বুধবার , ৩রা সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ || ১৯শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ - শরৎকাল || ১১ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি

জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া মাদ্রাসায় গভীর রাতে ভাংচুর ও সন্ত্রাসী হামলাসহ মুহতামিমকে জোরপূর্বক ইস্তফা নামায় স্বাক্ষর করালেন আব্দুর রহিম গ্রেফতার

প্রকাশিত হয়েছে-

ছগির চৌধুরীর প্রতিবেদন।

মূল নায়ক: আবদুর রহীম ওরফে রাজন ওরফে জ.ঙ্গি আবদুর রহীম ও ভূমিদস্যু রাজন। পটিয়ার বিভিন্ন গভীর পাহাড়ে ট্রেডিং পরিচালনা করে বলে অভিযোগ রয়েছে। এ ধরনের অভিযোগে অতীতে গ্রেফতারও হয়েছিল। পরবর্তীতে নিজের জ.ঙ্গিপনা লোকাতে স্থানীয় আওয়ামী রাজনীতিতে অনুপ্রবেশ করে এবং নিজস্ব একটা বলয় গড়ে তুলে।

তার রয়েছে নিজস্ব বাহিনী, যার অত্যাচারে এলাকাবাসী ভীষণ ক্ষুব্ধ। কবরস্থান, মসজিদের ওয়াকফ সম্পত্তি ও দুর্বল মানুষের জমি দখল করে প্লট বানিয়ে বিক্রি করে। এজন্য এলাকাবাসী তাকে ভূমিদস্যু হিসেবে চেনে। মানহাজী ও সন্ত্রাসীদের সাথে তার গভীর সম্পর্ক রয়েছে। আর দ্বিচরিত্রের মানহাজীরাও তাদের ভাষায় কাগজে কলমে তা.গু.তি হিসেবে ধর্তব্য ব্যক্তিরই সাহায্য নিয়ে পটিয়া মাদরাসায় সন্ত্রাসী হামলা চালায়।

কিন্তু তারা ভুল জায়গায় হাত দিয়েছে। এটা একটা সুশৃঙ্খলা, আদব ও আখলাকের প্রতিষ্ঠান। এখানে কোনো উশৃঙ্খল, বেয়াদব ও বদমায়েশের স্থান নেই। গতকালের আবনায়ে জামেয়ার সভায় সবাই একবাক্যে বলেছেন যে, মানহাজিদের কবর রচনা হবে পটিয়া মাদরাসা থেকেই। ইনশাআল্লাহ। এটাই শেষ ঘটনা, তাদের এমন সাজা দিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানে এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা সংঘটিত না করতে পারে। সারাদেশের ওলামায়ে কেরাম এটাকে সন্ত্রাসী কলাপ আখ্যায়িত করেছেন। সুতরাং এরা সন্ত্রাসী।