Category: কক্সবাজার জেলা

  • হ্নীলা ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগণকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানান নির্বাচিত রাশেদ মাহমুদ ও তার সন্তান

    হ্নীলা ইউনিয়ন সর্বস্তরের জনগণকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানান নির্বাচিত রাশেদ মাহমুদ ও তার সন্তান

    কক্সবাজার টেকনাফ প্রতিনিধি।

    কক্সবাজার-৪ উখিয়া টেকনাফের সাবেক সংসদ জনাব আলহাজ্ব মরহুম অধ্যাপক মুহাম্মদ আলী’র সুযোগ্য সন্তান জননেতা জনাব রাশেদ মাহমুদ আলী।

    যিনি যোগ্য পিতার যোগ্য উত্তরসূরি
    উখিয়া টেকনাফের মাঠি ও মানুষের প্রিয় নেতা, ককসবাজার জেলার অহংকার বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও বীর মুক্তিযৌদ্ধা প্রয়াত অধ্যাপক মুহাম্মদ আলীর সুযোগ্য সন্তান,

    টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের যিনি দলমত নির্বিশেষে জাতি-ধর্মবর্ণ কৃষক শ্রমিক শিক্ষক চাকরিজীবী সহ সকল পেশাজীবিও গরীব দুঃখী মেহনতী মানুষের প্রাণপ্রিয় বন্ধু, দ্বিতীয় বারের মতো নির্বাচিত চেয়ারম্যান, জনাব রাশেদ মাহমুদ আলী।

    হ্নীলার মাঠি ও মানুষের সেবার কাজে দিবারাত্রি নিয়োজিত ও নিবেদিত প্রাণ
    তিনিই রাশেদ মাহমুদ আলী।

    সদ্য সমাপ্ত হ্নীলা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আপনাদের মূল্যবান ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর আজকে হ্নীলাবাসীকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন চেয়ারম্যান মহোদয় এর ছোট বাচ্চাসহ।

  • উখিয়ার পশ্চিম দরগাহবিল তাহ্ফিজুল কুরআন মাদ্রাসার সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    উখিয়ার পশ্চিম দরগাহবিল তাহ্ফিজুল কুরআন মাদ্রাসার সবক প্রদান অনুষ্ঠান সম্পন্ন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    গত ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২১খ্রিঃ শুক্রবার বিকাল ২ ঘটিকার দিকে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ঐতিহ্যবাহী রাজাপালং ইউনিয়নের পশ্চিম দরগাহবিল স্বনামধন্য দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তাহ্ফিজুল কুরআন মাদ্রাসার সবক প্রদান অনুষ্ঠান ও দোয়া মাহফিল জনাব এ্যাডভোকেট সাব্বির আহমদ সাহেব এর সভাপতিত্ব শুরু হয়।

    উক্ত সবক প্রদান অনুষ্ঠান ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী।

    প্রধান আলোচক হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেন, বিশিষ্ট ইসলামি সাহিত্যিক লেখক ও তরুণ মোফাচ্ছির
    হাফেজ মাওলানা মুফতি রিদওয়ানুল কাদির সাহেব, মুহাদ্দিস হোয়াইক্যং মনিরঘোনা ইসলামিয়া আজিজুল উলুম মাদ্রাসা টেকনাফ ও খতিব কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ উখিয়া।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন
    জনাব হযরত মাওলানা আব্দুর রহিম সাহেব, সুপার টাইপালং হামেদিয়া দারুচ্ছুন্না দাখিল মাদ্রাসা, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের জনপ্রতিনিধি জনাব ইকবাল মেম্বার প্রমুখ এছাড়া স্হানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • জালিয়াপালংয়ে জালাল খান ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন

    জালিয়াপালংয়ে জালাল খান ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন

    শাহেদ হোছাইন মুবিন, উখিয়া।

    মাদক থেকে যুব সমাজকে দূরে রাখতে উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং লম্বরী পাড়ায় জালাল খান ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়।

    শুক্রবার(২৪ সেপ্টেম্বর২০২১) বিকেলে অনুষ্ঠিত ফাইনাল খেলায় প্রধান অতিথি ছিলেন উখিয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান সোলতান মাহমুদ চৌধুরী।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন,উখিয়া উপজেলার যুব সমাজকে মাদক থেকে দূরে রাখতে খেলাধুলার বিকল্প নেই। খেলায় জয় পরাজয় থাকবে। সবাই সুন্দর খেলা উপহার দিয়ে টুর্নামেন্টের ফাইনাল সম্পন্ন করায় আয়োজক কমিটি ও খেলোয়াড়বৃন্দের প্রতি ধন্যবাদ জানায়।

    খেলায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

    নির্ধারিত সময়ের খেলায় চরপাড়া বাছাই একাদশ ও চৌধুরী পাড়া ফ্রেন্ডশীপ একাদশ ১-১ গোলে সমতা হলে ট্রাইব্রেকারে চরপাড়া বাছাই একাদশকে হারিয়ে বিজয়ী হন চৌধুরী পাড়া ফ্রেন্ডস সোসাইটি।

    ম্যাচসেরা নির্বাচিত হন চৌধুরী পাড়ার খেলোয়াড় মোহাম্মদ ইকবাল। টুর্নামেন্টের সেরা গোলদাতা নির্বাচিত হন চরপাড়া বাছাই একাদশের খেলোয়াড় মোহাম্মদ সাইফুল।

    খেলায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উখিয়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আবৃল হোসেন আবু,সাংবাদিক ইমরুল কায়েস চৌধুরী, কমিউনিটি পুলিশের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার,ক্রীড়াবিদ সানা উল্লাহ,২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য শামশুল আলম,হলদিয়া পালং ৯নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রফিক আহমদ,সম্ভাব্য মেম্বার পদপ্রার্থী নজরুল ইসলাম, ব্যবসায়ী সাকের উদ্দিন,মোহাম্মদ ইয়াসিন,মাহাবুব আহমদ শাকিল,ইমরান আল মাহমুদ,বেলাল, ছাত্রদল নেতা সাইফুল ইসলাম সোহাগ সহ প্রমুখ।

  • যানজটের কমাতে মতবিনিময় সভা।। উখিয়া ভয়ের২৪

    যানজটের কমাতে মতবিনিময় সভা।। উখিয়া ভয়ের২৪

    স্টাপ রিপোর্টার:- ওমর ফারুক( উখিয়া)

    মরিচ্যা থেকে ফালংখালী যথাক্রমে মরিচ্যা ষ্টেশন-কোটবাজার ষ্টেশন-উখিয়া ষ্টেশন-টিএন্ড টিন -কুতুপালং বাজার-বালুখালী পান বাজার-থাইং- খালী ও ফালংখালী সকাল আর বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত যানজটের তীব্রটা প্রশাসন সহ জনগনকে ভাবিয়ে তুলেছে।
    লেখা হয়-কথা হয়-মিটিং হয়-সিদ্ধান্ত হয়।কিন্তু হয়না নিরসন যানজটের তীব্রটার।
    কারণ হিসাবে চিহৃিত হল,রাস্তার উপর বাজার, ফুট পাথে ভ্রাম্যমান দোকান,এলোমেলো সিএনজি,টমটম পার্কিং,রাস্তার দাড়িয়ে প্যাসেন্জার নামানো,গ্রামীণ সড়ক থেকে এসে ডানেবায়েঁ না দেখে প্রধান সড়কে উঠা সহ অপ্রাপ্ত বয়স্ক চালকদের দৌরাত্ব্য।যখন তখন মালবাহী ট্রাক থেকে মালামাল আনলোড বা খালাস করা,যা এখন থেকে আনলোড করতে হবে রাত ৮ টা থেকে ভোর ৬ টার মধ্যে।

    তাই এসব লাগামহীনতা খামখেয়ালীপনার বিরুদ্ধে অবস্হান নিতে অনুরোধ ক্রমে নির্দেশ প্রদান করেছেন প্রশাসন।
    বাজার ইজারাদার,শ্রমিক নেতা সহ সংশ্লিষ্ট সকলকে। রোববারের মধ্যে এসব অনিয়মের মূলোৎপাটন চেয়ে উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিজাম উদ্দীন আহমেদ তার বক্তব্যে বলেন অবহেলার কারণে যানজট আর দূর্ভোগ বরদাস্ত করা হবেনা এটা শেষ কথা।

    নিম্ন আয়ের মানুষের আয়রোজগারের কথা মাথায় রেখে দীর্ঘ সময় দৃষ্টি ফিরিয়ে রেখেছি অনেক সময়।কিন্ত কেউ কথা দিয়ে কথা রাখলনা।তাই এটা শেষ সুযোগ।রোববারের মধ্যে যানজট মুক্ত নিরাপদ উখিয়া চাই।
    এডিশনাল এসপি সাকিল আহমেদ বলেন আমরা খারাপ লোককে মাঝে মধ্যে ভাল হতে সুযোগ দিই।যদিও আইন প্রয়োগ করাই আমাদের কাজ।আমরা বাহিরের লোক।রাষ্ট্রের জনগনের সেবা করাই আমাদের কাজ হলেও আমরা এক সময় চলে যাব।আপনাদের উখিয়ায় আপনারাই তু থাকবেন।সংকটের দিকে উখিয়া,আসুন সহযোগিতা করুন।

    অফিসার ইন্চার্জ সনজুর মূরশেদ বলেন- আমরা দিতে চাই,নিতে চাইনা।তাই জনগনের দূর্ভোগ কমাতে যা করতে হয় তাই করবে প্রশাসন।

    এসময় হাইওয়ে পুলিশ ইন্সপেকটর,পি আইও আল মামুন, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর চৌধুরী,খাইরু চৌধুরী, গফুর উদ্দীন চৌধুরী,মেম্বার হেলাল,উখিয়া প্রেসক্লাব সভাপতি,সুজন সভাপতি/সেক্রেটারী,সাংবাদিক জুসান,আাদ,অনলাইন সেক্রেটারী,রিপোর্টার ইউনিট সভাপতি,মাইক্রো মালিক সভাপতি সিএনজি টমটম চালক শ্রমিক সভাপতি সহ বাজার ইজারাদার বক্তব্য রেখে রোববারের মধ্যে যানজুট মুক্ত উখিয়া গড়তে মতামত ব্যক্ত করেন।

  • ঈদগাঁও থানা পুলিশের অভিযানে ৯৫ হাজার টাকা উদ্ধারসহ প্রতারক চক্রের ৩ সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার

    ঈদগাঁও থানা পুলিশের অভিযানে ৯৫ হাজার টাকা উদ্ধারসহ প্রতারক চক্রের ৩ সক্রিয় সদস্য গ্রেফতার

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার ঈদগাঁও থানা পুলিশের একটি চৌকষ টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ঈদগাঁও থানাধীন ঈদগাঁও বাসষ্ট্যান্ডে ইসলামী ব্যাংকের সামনে হতে তিন জন প্রতারকচক্র গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত প্রতারকচক্র ১। মোঃ খোকন (৫০), পিতা-মৃত লাল মিয়া ফকির, সাং-বহেরাতলা, থানা-শিবচর, জেলা-মাদারীপুর, ২। মোঃ ফারুক (৪৮), পিতা-মৃত মফিজ উদ্দিন মাতাব্বর, সাং-পূর্ব কাকুরা, শিরুয়াইল ইউপি, থানা- শিবচর, জেলা-মাদারীপুর, ৩। মোঃ সেলিম (৪৩), পিতা মৃত ইসমাইল, সাং-গোয়ালবাড়ী, শিমুলিয়া ইউপি, থানা-সাভার, জেলা-ঢাকাদের হেফাজত হতে গ্রাহকের আত্নসাৎকৃত টাকার মোট ৯৫,০০০/- (পচানব্বই হাজার) টাকাসহ প্রতারনাকাজে ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকার উপস্থিত স্থানীয় জনগন ও সাক্ষীদের সামনে জব্দ করা হয়।

    উল্লেখ্য যে, উক্ত প্রতারক চক্রের সদস্যগন গত ২২/০৯/২০২১ খ্রিঃ তারিখ একজন ব্যাংকের গ্রাহক ইসলামী ব্যাংক ঈদগাঁও শাখা হতে ০১(এক) লক্ষ টাকা উত্তোলন করে ব্যাংকের বাইরে আসার সাথে সাথে পূর্বে থেকে উৎপেতে থাকা প্রতারক চক্রের সদস্যগন উক্ত গ্রাহককে বিভিন্ন প্রকার ছলচাতুরীর মাধ্যমে উক্ত টাকা আত্নসাৎ করে মূহুর্তেই পালিয়ে যায় ।

    গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।

  • ঘুমধুম মৈত্রীময় এশিয়ান হাইওয়ে রোড পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন

    ঘুমধুম মৈত্রীময় এশিয়ান হাইওয়ে রোড পরিদর্শন করেন রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    অদ্য ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২১ খ্রিঃ বৃহস্পতিবার দুপুর ১.৩০ ঘটিকার দিকে পার্বত্য বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ও উখিয়া বালুখালী সংলগ্ন মৈত্রীময় এশিয়ান হাইওয়ে রোড মহাসড়কটি দোহাজারী হইতে ঘুমধুম রেললাইন প্রকল্পের স্থান পরিদর্শন করেন রেল মন্ত্রনালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মহোদয় জনাব এডভোকেট নুরুল ইসলাম সুজন।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন উখিয়া-টেকনাফের দুই দুইবার নির্বাচিত সাবেক সাংসদ জনাব আলহাজ্ব আবদুর রহমান বদি এমপি, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জনাব নিজাম উদ্দিন আহমদ, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য জনাব ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিনপ্রমুখ।

    এসময় মন্ত্রী মহোদয় বলেন দ্রুত সময়ের মধ্যে রেললাইনের কাজ শুরু হবে বলে জানান।

  • ছোট গল্প, ভালো বুদ্ধি- রচনায়- মু. আমীর কাসেম, উখিয়া

    ছোট গল্প, ভালো বুদ্ধি- রচনায়- মু. আমীর কাসেম, উখিয়া

    উখিয়া ভয়েস২৪ডটকম

    কায়েস ও নাবিল ছোটকাল থেকেই বন্ধু।লেংটাকালে তারা একই সাথে গ্রামের মক্তবে লেখা-পড়া করেছে। পাশাপাশি প্রাইমারি স্কুলে যেতো। প্রাইমারি লেভেল শেষ করার পর একজন চলে যায় সুদূর হাটহাজারি মাদরাসায় আর নাবিল পাশের গ্রামের একটি দাখিল মাদরাসায় ভর্তি হয়। উভয়ে লেখা-পড়ায় খুব ভালো। নাবিল দাখিল পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করে। তাই চিন্তাভাবনা করে আলিমে ভর্তি না হয়ে কলেজে ফাস্ট ইয়ারে ভর্তি হলো।

    হঠাৎ একদিন নাবিলের বাবা অসুস্থ হয়ে পড়ে। পারিবারের সম্পদ বলতে শুধু একটি গরু ছিলো। বাবার চিকিৎসার খরচ যোগাতে গিয়ে গরুটি বিক্রি করে দিতে হলো। তবুও বাঁচানো গেলো না। চলে গেলো তাঁর প্রভূর সান্নিধ্যে।

    এখন পরিবারের হাল তাকেই ধরতে হচ্ছে। কারণ পরিবারে সেই বড়। তাছাড়া ছোট একটি বোন আছে। ছোট বোনের লেখা-পড়ার খরচ এবং নিজের লেখা-পড়ার খরচ কিভাবে যোগাবে! তাই নিরূপায় হয়ে বহু চেষ্টার মাধ্যমে একটি ব্যবসার হাল ধরলো। সুদূর সিলেট থেকে চা পাতা সংগ্রহ করে গ্রামের এবং পৌরসভার বিভিন্ন দোকানে সাপ্লাই দেয়। এভাবেই চলছিলো তার দিনকাল।

    একদিন পথিমধ্যে তার ছোটকালের বন্ধু কায়েসের সাথে দেখা হয়ে গেলো। সাথে সাথে কায়েস সালাম দিয়ে জড়িয়ে ধরলো নাবিলকে। তারপর পথে দাঁড়িয়েই অনেক্ষণ কথা হলো। কথাচ্ছলে নাবিল কায়েসকে বললো- বন্ধু! কী করি বলতো, পরিবারের হাল ধরতে গিয়ে কী ব্যবসা একটা ধরলাম। কিন্তু পদে পদে লস খাচ্ছি।
    -তার আগে বল, তোর লেখা-পড়ার কী অবস্থা? কেমন চলছে?
    -ধুর বেড়া, তোকে বললাম ব্যবসায় লসের কথা, আর তুই চলে গেলি লেখা-পড়ায়।
    – তো কি, লেখা-পড়া বাদ দিয়ে দিবি?
    – হ্যাঁ, এতো লেখা-পড়া দিয়ে কী করবো! অনেকেই তো মাস্টার্স শেষ করেও চাকরি না পেয়ে ভবঘুরে হয়ে গেছে। তাই লেখা-পড়া ইচ্ছা আর নেই।
    – না, আমি বলবো তুই লেখা-পড়া কর। আল্লাহ নিরাশ হতে নিষেধ করেছেন।তুই না মাদরাসায় পড়েছিস? তোর জানার কথা। সূরা যুমার এর ৫৩ নং আয়াতে আছে- “ তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হয়ো না।” আমাদেরকে সবসময় তাঁর রহমতের আশা রাখতে হবে।লেখা-পড়া দিয়ে কী করবো? এই চিন্তা বাদ দে।তুই লেখা-পড়া চালিয়ে যা। সাথে ব্যবসাটা কর।লেখা-পড়ার খরচ যোগাতে হবে। দেখবি, আল্লাহ রহম করে এমন একটি ভালো চাকরির ব্যবস্থা করে দেবেন, যা তুই কোনদিন কল্পনা্ও করিসনি।

    – তুই আশার কথা শোনালি বন্ধু! আমি যে একদিন মাদরাসার ছাত্র ছিলাম, তাও ভুলে গেছি। যাক তোর কথা মানবো। আল্লাহর রহমতের আশা রাখবো।তিনি একদিন চোখ তুলে তাকাবেন। কিন্তু বন্ধু! ব্যবসাটা যে আর ভালো লাগে না।

    – তুই যেন কী ব্যবসা করিস? ও হ্যাঁ! দোকানে দোকানে ঘুরে বেড়ানো। তাই না?

    – হ্যাঁ, এই রকমই। চা পাতা বিক্রি করি। সকালে বের হয়ে দোকানে দোকানে চা পাতা দিয়ে আসি। আর সন্ধ্যায় গিয়ে টাকা উঠিয়ে নিয়ে আসি। অনেকে আবার “কাল দেবো, পরশু দেবো” বলে সময় ক্ষেপণ করে, যা আমার নিজেরও লজ্জা লাগে।
    – আচ্ছা, এক কাজ কর, তোর কাছে এখন টাকা আছে?
    – পকেট শূন্য।
    – আরে ভাই, পকেটের কথা বলিনি। জমানো কত আছে?
    – নাই।
    – মিথ্যা বলছিস কেন? এতদিন তো ব্যবসা করলি। জমানো থাকবে না, এটা অবিশ্বাস্য।
    – হ্যাঁ, অল্প কিছু্ আছে।
    – তাহলে প্রথমে মিথ্যা বললি কেন? জানিস না মিথ্যা বলাটা মোনাফেকি অভ্যাস? তুই তো মাদরাসায়ও পড়েছিস!
    – তুই এতো সিরিয়াসলি নিবি ভাবিনি।
    – সিরিয়াস নিতে হবে। কারণ, মিথ্যা বলা অভ্যাসটা দুষ্টুমিচ্ছলেই হয়। আমার বন্ধুর পরিচয় মোনাফেক হোক, তা আমি চাই না।
    – ধন্যবাদ বন্ধু! তুই সবসময় আমার ভালোটাই দেখিস। এখন বল, কেন টাকার কথা জিজ্ঞেস করছিস? ভালো কোন বুদ্ধি বা আইডিয়া দিবি নাকি?
    – হ্যাঁ, বুদ্ধি বা আইডিয়া, দুনোটাই বলতে পারিস। তুই তো ডিজাইনের টুকটাক কাজ জানিস, কয়েকমাস সময় দিয়ে গ্রাফিক্সের একটা কোর্স কর। ডিজাইনের এখন অনেক দাম। তুই যেহেতু মাদরাসায় পড়েছিস, ইংরেজী অবশ্যই জানিস। Fiver, Freelancer.com এরকম কিছু সাইট আছে, যেখানে প্রচুর ডিজাইনের কাস্টমার আছে। দেখবি, ভলো ইনকাম হচ্ছে। আর ফেসবুকে এরকম কিছু গ্রুপ আছে, যেখানে ডিজাইনের কাস্টমার লাইন ধরে থাকে।
    – তুই এত জানিস কিভাবে? আমি তো মনে করতাম কওমীরা কুরআন-হদীস ছাড়া কিছুই বুঝে না।
    – তোর ধারণা ভুল প্রমাণিত হলো। বর্তমানে অনলাইন, বিশেষকরে রেডিও, সামজিক যোগাযোগ মাধ্যম, আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যানসিং অর্থাৎ এমন কোন জগৎ নেই যেখানে কওমী আলেমদের পদচারণা নেই। যাক, এসব বিষয় আরেকদিন আলোচনা করা যাবে। এ রাস্তায় দাঁড়িয়ে এতক্ষণ কথা বলা যায় না। কী বলেছি মনে আছে তো? তাড়াতাড়ি গ্রাফিক্সের কোর্সে ভর্তি হয়ে যা। তার আগে দোকানে চল।
    – ও…. বুঝতে পেরেছি। তোর পানের টক উঠেছে। আচ্ছা, বলতো- তোরা কওমীরা এতো পান পান করিস কেন?
    – হা হা হা…. উর্দূ একটি প্রবাদ আছে “হাত ম্যায় লঠি মুহ ম্যায় পান, ইয়ে উলামায়ে দেওবন্দ কা শান।”

    (রচনাকাল- ১২/০৯/২০২১)

  • “শেষ রক্ষা হলো না” মর্মন্তুুদ শিশু হত্যা মামলার আসামী সৎ পিতা এবং মা

    “শেষ রক্ষা হলো না” মর্মন্তুুদ শিশু হত্যা মামলার আসামী সৎ পিতা এবং মা

    এইচ এম শাহাবউদ্দিন তাওহীদ।

    দায় স্বীকার করে বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি প্রদান।

    সুমাইয়া আক্তার মীম সুমা আক্তার চার বছরের একটি মেয়ে শিশু। শিশুটি তার মা বুলবুল আক্তার (২৫) এবং সৎ পিতা নুরুল হক (৩৫) এর সাথে উখিয়া উপজেলার ৩নং হলদিয়াপালং ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পূর্ব মরিচ্যা কাঠালিয়া সাকিনে জনৈক মোস্তফা জাবেদ এর টিনের কলোনিতে ছোট্ট একটা রুমে ভাড়া থাকতো। নুরুল হক (৩৫) শিশুটির সৎ পিতা হলেও ছোট্ট সুমাইয়া তাকে আব্বু বলেই ডাকতো। তাদের সাথে আশপাশের প্রতিবেশী কারো কোন সখ্যতা গড়ে উঠেনি।

    প্রায় দুইমাস এই কলোনিতে ভাড়া থাকা অবস্থায় ঘাতক নুরুল হক তার স্ত্রী বুলবুল আক্তারের সহযোগীতায় শিশুটিকে বিভিন্ন সময়ে অমানবিক নির্যাতন করতে থাকে। কখনো প্লাস্টিকের রশি দিয়ে ঘরের চালের তীরের সাথে উলটো করে ঝুলিয়ে, কখনো মাথায় আঘাত করে, কখনো গালে কামড় বসিয়ে আবার কখনোবা পেটে পীঠে ঘুষি মেরে চলতে থাকে অমানবিক পৈশাচিক নির্যাতন। এই অসহনীয় ব্যাথায় শিশুটি চিৎকার করে আর্তি জানাতো “আব্বু আমাকে আর মারিও না, আমি তোমার সব কথা শুনবো”। তথাপিও ঘাতক সৎপিতা নুরুল হকের হৃদয় গলেনি কিংবা স্বামীর নেশায় মত্ত থাকা মা বুলবুল আক্তারের মন গলেনি।

    গত ১৫/০৪/২০২১ খ্রিঃ তারিখ মাহে রমজানের ২য় দিন সকাল থেকে শিশু সুমাইয়া(৪) কে না খাইয়ে রাখে।
    এমনকি পানি পর্যন্ত খেতে দেওয়া হয়নি৷ একই দিন বিকাল ৪ ঘটিকার দিকে শিশুটির উপর শুরু অমানবিক নির্যাতন। প্লাস্টিকের রশি দিয়ে বেধে ঝুলিয়ে রাখা হয়। সেই সাথে ঘাতক নুরুল হক এর ঘুষির আঘাত। অতিরিক্ত ব্যাথায় নির্বোধ সুমাইয়া কান্না করার শক্তিও হারিয়ে ফেলে। একপর্যায়ে শিশুটি অজ্ঞান হয়ে পরে৷ মৃত্যু নিশ্চিত করার জন্য মেয়েটির গলা টিপেও ধরা হয়। একই তারিখ দিবাগত রাত আনুমান ৯ ঘটিকার দিকে শিশুটি মৃত্যু বরণ করে। শিশু সুমাইয়ার মৃত্যু নিশ্চিত হওয়ার পর শিশুটিকে ঘরের মেঝে পাটির উপর শুইয়ে কম্বল চাপা দিয়ে ঘর তালাবদ্ধ করে ঘাতক সৎপিতা নুরুল হক এবং মা বুলবুল আক্তার সেহেরীর পর রাতের অন্ধকারে পালিয়ে যায়। পরদিন সকাল ১০ ঘটিকার দিকে পাশের রুমের ভাড়াটিয়া জনৈক রোজিনা আক্তার সুমাইয়াদের ঘরে কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজার দিকে এগিয়ে যায়। দরজা তালাবদ্ধ দেখে পাশের রুম থেকে পার্টিশন বেড়ার উপর দিয়ে দেখে শিশু সুমাইয়ার নিথর দেহ কম্বল চাপা অবস্থায় বিছানার উপর পড়ে আছে৷ এই দৃশ্য দেখে রোজিনা হাউমাউ করে চিৎকার দিয়ে উঠে। রোজিনার চিৎকার শুনে পাশের দোকানের মতি মিয়া দৌড়ে আসে। ততক্ষণে আশপাশের আরো অনেক মানুষ এসে ভিড় জমায়৷ রোজিনার কথা শুনে সবাই দরজা ভেঙে দেখে ঘরের মেঝে পাটির উপর কম্বল চাপা অবস্থায় শিশু সুমাইয়ার নিথর মৃতদেহ পরে আছে। এলাকায় জানাজানি হলে স্থানীয় ইউপি সদস্য ঘটনাস্থলে এসে বিস্তারিত উখিয়া থানা পুলিশকে জানায়। সংবাদ পেয়ে উখিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে লাশের সুরতহাল সম্পন্ন করে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহ কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করে। আশপাশের মানুষদেরকে ভিকটিমের পিতা মাতা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করিলে কেহ কোন তথ্য দিতে পারেনি৷ বাড়ি ওয়ালা ভাড়াটিয়ার তথ্য সংরক্ষণ করে রাখেনি। ময়না তদন্ত শেষে স্থানীয় জনগণ শিশুটির দাফন কাফন সম্পন্ন করে। ঘটনার চারদিনপর উখিয়া থানা পুলিশ বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা আসামির কথা উল্লেখ করে একটি হত্যা মামলা রুজু করে। দ্বিতীয়দিন পুনরায় ঘটনাস্থলটি পুংখানু পুংখভাবে পরিদর্শন কালে ঘরে একটি সিম কভার খুজে পাওয়া যায়৷ উক্ত কভারের ভেতর থাকা মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে আসামীদের পরিচয় সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়। আসামীদের বাড়ি ভিন্ন এলাকা, ভাসমান অবস্থায় ঘোরাঘুরি এবং ঘনঘন অবস্থান পরিবর্তন করার কারণে তাদের গ্রেফতার করা সম্ভব ছিল না। ঘটনার ৪ মাস পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় যে, সুমাইয়ার মামার সন্ধান পাওয়া গেছে। উক্ত সংবাদ প্রাপ্তির পর ঊর্ধ্বতন কতৃপক্ষকে অবহিত করিয়া উখিয়া থানার একটি চৌকস টিম রামু থানাধীন গর্জনিয়া এলাকায় গিয়ে কৌশল অবলম্বন করে আসামীদের অপেক্ষায় ওৎ পেতে থাকে। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পর আসামীরা গর্জনিয়া বাজারে পৌছামাত্র তাদেরকে ধৃত করতে সমর্থ হয়। কয়েক দফা ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে শিশু সুমাইয়া আক্তার মীম @ সুমা আক্তার (৪) কে নির্মম নির্যাতনের চিত্র ফুটে উঠে। এক পর্যায়ে গ্রেফতারকৃত আসামীরা সুমাইয়া (৪) হত্যা করার কথা স্বীকার করে। তাদের নিজেদের দায় স্বীকার করে গত ৩০ আগস্ট ২০২১ খ্রিঃ বিজ্ঞ আদালতে জবানবন্দি প্রদান করে। ঘটনার পর থেকে তারা কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, চকরিয়া, লোহাগড়া ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন জায়গায় আত্মগোপন করে থাকে।
    কিন্তু শেষ রক্ষা হলো না, পুলিশের তৎপরতায় গ্রেপ্তার হয়ে তারা এখন বিজ্ঞ আদালত হয়ে জেলখানায়।

  • “গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাই

    “গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাই

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    “গাছ লাগাই পরিবেশ বাঁচাই” দুর্যোগের ঝুঁকি হ্রাস করতে জোরালো ভূমিকা রাখি এই প্রত্যাশা সামনে রেখে কেয়ার বাংলাদেশ এর সহায়তায় এনজিও শেড কর্তৃক বাস্তবায়িত এজিডিআরআর প্রকল্পের আওতায়

    অদ্য ২৮ আগস্ট ২০২১ খ্রিঃ শনিবার সকাল থেকে কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন ৭নং ওয়ার্ডে আমতলি ঘাট হতে মাওলানা আব্দুস সালাম এর বাড়ী পর্যন্ত সামাজিক বনায়ণে নানা জাতের ১২শত বৃক্ষ রোপন করা হচ্ছে। যা অত্র এলাকার পরিবেশ রক্ষা সহ দুর্যোগ মোকাবেলায় বিশেষ অবদান রাখবে বলে এলাকার জনসাধারণ মনে করেন। ওয়ার্ড দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটি, ওয়ার্ড দুর্যোগ সাড়াদান সমন্বয় কমিটি, ডেইলপাড়া গ্রাম উন্নয়ন কমিটির সদস্য সহ অত্র এলাকার শতাধিক যুবক যুবতীর প্রতিশ্রুতি যে কোন মূল্যে এই মহতী উদ্যোগ কে সফল করা হবে। এজিডিআরআর প্রকল্প বাস্তবায়ন সংস্থা শেড ও কেয়ার বাংলাদেশ কে উক্ত এলাকার জনসাধারণের পক্ষে জননেতা জনাব আব্দুর রহিম মেম্বার (ইউপি সদস্য) সভাপতি ডাব্লুডিএমসি ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। প্রকল্পের সফলতা কামনা করে সার্বিক সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।

  • মানবতার সেবায় নিয়োজিত কোটবাজার অরিজিন হাসপাতাল, স্হান পরিবর্তন করা হবে

    মানবতার সেবায় নিয়োজিত কোটবাজার অরিজিন হাসপাতাল, স্হান পরিবর্তন করা হবে

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার সর্বপ্রথম বেসরকারি সেবামুলক প্রতিষ্ঠান, উখিয়ার বাণিজ্য কেন্দ্র ও ব্যস্ততম শহর কোটবাজার স্টেশনে ২০১৫ সালে শুরু হয় Origin Hospital. প্রতি বছরই প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে ফ্রি চিকিৎসা ক্যাম্প, বিশিষ্ট ব্যক্তিদেরকে সম্মাননা প্রদান ও ঘরে ঘরে ক্যালেন্ডার পাঠানোসহ যাবতীয় মানুষের সেবা করায় ভালবাসা লাভ করেছেন কোটবাজার Origin Hospital.

    উক্ত সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে
    নিয়মিত রোগী দেখেন

    ডাঃ রবিউর রহমান রবি
    ডাঃ দেলোয়ার হোসেন
    ডাঃ এ. এইচ. সুমন
    ডাঃ শাহীন আক্তার
    ডাঃ আরিফা মেহের রুমি
    ডাঃ মেরাজ হোসাইন চয়ন
    ডাঃ মাসুমা নাসরিন শিফা
    ডাঃ কানন বড়ুয়া
    ডাঃ জেসমিন আক্তার
    ডাঃ সেলিম শাহ বাবু
    ডাঃ রাবেয়া সুলতানা
    ডাঃ তাজরীনা ইসলাম।

    এছাড়াও আরো বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সপ্তাহের বিভিন্ন দিনে চেম্বার করেন বলে জানান
    হাসপাতাল পরিচালক এমডি মুহাম্মদ ইউনুছ।

    এই সেবামুলক প্রতিষ্ঠানটি ২০১৫ সাল হইতে সেবা দিয়ে আসছেন কোটবাজার স্টেশনের প্রধান সড়কের পূর্ব পাশে তোফাইল ফাতেমা শপিং কমপ্লেক্স এর দ্বিতীয় ও তৃতীয় তলায়।

    হাসপাতাল পরিচালক কমিটির পরামর্শ ক্রমে স্হান পরিবর্তন করা হবে বলে জানানো হয়েছে। নতুন ঠিকানা হচ্ছে কোটবাজারের কাঁচা বাজারের পশ্চিম পাশে এস. আলম প্লাজা, প্রধান সড়ক, কোটবাজার।
    অল্প সময়ের মধ্যে হাসপাতালের স্হান পরিবর্তন ও ৬ষ্ঠ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করা হবে বলে জানান হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির এমডি মুহাম্মদ ইউনুছ ভাই।