শুক্রবার , ৩রা মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ২০শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ - গ্রীষ্মকাল || ২৪শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

পশ্চিম রত্না ও পূর্ব পান্যাশিয়া সেতু সড়কের ব্রীজ ও রাস্তা নির্মাণের পরিদর্শন করেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

প্রকাশিত হয়েছে-

কাজল আইচঃ- উখিয়া কক্সবাজার,

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলাধীন
পশ্চিম রত্নাপালং ৯নং ওয়ার্ড হইতে পূর্ব পান্যাশিয়া বড়ুয়া পাড়া সেতু সড়ক হয়ে জালিয়াপালং ১নং ওয়ার্ডের সড়কের যাতায়াত রাস্তার মাঝেকালে ঝুঁকিতে ব্রীজটির উপর ব্যপক চলাচলের ব্রীজটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন ভাবে দাবি দিয়ে আসছেন স্থানীয় কর্তৃপক্ষরা।

৩১ জানুয়ারি ২০২২ ইং, সোমবার বেলা সাড়ে ১১টায় পশ্চিম রত্নাপালং ৯নং ওয়ার্ড হইতে পূর্ব পান্যাশিয়া বড়ুয়া পাড়া সেতু সড়ক জালিয়াপালং ১নং ওয়ার্ডের সড়কের ব্রীজ নির্মাণের জায়গা পরিদর্শন করেন, এবং দুই ইউনিয়নের দুই পারের স্থানীয় জনগোষ্ঠীর সাথে কথা বলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

তিনি বলেন এই ব্রীজের কাজ গুনগত ও সুন্দর ভাবে কাজ করতে হলে, আপনাদের দুই পারের লোকজনদের সহযোগিতা অপরিহার্য, আর ব্রীজের অবকাঠামো উন্নয়নের কাজের জন্য রাস্তাটি সৌজা করতে আপনাদের (৩)ফুট করে জায়গা ছেড়ে দিয়ে হবে, তাছাড়া এই ব্রীজের আগে পরে রাস্তাটি সুন্দর ভাবে হলে দুই ইউনিয়ের চলাচলের ক্ষেত্রে, এবং সবচেয়ে আপনাদেরই সবার ভাল আর সৌন্দর্য লাঘব হবে বলে আমি মনে করি। তখন এলাকাবাসীরা খুশীতে বলে, ঠিক আছে আপনি যে ভাবে বলবেন আমরা সেই ভাবে রাজি আছি।
প্রকৌশলী মহোদয় বলেন আমরা অতি শীঘ্রই ব্রীজ নির্মাণের প্রস্তুতি হাতে নিয়ে আগামী (১৫) দিনের মধ্যে মাঠি সয়েল টেস্ট করবে বলে সিদ্ধান্ত নিব।

পশ্চিম রত্না ও পূর্ব পান্যাশিয়া সেতু সড়কের ব্রীজ ও রাস্তা নির্মাণের পরিদর্শনে গিয়েছিলেন, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী কর্মকর্তা রবিউল ইসলাম, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা, উখিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি সাঈদ মোহাম্মদ আনোয়ার, জালিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল আমিন চৌধুরী, রত্নাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সেলিম কায়ছার, এত্র এলাকার বিশিষ্ট সমাজ সেবক দিনেস বড়ুয়া সহ ব্রীজের দুই পাড়ের অসংখ্য স্থানীয় লোকজন উপস্থিত ছিলেন।