ইমরান তাওহীদ রানাঃ- বার্তা সম্পাদক,
ঈদগাঁও উপজেলার আওতাধীন ঈদগাঁও ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ডের বশির আহমদ গংয়ের জমি জোর পূর্বক দখল করে নিচ্ছে মকতুল হোসেন সওদাগর
৮ বৎসর যাবৎ বশির আহাম্মদ গংয়ের পৈত্রিক ৪০ শতক জমির নিজ নামে মিথ্যা তথ্যদিয়ে বি এস রেকর্ড করালে বশির আহমদ গং বি এস সংশোধনী মামলা দায়ের করেন,
মামলার এক পর্যায়ে মকতুল হোসেন উক্ত মামলা আপোষ মিমাংসার কথা বলে উক্ত বিরোধীয় জমি নিজে রেজিঃ নিবে বলে বিরুধীয় জমি নোটারী সম্পাদন করে, পরে বশির আহমদ এর ভাই ভুট্টাে মামলা পরিচালনা ও জমির দরদাম সাব্যস্হ করে মামলার খরচ বাবদ ৩ লক্ষ টাকা গ্রহন করেন।জমির বাকী ৬০ লক্ষ টাকা রেজিষ্ট্রীর নেওয়ার সময় পরিশোধ করার কথা দেন।
মকতুল হোসেন, ভাগ্যক্রমে একটি মামলায় জেলে যেতে হয় ভুট্টাে কে, জেলে যাওয়ার পরে বশির আহমদ এর পক্ষ মকতুল হোসেনের কাছে টাকা জন্য যোগাযোগ করিলে সব টাকা ভুট্টােকে পরিশোধ করছেন বলে দাবী করেন,। দীর্ঘ ৪ বসর পর ভুট্টাে জেল থেকে বের হয়ে এলে মকতুল হোসেনের মিথ্যা আশ্রয়ের কথা ফাঁস হয়ে যায়। বশির আহমদ ও সকল ওয়ারিশ মিলে সাংবাদিকদের এমন তথ্য জানান যে তাদের ৩কোটি টাকার সম্পদ ৩ লক্ষ টাকা দিয়ে জায়েস করার নানান ফন্দী ফিকির করে তাদের ৪০ শতক জায়গা দখল করে রেখেছেন মকতুল হোসেন গং।
অসহায় এই পরিবার টি প্রশাসনের ন্যায় বিচার পাওয়ার দাবী জানিয়েছেন। এই বিষয় নিয়ে অভিযুক্ত মকতুল হোসেনের এর সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমার মেয়ের জামাই এহাসানের কাছে গেলে বিস্তারিত জানাবে। তার কাছে গেলে ডাঃ এহাসান নানান মিথ্যার অযুহাতের আশ্রয় নিয়ে, কোন সত্য উত্তর না দিয়ে উল্টা বশির আহমদ গং কে পারলে ঘর বাড়ি খেয়ে ফেলতে বলে।
এবং তথ্যের প্রয়োজন হলে ঈদগাঁও চেয়ারম্যান এর সাথে যোগাযোগ করতে বলেন পরিষদে গিয়ে চেয়ারম্যান এর দেখা না পেয়ে মোবাইল মোটো ফোনে বার বার যোগাযোগ করা হলে, ফোন রিসিভ না করায় তার বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয় নাই ।