Month: মে ২০২১

  • প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাবের বিবৃতি

    প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদে মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাবের বিবৃতি

    প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

    গতকাল সোমবার ০৩/০৫/২১ ইং দৈনিক কক্সবাজার ৭১ পত্রিকায় ”ওরা ডিজিটাল ধান্দাবাজ, ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে ভদ্র মানুষদের হয়রানির অভিযোগ” সংবাদটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে।

    সংবাদটি মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্যেশ্য প্রনোধিত।মূলত একটি কুচক্রী মহল, সাংবাদিক আ.ন.ম হাসান ও সাংবাদিক এস এম রুবেলকে জড়িয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে দৈনিক কক্সবাজার ৭১ পত্রিকাকে বিভ্রান্ত করেছে, এই মর্মে এই সংবাদটি প্রকাশিত হয়েছে।

    সাংবাদিক আ.ন.ম হাসান ও সাংবাদিক এস এম রুবেলের মান-সম্মান হানি করার লক্ষ্যে এ ধরনের নোংরা, অসত্য ও ভিত্তিহীন তথ্য দিয়ে সংবাদ প্রকাশ করেছে একটি স্বার্থন্বেষী কুচক্রী মহল। সাংবাদিক আ.ন. হাসান মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাবের মনোনিত সদস্য সচিব ও রিপোর্টার্স ইউনিটি কক্সবাজার মহেশখালী উপজেলা শাখার নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার জেলার বহুল পাঠকপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক ইনানীর মহেশখালী প্রতিনিধি হিসেবে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

    অন্যদিকে সাংবাদিক এস এম রুবেল মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাবের আহবায়ক কমিটির সদস্য ও রিপোর্টার্স ইউনিটি মহেশখালী উপজেলা শাখার নির্বাচিত সভাপতি ও জেলার বহুল পাঠকপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক দেশ-বিদেশের মহেশখালী প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এই পেশার মহান গুরু দায়িত্ব পালনে বিভিন্ন অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ এবং মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অভিযোগের ভিত্তিতে সাহসিকতার সাথে সংবাদ প্রকাশ করে আসছেন স্ব স্ব পেশাকে সমুন্নত রেখে। তাঁদের এই সাহসিকতার সফল কর্মকাণ্ডকে হেয় করার লক্ষ্যে একটি স্বার্থন্বেষী কুচক্রী মহল বিভিন্ন সাংবাদিক ভাইদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে অনৈতিক উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে বিভ্রান্ত করছে।

    প্রকাশিত সংবাদে বক্তব্য প্রদানকারী ছোট মহেশখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা এনাম বলেন, তিনি প্রকাশিত সংবাদ সম্পর্কে অবগত নন, তাঁর কাছ থেকে কোনো ধরনের বক্তব্য না নিয়ে অনৈতিক উদ্দেশ্যে বিনা অনুমতিতে প্রকাশিত হয়েছে।

    নাম প্রকাশ না করার শর্তে বক্তব্য প্রদানকারী আরেকজন হলেন, মহেশখালী উপজেলায় সমাজ সেবা কার্যালয়ে কর্মরত ট্রেইনার করিম। তিনি বলেন, প্রকাশিত সংবাদ সম্পর্কে তিনি অবগত নন। অনৈতিক স্বার্থে তাঁর নাম ভাঙ্গিয়ে অপপ্রচার করেছেন। প্রকাশিত সংবাদ সম্পর্কে কিছুই জানেন না।
    তাছাড়া উক্ত সংবাদে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে তাদের কোন বক্তব্য নেওয়া হয়নি। যা সাংবাদিকতার কোন নীতিনৈতিকতার মধ্যে পড়েনা।

    প্রকাশিত সংবাদে মহেশখালী কলেজের শিক্ষক রানার বক্তব্যে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়, সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সাংবাদিক আ.ন.ম হাসান ও সাংবাদিক এস এম রুবেলকে সামাজিকভাবে মানহানী করার লক্ষ্যে মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করিয়েছেন। আমরা মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাব এই প্রকাশিত সংবাদ ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।

    উল্লেখ্য, মহেশখালী কলেজের শিক্ষক রানার বিরুদ্ধে বিগত কিছুদিন যাবত নারী কেলেঙ্কারি সহ বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। তারই ধারাবাহিকতায় সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে অপপ্রচার করাচ্ছেন তিনি। আমরা মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাব শীঘ্রই তার এই মিথ্যা, বানোয়াট, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
    আর এ মিথ্যা সংবাদে কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

    প্রতিবাদকারী:
    মহেশখালী উপজেলা প্রেসক্লাব, কক্সবাজার।

  • কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    এইচ এম আলমগীর ইসলামবাদী, চট্টগ্রাম।

     

    স্পিডবোট ও বালুর জাহাজ সংঘর্ষে নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে
    -মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়িতে স্পিডবোট ও নোঙ্গর করা বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ২৭ জন মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই।

    আজ এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতার কারণে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে মাওয়া থেকে ছেড়ে যাওয়া স্পিডবোটটি কাঠালবাড়ীতে বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে এমন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। মাহে রমজানের শেষপ্রান্তে এমন ঘটনায় নিহতদের পরিবারে যাদের কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাদেরকে দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

    তিনি বলেন, দুর্নীতিবাজদের কারণে বার বার একই ঘটনা ঘটলেও ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় দোষীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে। পীর সাহেব বলেন, মাওয়া ঘাটসহ দেশের সকল নদীবন্দরের স্পিডবোট এবং সকল নৌযান চলাচলে সরকারী বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে পরিচালনার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, কোষ্টগার্ড ও নৌ-পুলিশকে জবাবদিহিতামূলক প্রত্যেক যানের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে।

  • কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়ীতে স্পিডবোট ডুবিতে ২৭জনের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ-পীর সাহেব চরমোনা

    আলমগীর ইসলামাবাদী চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    স্পিডবোট ও বালুর জাহাজ সংঘর্ষে নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে
    -মুফতী সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই

    কাঠালবাড়িতে স্পিডবোট ও নোঙ্গর করা বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে নারী-পুরুষ, শিশুসহ ২৭ জন মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করে শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম, পীর সাহেব চরমোনাই।

    আজ এক বিবৃতিতে পীর সাহেব চরমোনাই বলেন, সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্বহীনতা ও উদাসীনতার কারণে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে মাওয়া থেকে ছেড়ে যাওয়া স্পিডবোটটি কাঠালবাড়ীতে বালুভর্তি জাহাজের সাথে সংঘর্ষে এমন প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে। মাহে রমজানের শেষপ্রান্তে এমন ঘটনায় নিহতদের পরিবারে যাদের কারণে শোকের ছায়া নেমে এসেছে তাদেরকে দ্রুত সময়ের মধ্যে আইনের আওতায় আনতে হবে এবং দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

    তিনি বলেন, দুর্নীতিবাজদের কারণে বার বার একই ঘটনা ঘটলেও ঘটনার আসল রহস্য উদঘাটিত না হওয়ায় দোষীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে যায়। তিনি বলেন, নিহতদের পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপুরণ দিতে হবে। পীর সাহেব বলেন, মাওয়া ঘাটসহ দেশের সকল নদীবন্দরের স্পিডবোট এবং সকল নৌযান চলাচলে সরকারী বিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করে পরিচালনার জন্য নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, কোষ্টগার্ড ও নৌ-পুলিশকে জবাবদিহিতামূলক প্রত্যেক যানের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করার ব্যবস্থা করতে হবে।

  • শেখেরখীলের ৫০০ পরিবারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নগদ অর্থ বিতরণ

    শেখেরখীলের ৫০০ পরিবারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নগদ অর্থ বিতরণ

    বার্তা সম্পাদক

     

    বাঁশখালীর শেখেরখীল ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অধীনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবেলায় মানবিক সহায়তা হিসেবে অসহায় পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে ৫০০ টাকা করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। আজ সোমবার (৩রা মে ২১) দুপুরে শেখেরখীল ইউনিয়নের ৫০০ অসহায় পরিবারকে এই মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

    শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মুহাম্মদ ইয়াছিন তালুকদারের সভাপতিত্বে এতে ট্যাগ অফিসার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উম্মুল ফারা বেগম তাজকিরা, ছাত্রলীগ নেতা ইকবাল হোসেনসহ ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় চেয়ারম্যান ইয়াছিন তালুকদার বলেন, ‘মানুষের এই অসময়ে দুঃখ দুর্দশা লাঘবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার হিসেবে নগদ অর্থ পাঠিয়েছেন। সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাঁশখালীর সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’

  • আব্বাস সিদ্দিকী বনাম পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার

    আব্বাস সিদ্দিকী বনাম পীর সাহেব চরমোনাইর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধ

    ভারতের বিধানসভা নির্বাচনকে ঘিরে বাংলাদেশের রাজনৈতিক বিশ্লেষকের ছড়াছড়ি দেখে অবাক হলাম। এতো এতো রাজনৈতিব বিশ্লেষকের জন্ম হলো কবে থেকে? কতেকে ভারতের নির্বাচন দিয়ে বাংলাদেশের নির্বাচন এবং রাজনৈতিক দলগুলোর ফলাফর বিবেচনা করছে।যারা আওয়ামী লীগ কে নৈশ ভোট ডাকাত বলে গালি দেয় সেই তারাই যখন ২০১৮ সালের নির্বাচন নিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর জনপ্রিয়তা,জনমত বিবেচনা করে তখন চিৎকার করে বলতে ইচ্ছে করে, ওরে মাথামোটার গোষ্ঠী, ২০১৮ সালে কি সুষ্টু নির্বাচন হয়েছে? হলে বিএনপির মত এত বড় দল ৬ টি আসন কি করে পায়? পশ্চিম বঙ্গের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকীর ভোটের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে কতেকে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর রাজনৈতিক কর্মকান্ড, ভোটের ফলাফল নিয়ে কথা বলছে।অথচ বাংলাদেশের ইতিহাসে ২০০৮ সালের পর থেকে দুটি জাতীয় নির্বাচনে মানুষ ভোট দিতে পারেনি।

    ২০১৪ সালে প্রহসনের নির্বাচন বিএনপির পাশাপাশি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশও প্রত্যাখ্যান করেছিল।২০১৮ সালের নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ৩০০ আসনে প্রার্থী দেয়।ছিল যথাযথ প্রস্তুতিও।৩০০ আসনে নৌকা ধানের শীষের সাথে পাল্লা দিয়ে প্রচার প্রচারণায় ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর হাতপাখার প্রার্থীরা।কিন্তু ভোটের আগের রাতে ক্ষমতাসীন দল ভোট বাক্স পূর্ণ করে নেন।ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সম্ভাবনাময়ী আসন গুলোতে ব্যাপক মারামারি হয়েছে।এমনকি বরিশাল ৫ আসনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর সিনিয়র নায়েবে আমি মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করিম শায়েখে হান্ডেট পার্সেন্ট বিজয় হওয়ার পথে ছিল।কিস্তু ক্ষমতাসীন স্বসস্ত্র মহাড়া আর হামলার ফলে সেই আসনটিও হারাতে হয়েছে।ক্ষমতাসীন দল ছাড়া সবাই বলছে ২০১৮ সালের নির্বাচন ভোটের আগের রাতের বুথ পূর্ণ হয়েছে।সুতরাং সুষ্টু ভোট হয়নি।সেই নির্বাচন দিয়ে কোন রাজনৈতিক দলের সফলতা ব্যর্থতা নির্ণয় করা চরম বোকামী।

    যারা ২০১৮ সালের নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটিও আসন পায়নি বলে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে তারা মূলত ২০১৮ সালের নৈশভোট কে বৈধতা দেয়।একদিকে বলবে,২০১৮ সালে ভোট ডাকাতি হয়েছে আর অন্যদিকে বলবে,ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটি আসনও পায়নি।এটা স্ববিরোধী আচরণ নয়কি? যারা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটিও আসন পায়নি বলে ঠাট্টা বিদ্রুপ করে তারা হয়, স্ববিরোধী,না হয় বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী।কোন বিবেকবান মানুষ ২০১৮ সালের নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা,জনমত যাচাই করতে পারেনা।দেশ ব্যাপি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যেভাবে কর্মসূচি,রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালিত হয় জাতীয় পার্টিতে তার ১০ পার্সেন্টও হয়না।একটি জনবিচ্ছিন্ন দল ২০ আসন পায় কিভাবে সেটা প্রশ্ন হয়না?বিএনপির মত তিনবার ক্ষমতায় থাকা দল ৬ টি আসন পায়?

    আব্বাস সিদ্দিকী রাজনীতিতে মাঠে নেমেছে ৬ মাস হয়েছে।তাঁর মিছিল মিটিং সমাবেশের উপচে পড়া লোক সমাগম ছিল।অনেকে সেই লোক সমাগম দেখিয়ে বলছে বাংলাদেশে চরমোনাইর পীর সাহেবের মিছিল মিটিং এ প্রচুর লোক সমাগম হয়।আব্বাস সিদ্দিকীর মত একটি আসনও পায়না।সেসব ভাইরা, আব্বাস সিদ্দিকীর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার এবং চরমোনাইর পীর সাহেব রাজনৈতিক ক্যারিয়া মিলাতে চান তারা অনবিজ্ঞ ও রাজনৈতিক জ্ঞানশূন্য। বাংলাদেশের নির্বাচন ব্যবস্থা এতোটাই বাজে , এখন ভোটের অংক দিয়ে একটি রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা যাচাই করা ভোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।সুষ্টু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যে রীতিমত চমক দেখাবে তা কাউকে বানান করে বলার প্রয়োজন নেই।সুষ্টু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে ক্ষমতাসীনদের অবস্থা যে জাতীয় পার্টির ন্যায় হবে তা ভালো করেই জানে।
    বাংলাদেশ নির্বাচনি ফলাফল থেকে একটি দলের জনপ্রিয়তা তখনই যাচাই করা সম্ভব যখন নির্বাচন সুষ্টু ও দল নিরপেক্ষ হবে।

    লেখকঃনুর আহমেদ সিদ্দিকী
    সাংগঠনিক সম্পাদক
    জাতীয় শিক্ষক ফোরাম চট্টগ্রাম মহানগর।

  • শেখেরখীলের ৫০০ পরিবারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নগদ অর্থ বিতরণ

    শেখেরখীলের ৫০০ পরিবারে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে নগদ অর্থ বিতরণ

     

    আলমগীর ইসলামাবাদী
    চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধি

    বাঁশখালীর শেখেরখীল ইউনিয়নে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের অধীনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবেলায় মানবিক সহায়তা হিসেবে অসহায় পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে উপহার হিসেবে ৫০০ টাকা করে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়েছে। আজ সোমবার (৩রা মে ২১) দুপুরে শেখেরখীল ইউনিয়নের ৫০০ অসহায় পরিবারকে এই মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়।

    শেখেরখীল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জনাব মুহাম্মদ ইয়াছিন তালুকদারের সভাপতিত্বে এতে ট্যাগ অফিসার উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা উম্মুল ফারা বেগম তাজকিরা, ছাত্রলীগ নেতা ইকবাল হোসেনসহ ইউপি সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

    এসময় চেয়ারম্যান ইয়াছিন তালুকদার বলেন, ‘মানুষের এই অসময়ে দুঃখ দুর্দশা লাঘবে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা উপহার হিসেবে নগদ অর্থ পাঠিয়েছেন। সাধারণ মানুষের পক্ষ থেকে আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাঁশখালীর সাংসদ আলহাজ্ব মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই।’

  • রাজাপালং ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার নগদ টাকা বিতরণ করেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    রাজাপালং ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার নগদ টাকা বিতরণ করেন জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী

    কাজল আইচ, উখিয়া প্রতিনিধি

    কক্সবাজারের উখিয়ায় রাজাপালং ইউনিয়নের (৫০০) পরিবারের মাঝে (৪৫০) টাকা করে
    পবিত্র ঈদ- উল ফিতর ২০২১ উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গণে উখিয়া উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা (পজীপ) কর্মকর্তা মেহেদি হাসান এর উপস্থিতিতে এ উপহার বিতরণ করা হয়।

    সোমবার (৩ মে,২০২১) সকালে রাজাপালং ইউনিয়নের সাধারণ হতদরিদ্র মানুষের মধ্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র বিশেষ উপহার সাধারণ মানুষের মাঝে বিতরণ করেন রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী, রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সচিব সমির দাশ, মেম্বারদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নুরুল কবির, মোঃ সালাহ উদ্দিন,মোঃ শাহজাহান, মহিলা মেম্বার খুরশিদা বেগম, সরোওয়ার কামাল পাশা, আব্দুল হক, আব্দুর রহিম, ইকবাল বাহার ও ইঞ্জিনিয়ার হেলাল উদ্দিন, অন্যান্য নেতৃবৃন্দদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মোঃ সোহেল বিএ প্রমুখ।

    তত্বাবধানেঃ
    দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ও ত্রান মন্ত্রনালয়,
    উখিয়া উপজেলা প্রশাসন,কক্সবাজার।

  • নাইক্ষ্যংছড়িতে ছয় রাউন্ড পিস্তলের গুলিসহ একজন আটক

    নাইক্ষ্যংছড়িতে ছয় রাউন্ড পিস্তলের গুলিসহ একজন আটক

    নাইক্ষ্যংছড়ি প্রতিনিধি

    বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম থেকে ৬ রাউন্ড পিস্তলের গুলিসহ জহিরুল মামুন (২৯) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। রবিবার (২ মে) রাত সাড়ে ৯ টার দিকে উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নের পার্শ্ববর্তী উখিয়া – টেকনাফ সড়কের সংলগ্ন টিভি টাওয়ারের পার্শ্বের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার
    আওতাধীন ইয়াহিয়া গার্ডেন এলাকায় এলাকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জহিরুল মামুন (২৯) আটক করা হয়।

    থানা সূত্রে জানান, উপজেলার সীমান্ত ঘুমধুমের পার্শ্ববর্তী টেকনাফ-উখিয়া সড়কের টিভি টাওয়ার সংলগ্ন নাইক্ষ্যংছড়ি থানার আওতাধীন ইয়াহিয়া গার্ডেন এলাকার প্রবেশ মূখে পাকা রাস্তার উপর চেক পোষ্টে ডিউটি অবস্থায় টহল অবস্থায় সংবাদের ভিত্তিতে নাইক্ষ্যংছড়ি থানা কর্মকর্তার দিক নির্দেশনায় এবং ঘুমঘুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের দায়িত্বরত পুলিশ পরির্দশক মো,দেলোয়ার হোসেনের সার্বিক তত্বাবধায়নে এবং এসআই মুখলেছুর রহমানের নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সসহ অভিযান চালিয়ে কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের আনজুমান পাড়ার বাসীন্দা ছৈয়দ নুরের ছেলে জহিরুল মামুন(২৯) কে ৬ (ছয়) রাউন্ড তাজা গুলিসহ আটক করতে সক্ষম হয়।
    ৩ মে সোমবার দুপুরে
    উদ্ধারকৃত বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো, আলমগীর হোসন জানান, গোপন সংবাদে তাঁর নির্দেশনায় ঘুমধুম পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশের টহল দল অভিযান চালিয়ে ঘুমধুম ইউনিয়নের ইয়াহিয়া গার্ডেন এলাকা থেকে জহিরুল মামুন নামে এক ব্যাক্তির থেকে ৬ রাউন্ড তাজা গুলি উদ্ধারসহ আটক করা হয়।

    থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আরো জানান, আটককৃত জহিরুল মামুন কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের আনজুমান পাড়ার পূর্ব ফারিরবিল এলাকার ছৈয়দ নুরের পুত্র। অবৈধ অস্ত্রের গুলি রাখার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় অস্ত্র মামলায় রুজু করে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে বলে তিনি জানান।

  • ভোলার লালমোহনে স্বাস্থ্য বিধি নামা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার দোকানে রাখার কারণে ১০,০০০ টাকা অর্থদন্ড

    ভোলার লালমোহনে স্বাস্থ্য বিধি নামা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার দোকানে রাখার কারণে ১০,০০০ টাকা অর্থদন্ড

    সাহিদুর রহমান,লালমোহন(ভোলা) প্রতিনিধিঃ

    ০২.০৫.২০২১ তারিখ স্বাস্থ্যবিধি না মানা ও মেয়াদ উত্তীর্ণ খাদ্য দ্রব্যাদি রাখায় ৪ টি মামলায় ৪ জনকে অর্থদণ্ড প্রদান করেন উপজেলা ভ্রাম্যমান আদালত।

    আজ রবিবার লালমোহন থেকে অভিযান পরিচালনা করে এসব জরিমানা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার( ভূমি)জাহিদুল ইসলাম এর পরিচালনাধীন ভ্রাম্যমান আদালত।

    সহকারী কমিশনার(ভূমি) জাহিদুল ইসলাম জানান, মেয়াদ উত্তীর্ণ খাদ্য দ্রব্যাদি রাখায় এবং স্বাস্থ্য বিধি না মানায় ৪ টি মামলায় ৪ জনকে মোট ১০,০০০ টাকা অর্থদণ্ড করা হয়। আইন অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে এ অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।

  • ডিআইজি, বরিশাল রেঞ্জ মহোদয়ের ভোলা জেলায় আগমন উপলক্ষে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বিনিময়

    ডিআইজি, বরিশাল রেঞ্জ মহোদয়ের ভোলা জেলায় আগমন উপলক্ষে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা বিনিময়

    সাহিদুর রহমান, বিশেষ প্রতিনিধিঃ-

    আজ রবিবার (০২ মে) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক করোনা ভাইরাসের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ দরিদ্র ও অসহায়দের আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে (ভার্চুয়ালি) যোগদান উপলক্ষে জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম, বিপিএম (বার), পিপিএম, ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ, বরিশাল রেঞ্জ, বরিশাল মহোদয় ভোলা জেলায় আগমন করেন । অনুষ্ঠান শেষে জেলা পুলিশের আয়োজনে করোনা প্রাদুরর্ভাবের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া হরিজন সম্প্রদায়ের জন্য মানবিক সহায়তা বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন এবং নিজ হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।

    এর আগে বরিশাল রেঞ্জের ডিআইজি জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম বিপিএম (বার), পিপিএম, মহোদয় ভোলা জেলায় আগমন উপলক্ষে জনাব সরকার মোহাম্মদ কায়সার, পুলিশ সুপার, ভোলা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করেন এবং পুলিশের একটি সুসজ্জিত দল গার্ড অব অনার প্রদান করেন।

    এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) জনাব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) জনাব মোঃ মহসিন আল ফারুক, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর দপ্তর) জনাব মোঃ আব্বস উদ্দিন, সহকারি পুলিশ সুপার জনাব মোঃ সালমান হাসান, রেঞ্জ অফিস, বরিশাল, সহকারি পুলিশ সুপার (শিক্ষানবিশ) দেবজিত পাল, ভোলা সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ, আর আই পুলিশ লাইন্স সহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।