ঘোষিত ১৫ দফা দাবী আদায়ে আগামী ২৭ মে ২০২২, শুক্রবার, বাদ জুমা হতে চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির ব্যবস্থাপনায় “চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ” সফল করার লক্ষ্যে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন, সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা খলিলুর রহমান। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন, সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব ও নগর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সভাপতি আলহাজ্ব মুহাম¥দ জান্নাতুল ইসলাম।
    সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য মুল্যের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধির কারনে আজ মানুষ দিশেহারা, এই উর্ধ্বগতি রোধ করতে বাজার কারসাজীদের সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দেশকে দুর্ভিক্ষ হতে রক্ষা করতে হবে। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ধমীর্য় ও নৈতিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক না থাকাতে রাষ্ট্রের প্রতিটি স্তরে দুনীর্তি ছড়িয়ে পড়েছে। তাই  শিক্ষার সকল স্তরে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। পূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় হিসেবে গণ্য করতে হবে।
    নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, একদিকে সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষনা করেছে, আন্যদিকে মদের আইন পাশ করছে। এ কেমন নির্লজ্জ নীতি এ সরকারের। অনতিবিরম্বে এ হটকারীতা থেকে সরে আসতে হবে।
    নেতৃবৃন্দ পীর সাহেব চরমোনাই ঘোষিত দেশ ও মানবতার পক্ষের ১৫ দফা দাবী আদায়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্দোলনে অংশ নেয়ার অনুরোধ জানান। দাবী আদায়ের অংশ হিসেবে আগামী ২৭ মে ২০২২ চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সামাবেশ সফল করার উদার্থ আহ্বান জানান।
    সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরের সহ—সভাপতি আলহাজ্ব আবুল কাশেম মাতাব্বর, নগর সেক্রেটারী আলহাজ্ব আল মুহাম্মদ ইকবাল, সাংগঠনিক সম্পাাদক মুহাম্মদ ইবরাহীম খলিল, প্রচার সম্পাদক মাওলানা তরিকুল ইসলাম, ইসলামী যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগরের সভাপতি মুহাম্মদ তাজুল ইসলাম শাহীন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ আব্দুর রহমান  রবিন প্রমুখ।

    সংবাদ সম্মেলনে পঠিত বক্তব্য

    ভেন্যু : ইঞ্জিনিয়ার আব্দল খালেক মিলনায়তন, চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাব, চট্টগ্রাম
    তারিখ ও সময় : ২৫ মে ২০২২ বুধবার, বেলা ১১টা
    আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ!
    নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদ, শিক্ষা সিলেবাসে ধমীর্য় শিক্ষার সংকোচন বন্ধ, ইসলাম, দেশ মানবতাবিরোধী মদের বিধিমালা, স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য— সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দূনীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত কল্যাণরাষ্ট্র গঠনে ইসলামী হুকুমত কায়েমের লক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ উদ্দে্যগে বিগত ১লা এপ্রিল ২০২২ইং ঢাকায় অনুষ্ঠিত জাতীয় মহাসমাবেশে পঠিত ১৫ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে সংগঠনের মুহতারাম আমীর পীর সাহেব চরমোনাই ঘোষিত ৮টি বিভাগীয় সমাবেশ অনুষ্ঠানের কর্মসূচীর অংশ বিশেষ আগামী ২৭ মে ২০২২ইং শুক্রবার বাদ জুমা চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়াম অনুষ্ঠিতব্য চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশের সর্বশেষ প্রস্তুতির বিষয়ে আজকের সংবাদ ব্রিফিং এর আয়োজন। আজকের সংবাদ বিফ্রিং এ উপস্থিত হওয়ার জন্য আপনাদের সকলকে জানাচ্ছি আন্তরিক  মোবারকবাদ ও শুভেচ্ছা।
    ১৫ দফা দাবিগুলো হলো—
    ১. যেকোন মূল্যে দ্রব্যমূল্যের উর্ধগতি রোধ করতে হবে। বাজার কারসাজীর সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় আনতে হবে।
    ২. দেশে মদ ও সকল ধরণের মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ করতে হবে।
    ৩. শিক্ষার সকল স্তরে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে। পূর্ণ ও আবশ্যিক বিষয় হিসেবে গণ্য করতে হবে।
    ৪. প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মুসলিম শিশুদের জন্য নামাজ শিক্ষা ও কুরআন শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে।
    ৫. শিক্ষা সিলেবাস থেকে চরম নাস্তিকক্যবাদী সকল ধর্মবিরোধী, অবৈজ্ঞানিক ও বস্তাপঁচা ডারউইনের থিউরি বাদ দিতে হবে।
    ৬. কারান্তরীণ সকল মজলুম আলেম এবং রাজবন্দিদের মুক্তি দিতে হবে।
    ৭. জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পূর্বে জাতীয় সংসদ ভেঙ্গে দিতে হবে।
    ৮. সকল নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের মতামত নিয়ে নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার গঠন করতে হবে।
    ৯. তফসিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত সশস্ত্রবাহিনী মোতায়েন করতে হবে এবং নির্বাচনের দিন সশস্ত্রবাহিনীর হাতে বিচারিক ক্ষমতা দিতে হবে।
    ১০.নির্বাচনে সকল দলের জন্য সমান সুযোগ তৈরি করতে হবে। রেডিও, টিভিসহ সকল সরকারি বেসরকারি গণমাধ্যমে সবাইকে সমান সুযোগ দিতে হবে এবং রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে সকল ধরণের হয়রানী বন্ধ করতে হবে।
    ১১. দুর্নীতিবাজদেরকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করতে হবে।
    ১২. নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার বন্ধ রাখতে হবে।
    ১৩. রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, জাতীয় সংহতি ও কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব পদ্ধতির (প্রপোরশনেট রিপ্রেজেনটেশন/চজ) নির্বাচন ব্যবস্থা প্রবর্তন করতে হবে।
    ১৪. গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে প্রণীত বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে।
    ১৫.সকল রাজনৈতিক দলের জন্যে সভা—সমাবেশসহ সাংবিধানিক স্বীকৃত সকল রাজনৈতিক কর্মসূচি ও বাকস্বাধীনতা উন্মুক্ত করতে হবে।

    প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ!
    উল্লিখিত ১৫ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অংশ হিসেবে আগামী ২৭ মে, শুক্রবার, বাদ জুমা হতে চট্টগ্রাম আউটার স্টেডিয়ামে চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশে সভাপতিত্ব করবেন ওমরগণি এমইএস কলেজের সাবেক অধ্যাপক ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সংগ্রামী আমীর এদেশের গণমানুষের রাজনৈতিক ও আধ্যাত্বিক নেতা মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম,পীর সাহেব চরমোনাই। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম, শায়খে চরমোনাই, মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ ও আরো উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয়, জাতীয়, স্থানীয় ওলামা—মাশায়েখ, রাজনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদগণ। আমাদের বিশ্বাস চট্টগ্রাম বিভাগের ১৯টি সাংগঠনিক ও  প্রশাসনিক জেলা—মহানগর শাখার সর্বস্তরের জনগণের অংশগ্রহণে ২৭ মের বিভাগীয় সমাবেশ স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমুদ্রে রূপান্তরিত হবে, ইনশাআল্লাহ।
    সম্মানিত সংবাদিক ভাইয়েরা আজকের সাংবাদিক সম্মেলনে উপস্থিত হয়ে আন্তরিকতার পরিচয় দেয়ায় সংগঠনের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ দিয়ে এবং আগামী ২৭ মের বিভাগীয় সমাবেশে  সর্বস্তরের জনগণকে অংশগ্রহনের আহবান জানিয়ে সভার সমাপ্তি ঘোষণা করছি।

    ধন্যবাদান্তে
    আলহাজ জান্নাতুল ইসলাম
    সদস্য সচিব
    চট্টগ্রাম বিভাগীয় মহা সমাবেশ বাস্তবায়ন কমিটি
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।

  • মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্য বন্ধতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় সর্বস্তরের সাংবাদিক জাগো। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কক্সবাজার জেলা শাখার সম্মেলন সম্পন্ন করা হয়েছে।

    মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্য বন্ধতা ও অধিকার প্রতিষ্ঠায় সর্বস্তরের সাংবাদিক জাগো। বাংলাদেশ সরকার অনুমোদিত বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কক্সবাজার জেলা শাখার সম্মেলন সম্পন্ন করা হয়েছে।

    কক্সবাজার উপজেলা প্রতিনিধি মোঃহোসেন (সুমন)

    আজকে ২৫ মে ২০২২ইং্ বেলা ১১টা।নাহার রেষ্টুরেন্টে, হোটেল প্যানোয়া ( ২ য় তলা), লালদীঘির পূর্ব পাড় কক্সবাজার। প্রধান অতিথি শহীদুল ইসলাম চৌধুরী দুল দুল সভাপতি বাংলাদেশ প্রেসক্লাব চট্টগ্রাম বিভাগ। বিশেষ অতিথি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল কাদের চৌধুরী সভাপতি কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাব। এতে এইচ, এম এরশাদ সাধারণ সম্পাদক কক্সবাজার জেলা প্রেসক্লাব। সৈয়দ মুনিরুল হক নোবেল আহ্বায়ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব। জামাল পুর জেলা। নিজাম উদ্দিন খান প্রতিনিধি এশিয়ান টেলিভিশন চট্টগ্রাম। সভাপতিত্ব করবেন মিজানুর রহমান আহ্বায়ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব। কক্সবাজার জেলা। সমন্নয়ক নাছির উদ্দীন পিন্টু সদস্য সচিব বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কক্সবাজার জেলা। সঞ্চালক বীথি মোস্তফা সদস্য সাংগঠনিক বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কক্সবাজার জেলা।আরো বিভিন্ন জেলা প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।