আলমগীর ইসলামাবাদী
চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম বাঁশখালী উপজেলার (০৯নং) গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের অসহায় ও দরিদ্র মানুষের পাশে থেকে সুখ -দুঃখ ভাগ করে নেওয়া মানবিক জননেতা মানবতার ফেরিওয়ালা সৎ নিষ্ঠাবান বিশিষ্ট সমাজসেবক,শিক্ষাবিদ ও বিশিষ্ট আলেম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা শাখার সিনিয়র উপদেষ্টা ও বড়ঘোনা হিলফুল ফুজুল সংঘের উপদেষ্টা জনাব মাওলানা নেছার আহমদকে আগামী নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে দেখতে চায় এলাকার সর্বস্তরের জনসাধারণ।
নিঃস্বার্থ সেবা দিয়ে গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়ন বাসির মনে যায়গা করে নেওয়া এই তরুন সমাজসেবক ও সাবেক ছাত্র নেতা এগিয়ে যাবে এখন গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের চায়ের আড্ডাতে এমন কথা অহর অহর শুনা যাচ্ছে, গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নে এবার মাওলানা নেছার আহমদকে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবে এমনটি আস্তার সাথে বলা যায় কারণ মাওলানা নেছার আহমদ এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী,জনগণের একটাই কথা এবার আর কেহ নয় মাওলানা নেছার আহমদকে চেয়ারম্যান হিসাবে পেতে চায়।
(০৯নং)গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের চেয়ারমান পদপ্রার্থী মাওলানা নেছার আহমদ বলেন,বারবার শুধু নেতা আর ক্ষমতার পরিবর্তন হয়েছে কিন্তু দুখি,মেহনতি মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন হয়নি। সবাই জনসেবার কথা বলে ক্ষমতায় এসে রাতারাতি জনগনের হক নষ্ট করে আঙ্গল ফুলে গলা গাছ হয়। দুখি ও মেহনতি মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন হয়নি। আর এ উন্নয়ন এ রকম চোর বাটপারদের দ্বারা সম্ভব না। সাম্রাজ্যবাদী ও জাহিলি এ সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তন প্রয়োজন। তাই আসুন আমরা গন্ডামারা-বড়ঘোনা ইউনিয়নের সর্বস্তরের জনগণ সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে কাঁদে কাঁদ মিলিয়ে সততা ও আস্থা ফিরিয়ে আনি। দুখি ও মেহনতি মানুষের অধিকার ফিরিয়ে আনি।
মাওলানা নেছার আহমদ আরও বলেন, সাম্য-মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচার আজ সমাজে নেই বললেই চলে। অথচ স্বাধীনতার ইস্তেহারে স্পষ্ট ঘোষণা ছিল সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের জন্যই এ দেশ স্বাধীন করা দরকার। যার কারণে আমার আবাল,বৃদ্ধা,বণিতা ও বাংলার দামাল ছেলেরা স্বাধীনতার জন্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেন। কিন্তু আজ সমাজের সর্বস্তরে ঘুষ,দুর্নীতি,ধর্ষণ,হত্যা,,মামলা,খুন ও নেশার সয়লাভ। এ অবস্থার পরিবর্তন করতে গন্ডামারা-বড়ঘোনাবাসী মাওলানা নেছার আহমদ নির্বাচন করবে বলে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে।