Blog

  • থানায় এসে দালাল ছাড়া সরাসরি আমার সাথে কথা বলুন: উখিয়া থানার নবাগত ওসি আহমেদ সন্জুর

    থানায় এসে দালাল ছাড়া সরাসরি আমার সাথে কথা বলুন: উখিয়া থানার নবাগত ওসি আহমেদ সন্জুর

    ওসমান আল হুমাম কক্সবাজার জেলা প্রতিনিধি।

    শনিবার (১৭ অক্টোবর) সকাল ৯ টায় কক্সবাজার উখিয়া উপজেলার ২ নং ইউনিয়নের রত্না পালং ইউনিয়নের ভালুকিয়া পালং হারুন মার্কেট দক্ষিণ স্টেশনে ২নং বিট পুলিশিং এর উদ্যোগে ধর্ষণ,
    সন্ত্রাস,জঙ্গি ও মাদক বিরোধী সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

    মাস্টার মোজাম্মেল হকের সঞ্চালনায় পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়।
    প্রধান অতিথি ছিলেন উখিয়া টেকনাফের নবাগত এডিশনাল এসপি মহোদয়, উখিয়া থানা নির্বাহী কর্মকর্তা আহমদ সন্জুর মোরশেদ।
    বিশেষ অতিথি ছিলেন উখিয়া উপজেলা যুবলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসাইন, বিশেষ বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ২নং রত্না পালং ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজসেবক ও চেয়ারম্যান জনাব খায়রুল আলম চৌধুরী।

    এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে স্বাগত বক্তব্যের স্বাগত বক্তব্য রাখেন, কক্সবাজার জেলা দায়রা জজ আদালতে সিনিয়র আইনজীবী বিশিষ্ট সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী জনাব আব্দুর রহিম।
    তিনি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী এলাকা ভিত্তিক ধর্ষণ, জঙ্গিবাদ, মাদক ও সস্ত্রাস বিরোধী সমাবেশের অংশ হিসেবে আজকে আমাদের এই আয়োজন। আপনারা জানেন মুক্তিযুদ্ধে যেমন দেশের সাধারণ মানুষ ঐক্যবদ্ধ ভাবে যুদ্ধ করে স্বাধীনতা এনেছে ।

    তেমনি এই গ্রাম থেকে মাদক নির্মূলে ছাত্র, যুব সমাজ সহ সবাইকে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলে মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে হবে।

    মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ কারো একক সমস্যা নয়, এটি একটি সামাজিক সমস্যা। পুলিশ এবং জনগণের সম্পৃক্ততা ও সহযোগিতা ছাড়া ধর্ষণ, ইভটিজিং, জঙ্গিবাদ, মাদক ও সন্ত্রাস দমন করা যাবে না। আজকে আমাদের এইখানে চৌকস পুলিশের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা উপস্থিত আছেন। তুনি উখিয়া থানার নবাগত ওসি সম্পর্কে বলেন, স্যারের ঘোষণা থানায় এসে আমার সাথে সরাসরি কথা বলুন কোন মাধ্যম লাগবেনা। স্যারের এই উদ্যোগে আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করেছে।
    ইনশাআল্লাহ আমরা সাধ্য অনুযায়ী প্রশাসনকে সার্বিক সহযোগিতা করে যাব।

    ২নং রত্নাপালং উনিয়নের চেয়ারম্যান জনাব খায়রুল আলম চৌধুরী বলেন, আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রশাসনের ভূমিকা অপরিসীম, আমাদের চৌকস পুলিশ বাহিনী ইতোপূর্বে সারাদেশে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ রুখে ব্যাপক ভূয়সী প্রংশসা পেয়েছে। তবে আশা করি অতীতের সব গ্লানি মুছে দিয়ে আমাদের উখিয়াকে একটি মডেল উপজেলা পরিনত করতে ভূমিকা রাখবে।
    তারা আমাদের বলেছেন, সন্ত্রাস নির্মুলে যে কোন পরিস্থিতিতে তারা আমাদের সাথে থাকবে এবং জনগণকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে যাবে।

    উখিয়া থানার নবাগত ওসি আহমদ সন্জুর বলেন, থানায় এসে আমার সাথে সরাসরি কথা বলবেন, কোন মাধ্যম লাগবে না। সাধারণ ডায়েরি করতে কোন টাকা পয়সা চাইলে আমাকে জানাবেন। আর কোন ব্যক্তি মাদক কারবার ছেড়ে দিয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আসতে চাইলে আমি তাকে সহযোগিতা করব। দূর্যোগে দুঃসময়ে আপনাদের পাশে থাকব।

    সমাবেশের প্রধান অতিথি উখিয়া-টেকনাফের এডিসনাল এসপি মহোদয় বলেন, যারা মাদক কারবারি রয়েছেন আপনাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, আপনারা এই ঘৃণীত পেশা ছেড়ে দিয়ে সুস্থ পরিচ্ছন্ন সমাজ গড়ে তুলুন। এলাকার সচেতন অভিভাবকদের উদ্যেশে বলেন আপনারা আপনার ছেলে মেয়েদের প্রতি খবর নিন কোথায় যাচ্ছে, কি করছে। কথিত সোর্সকে উদ্দেশ্যে বলেন মাদকের সাথে সংশ্লিষ্টতা পেলে একচুলও ছাড় নয়। সংশোধন হয়ে যান। মাদক পাচারকারীদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তুলে ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার আহবান জানান। তাদের বিরুদ্ধে অচিরেই চিরুনি অভিযান শুরু হবে ইনশাআল্লাহ ।
    যদি আপনারা মাদক কারবারিদেরকে নির্মূল করতে সহযোগিতা না করেন তাহলে আপনারাই ক্ষতিগ্রস্ত হবেন সেই মাদকের বিষাক্ত ছোবলে আপনার আদরের সন্তানটি আপনার অজান্তে জড়িয়ে পড়বে।

    বক্তারা আরও বলেন, ভালুকিয়া পালং শান্তির গ্রাম। এখানে কেউ সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত হয়ে গ্রামে অশান্তি সৃষ্টি করতে পারবে না।

    চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চৌধুরী জানায়, গত কয়েক বছর থেকে তাদের গ্রামের কিছু মাদক কারবারিদের সহযোগীতায় বাহিরের মদ্যপরা এসে গ্রামের সুস্থ পরিবেশকে বিনষ্ট করছে, এদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের তড়িৎ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে বলে আশা রাখি। বহিরাগত মাদকাসক্তদের বিচরণে গ্রামবাসীর জীবন বিষিয়ে তুলেছে।
    উক্ত সমাবেশে উখিয়া উপজেলা যুবলীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন ও রত্না পালং ইউনিয়নের ইউপি সদস্যগণসহ বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিক সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

  • উখিয়া জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

    উখিয়া জালিয়াপালং ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মতবিনিময় সভা সম্পন্ন

    মুহাম্মদ আব্দুল হক

     

    কক্সবাজারের উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির উদ্যোগে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

    গতকাল শনিবার সকাল ১০ টা থেকে বিকাল ৪ টা পর্যন্ত উখিয়ার জালিয়া পালং ইউনিয়নের সোনার পাড়া রিসোর্ট প্রাঙ্গনে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত মতবিনিময় সভায় সভাপতিত্ব করেন জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহবায়ক আবু তাহের মেম্বার।

    প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য কবি আদিল উদ্দীন চৌধুরী ।

    বক্তব্য দেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও হলদিয়া পালং ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দীন মিন্টু।

    প্রধান বক্তা ছিলেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের দুই দুইবার নির্বাচিত চেয়ারম্যান

    জননেতা জনাব জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী মহোদয়

    এসময় জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী বলেন সদ্যবিদায়ী সভাপতি দলের পদ ব্যবহার করে কোটি কোটি টাকা ইনকাম করেছে। আওয়ামী লীগে কোন গ্রুপিং নেই। বিএনপি – জামাতের সাথে আঁতাত করে আওয়ামী লীগকে ভাঙ্গার চেষ্টা করছে। এদের পরিহার করতে দলের নেতাকর্মীদের আহবান জানান। অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ নেতা আবুল মনসুর চৌধুরী, এড: জমির উদ্দীন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফরিদুল আলম, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক রিয়াজুল হক, বাহাদুর আলম চৌধুরী, জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক এড: রুহুল আমিন রাসেল চৌধুরী, পালংখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগেরর সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ন আহবায়ক ফজল কাদের ভূট্রো, কক্সবাজার জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আলী আহমদ, রশিদ আহমদ, সৈয়দ মোহাম্মদ নোমান,আদনান চৌধুরী, ফজল করিম, ছালামত উল্লাহ, মিজানুর রহমান, মোকতার আহমদ, জুহুর আলম, আবু তাহের, জিয়াউল হক জিয়া, এড:রিদোয়ান হাসান, কৃষকলীগের নেতা জানে আলম ও ওয়াহিদুর রহমান সোহাগ প্রমুখ ।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে কোরআন তেলোয়াত করেন হাজী গুরা মিয়া। পুরো অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জালিয়া পালং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ন আহবায়ক আবুল কাশেম বাবুল।

  • কোটবাজার এন আলম শপিং কমপ্লেক্স সংলগ্ন মসজিদে অজু খানার বিত্তি স্হাপন

    কোটবাজার এন আলম শপিং কমপ্লেক্স সংলগ্ন মসজিদে অজু খানার বিত্তি স্হাপন

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার ব্যস্হতম শহর কোটবাজারের স্বনামধন্য বিপণি বিতান এন.আলম শপিং কমপ্লেক্স এর উত্তর দিকে,

    বৃহত্তর পালং ইসলামী ছাত্র সংস্হার পাঠাগার/অফিস Office পালং রিচার্স একাডেমীর

    ২য় তলায় অবস্থিত মসজিদ সেই মসজিদের অজুখানার কাজের শুভ উদ্বোধন হয়েছে।
    কক্সবাজার জেলার অন্যতম তাহফিজ সংগঠন তাহফিজুল কুরআন কল্যান সংস্থার চেয়ারম্যান মাওলানা মুহাম্মদ আলীর তত্বাবধানে দ্বিতল বিশিষ্ট এই ভবনটি নির্মিত হচ্ছে।

    ভবনটির দ্বিতীয় তলায় মডেল হেফজ খানা, নিচতলায় থাকবে মুসল্লিদের জন্য মানসম্মত ও অত্যাধুনিক অজুখানার ও শৌচাগার।

    গতকাল দুপুরে এন.আলম শপিং কমপ্লেক্সের স্বত্বাধিকারী ও জমি দাতা জনাব নুরুল আলম, মাওলানা মুহাম্মদ আলী সহ মসজিদের ইমাম, মুসল্লী ও মার্কেটের ব্যবসায়ী বৃন্দের উপস্থিতিতে এই শুভ কাজের উদ্বোধন করা হয়।

  • বরিশালে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

    বরিশালে মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করলেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি

    সারাদেশে ৫৬০ টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় বরিশাল নগরীর আমতলার মোড় জেলা পর্যায়ের মডেল মসজিদ এবং বরিশাল সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়ন এর তাল তলী ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় উপজেলা মডেল মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। আজ ১৬ অক্টোবর শুক্রবার দুপুর ৩ ঘটিকায় নগরীর আমতলার মোড় বরিশাল জেলা মডেল মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থান করেন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জাহিদ ফারুক শামীম (এমপি)। পরে বিকালে সদর উপজেলার চরবাড়িয়া ইউনিয়ন এর তাল তলী ব্রিজ সংলগ্ন সদর উপজেলা মডেল মসজিদের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা হয়। অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ও প্রধান অতিথি ছিলেন মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয় জাহিদ ফারুক শামীম (এমপি)। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান।

    বিশেষ অতিথি হিসবে উপস্হিত ছিলেন নির্বাহী প্রকৌশলী গণপূর্ত অধিদপ্তর বরিশাল জেরান্ড অলিভার গুডা, পরিচালক ইসলামিক ফাউণ্ডেশন বরিশাল এ বি এম শফিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) বরিশাল শহিদুল ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরিশাল সদর মোঃ মুনিবুর রহমান, অফিসার ইনচার্জ কাউনিয়া থানা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান বরিশাল সদর মোঃ মাহবুবুর রহমান মধু, যুগ্ম আহবায়ক বরিশাল মহানগর যুবলীগ মাহমুদুল হক খান মামুনসহ আরও অনেক উপস্থিত ছিলেন।

    পরে সেখানে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন শেষে দেশ এবং দশের মঙ্গল কামনা করে দোয়া মোনাজাত করা হয়।

  • উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব ডিগলিয়া গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টায় গলা টিপে রক্তাক্ত

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব ডিগলিয়া গৃহবধূকে ধর্ষণের চেষ্টায় গলা টিপে রক্তাক্ত

    নিজস্ব প্রতিবেদক

    উখিয়া রাজাপালং ইউনিয়নের পূর্ব ডিগলিয়া পালং নতুন জামে মসজিদ সংলগ্ন পূর্ব পাশে আব্দুল করিমের পুত্র বিদেশ প্রবাসী মোস্তাক আহমদের স্ত্রীকে বিদ্যুৎ এর মেইন সুইজ বন্ধ করে দিয়ে সকাল ১০ টার দিকে খানা খাওয়ার সময়তে হাঠাৎ করে একজন ধর্ষক টেনে নিয়ে যায়। সেসময় মহিলা চিৎকার করতে চাইলে গলা টিপে ধরে গাল থেকে রক্তাক্ত করেন ধর্ষক মামুন। তখন মহিলা ও তার ২ ছোট কন্যা চিৎকার করলে আশে পাশের মানুষ জমায়ত হতে না হতে ধর্ষক মামুন পালিয়ে যায়।

    ধর্ষক হচ্ছে, একয় গ্রামের সুলতান আহমদ হেড কেরানী (প্রকাশ সুলতান মুন্সির ২য় পুত্র মামুন, সেই ধর্ষক মামুনের আরো অনেক অনেক ধর্ষণের ঘটনা রয়েছে।
    গত ছয় সাঁত বছর পূর্বেও ৯ বছরের এক মেয়ে খামড় থেকে আসার সময় আমতলী ঘাটে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত করেছিলেন। মহিলার বাবাকে বড় অঙ্কের টাকা দিয়ে সেই ঘটনা চুপি ফেলেছেন।
    বাংলাদেশে ধর্ষণকারীর কোন স্হান নেই।
    ধর্ষণকারী মামুনের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নিতে হবে।

  • বরিশালে জেলা ভিত্তিক কারাতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প এর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন

    বরিশালে জেলা ভিত্তিক কারাতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প এর শুভ উদ্বোধন সম্পন্ন

     

    পারভেজ,বরিশাল প্রতিনিধি

    ১৫ই অক্টোবর বৃহস্পতিবার বিকাল ৩ ঘটিকায় শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত স্টেডিয়াম মিলনায়তন বরিশালে বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন এর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় বরিশাল জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় জেলা ভিত্তিক কারাতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ২০২০ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক ও সভাপতি জেলা ক্রীড়া সংস্থা বরিশাল এস, এম, অজিয়র রহমান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) বরিশাল ও সাধারণ সম্পাদক জেলা ক্রীড়া সংস্থা বরিশাল প্রশান্ত কুমার দাস।

    বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্হিত ছিলেন যুগ্ম সম্পাদক বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, জেলা ক্রীড়া অফিসার বরিশাল মোঃ হুসাইন আহমেদসহ কারাতে খেলোয়ার, কোচ, ম্যানেজার ও বিভিন্ন অতিথি বৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

    অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক বরিশাল এস, এম অজিয়র রহমান জেলা ভিত্তিক কারাতে প্রশিক্ষণ ক্যাম্প ২০২০ এর শুভ উদ্বোধন করেন।

    পরে খেলোয়াড়দের মাঝে কারাতে পোশাক বিতরণ করা হয়। পরিশেষে কারাতের এক ডিসপ্লে প্রদর্শন করা হয়। ক্যাম্প চলবে ১৫ অক্টোবর থেকে ২১ অক্টোবর পর্যন্ত।

  • কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলার দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটি চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলার দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    দুনিয়ার মোহে, ক্ষমতার হালুয়ারুটির জন্য ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে না
    >অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ

    আজ বৃহস্পতিবার (১৫ অক্টোবর ২০২০) বিকাল ৩টায় পটিয়া ভেল্লাপাড়া বিয়ের ফুল কনভেনশন হলে
    ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ ও পূর্ব জেলা শাখার উদ্যোগে জেলা ও উপজেলা প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত। কেন্দ্রীয় মারকায বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক হাফেজ মাওলানা জাহেদুল হক এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সদস্য সচিব আলহাজ্ব এইচ এম রুহুল্লাহ তালোকদার এর সঞ্চালনায় সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমদ , বিশেষ অতিথিঃ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক আলহাজ্ব জান্নাতুল ইসলাম, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র কেন্দ্রীয় সহকারী প্রচার প্রকাশনা সম্পাদক মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী।

    বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা আহবায়ক মাওলানা আবুল কালাম তালোকদার, আন্দোলনের পূর্ব জেলা যুগ্ম আহবায়ক মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, পূর্ব জেলা সদস্য সচিব মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আব্দুল হামিদ বামুক সাবেক ছদর চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা, আন্দোলনের দক্ষিণ জেলা সদস্য ও বাঁশখালী উপজেলা সভাপতি মাওলানা আতাউল্লাহ ইসলামাবাদী, মু.সাইফুদ্দীন দৌলতপুরী সাবেক ছাত্র ও যুব বিষয়ক সম্পাদক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম জেলা, মাও, গিয়াসউদ্দিন আল মাহমুদ সাবেক প্রচার সম্পাদক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, সাংবাদিক আলমগীর ইসলামাবাদী সাবেক সহকারী অর্থ সম্পাদক ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, মাও,আবু তৈয়ব সদস্য ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ চট্টগ্রাম পূর্ব জেলা, মোহাম্মদ বখতেয়ার সদস্য আন্দোলনের পূর্ব জেলা, মাওলানা হাফেজ আইয়ুব সাবক ছাত্র নেতা ও আন্দোলনের বাঁশখালী পুকুরিয়া ইউনিয়ন শাখা, এস এম ফয়জুল্লাহ যুব আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা, মাওলানা মিশকাতুল ইসলাম কেন্দ্রীয় শুরা সদস্য ছাত্র আন্দোলন, ইসলামী শাসনতন্ত্র ছাত্র আন্দোলন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা সভাপতি ছাত্র নেতা শরীফুল ইসলাম আজিজি, মাওলানা জসিমউদদীন মিজবাহ সেক্রটারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ বাঁশখালী উপজেলা, দীনি সংগঠন বামুক চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ছদর মাওলানা মোজাম্মেলুল হক, শ্রমিক আন্দোলনের জেলা সভাপতি আব্দুল আজিজ, মাও,সাইফুল ইসালাম সভাপতি সাতকানিয়া উপজেলা, মাও,আব্দুল্লাহ আমিন আল আজহারী সভাপতি লোহাগাড়া উপজেলা, দায়িত্বশীল প্রতিনিধি সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা ওমর ফারুক সভাপতি পটিয়া উপজেলা, বাুমুক বাঁশখালী উপজেলা ছদর মুফতি নুরুল আমিন, মাওলানা আমির হোসাইন নাছিরীসহ প্রমুখ।

    প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যক্ষ ইউনুস আহমদ বলেন, আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন আমাদের জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আমাদের এখন থেকে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে হবে। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির বিকল্প শক্তি হিসেবে জাতি আজ ইসলামী আন্দোলনকে চাই। তৃণমূল পর্যায়ে সাংগঠনিক কার্যক্রম ও জনশক্তি কার্যক্রম শক্তিশালী না হলে এই চাহিদা আমরা পূরণ করতে পারব না।

    বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মুফতি দেলোয়ার হোসাইন সাকী বলেন, ১৯৮৭ থেকে অদ্যাবধি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিরাতুল মুস্তাকিমের উপর অটল অবিচল ছিল, ইনশাল্লাহ আগামীতেও থাকবে।দুনিয়ার মোহে, ক্ষমতার হালুয়ারুটির জন্য ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করে না।
    নো আওয়ামীলীগ নো বিএনপি ইসলাম ইজ দ্যা বেস্ট এই চেতনা লালন করে ইসলামী আন্দোলন রাজনীতি করছে। আমাদের রাজনীতি ইবাদত,তাই আমরা হতাশ নই।

  • ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার

    ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার

    আল্লামা মুফতী সাখাওয়াত হোসেন রাজি

     

    ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে বিশ্বনবী মুহাম্মদ সা. এর নির্দেশনা শীর্ষক সেমিনার
    স্থান : জাতীয় প্রেসক্লাব কনফারেন্স হল (২য় তলা)
    তারিখ : বৃহস্পতিবার ১৫ অক্টোবর ২০২০, সময় : বেলা ২:৩০ মিনিট

    আমন্ত্রিত মেহমান : মাওলানা নুরুল ইসলাম জিহাদী, মহাসচিব : তাহাফফুজে খতমে নবুওয়াত বাংলাদেশ। মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, আমীর : ইসলামি কানুন বাস্তবায়ন কমিটি বাংলাদেশ।

    আলোচকবৃন্দ-
    মাওলানা আব্দুল মতিন, বিষয় : রাসূল মুহাম্মদ সা. এর যুগে ধর্ষণ ও ব্যভিচারের শাস্তি
    মুফতী মুজিবুর রহমান, বিষয় : ধর্ষণ-ব্যভিচার রোধে রাসুল মুহাম্মদ সা. এর ওয়াজ ও নসিহত
    মাওলানা হাবিবুল্লাহ মাহমুদ কাসেমী, বিষয় : বিচারক ও বিচারকের জবাবদিহিতা
    মুফতী লুৎফুর রহমান ফরায়েজী, বিষয় : ধর্ষণ রোধে প্রচলিত আইন বনাম ইসলামী আইন
    মাওলানা ইসমাইল বেলায়েত হুসাইন, বিষয় : ধর্ষণ রোধে সামাজিক সচেতনতা কতটা জরুরি?

    মুফতী রাফি বিন মনির, বিষয় : ধর্ষণ বৃদ্ধির কারণ কী এবং দায় কার?
    মুফতী শামসুদ্দোহা আশরাফী, বিষয় : পর্দাহীনতা ও অশালীন পোশাক ধর্ষণের জন্য কেন দায়ী?
    মুফতী রিজওয়ান রফিকী, বিষয় : অশ্লীলতা ও অবাধ মেলামেশা ধর্ষণের জন্য কেন দায়ী?
    মুফতী রেজাউল করীম আবরার, বিষয় : ইসলামের দৃষ্টিতে সাক্ষ্য ও প্রচলিত সাক্ষ্য আইন
    মুফতী আল-আমীন সরাইলি, বিষয় : ফাঁসির বিধান ও ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
    মুফতী সাখাওয়াত হোসাইন রাজী, বিষয় : অপরাধ দমনে প্রচলিত আইন বনাম ইসলামী আইন
    ব্যবস্থাপনায় : রহমাতুল্লিল আলামীন ফাউন্ডেশন

  • এবারো কালুরঘাটে নতুন সেতু হবেনা?

    এবারো কালুরঘাটে নতুন সেতু হবেনা?

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠকে কর্ণফুলীর যে অংশে সেতু হবে সেখানে ১২ দশমিক ২ মিটারের নীচে সেতু করা যাবে না বলে আপত্তি জানায় বিআইডব্লিউটিএ। বিআইডব্লিউটিএর এমন আপত্তিতে আবারো অনিশ্চয়তায় পড়তে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত নতুন কালুরঘাট সেতু। বিআইডব্লিউটিএর মতামত অনুযায়ী সেতু করতে গেলে সেতুর ব্যয় বেড়ে দাঁড়াবে ৪ গুণ। কর্ণফুলী নদীর উচ্চতা নিয়ে রেল মন্ত্রণালয়ের সাথে নৌপরিবহন অধিদপ্তরের মতের যে অমিল দেখা দিয়েছে সহসাই এ জটিলতা নিরসনের কোনো পথ দেখা যাচ্ছে না।

    এক্ষেত্রে একমাত্র প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ও সরকারি গেজেট সংশোধনই সেতু নির্মাণে আলোর মুখ দেখতে পারে। এই ব্যাপারে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের সাবেক অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (সেতু), বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের পরিচালক (প্রকিউরমেন্ট) গোলাম মোস্তফা গতকাল আজাদীকে বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। কিন্তু বৈঠকে বিআইডব্লিউটিএ তাদের সিদ্ধান্তে অনড় ছিল। বিআইডব্লিউটিএ বলেছে সেতুর উচ্চতা ১২ মিটার হতে হবে। কিন্তু রেলওয়ের প্রস্তাবিত নকশা অনুযায়ী ৭ মিটার থেকে বাড়িয়ে সর্বোচ্চ ৯ মিটার পর্যন্ত করা যাবে। এখন বিআইডব্লিউটিএ যে উচ্চতার (১২ মিটার) কথা বলছে সেটা করতে গেলে সেতুর নির্মাণ ব্যয় থেকে শুরু করে অনেক কিছু বেড়ে যাবে। তখন সেতুর ব্যয় দাঁড়াবে ৫ থেকে ৬ হাজার কোটি টাকা। তখন বর্তমান প্রস্তুতি অনুযায়ী সেতুর কাজ শুরু করা সম্ভব নাও হতে পারে। আরো অনেক বিষয় নিয়ে বৈঠকে আলাপ-আলোচনা হয়েছে। রেলওয়ের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ ও বিআইডব্লিউটিএর ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, রেল কর্তৃপক্ষের প্রস্তাবিত নকশা অনুযায়ী কালুরঘাট সেতুর উচ্চতা ৭ দশমিক ২ মিটার রাখা হয়েছে। বর্তমান রেল লাইন অ্যালাইনমেন্টে উচ্চতা সর্বোচ্চ ৯ মিটার পর্যন্ত করা যাবে। কিন্তু নৌপথের মালিক বিআইডব্লিউটিএ শুরু থেকেই বলে আসছে কর্ণফুলীর যে অংশে সেতু হবে নেভিগেশন চ্যানেল ঠিকঠাক রাখার জন্য এবং ঝড়ের সময় নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার জন্য কর্ণফুলী নদীতে অবস্থান করা নৌবাহিনীর জাহাজসহ বাণিজ্যিক জাহাজগুলো কালুরঘাট সেতু পার হওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। ওই দুঃসময়ে জাহাজ পারাপারে সেতুটি যাতে কোনো ধরণের প্রতিবন্ধকতার তৈরি না করে সেজন্য সেতুর উচ্চতা বাড়ানোর প্রস্তাব রাখা হয়েছে।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক কর্মকর্তা বলেছেন, বিআইডব্লিউটিএ সেতুর উচ্চতা নিয়ে অহেতুক জটিলতা করছে। নদীর ওই অংশটিতে তেমন কোনো জাহাজ চলাচল নেই। নেভিগেশন চ্যানেল রক্ষার নামে এই ধরনের জটিলতা তৈরি পুরো প্রকল্পে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি করতে পারে।
    পরবর্তীতে অনেক ধাপ পেরিয়ে এই সেতুর একটি চূড়ান্ত ডিজাইন দাঁড় করানো হয়। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কঙবাজার রেল প্রজেক্ট প্রিপারেটরি ফ্যাসিলিটি প্রকল্পের অধীনে কর্ণফুলী নদীর উপর সেতু নির্মাণের প্রকল্পটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ প্রকল্পের অধীনে কালুরঘাটে অবস্থিত পুরনো রেল সেতুর স্থলের ৮০ মিটার উত্তরে নতুন ‘রেলওয়ে কাম রোড সেতু’ নির্মাণের নকশা প্রণয়ন করা হয়। এই ব্যাপারে দক্ষিণ কোরিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত দ্য ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ড (ইডিসিএফ) এর সাথে রেলওয়ের ঋণ চুক্তিও চূড়ান্ত হয়েছে। এখন উচ্চতা নিয়ে বিআইডব্লিউটিএর এমন আপত্তিতে আবারো প্রকল্পটির গতি থেমে গেলো।

  • হাটহাজারীতে ছাত্রদের উদ্দেশ্য বলেন কওমীর আঙিনায়, দালালদের ঠাই নাই=মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী

    হাটহাজারীতে ছাত্রদের উদ্দেশ্য বলেন কওমীর আঙিনায়, দালালদের ঠাই নাই=মুফতি হারুন ইজহার চৌধুরী

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

     

    হঠাৎ উত্তপ্ত হাটহাজারী : মুফতি হারুন ইজহার সাহেবের মুক্তির পর পরিস্থিতি এখন শান্ত

    অবশেষে নাজিরহাট মাদরাসা থেকে পুলিশের অবরুদ্ধতা থেকে উদ্ধার হয়ে মুফতি হারুন ইজহার সাহেব হাটহাজারীর মাদরাসার মাঠে উপস্থিত হয়েছেন।

    কওমী জগত : হেফাজতে ইসলাম প্রসঙ্গ কথা।

    এই পুস্তককে জঙ্গী পুস্তক বলে প্রচার করে নাজিরহাট মাদরাসার দখলদার ডাকাত সলিমুল্লাহ মাওলানা হারুন ইজহারকে প্রশাসনের মাধ্যমে গ্রেফতার করতে চেয়েছিলো।
    হাটহাজারী মাদরাসার মুরুব্বীদের তদবীরে ডাকাত সলিমুল্লাহর সেই ষড়যন্ত্র সফল হতে পারেনি।

    হারুন ইজহার সাহেবের মুক্তির জন্য ছাত্ররা উপস্থিত আন্দোলন করেছিল। আলহামদুলিল্লাহ, তিনি স্ব-শরীরে হাটহাজারীতে এসে এইমাত্র ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দিয়েছেন। এবং ছাত্ররা আনন্দচিত্তে যার যার রুমে ফিরে গেছে। এখন হাটহাজারীর পরিস্থিতি শান্ত।

    কওমী অঙ্গনের দালালরা বারবার ধাক্কা খেয়েও সোজা হচ্ছে না।
    এবার নাজিরহাট মাদরাসায় চূড়ান্ত একটি ধাক্কা এসে এই ঐতিহ্যবাহী মাদরাসাটি দালালমুক্ত হয়ে ক্বওমী মাদরাসার প্রকৃৃত রূপে ফিরে আসবে বলে আশা করছি। ওয়েট এন্ড সী।

    কওমীর আঙিনায়,
    দালালদের ঠাই নাই